• 2-আল্লাহ্‌র রসূল (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর প্রতি কীভাবে ওয়াহী [১] শুরু হয়েছিল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-১/২. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-১/৩. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-১/৪. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-১/৫. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-১/৬. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ ইসলাম পাঁচটি স্তম্ভের উপর প্রতিষ্ঠিত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-তোমাদের দু’আ অর্থাৎ তোমাদের ঈমান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-ঈমানের বিষয়সমূহ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-সে-ই প্রকৃত মুসলিম, যার জিহবা ও হাত হতে অন্য মুসলিম নিরাপদ থাকে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-ইসলামে কোন্‌ জিনিসটি উত্তম?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-খাদ্য খাওয়ানো ইসলামের অন্তর্ভুক্ত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-নিজের জন্য যা পছন্দ করা হয় সেটা স্বীয় ভাইয়ের জন্যও পছন্দ করা ঈমানের অংশ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে ভালবাসা ঈমানের অন্তর্ভুক্ত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 10-ঈমানের সুস্বাদ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-আনসারকে ভালবাসা ঈমানের আলামত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-২/১১. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ফিতনা হতে পলায়ন দ্বীনের অংশ ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-নবী (সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ “আমি তোমাদের তুলনায় আল্লাহ সম্পর্কে অধিক জ্ঞানী । আর আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস অন্তরের কাজ ।”
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-কুফরীতে প্রত্যাবর্তন করাকে আগুনে নিক্ষিপ্ত হবার ন্যায় অপছন্দ করা ঈমানের অন্তর্ভুক্ত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-‘আমলের দিক থেকে ঈমানদারদের শ্রেষ্ঠত্বের স্তরসমূহ ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 17-লজ্জা ঈমানের অঙ্গ ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-“অতঃপর যদি তারা তাওবাহ করে, সলাত কায়িম করে এবং যাকাত দেয় তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও ” (সূরাহ্‌ আত-তাওবাহ্‌ ৯/৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-যে বলে ‘ঈমানই হচ্ছে ‘আমল’ ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-ইসলাম গ্রহণ যদি বিশুদ্ধ না হয় বরং বাহ্যিক আনুগত্য প্রদর্শনের জন্য বা হত্যার আশংকায় হয়, তবে তার ইসলাম গ্রহণ ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-সালামের প্রচলন করা ইসলামের শামিল ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-স্বামীর প্রতি না-শুকরি। আর এক কুফ্‌র অন্য কুফ্‌র থেকে ছোট।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-পাপ কাজ জাহিলী যুগের অভ্যাস। আর শির্‌ক ব্যতীত অন্য কোন গুনাহ্‌তে লিপ্ত হওয়াতে ঐ পাপীকে কাফির বলা যাবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-‘‘মু’মিনদের দু’দল দ্বন্দ্বে লিপ্ত হলে তোমরা তাদের মাঝে ফায়সালা করে দেবে।’’ (সূরাহ্‌ আল-হুজরাত ৪৯/৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-যুল্‌মের প্রকারসমূহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-মুনাফিকের চিহ্ন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 27-লাইলাতুল কদরে ইবাদতে রাত্রিজাগরণ ঈমানের শামিল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-জিহাদ ঈমানের শামিল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-রমযানের রাত্রিতে নফল ‘ইবাদাত’ ঈমানের অঙ্গ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-সওয়াবের আকাঙ্ক্ষায় রমাযানের সিয়াম পালন ঈমানের অঙ্গ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-দ্বীন হচ্ছে সহজ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-সালাত ঈমানের শামিল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-সুন্দরভাবে ইসলাম গ্রহণ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 34-আল্লাহ তা‘আলার কাছে সবচেয়ে অধিক পছন্দনীয় আমল সেটাই যা নিয়মিত করা হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-ঈমানের বৃদ্ধি ও হ্রাস।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 36-যাকাত ইসলামের অঙ্গ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-জানাযার পিছে পিছে যাওয়া ঈমানের অন্তর্ভুক্ত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-অজান্তে মু’মিনের আমল বিনষ্ট হবার ভয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 39-জিবরীল (‘আঃ) কর্তৃক আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট ঈমান, ইসলাম, ইহসান ও কিয়ামতের জ্ঞান সম্পর্কে প্রশ্ন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-২/৩৮. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-দ্বীন রক্ষাকারীর মর্যাদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-গানীমাতের এক পঞ্চমাংশ আদায় করা ঈমানের শামিল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-‘আমলসমূহ সংকল্প ও পুণ্যের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী, প্রতিটি ব্যক্তির প্রাপ্য তার সংকল্প অনুযায়ী।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 44-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ “দ্বীন হল কল্যাণ কামনা করা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য, তাঁর রসূলের জন্য, মুসলিম নেতৃবৃন্দের জন্য এবং সমগ্র মুসলিমের জন্য।”
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-‘ইল্‌মের ফযীলাত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-আলোচনায় রত অবস্থায় ইল্‌ম সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে আলোচনা শেষ করার পর প্রশ্নকারীর উত্তর দেয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-উচ্চৈঃস্বরে ‘ইল্‌মের আলোচনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-মুহাদ্দিসের উক্তিঃ হাদ্দাসানা, আখবারানা ও আম্বাআনা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-শিষ্যদের জ্ঞান যাচাইয়ের উদ্দেশে শিক্ষকের কোন বিষয় উত্থাপন করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-হাদীস অধ্যয়ন ও মুহাদ্দিসের নিকট বর্ণনা করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-শায়খ কর্তৃক ছাত্রকে হাদীসের কিতাব প্রদান এবং ‘আলিম কর্তৃক ‘ইলমের কথা লিখে বিভিন্ন দেশে প্রেরণ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-মজলিসের শেষ প্রান্তে বসা এবং মজলিসের অভ্যন্তরে ফাঁক দেখে সেখানে বসা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ যাদের নিকট হাদীস পৌঁছান হয় তাদের মধ্যে অনেকে এমন রয়েছে, যে শ্রোতা অপেক্ষা অধিক আয়ত্ত রাখতে পারে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-বলা ও করার পূর্বে জ্ঞান আবশ্যক।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-লোকজন যাতে বিরক্ত না হয়ে পড়ে সে জন্য আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নসীহতে ও ইল্‌ম শিক্ষাদানে উপযুক্ত সময়ের প্রতি লক্ষ্য রাখতেন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ইল্‌ম শিক্ষার্থীদের জন্য দিন নির্দিষ্ট করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-আল্লাহ যার মঙ্গল চান, তাকে দ্বীনের জ্ঞান দান করেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-‘ইল্‌মের ব্যাপারে সঠিক অনুধাবন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-ইল্‌ম ও হিকমাহ এর ক্ষেত্রে সমতুল্য হবার উৎসাহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-সমুদ্রে খাযির (‘আঃ)-এর নিকট মূসা (‘আঃ)-এর গমন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্তি : হে আল্লাহ! আপনি তাকে কিতাব শিক্ষা দিন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-বালকদের কোন্‌ বয়সের শোনা কথা গ্রহণযোগ্য।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 20-জ্ঞান অন্বেষণের উদ্দেশ্যে বের হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-‘ইল্‌ম অন্বেষণকারী ও ‘ইল্‌ম প্রদানকারীর ফযীলাত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-‘ইল্‌মের বিলুপ্তি ও মূর্খতার প্রসার।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 23-জ্ঞানের উপকারিতা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-প্রাণী বা অন্য বাহনের উপর সওয়ারী হয়ে দণ্ডায়মান অবস্থায় ফতোয়া দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-হাত ও মাথার ইশারায় মাসআলার জওয়াব দান।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 26-আবদুল কায়েস গোত্রের প্রতিনিধি দলকে ঈমান ও ‘ইলমের রক্ষণাবেক্ষণ এবং পরবর্তীদেরকে তা জানিয়ে দেয়ার ব্যাপারে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উদ্বুদ্ধুকরণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-উদ্ভূত মাসআলার উদ্দেশে সফর করা এবং নিজের পরিজনদের শিক্ষা প্রদান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-পালাক্রমে ইলম শিক্ষা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-অপছন্দনীয় কিছু দেখলে ওয়ায-নাসীহাত বা শিক্ষাপ্রদানের সময় রাগ করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 30-ইমাম বা মুহাদ্দিসের সামনে হাঁটু গেড়ে বসা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-ভালভাবে বুঝবার জন্য কোন কথা তিনবার বলা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 32-নিজের দাসী ও পরিবার পরিজনকে শিক্ষা প্রদান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-‘আলিম কর্তৃক নারীদের উপদেশ প্রদান করা ও দ্বীনী ‘ইলম শিক্ষা প্রদান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-হাদীসের প্রতি আগ্রহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-কীভাবে (দ্বীনী) জ্ঞান তুলে নেয়া হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-নারীদের জ্ঞান লাভের জন্য আলাদাভাবে দিন নির্ধারণ করা যায় কি?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 37-কোন কথা শুনে না বুঝলে জানার জন্য পুনরাবৃত্তি করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-উপস্থিত ব্যাক্তি যেন অনুপস্থিত ব্যক্তির নিকট ইলম পৌঁছে দেয়
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 39-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উপর মিথ্যারোপ করার পাপ।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 40-ইল্‌ম লিপিবদ্ধ করা
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 41-রাতে ‘ইল্‌ম শিক্ষাদান এবং ওয়ায-নাসীহাত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-রাতে ইল্‌মের আলোচনা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 43-‘ইলম আয়ত্ত করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 44-‘আলিমদের কথা শ্রবণের জন্য লোকদের চুপ করানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-‘আলিমের জন্য মুস্তাহাব এই যে, সবচেয়ে জ্ঞানী কে? এ প্রশ্ন যখন তাঁকে করা হয় তখন তার উচিত এটা আল্লাহর দিকে সোপর্দ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-‘আলিমের বসে থাকা অবস্থায় দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-কঙ্কর মারার সময় কোন মাসআলা জিজ্ঞেস করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-আল্লাহ্‌ তা'আলার বাণী, وَمَا أُوتِيتُمْ مِنَ الْعِلْمِ إِلاَّ قَلِيلاً “তোমাদেরকে ইল্‌ম দেওয়া হয়েছে অতি অল্পই।” (সূরা আল-ইসরা : ৮৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 49-কোন কোন মুস্তাহাব কাজ এই আশঙ্কায় ছেড়ে দেয়া যে, কিছু কম মেধাবী লোকে ভুল বুঝতে পারে এবং তারা আরো অধিকতর বিভ্রান্তিতে পড়তে পারে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-বুঝতে না পারার আশঙ্কায় ‘ইলম শিক্ষায় কোন এক গোত্র ছেড়ে আর এক গোত্র বেছে নেয়া।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 51-‘ইল্‌ম শিক্ষা করতে লজ্জাবোধ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 52-নিজে লজ্জা করলে অন্যকে দিয়ে প্রশ্ন করানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-মসজিদে ‘ইলম ও ফতোয়া আলোচনা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-প্রশ্নকারীর প্রশ্নের চেয়ে বেশী উত্তর প্রদান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-উযূর বর্ণনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-পবিত্রতা ব্যাতীত সালাত কবুল হবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-উযূর ফযীলত এবং উযূর প্রভাবে যাদের উযূর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ উজ্জ্বল হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত সন্দেহের কারণে উযূ করতে হয় না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-হালকাভাবে উযূ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-পূর্ণরূপে উযূ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-এক আঁজলা পানি দিয়ে দু’হাতে মুখমণ্ডল ধোয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-সর্বাবস্থায়, এমনকি সহবাসের সময়েও বিস্‌মিল্লাহ্‌ বলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-শৌচাগারে যাওয়ার সময় কী বলতে হয়?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-শৌচাগারের কাছে পানি রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-পেশাব পায়খানা করার সময় ক্বিবলামুখী হবে না, তবে দেয়াল অথবা কোন আড় থাকলে ভিন্ন কথা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-যে ব্যক্তি দু’ইটের উপর বসে মলমূত্র ত্যাগ করল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-পেশাব পায়খানার জন্য নারীদের বাইরে যাওয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 15-গৃহের মধ্যে পেশাব পায়খানা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-পানি দ্বারা শৌচ কাজ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-পবিত্রতা অর্জনের জন্য কারো সঙ্গে পানি নিয়ে যাওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-ইস্‌তিন্‌জার জন্য পানির সাথে (লৌহ ফলকযুক্ত) লাঠি নিয়ে যাওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-ডান হাতে শৌচকার্য করা নিষেধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-প্রস্রাব করার সময় ডান হাতে পুরুষাঙ্গ ধরবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-পাথর দিয়ে ইস্‌তিন্‌জা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-গোবর দ্বারা শৌচকার্য না করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-উযূর মধ্যে একবার করে ধৌত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-উযূতে দু’বার করে ধোয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-উযূতে তিনবার করে ধোয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 26-উযূতে নাকে পানি দিয়ে নাক পরিস্কার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-(শৌচকার্যের জন্য) বিজোড় সংখ্যক ঢিলা ব্যবহার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-দু’পা ধৌত করা এবং তা মাসহ্ না করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-উযূর সময় কুলি করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-গোড়ালি ধোয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-জুতা পরা অবস্থায় উভয় পা ধুতে হবে জুতার উপর মাস্‌হ করা যাবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-উযূ এবং গোসল ডান দিক থেকে শুরু করা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 33-সালাতের সময় হলে উযূর পানি অনুসন্ধান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-যে পানি দিয়ে মানুষের চুল ধোয়া হয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 35-কুকুর যদি পাত্র হতে পানি পান করে ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 36-সামনের এবং পেছনের রাস্তা দিয়ে কিছু নির্গত হওয়া ব্যতীত অন্য কারণে যিনি উযূর প্রয়োজন মনে করেন না।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 37-নিজের সাথীকে উযূ করিয়ে দেয়া ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 38-বিনা উযূতে কুরআন প্রভৃতি পাঠ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-অজ্ঞান না হলে উযূ না করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-পূর্ণ মাথা মাস্‌হ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-উভয় পা টাখনু পর্যন্ত ধোয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-উযূর অবশিষ্ট পানি ব্যবহার।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 43-৪/৪০.২. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-এক আঁজলা পানি দিয়ে কুলি করা ও নাকে পানি দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-একবার মাথা মাস্‌হ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-স্বীয় স্ত্রীর সঙ্গে উযূ করা এবং স্ত্রীর উযূর অবশিষ্ট পানি (ব্যবহার করা)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-অজ্ঞান লোকের উপর নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উযূর পানি ছিটিয়ে দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-গামলা, কাঠ ও পাথরের পাত্রে উযূ-গোসল করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 49-গামলা হতে উযূ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 50-এক মুদ [১] (পানি) দিয়ে উযূ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 51-মোজার উপর মাস্‌হ করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 52-পবিত্র অবস্থায় উভয় পা (মোজায়) প্রবেশ করানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-বকরীর গোশত ও ছাতু খেয়ে উযূ না করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 54-ছাতু খেয়ে উযূ না করে কুলি করা যথেষ্ট।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 55-দুধ পান করে কি কুলি করতে হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 56-ঘুমালে উযূ করা এবং দু’একবার তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বা মাথা ঝুঁকে পড়লে উযূ না করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 57-হাদাস ব্যতীত উযূ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 58-পেশাবের অপবিত্রতা হতে হুশিয়ার না হওয়া কাবীরা গুনাহর অন্তর্ভুক্ত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 59-পেশাব ধোয়া সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 60-জনৈক বেদুঈন মসজিদে পেশাব করলে পেশাব শেষ না করা পর্যন্ত নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এবং অন্যান্য লোকের পক্ষ হতে অবকাশ দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 61-মসজিদে পেশাবের উপর পানি ঢেলে দেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 62-বাচ্চাদের পেশাব।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 63-দাঁড়িয়ে ও বসে পেশাব করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 64-সাথীর নিকট বসে পেশাব করা এবং দেয়ালের আড়াল করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 65-গোত্রের আবর্জনা ফেলার স্থানে পেশাব করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 66-রক্ত ধুয়ে ফেলা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 67-বীর্য ধোয়া এবং ঘষে ফেলা এবং স্ত্রীলোক হতে যা লেগে যায় তা ধুয়ে ফেলা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 68-জানাবাতের অপবিত্রতা বা অন্য কিছু ধোয়ার পর যদি ভিজা চিহ্ন রয়ে যায়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 69-উট, চতুষ্পদ জন্তু ও বকরীর পেশাব এবং বকরীর খোঁয়াড় প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 70-ঘি এবং পানিতে নাপাকী পড়া
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 71-আবদ্ধ পানিতে পেশাব করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 72-মুসল্লীর পিঠের উপর ময়লা বা মৃত জন্তু ফেললে তার সালাত বাতিল হবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 73-থুথু, নাকের শ্লেম্মা ইত্যাদি কাপড়ে লেগে গেলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 74-নবীয (খেজুর, কিসমিস, মনাক্কা, ইত্যাদি ভিজানো পানি) এবং নেশার উদ্রেককারী পানীয় দ্বারা উযূ না-জায়িয।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 75-পিতার মুখমণ্ডল হতে কন্যা কর্তৃক রক্ত ধুয়ে ফেলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 76-মিসওয়াক করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 77-বয়সে বড় ব্যক্তিকে মিসওয়াক প্রদান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 78-উযূ সহ রাতে ঘুমাবার ফযীলত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-গোসলের পূর্বে উযূ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-স্বামী-স্ত্রীর এক সাথে গোসল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-এক সা' বা অনুরূপ পাত্রের পানিতে গোসল।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 5-মাথায় তিনবার পানি ঢালা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 6-গোসলে একবার পানি ঢালা ৷
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-গোসলে হিলাব (উটনীর দুধ দোহনের পাত্র) বা খুশবু ব্যবহার করা৷
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-অপবিত্রতার গোসলে কুলি করা ও নাকে পানি দেয়া ৷
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-পরিচ্ছন্নতার জন্য মাটিতে হাত ঘষা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-যখন জানাবাত ছাড়া হাতে কোন নাপাকী না থাকে, ফরয গোসলের আগে হাত না ধুয়ে পানির পাত্রে তা প্রবেশ করানো যায় কি?
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 11-গোসল ও উযূর অঙ্গ পৃথকভাবে ধোয়া ৷
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-গোসলের সময় ডান হাত থেকে বাম হাতের উপর পানি ঢালা ৷
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-একাধিকবার বা একাধিক স্ত্রীর সাথে সঙ্গত হবার পর একবার গোসল করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 14-মযী বের হলে তা ধুয়ে ফেলে উযূ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-খুশবু লাগিয়ে গোসল করার পর খুসবুর আসর থেকে গেলে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-চুল খিলাল করা এবং চামড়া ভিজেছে বলে নিশ্চিত হওয়ার পর তাতে পানি ঢালা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 17-অপবিত্র অবস্থায় যে উযূ করে সমস্ত শরীর ধোয় কিন্তু উযূর প্রত্যঙ্গগুলো দ্বিতীয়বার ধোয় না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-মসজিদের ভিতরে নিজের জানাবাতের কথা স্মরণ হলে তখনই বেরিয়ে পড়বে, তায়াম্মুম করতে হবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-জানাবাতের গোসলের পর দু’ হাত ঝাড়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-মাথার ডান দিক হতে গোসল শুরু করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-নির্জনে বিবস্ত্র হয়ে গোসল করা এবং পর্দা করে গোসল করা। পর্দা করে গোসল করাই উত্তম
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 22-লোকের সামনে গোসলের সময় পর্দা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 23-মহিলাদের ইহ’তিলাম (স্বপ্নদোষ) হলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-জুনুবী ব্যক্তির ঘাম, নিশ্চয়ই মুসলিম অপবিত্র নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-জানাবাতের অবস্থায় বের হওয়া এবং বাজার ইত্যাদিতে চলাফেরা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 26-অপবিত্র ব্যক্তির গোসলের পূর্বে উযূ করে ঘরে অবস্থান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-জুনুবীর ঘুমানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-জুনুবী উযূ করে নিদ্রা যাবে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 29-দু’লজ্জাস্থান পরস্পর মিলিত হলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-স্ত্রী অঙ্গ হতে কিছু লাগলে ধুয়ে ফেলা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-হায়েযের ইতিকথা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-ঋতুকালীন ঋতুবতী মহিলাদের প্রতি নির্দেশ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-হায়েযের সময় স্বামীর মাথা ধুয়ে দেয়া ও চুল আঁচড়ে দেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-স্ত্রীর হায়য অবস্থায় তার কোলে মাথা রেখে কুরআন তিলাওয়াত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-যারা নিফাসকে হায়েয এবং হায়েযকে নিফাস বলেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-হায়েয অবস্থায় স্ত্রীর সাথে সংস্পর্শ করা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 8-হায়েয অবস্থায় সওম ছেড়ে দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-ঋতুবতী নারী হজ্জের যাবতীয় বিধান পালন করবে তবে কাবা গৃহের ত্বওয়াফ ব্যতীত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-ইসতিহাযা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-হায়েযের রক্ত ধুয়ে ফেলা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-‘মুসতাহাযা’র ই’তিকাফ ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 13-হায়েয অবস্থায় পরিহিত পোশাকে সালাত আদায় করা যায় কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-হায়েয হতে পবিত্রতার গোসলে সুগন্ধি ব্যবহার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-হায়েযের পরে পবিত্রতা অর্জনের সময় দেহ ঘষা মাজা করা, গোসলের পদ্ধতি এবং মিশকযুক্ত বস্ত্র খন্ড দিয়ে রক্তের চিহ্ন পরিষ্কার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-হায়েযের গোসলের বিবরণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-হায়েযের গোসলের সময় চুল আঁচড়ানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-হায়েযের গোসলে চুল খোলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-“পূর্ণাকৃতি ও অপূর্ণাকৃতি গোশ্‌ত পিণ্ড।” (সূরা হজ্জ ২২/৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-ঋতুবতী কীভাবে হজ্জ ও উমরা’র ইহরাম বাঁধবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-হায়েয শুরু ও শেষ হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-হায়েযকালীন সালাতের কাযা নেই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-ঋতুবতী মহিলার সাথে হায়েযের কাপড় পরিহিত অবস্থায় একত্রে শোয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-হায়েযের জন্য স্বতন্ত্র কাপড় পরিধান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-ঋতুবতী মহিলাদের উভয় ঈদ ও মুসলমানদের দাওয়াতী সমাবেশে উপস্থিত হওয়া এবং ঈদগাহ হতে দূরে অবস্থান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-একই মাসে তিন হায়েয হলে। সম্ভাব্য হায়েয ও গর্ভধারণের ব্যাপারে স্ত্রীলোকের কথা গ্রহণ যোগ্য।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-হায়েযের দিন গুলো ছাড়া হলুদ এবং মেটে রং দেখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-ইস্তিহাযার শিরা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-ত্বওয়াফে যিয়ারাতের পর স্ত্রীলোকের হায়েয শুরু হওয়া।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 30-ইস্‌তিহাযাগ্রস্তা নারীর পবিত্রতা দেখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-নিফাস অবস্থায় মৃত স্ত্রীলোকের জানাযার নামায ও তার পদ্ধতি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-৬/৩০. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2--
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-পানি ও মাটি না পাওয়া গেলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-মুকীম অবস্থায় পানি না পেলে এবং সালাত ছুটে যাওয়ার আশংকা থাকলে তায়াম্মুম করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-তায়াম্মুমের জন্য মাটিতে হাত মারার পর উভয় হাতে ফুঁ দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-মুখমন্ডল ও হস্তদ্বয়ে তায়াম্মুম করা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 7-পবিত্র মাটি মুসলমানদের উযূর পানির স্থলবর্তী। পবিত্রতার জন্য পানির পরিবর্তে এটাই যথেষ্ট।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-অপবিত্র ব্যক্তির রোগ বেড়ে যাওয়ার, মৃত্যুর বা তৃষ্ণার্ত থেকে যাবার আশঙ্কাবোধ হলে তায়াম্মুম করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-তায়াম্মুমের জন্য মাটিতে একবার হাত মারা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-ইসরা [১] মি’রাজে কীভাবে সালাত ফরয হলো?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-সালাত আদায়কালীন সময়ে কাপড় পরিধান করার আবশ্যকতা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-সালাতে কাঁধে লুঙ্গি বাঁধা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-একটি মাত্র কাপড় গায়ে জড়িয়ে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 6-কেউ এক কাপড়ে সালাত আদায় করলে সে যেন উভয় কাঁধের উপরে (কিছু অংশ) রাখে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-যদি কাপড় সংকীর্ণ হয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 8-শামী জুব্বা পরে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-সালাতে ও তার বাইরে উলঙ্গ হওয়া অপছন্দনীয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-জামা, পায়জামা, জাঙ্গিয়া ও কাবা [১] পরে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 11-লজ্জাস্থান আবৃত করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 12-চাদর গায়ে না দিয়ে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ঊরু সম্পর্কে বর্ণনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-নারীগণ সালাত আদায় করতে কয়টি কাপড় পরবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-কারুকার্য খচিত কাপড়ে সালাত আদায় করা এবং ঐ কারুকার্যে দৃষ্টি পড়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-ক্রুশ চিহ্ন অথবা ছবিযুক্ত কাপড়ে সালাত ফাসিদ হবে কিনা এবং এ সম্বন্ধে নিষেধাজ্ঞা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-রেশমী জুব্বা পরে সালাত আদায় করা ও পরে তা খুলে ফেলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-লাল কাপড় পরে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-ছাদ, মিম্বার ও কাঠের উপর সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 20-মুসল্লীর কাপড় সিজদা করার সময় স্ত্রীর গায়ে লাগা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-চাটাইয়ের উপর সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-ছোট চাটাইয়ের উপর সালাত আদায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-বিছানায় সালাত আদায়।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 24-প্রচন্ড গরমের সময় ‍কাপড়ের উপর সিজদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-জুতা পরে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-মোযা পরা অবস্থায় সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 27-পরিপূর্ণভাবে সিজদা না করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-সিজদায় বাহুমূল খোলা রাখা এবং দু’পাশ আলগা রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-ক্বিবলাহমুখী হবার ফযীলাত, পায়ের আঙ্গুলকেও ক্বিবলাহমুখী রাখবে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 30-মাদীনাহ, সিরিয়া ও (মাদীনাহর) পূর্ব দিকের অধিবাসীদের ক্বিবলাহ। পূর্বে বা পশ্চিমে ক্বিবলাহ নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ মাকামে ইবরাহীমকে সালাতের স্থানরূপে গ্রহণ কর। (সূরা আল-বাক্বারাহ ২/১২৫)
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 32-যেখানেই হোক (সালাতে) ক্কিবলামুখী হওয়া।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 33-ক্কিবলা সম্পর্কে বর্ণনা ভুলবশতঃ ক্কিবলার পরিবর্তে অন্যদিকে মুখ করে সালাত আদায় করলে তা পুনরায় আদায় করা যাদের মতে আবশ্যকীয় নয়।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 34-মসজিদ হতে হাত দিয়ে থুথু পরিষ্কার করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 35-কাঁকর দিয়ে মসজিদ হতে নাকের শ্লেষ্মা পরিষ্কার করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 36-থুথু যেন বাম দিকে কিংবা বাম পায়ের নীচে ফেলা হয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 37-মসজিদে থুথু ফেলার কাফ্‌ফারা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-মসজিদে কফ দাবিয়ে দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-থুথু ফেলতে বাধ্য হলে তা কাপড়ের কিনারে ফেলবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-সালাত পূর্ণ করার ও ক্বিবলার ব্যাপারে লোকদের ইমামের উপদেশ প্রদান।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 41-অমুকের মসজিদ বলা যায় কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-মসজিদে কোনো কিছু ভাগ করা ও (খেজুরের) কাঁদি ঝুলানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-মসজিদে যাকে খাবার দাওয়াত দেয়া হল, আর যিনি তা কবুল করেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-মসজিদে বিচার করা ও নারী-পুরুষের মধ্যে ‘লি’আন’ [১] করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-কারো ঘরে প্রবেশ করলে যেখানে ইচ্ছা বা যেখানে নির্দেশ করা হয় সেখানেই সালাত আদায় করবে। এ ব্যাপারে অধিক যাচাই বাছাই করবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-ঘর বাড়িতে মসজিদ তৈরি
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-মসজিদে প্রবেশ ও অন্যান্য কাজ ডান দিক হতে শুরু করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-জাহিলী যুগের মুশরিকদের কবর খুঁড়ে ফেলে তদস্থলে মসজিদ নির্মাণ কি বৈধ?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 49-ছাগল থাকার স্থানে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-উট রাখার স্থানে সালাত আদায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 51-চুলা, আগুন বা এমন কোন বস্তু যার ঊপাসনা করা হয়, তা সামনে রেখে কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টি হাসিল করারই উদ্দেশ্যে সালাত আদায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52-কবরস্থানে সালাত আদায় করা মাকরূহ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-আল্লাহ্‌র গজবে বিধ্বস্ত ও আযাবের স্থানে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-গির্জায় সালাত আদায়
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 55-৮/৫৫. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 56-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্তিঃ আমার জন্যে যমীনকে সালাত আদায়ের স্থান ও পবিত্রতা হাসিলের উপায় করা হয়েছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 57-মসজিদে মহিলাদের ঘুমানো
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 58-মসজিদে পুরুষদের নিদ্রা যাওয়া
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 59-সফর হতে ফিরে আসার পর সালাত আদায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 60-তোমাদের কেউ মসজিদে প্রবেশ করলে সে যেন বসার পূর্বে দু’রাকা’আত সালাত আদায় করে নেয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 61-মসজিদে হাদাস হওয়া (উযূ নষ্ট হওয়া)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 62-মসজিদ নির্মাণ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 63-মসজিদ নির্মাণে সহযোগিতা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 64-কাঠের মিম্বার তৈরি ও মসজিদ নির্মাণে কাঠমিস্ত্রী ও রাজমিস্ত্রীর সাহায্য গ্রহন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 65-যে ব্যক্তি মসজিদ নির্মাণ করে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 66-মসজিদ অতিক্রমকালে যেন তীরের ফলা ধরে রাখে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 67-মসজিদ অতিক্রম করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 68-মসজিদে কবিতা পাঠ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 69-বর্শা নিয়ে মসজিদে প্রবেশ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 70-মসজিদের মিম্বারের উপর ক্রয়-বিক্রয়ের আলোচনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 71-মসজিদে ঋণ পরিশোধের তাগাদা দেয়া ও চাপ সৃষ্টি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 72-মসজিদ ঝাড়ু দেয়া এবং ন্যাকড়া, আবর্জনা ও কাঠ খড়ি কুড়ানো
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 73-মসজিদে মদের ব্যবসা হারাম ঘোষণা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 74-মসজিদের জন্য খাদিম
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 75-কয়েদী অথবা ঋণগ্রস্থ ব্যক্তিকে মসজিদে বেঁধে রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 76-ইসলাম গ্রহণের গোসল করা এবং মসজিদে কয়েদীকে বাঁধা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 77-রোগী ও অন্যদের জন্য মসজিদে তাঁবু স্থাপন
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 78-প্রয়োজনে উট নিয়ে মসজিদে প্রবেশ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 79-৮/৭৯. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 80-মসজিদে ছোট দরজা ও পথ বানানো
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 81-বাইতুল্লায় ও অন্যান্য মসজিদে দরজা রাখা ও তালা লাগানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 82-মসজিদে মুশরিকের প্রবেশ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 83-মসজিদে আওয়ায উঁচু করা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 84-মসজিদে হালকা রাঁধা ও বসা
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 85-মসজিদে চিত হয়ে পা প্রসারিত করে শোয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 86-লোকের অসুবিধা না হলে রাস্তায় মসজিদ বানানো বৈধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 87-বাজারের মসজিদে সালাত আদায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 88-মসজিদ ও অন্যান্য স্থানে এক হাতের আঙ্গুল অন্য হাতের আঙ্গুলে প্রবেশ করানো।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 89-মদীনার রাস্তার মসজিদসমূহ এবং যে সকল স্থানে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সালাত আদায় করেছিলেন।
      (হাঃ ১০ | রেঞ্জঃ )
    • 90-ইমামের সুতরাই মুক্তাদীর জন্য যথেষ্ট।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 91-মুসল্লী ও সুতরার মাঝখানে কী পরিমাণ দুরত্ব থাকা উচিত?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 92-বর্শা সামনে রেখে সালাত আদায়
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 93-লৌহযুক্ত ছড়ি সামনে রেখে সালাত আদায়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 94-মক্কা ও অন্যান্য স্থানে সুত্‌রা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 95-খুঁটি (থাম) সামনে রেখে সালাত আদায়
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 96-জামা’য়াত ব্যতীত স্তম্ভসমূহের মাঝখানে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 97-৮/৯৭. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 98-উটনী, উট, গাছ ও হাওদা সামনে রেখে সালাত সম্পাদন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 99-চৌকি সামনে রেখে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 100-সম্মুখ দিয়ে অতিক্রমকারীকে মুসল্লীর বাধা দেয়া উচিত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 101-সালাত আদায়কারী ব্যক্তির সামনে দিয়ে অতিক্রমকারীর গুনাহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 102-কারো দিকে মুখ করে সালাত আদায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 103-ঘুমন্ত ব্যক্তির পেছনে সালাত আদায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 104-মহিলার পেছনে থেকে নফল সালাত আদায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 105-কোন কিছু সালাত নষ্ট করে না বলে যিনি মত পোষণ করেন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 106-সালাতে নিজের ঘাড়ে কোন ছোট মেয়েকে তুলে নেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 107-এমন বিছানা সামনে রেখে সালাত আদায় করা যাতে ঋতুবতী মহিলা রয়েছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 108-সিজদার সুবিধার্থে নিজ স্ত্রীকে সিজদার সময় স্পর্শ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 109-মুসল্লির দেহ হতে মহিলা কর্তৃক অপবিত্রতা পরিষ্কার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 110-সালাতে ডান দিকে থুথু ফেলবে না।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 2-সালাতের সময় ও তার গুরুত্ব।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-আল্লাহ্ তা’আলার বাণীঃ “তোমরা আল্লাহ্ অভিমুখী হও এবং তাঁকে ভয় কর আর সালাত প্রতিষ্ঠা কর, এবং মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না” (সুরা আর-রূম ৩০/৩১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-সালাত কায়িমের ব্যাপারে আনুগত্যের শপথ গ্রহণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-সালাত হল (গুনাহর) কাফফারা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-সঠিক সময়ে সালাত আদায়ের মর্যাদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-পাঁচ ওয়াক্তের সালাত (গুনাহসমূহের) কাফফারা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-নির্ধারিত সময় হতে দেরিতে সালাত আদায় করে তার হক নষ্ট করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-মুসল্লি সালাতে তার মহান প্রতিপালকের সাথে গোপনে কথোপকথন করে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 10-প্রচন্ড গরমের সময় যুহরের সালাত ঠাণ্ডায় আদায় করা।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 11-সফরকালে গরম কমে গেলে যুহরের সালাত আদায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-যুহরের সময় হয় সূর্য ঢলে পড়ার পর।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 13-যুহরের সালাত ‘আসরের ওয়াক্তের পূর্ব পর্যন্ত বিলম্ব করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-‘আসরের ওয়াক্ত।
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 15-যে ব্যক্তির ‘আসরের সালাত ছুটে গেল তার গুনাহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-যে ব্যক্তি ‘আসরের সালাত ছেড়ে দিলো তার গুনাহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-‘আসরের সালাতের মর্যাদা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 18-সূর্যাস্তের পূর্বে যে ব্যক্তি ‘আসরের এক রাক’আত পেল।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 19-মাগরিবের ওয়াক্ত।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 20-মাগরিবকে ‘ইশা বলা যিনি অপছন্দ করেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-‘ইশা ও আতামাহ-এর বর্ণনা এবং যিনি এতে কোনো আপত্তি করেন না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-‘ইশার সালাতের সময় লোকজন একত্রিত হয়ে গেলে বা দেরিতে এলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-‘ইশার সালাতের মর্যাদা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 24-‘ইশার সালাতের পূর্বে ঘুমানো অপছন্দনীয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-ঘুম প্রবল হলে ‘ইশার পূর্বে ঘুমানো।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 26-রাতের অর্ধাংশ পর্যন্ত ‘ইশার সময়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-ফজরের সালাতের মর্যাদা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 28-ফজরের সময়।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 29-যে ব্যক্তি ফজরের এক রাক‘আত পেল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-যে ব্যক্তি সালাতের এক রাক‘আত পেলো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-ফজরের পর সূর্য উঠার পূর্বে সালাত আদায়।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 32-সূর্যাস্তের পূর্ব মুহূর্তে সালাত আদায়ের উদ্যোগ নিবে না।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 33-যিনি আসরের ও ফজরের পর ছাড়া অন্য সময়ে সালাত আদায় মাকরূহ মনে করে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-আসরের পর কাযা বা অনূরুপ কোন সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 35-মেঘলা দিনে জলদি সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-সময় চলে যাওয়ার পর আযান দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-সময় চলে যাওয়ার পর লোকদের নিয়ে জামা’আতে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-কেউ যদি কোন ওয়াক্তের সালাত আদায় করতে ভুলে যায়, তাহলে যখন স্মরণ হবে, তখন সে তা আদায় করে নিবে। সে সালাত ব্যতীত অন্য সালাত পুনরায় আদায় করতে হবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-একাধিক সালাতের কাযা ক্রমান্বয়ে আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-ইশার সালাতের পর গল্প গুজব করা মাকরূহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-ইশার পর জ্ঞানচর্চা ও কল্যাণকর বিষয়ের আলোচনা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 42-পরিবার-পরিজন ও মেহমান সাথে রাতে কথাবার্তা বলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আযানের সূচনা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-দু’ দু’বার আযানের শব্দ বলা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-“কাদ কামাতিস্-সালাহ” ব্যতীত ইক্বামাতের শব্দগুলো একবার করে বলা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-আযানের মর্যাদা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-আযানের আওয়াজ উচ্চ করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-আযানের কারণে রক্তপাত হতে নিরাপত্তা পাওয়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-মুয়াজ্জিনের আযান শুনলে যা বলতে হয় ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 9-আযানের দু’আ ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-আযানের ব্যাপারে কুরআহর মাধ্যমে নির্বাচন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-আযানের মধ্যে কথা বলা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-সময় বলে দেয়ার লোক থাকলে অন্ধ ব্যক্তি আযান দিতে পারে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ফজরের সময় হবার পর আযান দেয়া ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 14-ফজরের ওয়াক্ত হবার পূর্বে আযান দেয়া ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 15-আযান ও ইক্বামাতের মধ্যে পার্থক্য কতটুকু ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-ইক্বামাতের জন্য অপেক্ষা করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-কেউ ইচ্ছা করলে আযান ও ইক্বামাতের মধ্যবর্তী সময়ে সালাত আদায় করতে পারেন
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-সফরে এক মুয়াজ্জিন যেন আযান দেয় ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-মুসাফিরদের জামা’আতের জন্য আযান ও ইক্বামাত দেয়া ।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 20-মুয়াজ্জিন কি (আযানের সময়) ডানে বামে মুখ ফিরাবেন এবং এদিক সেদিক তাকাতে পারবেন?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-‘আমাদের সালাত ছুটে গেছে’ কারো এরূপ বলা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-সালাতের (জামা’আতের) দিকে দৌড়ে আসবে না, বরং শান্ত ও ধীরস্থিরভাবে আসবে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-ইক্বামাতের সময় ইমামকে দেখলে লোকেরা কখন দাঁড়াবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-তাড়াহুড়া করে সালাতের দিকে দৌড়াতে নেই, বরং শান্ত ও ধীরস্থিরভাবে দাঁড়াতে হবে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-প্রয়োজনে মসজিদ হতে বের হওয়া যায় কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-ইমাম যদি বলেন, আমি ফিরে আসা পর্যন্ত তোমরা অপেক্ষা কর, তাহলে মুক্‌তাদীগণ তার জন্য অপেক্ষা করবে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-‘আমরা সালাত আদায় করিনি’ কারো এরূপ বলা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-ইক্বামাতের পর ইমামের কোন প্রয়োজন দেখা দিলে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-ইক্বামাত হয়ে গেলে কথা বলা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-জামা’আতে সালাত আদায় করা ওয়াজিব ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-জামা’আতে সালাত আদায় করার মর্যাদা ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 32-প্রথম ওয়াক্তে যুহরের সালাতে যাওয়ার মর্যাদা ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 33-(মসজিদে গমনে) প্রতি পদক্ষেপে পুণ্যের আশা রাখা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 34-‘ইশার সালাত জামা‘আতে আদায় করার ফযীলত ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-দু’জন বা ততোধিক ব্যক্তি হলেই জামা‘আত ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-মসজিদে সালাতে অপেক্ষমান ব্যক্তি এবং মসজিদের ফযীলত ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 37-সকাল-সন্ধ্যায় মসজিদে যাবার ফযীলত ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-ইক্বামাত হয়ে গেলে ফরয ব্যতীত অন্য কোন সালাত নেই ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-রোগাক্রান্ত ব্যক্তির কী পরিমাণ রোগাক্রান্ত অবস্থায় জামা‘আতে শামিল হওয়া উচিত ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 40-বৃষ্টি ও ওজরবশত নিজ আবাসস্থলে সালাত আদায়ের অনুমতি ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 41-যারা উপস্থিত হয়েছে তাদের নিয়েই কি সালাত আদায় করবে এবং বৃষ্টির দিনে কি জুমু’আর খুত্‌বা পড়বে?
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 42-খাবার উপস্থিত হবার পর যদি সালাতের ইক্বামাত হয় ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 43-খাবার হাতে থাকা অবস্থায় ইমামকে সালাতের দিকে আহবান করলে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-ঘরের কাজ-কর্মে ব্যস্ত থাকা অবস্থায় ইক্বামাত হলে, সালাতের জন্য বের হয়ে যাবে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-যে ব্যক্তি কেবলমাত্র আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত ও তাঁর নিয়ম-নীতি শিক্ষা দেয়ার উদ্দেশ্যে লোকদের নিয়ে সালাত আদায় করেন ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-বিজ্ঞ ও মর্যাদাশীল ব্যক্তিই ইমামতের অধিক যোগ্য।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 47-কারণবশত ইমামের পাশে দাঁড়ানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-কোন ব্যক্তি লোকদের ইমামত করার জন্য অগ্রসর হলে যদি পূর্ব (নির্ধারিত) ইমাম এসে যান তা’হলে তিনি পিছে সরে আসুন বা না আসুন উভয় অবস্থায় তাঁর সালাত আদায় হয়ে যাবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 49-কয়েক ব্যক্তি কিরা’আত পাঠে সমান হলে, তাদের মধ্যে বয়সে বড় ব্যক্তি ইমাম হবেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-ইমাম অন্য লোকদের নিকট উপস্থিত হলে, তাদের ইমামত করতে পারেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 51-ইমাম নির্ধারণ করা হয় অনুসরণ করার জন্য।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 52-মুক্‌তাদীগণ কখন সিজদাতে যাবেন?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-ইমামের পূর্বে মাথা উঠানো গুনাহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-গোলাম, আযাদকৃত গোলাম, অবৈধ সন্তান, বেদুঈন ও অপ্রাপ্ত বয়স্কের ইমামত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 55-যদি ইমাম সালাত সম্পূর্ণভাবে আদায় না করেন আর মুক্‌তাদীগণ তা সম্পূর্ণভাবে আদায় করেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 56-ফিত্‌নাবাজ ও বিদ্‌’আতীর ইমামত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 57-দু'জন সালাত আদায় করলে, মুক্‌তাদী ইমামের ডানপাশে সোজাসুজি দাঁড়াবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 58-যদি কেউ ইমামের বাম পাশে দাঁড়ায় এবং ইমাম তাকে ডান পাশে নিয়ে আসেন, তবে কারো সালাত নষ্ট হয় না ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 59-যদি ইমাম ইমামাতের নিয়্যত না করেন এবং পরে কিছু লোক এসে শামিল হয় এবং তিনি তাদের ইমামাত করেন ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 60-যদি ইমাম সালাত দীর্ঘ করেন এবং কেউ প্রয়োজনবশতঃ (জামা’আত হতে) বেরিয়ে এসে (একাকী) সালাত আদায় করে ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 61-ইমাম কর্তৃক সালাতে কিয়াম সংক্ষিপ্ত করা এবং রুকু' ও সিজদা পূর্ণভাবে আদায় করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 62-একাকী সালাত আদায় করলে ইচ্ছানুযায়ী দীর্ঘায়িত করতে পারে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 63-ইমাম সালাত দীর্ঘায়িত করলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 64-সালাত সংক্ষেপে এবং পূর্ণভাবে আদায় করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 65-শিশুর কান্নাকাটির কারণে সালাত সংক্ষেপ করা ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 66-নিজের সালাত আদায় করার পর অন্য লোকের ইমামাত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 67-লোকদেরকে ইমামের তাকবীর শোনান ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 68-কোন ব্যক্তির ইমামের অনুসরণ করা এবং অন্যদের সেই মুক্তাদীর ইক্তিদা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 69-ইমামের সন্দেহ হলে মুক্তাদীদের মত গ্রহণ করা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 70-সালাতে ইমাম কেঁদে ফেললে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 71-ইক্বামাতের সময় এবং এর পরে কাতার সোজা করা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 72-কাতার সোজা করার সময় মুক্তাদীগণের প্রতি ইমামের ফিরে দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 73-প্রথম কাতার ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 74-কাতার সোজা করা সালাতের পূর্ণতার অঙ্গ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 75-কাতার সোজা না করা গুনাহ।[১]
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 76-কাতারে কাঁধের সাথে কাঁধ এবং পায়ের সাথে পা মিলানো ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 77-কেউ ইমামের বামপাশে দাঁড়ালে ইমাম তাকে পিছনে ঘুরিয়ে ডানপাশে দাঁড় করালে সালাত আদায় হবে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 78-মহিলা একজন হলেও ভিন্ন কাতারে দাঁড়াবে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 79-মসজিদ ও ইমামের ডানদিক ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 80-ইমাম ও মুক্তাদীর মধ্যে দেয়াল বা সুতরা থাকলে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 81-রাতের সালাত ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 82-ফরয তাকবীর বলা ও সালাত শুরু করা ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 83-সালাত শুরু করার সময় প্রথম তাকবীরের সাথে সাথে উভয় হাত উঠানো ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 84-তাকবীরে তাহরীমা, রুকূ’তে যাওয়া এবং রুকূ’ হতে উঠার সময় উভয় হাত উঠানো ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 85-উভয় হাত কতটুকু উঠাবে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 86-দু’ রাক’আত আদায় করে দাঁড়াবার সময় দু’ হাত উঠানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 87-সালাতে ডান হাত বাম হাতের উপর রাখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 88-সালাতে খুশু’ (বিনয়, নম্রতা, একাগ্রতা, নিষ্ঠা ও তন্ময়তা) ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 89-তাকবীরে তাহরীমার পরে কি পড়বে ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 90-১০/৯০. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 91-সালাতে ইমামের দিকে তাকানো ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 92-সালাতে আসমানের দিকে চোখ তুলে তাকানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 93-সালাতে এদিক ওদিক তাকান ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 94-সালাতের মধ্যে কোন কিছু ঘটলে বা কোন কিছু দেখলে বা ক্বিব্‌লাহর দিকে থুথু দেখলে, সে দিকে তাকান ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 95-সব সালাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী, মুকীম অবস্থায় হোক বা সফরে, সশব্দে কিরাআতের সালাত হোক বা নিঃশব্দে সব সালাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 96-যুহরের সালাতে কিরাআত পড়া ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 97-‘আসরের সালাতে কিরাআত ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 98-মাগরিবের সালাতে কিরাআত ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 99-মাগরিবের সালাতে উচ্চৈঃস্বরে কিরাআত পাঠ ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 100-‘ইশার সালাতে সশব্দে কিরাআত ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 101-‘ইশার সালাতে সিজদার আয়াত (সম্বলিত সুরা) তেলাওয়াত ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 102-‘ইশার সালাতে কিরাআত ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 103-প্রথম দু‘রাক‘আতে কিরাআত দীর্ঘ করা ও শেষ দু’ রাক‘আতে তা সংক্ষেপ করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 104-ফজরের সালাতে কিরাআত ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 105-ফজরের সালাতে সশব্দে কিরাআত ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 106-এক রাক‘আতে দু’ সূরা মিলিয়ে পড়া, সূরার শেষাংশ পড়া, এক সূরার পূর্বে আরেক সূরা পড়া এবং সূরার প্রথমাংশ পড়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 107-শেষ দু’ রাক‘আতে সূরা ফাতিহা পড়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 108-যুহরে ও ‘আসরে নিঃশব্দে কিরাআত পড়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 109-ইমামের সশব্দে ‘আমীন’ বলা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 110-‘আমীন’ বলার ফযীলত ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 111-মুক্তাদীর সশব্দে ‘আমীন’ বলা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 112-কাতারে পৌঁছার পূর্বেই রুকূ’তে চলে গেলে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 113-রুকূ‘তে তাকবীর পূর্ণভাবে বলা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 114-সিজদার তাকবীর পূর্ণভাবে বলা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 115-সিজদা হতে দাঁড়ানোর সময় তাকবীর বলা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 116-রুকূ‘তে হাঁটুর উপর হাত রাখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 117-যদি কেউ সঠিকভাবে রুকু‘ না করে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 118-রুকূ‘তে পিঠ সোজা রাখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 119-রুকূ‘ পূর্ণ করার সীমা এবং এতে মধ্যম পন্থা ও ধীরস্থিরতা অবলম্বন ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 120-যে ব্যক্তি সঠিকভাবে রুকূ‘ করেনি তাকে পুনরায় সালাত আদায়ের জন্য নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নির্দেশ ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 121-রুকূ‘তে দু‘আ ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 122-রুকূ‘ হতে মাথা উঠানোর সময় ইমাম ও মুক্তাদী যা বলবেন ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 123-‘আল্লাহুম্মা রব্বানা ওয়া লাকাল হাম্‌দ’-এর ফযীলত ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 124-১০/১২৬. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 125-রুকূ‘ হতে মাথা উঠানোর পর স্থির হওয়া ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 126-সিজদায় যাওয়ার সময় তাকবীর বলতে বলতে নত হওয়া ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 127-সিজদার ফযীলত ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 128-সিজদার সময় দু’বাহু পার্শ্ব দেশ হতে পৃথক রাখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 129-সালাতে উভয় পায়ের আঙ্গুল ক্বিবলাহ্‌মুখী রাখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 130-পূর্ণভাবে সিজদা না করলে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 131-সাত অঙ্গ দ্বারা সিজদা করা ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 132-নাক দ্বারা সিজদা করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 133-নাক দ্বারা কাদামাটির উপর সিজদা করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 134-কাপড়ে গিরা লাগানো ও তা বেঁধে নেয়া এবং সতর প্রকাশ হয়ে পড়ার ভয়ে কাপড় জড়িয়ে নেয়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 135-সালাতের মধ্যে মাথার চুল একত্র করবে না ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 136-সালাতের মধ্যে কাপড় টেনে না ধরা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 137-সিজদায় তাসবীহ্‌ ও দু’আ পাঠ ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 138-দু’ সিজদার মধ্যে অপেক্ষা করা ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 139-সিজদায় কনুই বিছিয়ে না দেয়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 140-সালাতের বেজোড় রাক’আতে সিজদা হতে উঠে বসার পর দণ্ডায়মান হওয়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 141-রাক‘আত শেষে কীরূপে জমিনে ভর দিয়ে দাঁড়াবে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 142-দু’ সিজদার শেষে উঠার সময় তাকবীর বলবে ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 143-তাশাহ্‌হুদে বসার নিয়ম ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 144-যারা প্রথম বৈঠকে তাশাহ্‌হুদ ওয়াজিব নয় বলে মনে করেন ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 145-প্রথম বৈঠকে তাশাহ্‌হুদ পড়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 146-শেষ বৈঠকে তাশাহ্‌হুদ পড়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 147-সালামের আগে দু’আ ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 148-তাশাহ্‌হুদের পর যে দু‘আটি বেছে নেয়া হয়, অথচ তা আবশ্যক নয় ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 149-সালাত সমাপ্ত হওয়া অবধি যিনি কপাল ও নাকের ধূলাবালি মোছেননি ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 150-সালাম ফিরান ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 151-ইমামের সালাম ফিরানোর সময় মুক্তাদিগণও সালাম ফিরাবে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 152-যারা ইমামের সালামের জবাব দেয়া দরকার মনে করেন না এবং সালাতের সালামকেই যথেষ্ট মনে করেন ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 153-সালামের পর যিক্‌র ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 154-সালাম ফিরানোর পর ইমাম মুক্তাদিগণের দিকে ঘুরে বসবেন ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 155-সালামের পরে ইমামের মুসাল্লায় বসে থাকা ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 156-মুসল্লীদের নিয়ে সালাত আদায়ের পর কোন জরুরী কথা মনে পড়লে তাদের ডিঙ্গিয়ে যাওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 157-সালাত শেষে ডানে ও বাম দিকে ফিরে যাওয়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 158-কাঁচা রসুন, পিঁয়াজ ও দুর্গন্ধযুক্ত মসলা বা তরকারী ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 159-শিশুদের উযূ করা, কখন তাদের উপর গোসল ও পবিত্রতা অর্জন আবশ্যক হয় এবং সালাতের জামা‘আতে , দু' ‘ঈদে এবং জানাযায় তাদের উপস্থিত হওয়া এবং কাতারবন্দী হওয়া ।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 160-রাতে ও অন্ধকারে মহিলাগণের মসজিদের দিকে বের হওয়া ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 161-ইমামের দাঁড়ানো পর্যন্ত মানুষের অপেক্ষা ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 162-পুরুষদের পিছনে নারীদের সালাত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 163-ফজরের সালাত শেষে নারীদের তাড়াতাড়ি বাড়ীতে প্রত্যাবর্তন করা এবং মসজিদে তাদের সল্পকাল অবস্থান করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 164-মসজিদে যাওয়ার জন্য স্বামীর নিকট মহিলার সম্মতি চাওয়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 165-পুরুষদের পিছনে মহিলাদের সালাত আদায়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 166-ইমাম আয়াত শুনিয়ে পাঠ করলে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 167-প্রথম রাক‘আতে কিরাআত দীর্ঘ করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 168-ফজর সালাত জামা‘আতে আদায়ের ফযীলত ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 2-জুমু’আ ফরয হবার বিবরণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-জুমু'আর দিন গোসল করার তাৎপর্য। জুমু'আর দিবসে শিশু কিংবা নারীদের (সালাতের জন্য) উপস্থিতি কি প্রয়োজন?
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 4-জুমু‘আর জন্য সুগন্ধি ব্যবহার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-জুমু‘আর মর্যাদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-১১/৫.অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-জুমু‘আর জন্য তৈল ব্যবহার করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 8-যা আছে তার মধ্যে থেকে উত্তম পোশাক পরিধান করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-জুমু‘আর দিন মিস্‌ওয়াক করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 10-অন্যের মিস্‌ওয়াক দিয়ে মিস্‌ওয়াক করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-জুমু‘আর দিন ফজরের সালাতে কী পড়তে হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-গ্রামে ও শহরে জুমু‘আর সালাত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 13-মহিলা, বালক-বালিকা এবং অন্য যারা জুমু‘আয় উপস্থিত হয় না, তাদের কি গোসল করা জরুরী?
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 14-১১/১৩. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 15-বৃষ্টির কারণে জুমু‘আর সালাতে উপস্থিত না হবার অবকাশ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-কতদূর হতে জুমু‘আর সালাতে আসবে এবং জুমু’আ কার উপর ওয়াজিব?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-সূর্য হেলে গেলে জুমু‘আর সময় হয়
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 18-জুমু‘আর দিন যখন সূর্যের উত্তাপ প্রখর হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-জুমু‘আর জন্য পায়ে হেঁটে চলা
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 20-জুমু‘আর দিন দু’জনের মাঝে ফাঁক করে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-জুমু‘আর দিন কোন ব্যক্তি তার ভাইকে উঠিয়ে দিয়ে তার জায়গায় বসবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-জুমু‘আর দিনের আযান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-জুমু‘আর দিন একজন মুয়ায্‌যিনের আযান দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-ইমাম মিম্বারের উপর বসে জবাব দিবেন, যখন আযানের আওয়ায শ্রবণ করেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-আযানের সময় মিম্বারের উপর বসা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-খুত্‌বার সময় আযান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-মিম্বারের উপর খুত্‌বা দেয়া।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 28-দাঁড়িয়ে খুত্‌বা প্রদান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-খুত্‌বার সময় মুসল্লীগণের ইমামের দিকে আর ইমাম মুসল্লীগণের দিকে মুখ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-খুত্‌বায় আল্লাহ্‌র হাম্‌দের পর ‘আম্‌মা বা‘দু’ বলা।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 31-জুমু’আর দিন দু’ খুত্‌বার মধ্যখানে বসা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-মনোযোগের সাথে খুত্‌বা শোনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-ইমাম খুত্‌বা দেয়ার সময় কাউকে আসতে দেখলে তাকে দু’ রাক’আত সালাত আদায়ের নির্দেশ দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-ইমাম খুত্‌বা দেয়ার সময় যিনি মসজিদে আগমন করবেন তার সংক্ষেপে দু’ রাক’আত সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-খুত্‌বায় দু’ হাত উত্তোলন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-জুমু’আর দিন খুত্‌বায় বৃষ্টির জন্য দু’আ পাঠ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-জুমু’আর দিন ইমাম খুত্‌বাহ দেয়ার সময় অন্যকে চুপ করানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-জুমু’আর দিনের সে মুহূর্তটি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-জুমু’আর সালাতে কিছু মুসল্লী যদি ইমামের নিকট হতে চলে যায় তাহলে ইমাম ও অবশিষ্ট মুসল্লীগণের সালাত বৈধ হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-জুমু’আর (ফরয সালাতের) পূর্বে ও পরে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-মহান আল্লাহ্‌র বাণী : “অতঃপর যখন সালাত সমাপ্ত হবে তখন তোমরা যমীনে ছড়িয়ে পড়বে এবং আল্লাহ্‌র অনুগ্রহ তালাশ করবে।” (সুরাহ্ জুমু’আ ৬২/১০)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 42-জুমু’আর পরে কায়লুলাহ (দুপুরে শয়ন ও হালকা নিদ্রা)।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-খাওফের সালাত (শত্রুভীতির অবস্থায় সালাত)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-পদাতিক বা আরোহী অবস্থায় ভয়ের সালাত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-খাওফের সালাতে মুসল্লীগণের একাংশ অন্য অংশকে পাহারা দিবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-দূর্গ অবরোধ ও শত্রুর মুখোমুখী অবস্থায় সালাত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-শত্রুর পশ্চাদ্ধাবণকারী ও শত্রুতাড়িত ব্যক্তির আরোহী অবস্থায় ও ইঙ্গিতে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-তাকবীর বলা, ফজরের সালাত সময় হলেই আদায় করা এবং শত্রুর উপর অতর্কিত আক্রমণ ও যুদ্ধাবস্থায় সালাত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-দু’ ‘ঈদ ও এতে সুন্দর পোষাক পরিধান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-‘ঈদের দিন বর্শা ও ঢালের খেলা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-মুসলিমগণের জন্য উভয় ‘ঈদের রীতিনীতি।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-‘ঈদুল ফিতরের দিন বের হবার আগে খাবার খাওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-কুরবাণীর দিন আহার করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-মিম্বার না নিয়ে ‘ঈদমাঠে গমন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-পায়ে হেঁটে বা সওয়ারীতে আরোহণ করে ‘ঈদের জামা’আতে যাওয়া এবং আযান ও ইক্বামাত ব্যতীত খুত্বা্র পূর্বে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 9-‘ঈদের সালাতের পর খুতবা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 10-‘ঈদের জামা’আতে এবং হারাম শরীফে অস্ত্রবহন করা নিষিদ্ধ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 11-ঈদের সালাতের জন্য সকাল সকাল রওআনা হওয়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-তাশ্‌রীকের দিনগুলোতে ‘আমলের গুরুত্ব।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-মিনা’র দিনগুলোতে এবং সকালে আরাফায় যাওয়ার সময় তাকবীর বলা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 14-‘ঈদের দিন যুদ্ধের হাতিয়ারের সম্মুখে সালাত আদায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-‘ঈদের দিন ইমামের সামনে বর্শা পুঁতে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-নারীদের ও ঋতুবতীদের ‘ঈদগাহে যাওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-বালকদের ‘ঈদমাঠে গমন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-‘ঈদের খুতবা দেয়ার সময় মুসল্লীদের প্রতি ইমামের মুখ করে দাঁড়ানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-‘ঈদগাহে চিহ্ন রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-‘ঈদের দিন নারীদের প্রতি ইমামের নসীহত করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 21-‘ঈদের সালাতে যাওয়ার জন্য নারীদের ওড়না না থাকলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-‘ঈদমাঠে ঋতুবতী নারীদের আলাদা অবস্থান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-কুরবানীর দিন ‘ঈদমাঠে নাহর ও যবেহ্।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-‘ঈদের খুতবার সময় ইমাম ও লোকদের কথা বলা এবং খুতবার সময় ইমামের নিকট কোন কিছু জিজ্ঞেস করা হলে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 25-‘ঈদের দিন প্রত্যাবর্তন করার সময় যে ব্যক্তি ভিন্ন পথে আসে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-কারো ঈদের নামায ছুটে গেলে সে দু’ রাকাত সালাত আদায় করবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 27-‘ঈদের সালাতের আগে ও পরে সালাত আদায় করা’।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-বিত্‌রের বর্ণনা। [১]
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 3-বিত্‌রের ওয়াক্ত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-বিত্‌রের জন্য নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক তাঁর পরিবার-পরিজনকে জাগানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-বিত্‌র যেন রাতের সর্বশেষ সালাত হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-সওয়ারী জন্তুর উপর বিত্‌রের সালাত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-সফর অবস্থায় বিত্‌র।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-রুকু’র আগে ও পরে কুনুত পাঠ করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 2-ইসতিস্‌কা (পানি প্রার্থনা) ও ইসতিস্‌কার জন্য নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বের হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর দু’আ ইউসুফ (আ)-এর যমানার দুর্ভিক্ষের বছরগুলোর মত (এদের উপরেও) কয়েক বছর দুর্ভিক্ষ দিন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-অনাবৃষ্টির সময় ইমামের নিকট বৃষ্টির জন্য লোকদের দু‘আর আবেদন।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 5-বৃষ্টির পানি প্রার্থনায় নামাযের চাদর উল্টানো।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-আল্লাহ্‌র সৃষ্টজীবের মধ্য হতে কেউ তাঁর হারামকৃত বিধানসমূহের সীমা অতিক্রম করলে মহিমাময় প্রতিপালক কর্তৃক দুর্ভিক্ষ দ্বারা শাস্তি প্রদান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-জামে' মসজিদে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-ক্বিব্‌লার দিকে মুখ না করে জুমু‘আ’র খুত্‌বায় বৃষ্টির জন্য দু‘আ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-মিম্বরে দাঁড়ানো অবস্থায় বৃষ্টির জন্য দু‘আ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-বৃষ্টি প্রার্থনার জন্য জুমু‘আ’র সালাতকে যথেষ্ট মনে করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-অধিক বৃষ্টির ফলে রাস্তার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে দু‘আ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-বলা হয়েছে, জুমু‘আর দিবসে বৃষ্টির জন্য দু‘আ করার সময় নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর চাদর উল্টাননি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-বৃষ্টির জন্য ইমামকে দু‘আ করার অনুরোধ করা হলে তা প্রত্যাখ্যান না করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-দুর্ভিক্ষের মুহূর্তে মুশরিক্‌রা মুসলিমদের নিকট বৃষ্টির জন্য দু‘আর নিবেদন জানালে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-অধিক বর্ষণের সময় এরূপ দু‘আ করা “যেন পাশের এলাকায় বৃষ্টি হয় আমাদের এলাকায় নয়।”
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-দাঁড়িয়ে ইস্তিস্কার দু‘আ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 17-বৃষ্টি প্রার্থনার সালাতে শব্দ সহকারে কির’আত পাঠ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কিভাবে মানুষের দিকে তাঁর পিঠ ফিরিয়েছেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-বৃষ্টি প্রার্থনার সালাত দু’রাক‘আত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-ঈদগাহে বৃষ্টির প্রার্থনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-বৃষ্টির জন্য দু’আর মুহূর্তে ক্বিব্‌লামুখী হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-বৃষ্টির পানি প্রার্থনায় ইমামের সাথে লোকদের হাত উত্তোলন করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 23-বৃষ্টির পানি প্রার্থনায় ইমামের হাত উত্তোলন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-বৃষ্টিপাতের সময় কী বলতে হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-বৃষ্টিতে কেউ এমনভাবে ভিজে যাওয়া যে, দাড়ি বেয়ে পানি ঝরলো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-যখন বাতাস প্রবাহিত হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্তি, “আমাকে পূর্ব দিক হতে আগত হাওয়ার মাধ্যমে সাহায্য করা হয়েছে”।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-ভূমিকম্প ও কিয়ামতের নিদর্শন সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 29-আল্লাহ্‌ তা’আলার বাণীঃ “এবং তোমরা মিথ্যারোপকেই তোমাদের উপজীব্য করেছ”। (সূরা আল-ওয়াকিয়াহ ৫৬/৮২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-কখন বৃষ্টি হবে তা মহান আল্লাহ্‌ ছাড়া কেউ অবগত নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-সূর্যগ্রহণের সময় সালাত।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 3-সূর্যগ্রহণের সময় দান-খয়রাত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-সূর্যগ্রহণের সালাতে ‘আস্-সালাতু জামিয়াতুন’ বলে ডাকা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-সূর্যগ্রহণের সময় ইমামের খুত্‌বাহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-‘কাসাফাতিশ্ শামসু’ বলবে, না ‘খাসাফাতিশ্ শামসু’ বলবে ?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্তিঃ আল্লাহ্ তা’আলা সূর্যগ্রহণ দিয়ে তাঁর বান্দাদের হুঁশিয়ার করেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-সূর্যগ্রহণের সময় কবরের আযাব হতে পরিত্রাণ চাওয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-সূর্যগ্রহণের সালাতে দীর্ঘ সিজদা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-সূর্যগ্রহণ-এর সালাত জামা’আতের সঙ্গে আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-সূর্যগ্রহণের সময় পুরুষদের সঙ্গে মহিলাদের সালাত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-সূর্যগ্রহণের সময় ক্রীতদাস মুক্ত করা পছন্দনীয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-মসজিদে সূর্যগ্রহণের সালাত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 14-কারো মৃত্যু বা জন্মের জন্যে সূর্যগ্রহণ হয় না।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 15-সুর্যগ্রহনের সময় আল্লাহ্‌র যিকর।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-সুর্যগ্রহনের সময় দু’আ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-সুর্যগ্রহনের খুত্‌বায় ইমামের “আমমা-বাদু” বলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-চন্দ্রগ্রহণের সালাত
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 19-সূর্যগ্রহণের সালাতে প্রথম রাক’আত হবে দীর্ঘতর।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-সূর্যগ্রহণের সালাতে শব্দ সহকারে কির’আত পাঠ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-কুরআন তিলাওয়াতের সিজদার নিয়ম।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-সূরা তানযীলুস্‌-সিজদা এর সিজদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-সূরা স-দ-এর সিজদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-সূরা আন্‌ নাজ্‌ম-এর সিজদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-মুশ্‌রিকদের সাথে মুসলিমগণের সিজদা করা আর মুশ্‌রিকরা অপবিত্র। তাদের উযূ হয় না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-যিনি সিজদার আয়াত তিলাওয়াত করলেন অথচ সিজদা করলেন না।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 8-সূরা ‘ইযাস্‌ সামাউন্‌ শাক্‌কাত’-এর সিজদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-তিলাওয়াতকারীর সিজদার কারণে সিজদা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-ইমাম যখন সিজদার আয়াত তিলাওয়াত করেন তখন লোকের ভীড়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-যাঁরা অভিমত প্রকাশ করেন যে, আল্লাহ তা’আলা তিলাওয়াতের সিজদা আবশ্যক করেননি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-সলাতে সিজদার আয়াত তিলাওয়াত করে সিজদা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ভীড়ের কারণে সিজদা করার স্থান না পেলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-কসর সম্পর্কে বর্ণনা এবং কতদিন অবস্থান পর্যন্ত কসর করবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-মিনায় সালাত
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 4-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বিদায় হজ্জে কত দিন অবস্থান করেছিলেন?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-কত দিনের সফরে সালাত কসর করবে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 6-যখন নিজ আবাসস্থল হতে বের হবে তখন হতেই কসর করবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-সফরে মাগরিবের সালাত তিন রাক’আত আদায় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 8-সাওয়ারীর উপরে সাওয়ারী যে দিকে মুখ করে থাকবে সেদিকে ফিরে নফল সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 9-জন্তুর উপর ইঙ্গিতে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-ফরজ সালাতের সওয়ারী হতে অবতরণ করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 11-গাধার উপর (সওয়ার হয়ে) নফল সালাত আদায় করা। [১]
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-সফরকালে ফরজ সালাতের আগে ও পরে নফল সালাত আদায় না করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 13-সফরে ফরজ সালাতের পূর্বে ও পরে নফল আদায় করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 14-সফর অবস্থায় মাগরিব ও ‘ইশা সালাত জমা’ করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 15-মাগরিব ও ‘ইশা একত্রে আদায় করলে আযান দিবে, না ইকামাত?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-সূর্য ঢলে পড়ার আগে সফরে রওয়ানা হলে যুহরের সালাত আসরের সময় পর্যন্ত বিলম্বিত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-সূর্য ঢলে পড়ার পর সফর আরম্ভ করলে যুহরের সালাত আদায় করার পর সওয়ারীতে আরোহণ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-উপবিষ্ট ব্যক্তির সালাত।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 19-উপবিষ্ট ব্যক্তির ইঙ্গিতে সালাত আদায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-বসে সালাত আদায় করতে না পারলে কাত হয়ে শুয়ে সালাত আদায় করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-বসে সালাত আদায়কারী সুস্থ হয়ে গেলে কিংবা একটু হাল্‌কাবোধ করলে, বাকী সালাত (দাঁড়িয়ে) পূর্ণভাবে আদায় করবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-রাতের বেলায় তাহাজ্জুদ (ঘুম হতে জেগে) সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-রাত জেগে ইবাদত করার গুরুত্ব।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-রাতের সালাতে সিজদা দীর্ঘ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-রুগ্ন ব্যক্তির তাহাজ্জুদ আদায় না করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-তাহাজ্জুদ ও নফল ইবাদতের প্রতি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উৎসাহ দান করা, অবশ্য তিনি তা আবশ্যক করেননি।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 7-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর তাহাজ্জুদের সালাতে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়ানোর ফলে তাঁর উভয় পা ফুলে যেত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-সাহরীর সময় যে নিদ্রা যায়।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 9-সাহ্‌রীর পর ফজ্‌রের সালাত পর্যন্ত জেগে থাকা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-তাহাজ্জুদের সালাত দীর্ঘ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 11-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সালাত কিরূপ ছিল এবং রাতে তিনি কত রাক’আত সালাত আদায় করতেন?
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 12-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ইবাদাতে রাত জাগরণ এবং তাঁর ঘুমানো আর রাত জাগার যতটুকু রহিত করা হয়েছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-রাতে সালাত না আদায় করলে ঘাড়ের পশ্চাদংশে শয়তানের গ্রন্থী বেঁধে দেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 14-সালাত আদায় না করে ঘুমিয়ে পড়লে তার কানে শয়তান পেশাব করে দেয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-রাতের শেষভাগের ও সালাতে দু’আ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-যে ব্যক্তি রাতের প্রথমাংশে ঘুমিয়ে থাকে এবং শেষ অংশকে (সালাত ও যিক্‌রের মাধ্যমে) প্রাণবন্ত করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-রমযানে ও অন্যান্য সময়ে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর রাত্রি জেগে ইবাদাত করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 18-রাতে ও দিনে তাহারাত (পবিত্রতা ) হাসিল করার মর্যাদা এবং উযু করার পর রাতে ও দিনে সালাত আদায়ের ফাযীলাত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-ইবাদাতে কঠোরতা অবলম্বন করা অপছন্দনীয় ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 20-রাত জেগে সালাত আদায়ে অভ্যস্ত ব্যক্তির ‘ইবাদাত পরিত্যাগ করা মাকরূহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-১৯/২০. অধ্যায় :
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-যে ব্যক্তি রাত জেগে সালাত আদায় করে তার ফযীলত।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 23-দু’রাক’আত ফজ্‌রের (সুন্নাত) অব্যাহতভাবে আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-ফজ্‌রের দু’রাক’আত সুন্নাতের পর ডান কাতে শোয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-দু’রাক’আত (ফজ্‌রের সুন্নাত) এরপর কথাবার্তা বলা এবং নিদ্রা না যাওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-নফল সালাত দু’দু’রাক’আত করে আদায় করা।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 27-ফজরের (সুন্নাত) দু’রাক’আতের পর কথাবার্তা বলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-ফজরের (সুন্নাত) দু’রাক’আতের হিফাযত করা আর যারা এ দু’রাক’আতকে নফল বলেছেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-ফজরের (সুন্নাত) দু’রাক’আতে কতটুকু কির’আত পড়া প্রয়োজন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 30-ফরজ সালাতের পর নফল সালাত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 31-ফর্‌জের পর নফল সালাত না আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-সফরে যুহা সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 33-যারা যুহা সালাত আদায় করেন না, তবে বিষয়টিকে প্রশস্ত মনে করেন (কারো ইচ্ছাধীন মনে করেন)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-মুকিম অবস্থায় যুহা সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 35-যুহরের (ফরজের) পূর্বে দু’রাক‘আত সালাত।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 36-মাগরিবের (ফরজ এর) পূর্বে সালাত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 37-নফল সালাত জামা‘আতের সাথে আদায় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 38-নফল সালাত ঘরের মধ্যে আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-মক্কা ও মদীনার মসজিদে সালাতের মর্যাদা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 3-কুবা মসজিদ। [১]
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-প্রতি শনিবার যিনি কুবা মসজিদে আগমন করেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-পদব্রজে কিংবা সওয়ারীতে করে কুবা মসজিদে আগমন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-কবর ও (মসজিদে নববীর) মিম্বরের মধ্যবর্তী স্থানের ফযীলত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-বায়তুল মাকদিসের মসজিদ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-সালাতের সাথে সংশ্লিষ্ট কাজে সালাতের মধ্যে হাতের সাহায্য নেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-সালাতে কথা বলা নিষিদ্ধ হওয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-সালাতে পুরুষদের জন্য যে ‘তাসবীহ্‌’ ও ‘তাহ্‌মীদ’ জায়িয।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-সালাতে যে ব্যক্তি প্রত্যক্ষভাবে কারো নাম নিলো অথবা কাউকে সালাম করল অথচ সে তা অবগতও নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-সালাতে মহিলাদের ‘তাসফীক’ (হাত তালি দেয়া)।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-উদ্ভূত কোন কারণে সালাতে থাকা অবস্থায় পিছনে চলে আসা অথবা সামনে অগ্রসর হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-মা তার সালাত রত সন্তানকে ডাকলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-সালাতের মধ্যে কংকর সরানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-সালাতে সিজদা‌র জন্য কাপড় বিছানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-সালাতে যে কাজ বৈধ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-সালাতে থাকাকালে পশু ছুটে পালালে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 13-সালাতে থাকাবস্থায় থু থু নিক্ষেপ করা ও ফুঁ দেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 14-যে ব্যক্তি অজান্তে সালাতে হাততালি দেয় তার সালাত বিনষ্ট হয় না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-মুসল্লীকে সম্মুখে এগুতে অথবা অপেক্ষা করতে বলা হলে সে যদি অপেক্ষা করে তবে এতে গুনাহ নেই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-সালাতে সালামের উত্তর দিবে না।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 17-কিছু ঘটলে সালাতে হাত উত্তোলন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-সালাতে কোমরে হাত রাখা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 19-সালাতে মুসল্লীর কোন বিষয় কল্পনা করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 2-ফর্‌জ সালাতে দু’রাক‘আতের পর দাঁড়িয়ে গেলে সিজদা‌য়ে সাহ্উ প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-ভুল বশতঃ সালাত পাঁচ রাক‘আত আদায় করলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-দ্বিতীয় বা তৃতীয় রাক‘আতে সালাম ফিরিয়ে নিলে সালাতের সিজদা‌র মত বা তার চেয়ে দীর্ঘ দু’টি সিজদা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-সিজদা সাহ্উর পর তাশাহ্‌হুদ না পড়লে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-সিজদায়ে সাহ্উতে তাক্‌বীর বলা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-সালাত তিন রাক‘আত আদায় করা হল নাকি চার রাক‘আত, তা মনে করতে না পারলে বসা অবস্থায় দু’টি সিজদা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-ফর্‌জ ও নফ্‌ল সালাতে ভুল হলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-সালাতে থাকা অবস্থায় কেউ তার সঙ্গে কথা বললে এবং তা শুনে যদি সে হাত দিয়ে ইশারা করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-সালাতের মধ্যে ইঙ্গিত করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 2-জানাযা সম্পর্কিত এবং যার শেষ কথা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু’।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-জানাযায় অনুগমনের আদেশ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-কাফন পরানোর পর মৃত ব্যক্তির নিকট গমন করা
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 5-মৃত ব্যক্তির পরিবার-পরিজনের নিকট তার মৃত্যু সংবাদ পৌঁছানো।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-জানাযার সংবাদ পৌছানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-সন্তানের মৃত্যুতে সওয়াবের আশায় ধৈর্য ধারণের ফযীলত।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 8-কবরের নিকট কোন মহিলাকে বলা, ধৈর্য ধর।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-বরই পাতার পানি দিয়ে মৃতকে গোসল ও উযূ করানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-বিজোড় সংখ্যায় গোসল দেয়া মুস্‌তাহাব
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-মৃত ব্যক্তির (গোসল) ডান দিক হতে আরম্ভ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-মৃত ব্যক্তির উযূর স্থানসমূহ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-পুরুষদের ইযার দিয়ে মহিলার কাফন দেয়া যাবে কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-গোসলে শেষবারের কর্পূর ব্যবহার করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 15-মহিলাদের চুল খুলে দেয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-মৃতকে কিভাবে কাফন জড়ানো হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-মহিলাদের চুলকে কি তিনটি বেণীতে ভাগ করা হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-মহিলার চুল তিনটি বেনী করে তার পিছন দিকে রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-কাফনের জন্য সাদা কাপড়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-দু’ কাপড়ে কাফন দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-মৃত ব্যক্তির জন্য খুশবু ব্যবহার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-মুহ্‌রিমকে কিভাবে কাফন দেয়া হবে?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 23-সেলাইকৃত বা সেলাইবিহীন কামীস দিয়ে কাফন দেয়া এবং কামীস ছাড়া কাফন দেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 24-জামা ছাড়া কাফন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 25-পাগড়ী ছাড়া কাফন
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-মৃত ব্যক্তির সমস্ত সম্পদ হতে কাফন দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-একখানা কাপড় ছাড়া আর কোন কাপড় পাওয়া না গেলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-মাথা বা পা ঢাকা যায় এতটুকু ছাড়া অন্য কোন কাফন না পাওয়া গেলে, তা দিয়ে কেবল মাথা ঢাকতে হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) –এর আমলে যে নিজের কাফন তৈরি করে রাখল, অথচ তাঁকে এতে বারণ করা হয়নি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-জানাযার পশ্চাতে মহিলাদের অনুগমণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-স্বামী ছাড়া অন্যের জন্য স্ত্রীলোকের শোক প্রকাশ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 32-কবর যিয়ারত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) –এর বাণীঃ পরিবার-পরিজনের কান্নার কারণে মৃত ব্যক্তিকে শাস্তি দেয়া হয়, যদি বিলাপ করা তার অভ্যাস হয়ে থাকে।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 34-মৃতের জন্য বিলাপ করা মাকরূহ। [১৪]
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 35-২৩/৩৪. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-যারা জামার বুক ছিঁড়ে ফেলে তারা আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-সা‘দ ইব্‌নু খাওলা (রাঃ) –এর প্রতি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) –এর দুঃখ প্রকাশ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-বিপদে মাথা মুন্ডানো নিষেধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-যারা গাল চাপড়ায় তারা আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-বিপদের সময় হায়, ধ্বংস বলা ও জাহিলী যুগের মত চিৎকার করা নিষেধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-যে ব্যক্তি বিপদের সময় এমন ভাবে বসে পড়ে যে, তার মধ্যে দুঃখবোধের পরিচয় পাওয়া যায়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 42-বিপদের সময় দুঃখ প্রকাশ না করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-মুসীবতের প্রথম অবস্থায়ই প্রকৃত সবর।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণীঃ তোমার জন্য আমরা অবশ্যই শোকাভিভূত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-রোগাক্রান্ত ব্যক্তির নিকট কান্নাকাটি করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-(সরবে) কাঁদা ও বিলাপ নিষিদ্ধ হওয়া এবং তাতে বাধা প্রদান করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 47-জানাযার জন্য দণ্ডায়মান হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-জানাযার জন্য দাঁড়ালে কখন বসবে ?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 49-যে ব্যক্তি জানাযার পিছে পিছে যায়, সে লোকদের কাঁধ হতে তা নামিয়ে না রাখা পর্যন্ত বসবে না আর বসে পড়লে তাকে দাঁড়াবার নির্দেশ দেওয়া হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-যে ব্যক্তি ইয়াহূদীর জানাযা দেখে দাঁড়ায়।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 51-পুরুষরা জানাযা বহন করবে, স্ত্রীলোকেরা নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52-জানাযার কাজ শীঘ্র সম্পাদন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-খাটিয়ায় [১] থাকাকালে মৃত ব্যক্তির উক্তিঃ আমাকে নিয়ে এগিয়ে চল
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-জানাযার সালাতে ইমামের পিছনে দু’ বা তিন কাতারে দাঁড়ানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 55-জানাযার সালাতের কাতার।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 56-জানাযার সালাতে পুরুষদের সঙ্গে বালকদের কাতার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 57-জানাযার সালাতের নিয়ম।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 58-জানাযার পিছনে পিছনে যাবার ফযীলত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 59-দাফন হয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 60-জানাযার সালাতে বয়স্কদের সঙ্গে বালকদেরও অংশগ্রহণ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 61-মুসল্লা (ঈদগাহ বা নির্ধারিত স্থানে) এবং মসজিদে জানাযার সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 62-কবরের উপরে মসজিদ বানানো ঘৃণিত কাজ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 63-নিফাসের অবস্থায় [২৩] মারা গেলে তার জানাযার সালাত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 64-মহিলা ও পুরুষের (জানাযার সালাতে) ইমাম কোথায় দাঁড়াবেন?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 65-জানাযার সালাতে তাকবীর চারটি।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 66-জানাযার সালাতে সূরা ফাতিহা পাঠ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 67-দাফনের পর কবরকে সম্মুখে রেখে (জানাযার) সালাত আদায়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 68-মৃত ব্যক্তি (দাফনকারীদের) জুতার আওয়াজ শুনতে পায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 69-যে ব্যক্তি বাইতুল মাক্বদিস বা অনুরূপ কোন জায়গায় দাফন হওয়া পছন্দ করেন
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 70-রাত্রি কালে দাফন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 71-কবরের উপর মসজিদ তৈরি করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 72-স্ত্রীলোকের কবরে যে অবতরণ করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 73-শহীদের জন্য জানাযার সালাত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 74-দুই বা তিনজনকে একই কবরে দাফন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 75-যাঁরা শহীদগণকে গোসল দেয়া দরকার মনে করেন না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 76-প্রথমে কবরে কাকে রাখা হবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 77-কবরের উপরে ইয্‌খির বা অন্য কোন প্রকারের ঘাস দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 78-কোন কারণে মৃত ব্যক্তিকে কবর বা লাহ্‌দ হতে বের করা যাবে কি?
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 79-কবরকে লাহ্‌দ ও শাক্‌ক বানানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 80-কোন বালক ইসলাম গ্রহণ করে মারা গেলে তার জন্য (জানাযার) সালাত আদায় করা যাবে কি? বালকের নিকট ইসলামের দাওয়াত দেয়া যাবে কি?
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 81-মৃত্যুকালে কোন মুশরিক ব্যক্তি ‘লা-ইলাহা-ইল্লাল্লাহু’ বললে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 82-কবরের উপর খেজুরের ডাল গেড়ে দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 83-কবরের পাশে কোন মুহাদ্দিসের নসীহত পেশ করা আর তার সহচরদের তার আশে পাশে বসা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 84-আত্মহত্যাকারী সম্পর্কে যা কিছু এসেছে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 85-মুনাফিকদের জন্য (জানাযার) সালাত আদায় করা এবং মুশরিকদের জন্য মাগফিরাত কামনা করা অপছন্দনীয় হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 86-লোকজন কর্তৃক মৃত ব্যক্তির গুণাবলী বর্ণনা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 87-কবরের ‘আযাব সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 88-কবরের ‘আযাব হতে আশ্রয় প্রার্থনা করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 89-গীবত এবং পেশাবে অসাবধানতার কারণে কবরের ‘আযাব।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 90-মৃত ব্যক্তির সম্মুখে সকাল ও সন্ধ্যায় (জান্নাত ও জাহান্নামে তার আবাসস্থল) পেশ করা হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 91-খাটিয়ার উপর থাকাকালীন মৃতের কথা বলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 92-মুসলমানদের (অপ্রাপ্ত বয়স্ক) সন্তানদের সম্পর্কে যা বলা হয়েছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 93-মুশরিকদের (অপ্রাপ্ত বয়স্ক) সন্তানদের সম্পর্কে যা বলা হয়েছে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 94-২৩/৯৩. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 95-সোমবার দিন মৃত্যু।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 96-হঠাৎ মৃত্যু।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 97-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম), আবূ বক্‌র ও ‘উমর (রাঃ)-এর কবর সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 98-মৃতদের গালি দেয়া নিষেধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 99-মৃতদের দোষ-ত্রুটি আলোচনা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-যাকাত ওয়াজিব হওয়া প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 3-যাকাত দেয়ার উপর বায়’আত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-যাকাত প্রদানে অস্বীকারকারীর গুনাহ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-যে সম্পদের যাকাত দেয়া হয় তা কানয (জমাকৃত সম্পদ) নয়।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 6-যথাস্থানে ধন-সম্পদ খরচ করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-সদকা প্রদানে লোক দেখানো
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-খিয়ানত-এর মাল থেকে সদকা দিলে তা আল্লাহ কবুল করেন না এবং হালাল উপার্জন হতে কৃত সদকাই তিনি কবুল করেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-হালাল উপার্জন থেকে সদকা প্রদান করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-ফিরিয়ে দেয়ার পূর্বেই সদকা করা
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 11-তোমরা জাহান্নাম থেকে বাঁচ, এক টুকরা খেজুর অথবা অল্প কিছু সদকা করে হলেও।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 12-কোন প্রকারের সদকা (দান-খয়রাত) উত্তম; সুস্থ, কৃপণ কর্তৃক সদকা প্রদান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-২৪/১১.২. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-প্রকাশ্যে সদকা প্রদান করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-গোপনে সদকা প্রদান করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-না জেনে কোন ধনী ব্যক্তিকে সদকা প্রদান করলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-নিজের অজান্তে কেউ তার পুত্রকে সদকা দিলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-ডান হাতে সদকা প্রদান করা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 19-যে ব্যক্তি স্বহস্তে সদকা প্রদান না করে খাদেমকে তা দেয়ার নির্দেশ দেয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ থাকা ব্যতীত সদকা নেই।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 21-কিছু দান করে যে বলে বেড়ায়
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-যে ব্যক্তি যথাশীঘ্র সদকা দেয়া পছন্দ করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-সদকা দেয়ার জন্য উৎসাহ প্রদান ও সুপারিশ করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 24-সাধ্যানুসারে সদকা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-সদকা গুনাহ মিটিয়ে দেয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-মুশরিক থাকাকালে সদকা করার পর যে ইসলাম গ্রহণ করে (তার সদকা কবূল হবে কি না)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-মালিকের নির্দেশে ফাসাদের উদ্দেশ্য ব্যতীত খাদিমের সদকা করার প্রতিদান
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 28-ফাসাদের উদ্দেশ্য ব্যতীত স্ত্রী তার স্বামীর গৃহ (সম্পদ) হতে কিছু সদকা প্রদান করলে বা আহার করালে স্ত্রী এর প্রতিদান পাবে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 29-আল্লাহ তা’আলার বাণীঃ অতঃপর যে ব্যক্তি দান করেছে এবং আল্লাহকে ভয় করেছে আর ভাল কথাকে সত্য বলে বুঝেছে, তবে আমি তাকে শান্তির উপকরণ প্রদান করব। আর যে ব্যক্তি কার্পণ্য করেছে এবং বেপরোয়া হয়েছে আর ভাল কথাকে অবিশ্বাস করেছে, ফলতঃ আমি তাকে ক্লেশদায়ক বস্তুর জন্য আসবাব প্রদান করব। (আল-লাইলঃ ৫-৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-সদকাকারী ও কৃপণের উপমা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 31-উপার্জন করে প্রাপ্ত সম্পদ ও ব্যবসায় লব্ধ মালের সদকা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-সদকা করা প্রত্যেক মুসলিমের কর্তব্য। কারো কাছে সদকা করার মত কিছু না থাকলে সে যেন নেক কাজ করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-যাকাত ও সদকা দানের পরিমাণ কত হবে এবং যে ব্যক্তি বকরী সদকা করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-রৌপ্যের যাকাত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-পণ্যদ্রব্যের যাকাত আদায় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 36-আলাদা আলাদা সম্পর্কে একত্রিত করা যাবে না। আর একত্রিতগুলো আলাদা করা যাবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-দুই অংশীদার (এর একজনের নিকট হতে সমুদয় মালের যাকাত উসুল করা হলে) একজন অপরজন হতে তার প্রাপ্য অংশ আদায় করে নিবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-উটের যাকাত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-যার উপর বিনতু মাখায যাকাত দেয়া ওয়াজিব হয়েছে অথচ তার কাছে তা নেই
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-বকরীর যাকাত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-অধিক বয়সে দাঁত পড়া বৃদ্ধ ও ত্রুটিপূর্ণ বকরী গ্রহণ করা যাবে না, পাঁঠাও গ্রহণ করা হবে না, তবে মালিক ইচ্ছা করলে (পাঁঠা) দিতে পারে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-বকরি (চার মাস বয়সের মাদী) বাচ্চা যাকাত হিসেবে গ্রহণ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 43-যাকাতের ক্ষেত্রে মানুষের উত্তম মাল নেয়া হবে না
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-পাঁচ উটের কমে যাকাত নেই
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-গরুর যাকাত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-নিকটাত্মীয়দেরকে যাকাত দেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 47-মুসলিমের উপর তার ঘোড়ায় কোন যাকাত নেই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-মুসলিমের উপর তার গোলামের যাকাত নেই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 49-ইয়াতীমকে সদকা দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-স্বামী ও পোষ্য ইয়াতীমকে যাকাত দেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 51-আল্লাহর বাণীঃ দাসমুক্তির জন্য, ঋণ ভারাক্রান্তদের জন্য ও আল্লাহর পথে। (আত-তাওবাঃ ৬০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52-চাওয়া হতে বিরত থাকা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 53-যাকে আল্লাহ সওয়াল ও অন্তরের লোভ ব্যতীত কিছু দান করেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-সম্পদ বাড়ানোর জন্য যে মানুষের কাছে সওয়াল করে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 55-মহান আল্লাহর বাণীঃ তারা মানুষের কাছে নাছোড় হয়ে যাচঞা করে না- (আল-বাকারাঃ ২৭৩), আর ধনী হওয়ার পরিমাণ কত?
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 56-খেজুরের পরিমাণ আন্দাজ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 57-বৃষ্টির পানি ও প্রবাহিত পানি দ্বারা সিক্ত ভূমির উৎপাদিত ফসলের উপর ‘উশর।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 58-পাঁচ ওয়াসাক-এর কম উৎপাদিত পণ্যের যাকাত নেই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 59-যখন খেজুর সংগ্রহ করা হবে তখন যাকাত দিতে হবে এবং শিশুকে যাকাতের খেজুর নেওয়ার অনুমতি দেয়া যাবে কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 60-এমন ফল বা গাছ (ফলসহ) অথবা (ফসল সহ) জমি, কিংবা শুধু (জমির) ফসল বিক্রয় করা, যেগুলোর উপর যাকাত বা ‘উশর ফরয হয়েছে, অতঃপর ঐ যাকাত বা ‘উশর অন্য ফল বা ফসল দ্বারা আদায় করা বা এমন ধরনের ফল বিক্রয় করা যেগুলোর উপর সদকা ফরয হয়নি।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 61-নিজের সদকা কৃত বস্তু ক্রয় করা যায় কি?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 62-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -ও তাঁর বংশধরদেরকে সদকা দেয়া সম্পর্কে আলোচনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 63-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সহধর্মিণীদের আযাদকৃত দাস-দাসীদেরকে সদকা দেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 64-সদকার প্রকৃতি পরিবর্তিত হলে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 65-ধনীদের হতে সদকা গ্রহণ করা এবং যে কোন স্থানের অভাবগ্রস্থদের মধ্যে বিতরণ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 66-সদকা প্রদানকারীর জন্য ইমামের কল্যাণ কামনা ও দু’আ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 67-সাগর হতে যে সম্পদ সংগ্রহ করা হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 68-রিকাযে (ভূ-গর্ভস্থসম্পদ) এক-পঞ্চমাংশ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 69-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ এবং যে সব কর্মচারী যাকাত আদায় করে -(তাওবাঃ ৬০) এবং ইমামের নিকট যাকাত আদায়কারীর হিসাব প্রদান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 70-মুসাফিরের জন্য যাকাতের উট ও তার দুধ ব্যবহার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 71-যাকাতের উটে ইমামের নিজ হাতে চিহ্ন দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 72-সদকাতুল ফিতর ফরয হওয়া প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 73-মুসলিমদের গোলাম ও অন্যান্যদের পক্ষ থেকে সাদকাতুল ফিতর আদায় করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 74-সদকাতুল ফিতরের পরিমাণ এক সা’ যব।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 75-সদকাতুল ফিতরের পরিমাণ এক সা’ খাদ্য।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 76-সদকাতুল ফিতরের পরিমাণ এক সা’ খেজুর।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 77-(সদকাতুল ফিতরের পরিমাণ) এক সা’ কিসমিস।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 78-ঈদের সালাতের পূর্বেই সদকাতুল ফিতর আদায় করতে হবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 79-আযাদ ও গোলামের পক্ষ হতে সদকাতুল ফিতর আদায় করতে হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 80-অপ্রাপ্ত বয়স্ক ও প্রাপ্ত বয়স্কদের পক্ষ হতে সদকাতুল ফিতর আদায় করা কর্তব্য
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-হজ্জ ফর্‌য হওয়া ও এর ফযীলত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ “তারা তোমার নিকট আসবে পদব্রজে ও সর্বপ্রকার ক্ষীণকায় উষ্ট্রে আরোহণ করে, তারা আসবে দূর-দুরান্তের পথ [৫০] অতিক্রম করে যাতে তারা তাদের কল্যাণময় স্থানগুলোয় উপস্থিত হতে পারে ।” (আল-হাজ্জঃ ২৭)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-উটের হাওদায় আরোহণ করে হজ্জে গমণ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 5-হজ্জে মাবরূর কবুলকৃত হজ্জের ফযীলাত।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 6-হজ্জ ও ‘উমরাহ’র মীকাত (ইহ্‌রাম বাঁধার স্থান) নির্ধারণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা পাথেয়ের ব্যবস্থা কর। আর তাকওয়াই হল শ্রেষ্ঠ পাথেয়। (আল-বাকারাঃ ১৯৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-মক্কাবাসীদের জন্য হজ্জ ও ‘ঊমরাহ’র ইহ্‌রাম বাঁধার স্থান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-মদীনাবাসীদের মীকাত ও তারা যুল-হুলায়ফাহ পৌঁছার আগে ইহ্‌রাম বাঁধবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-সিরিয়াবাসীদের ইহ্‌রাম বাঁধার স্থান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-নজ্‌দবাসীদের ইহ্‌রাম বাঁধার স্থান।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-মীকাতের অভ্যন্তরের অধিবাসীদের ইহ্‌রাম বাঁধার স্থান
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ইয়ামেনবাসীদের মীকাত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-যাতু ’ইরক হল ইরাকবাসীদের মীকাত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-যুল-হুলাইফায় সালাত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-( হজ্জের সফরে) ‘শাজারা’- এর রাস্তা দিয়ে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর মদীনা হতে গমন
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বানীঃ ‘আকীক বরকতপুর্ণ উপত্যকা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 18-(ইহরামের) কাপড়ে খালুক বা সুগন্ধি লেগে থাকলে তিনবার ধৌত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-ইহ্‌রাম বাঁধাকালে সুগন্ধি ব্যবহার ও কোন্‌ প্রকার কাপড় পরে ইহ্‌রাম বাঁধবে এবং চুল দাড়ি আঁচড়াবে ও তেল ব্যবহার করবে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 20-যে চুলে আঠালো বস্তু লাগিয়ে ইহ্‌রাম বাঁধে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-যুল-হুলাইফার মাসজিদের নিকটে ইহ্‌রাম বাঁধা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-মুহরিম ব্যক্তি যে প্রকার কাপড় পরিধান করবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-হজ্জের সফরে বাহনে একাকী আরোহণ করা ও অপরের সঙ্গে আরোহণ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 24-মুহরিম ব্যক্তি কোন্‌ ধরনের কাপড়, চাদর ও লুঙ্গি পরিধান করবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 25-সকাল পর্যন্ত যুল-হুলাইফায় রাত্রি অতিবাহিত করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 26-উচ্চৈঃস্বরে তালবিয়া পড়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-তালবিয়া পাঠ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 28-তালবিয়া পড়ার আগে সওয়ারীতে আরোহণকালে তাহমীদ, তাসবীহ ও তাকবীর পড়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-সওয়ারী আরোহীকে নিয়ে সোজা দাঁড়িয়ে গেলে তালবিয়া পড়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-কিবলামুখী হয়ে তালবিয়া পড়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 31-নিম্নভূমিতে অবতরণকালে তালবিয়া পড়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-ঋতু ও প্রসবোত্তর স্রাব অবস্থায় মহিলাগণ কিভাবে ইহ্‌রাম বাঁধবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর জীবদ্দশায় তাঁর ইহরামের মত যিনি ইহ্‌রাম বেঁধেছেন।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 34-মহান আল্লাহর বাণীঃ “হজ্জ হয় সুবিদিত মাসগুলোতে। অতঃপর যে কেউ এ মাসগুলোতে হজ্জ করা স্থির করে, তার জন্য হজ্জের সময়ে স্ত্রী সম্ভোগ, অন্যায় আচরণ ও কলহ বিবাদ বিধেয় নয়”- (আল-বাকারাঃ ১৯৭)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-তামাত্তু’, ক্বিরান ও ইফরাদ হজ্জ করা এবং যার সঙ্গে কুরবানীর জন্তু নেই তার জন্য হজ্জের ইহ্‌রাম পরিত্যাগ করা [৫৭]।
      (হাঃ ৯ | রেঞ্জঃ )
    • 36-হজ্জ-এর নামোল্লেখ করে যে ব্যক্তি তালবিয়া পাঠ করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর যুগে হজ্জে তামাত্তু’।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-মহান আল্লাহর বানী : তা ( হজ্জে তামাত্তু’) তাদের জন্য, যাদের পরিবার-পরিজন মাসজিদুল হারামের (সীমানার) মধ্যে বসবাস করে না। (আল-বাকারা : ১৯৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-মক্কায় প্রবেশকালে গোসল করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-দিবাভাগে ও রাত্রিকালে মক্কায় প্রবেশ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-কোন্ দিক হতে মক্কায় প্রবেশ করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-কোন্ দিক দিয়ে মক্কা হতে বের হবে।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 43-মক্কা ও তার ঘরবাড়ির ফযীলত
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 44-হারমের [৫৮] ফযীলত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-কাউকে মক্কায় অবস্থিত বাড়ির (ও জমির) ওয়ারিশ বানানো
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর মক্কায় অবতরণ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 47-মহান আল্লাহর বাণীঃ “স্মরণ কর, ইব্রাহীম বলেছিলেনঃ হে আমার প্রতিপালক! এ নগরীকে নিরাপত্তাময় করে দিন এবং আমাকে ও আমার সন্তান-সন্ততিকে মূর্তি পূজা থেকে দূরে রাখুন। হে আমার রব! এসব মূর্তি অনেক মানুষকে পথভ্রষ্ট করেছে; তাই যে ব্যক্তি আমার অনুসরণ করবে সে তো আমার দলভুক্ত, কিন্তু যে আমার কথা অমান্য করবে, আপনি তো পরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। হে আমাদের রব! আমি আমার বংশধরদের মধ্য থেকে কতককে কৃষি অনুপযোগী অনুর্বর উপত্যকায় আপনার পবিত্র ঘরের কাছে আবাদ করেছি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-মহান আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ মানুষের কল্যাণের জন্য নির্ধারিত করে দিয়েছেন মহা সম্মানিত ঘর কা‘বাকে, সম্মানিত মাসকে, কুরবানীর জন্য কা‘বায় প্রেরিত পশুকে এবং গলায় মালা পরিহিত পশুকে। এর কারণ এই যে, তোমরা যেন জানতে পার যে, অবশ্যই আল্লাহ জানেন যা কিছু আছে আসমানে এবং যা কিছু আছে জমিনে, আর আল্লাহ তো সর্ববিষয়ে সর্বজ্ঞ। (আল-মায়িদাহঃ ৯৭)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 49-কা‘বা গিলাফ দ্বারা আবৃত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-কা‘বা ঘর ধ্বংস করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 51-হাজ্‌রে আসওয়াদ সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52-কা‘বা ঘরের দরজা বন্ধ করা এবং কা‘বা ঘরের ভিতর যেখানে ইচ্ছা সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-কা‘বার অভ্যন্তরে সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-কা‘বার অভ্যন্তরে যে প্রবেশ করেনি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 55-কা‘বা ঘরের অভ্যন্তরে চতুর্দিকে তাকবীর ধ্বনি দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 56-রামল কিভাবে শুরু হয়েছিল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 57-মক্কায় আগমণের পরই তাওয়াফের প্রারম্ভে হাজ্‌রে আসওয়াদ চুম্বন ও স্পর্শ করা এবং তিন চক্করে রামল করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 58-হজ্জ ও ‘উমরাতে রামল করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 59-লাঠি বা ছড়ির মাধ্যমে হাজরে আসওয়াদ চুম্বন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 60-যে কেবল দুই ইয়ামানী রুকনকে চুম্বন করে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 61-হাজ্‌রে আসওয়াদকে চুম্বন করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 62-২৫/৬১. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 63-হাজ্‌রে আসওয়াদ-এর নিকটে তাকবীর পাঠ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 64-মক্কায় আগমন করে গৃহে প্রত্যাবর্তনের পূর্বে বাইতুল্লাহ তাওয়াফ করা। অতঃপর দু’ রাক‘আত সালাত আদায় করে সাফার দিকে (সা‘য়ী করতে) যাওয়া।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 65-পুরুষের সঙ্গে নারীদের তাওয়াফ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 66-তাওয়াফ করার সময় কথাবার্তা বলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 67-তাওয়াফের সময় রশি দিয়ে কাউকে টানতে দেখলে বা অশোভণীয় কোন কিছু দেখলে তা হতে বাধা প্রদান করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 68-উলঙ্গ হয়ে বাইতুল্লাহর তাওয়াফ করবে না এবং কোন মুশরিক হজ্জ করবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 69-তাওয়াফ আরম্ভ করার পর থেমে গেলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 70-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাওয়াফের সাত চক্কর পর দু’ রাক’আত সালাত আদায় করেছেন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 71-প্রথমবার তাওয়াফ (তাওয়াফে কুদুম)-এর পর ‘আরাফাতে গিয়ে সেখান থেকে প্রত্যাবর্তন না করা পর্যন্ত বাইতুল্লাহর নিকটবর্তী না হওয়া (তাওয়াফ না করা)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 72-তাওয়াফের দু’ রাক’আত সালাত মাসজিদুল হারামের বাইরে আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 73-তাওয়াফের দু’ রাক’আত সালাত মাকামে ইব্রাহীমের পশ্চাতে আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 74-ফজর ও ‘আসর-এর (সালাতের) পর তাওয়াফ করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 75-অসুস্থ ব্যক্তির আরোহী হয়ে তাওয়াফ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 76-হাজীদেরকে পানি পান করানো।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 77-যমযম সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 78-কিরান হজ্জকারীর তাওয়াফ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 79-অযূ সহকারে তাওয়াফ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 80-সাফা ও মারওয়া মাঝে সা’য়ী করা অবশ্য কর্তব্য এবং এ দু’টিকে আল্লাহুর নিদর্শন বানানো হয়েছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 81-সাফা ও মারওয়ার মধ্যে সা”ঈ করা প্রসঙ্গে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 82-ঋতুবতী নারীর বাইতুল্লাহর তাওয়াফ ছাড়া হজ্জের অন্য সকল কার্য সম্পাদন করা এবং অযূ ব্যতীত সাফা ও মারওয়ার মাঝে সা’ঈ করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 83-মক্কার অধিবাসী এবং হজ্জ (তামাত্তু’) সম্পন্নকারীদের ইহ্‌রাম বাঁধার জায়গা বাতহা ও এ ছাড়া অন্যান্য স্থান অর্থাৎ মক্কার সমস্ত ভূমি এবং মক্কাবাসী হাজীগণ যখন মিনার দিকে রওয়ানা করবে তখন তাঁদের করণীয় কী?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 84-তারবিয়ার দিন (যিলহজ্জ মাসের আট তারিখে) হাজী কোন্ স্থানে যুহরের সালাত আদায় করবে?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 85-মিনায় সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 86-‘আরাফার দিবসে সওম।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 87-সকালে মিনা হতে ‘আরাফা যাওয়ার সময় তালবিয়া ও তাকবীর পাঠ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 88-‘আরাফার দিনে দুপুরে অবস্থান স্থলে গমন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 89-‘আরাফায় সওয়ারীর উপর অবস্থান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 90-‘আরাফায় দু’ সালাত একসঙ্গে আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 91-‘আরাফার খুত্‌বা সংক্ষিপ্ত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 92-‘আরাফায় অবস্থান করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 93-‘আরাফা হতে প্রত্যাবর্তনে চলার গতি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 94-‘আরাফা ও মুযদালিফার মধ্যবর্তী স্থানে অবতরণ করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 95-(‘আরাফাহ হতে) ফিরে আসার সময় নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ধীরে চলার আদেশ দিতেন এবং তাদের প্রতি চাবুকের সাহায্যে ইঙ্গিত করতেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 96-মুযদালিফায় দু‘ ওয়াক্ত সালাত এক সাথে আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 97-দু‘ ওয়াক্ত সালাত একসঙ্গে আদায় করা এবং দুয়ের মধ্যে কোন নফল সালাত আদায় না করা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 98-মাগরিব এবং ‘ইশা উভয় সালাতের জন্য আযান ও ইক্বামাত দেয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 99-যারা পরিবারের দুর্বল লোকদের রাত্রে পূর্বে প্রেরণ করে মুযদালিফায় অবস্থান করে ও দু‘আ করে এবং পূর্বে প্রেরণ করবে চন্দ্র অস্তমিত হওয়ার পর।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 100-মুযদালিফায় ফজরের সালাত কখন আদায় করবে?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 101-মুযদালিফা থেকে কখন যাত্রা করবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 102-কুরবানীর দিবসে সকালে জামরায়ে ‘আকাবাতে কঙ্কর নিক্ষেপের সময় তাকবীর ও তালবিয়া পাঠ করা এবং চলার পথে কাউকে সওয়ারীতে পেছনে বসানো
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 103-“আর তোমাদের মধ্যে যারা হজ্জ ও ‘উমরাহ একত্রে একই সঙ্গে পালন করতে চাও, তাহলে যা কিছু সহজলভ্য, তা দিয়ে কুরবানী করাই তার উপর কর্তব্য। বস্তুত যারা কুরবানীর পশু পাবে না, তারা হজ্জের দিনগুলোর মধ্যে তিনটি সওম পালন করবে এবং সাতটি পালন করবে ফিরে যাবার পর। এভাবে দশটি সিয়াম পূর্ণ হয়ে যাবে। এ নির্দেশটি তাদের জন্য যাদের পরিবার-পরিজন মাসজিদুল হারামের আশেপাশে বসবাস করে না।” (আল-বাকারা : ১৯৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 104-কুরবানীর উটের পিঠে আরোহণ করা। আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 105-যে ব্যক্তি কুরবানীর জন্তু সাথে নিয়ে যায়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 106-রাস্তা হতে কুরবানীর পশু ক্রয় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 107-যে ব্যক্তি যুল-হুলাইফা হতে (কুরবানীর পশুকে) ইশ্‘আর এবং কিলাদা করে পরে ইহ্‌রাম বাঁধে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 108-উট এবং গরুর জন্য কিলাদা পাকানো।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 109-কুরবানীর পশুকে ইশ’আর করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 110-যে নিজ হস্তে কিলাদা বাঁধে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 111-বকরীর গলায় কিলাদা ঝুলান।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 112-পশম বা তুলার কিলাদা (মালা)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 113-জুতার কিলাদা লটকানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 114-কুরবানীর উটের পিঠে আচ্ছাদন পরানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 115-যে ব্যক্তি রাস্তা হতে কুরবানীর জন্তু ক্রয় করে ও তার গলায় কিলাদা বাঁধে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 116-স্ত্রীদের পক্ষ হতে তাদের আদেশ ছাড়াই স্বামী কর্তৃক গরু কুরবানী করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 117-মিনাতে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর কুরবানী করার জায়গায় কুরবানী করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 118-যে ব্যক্তি নিজ হস্তে কুরবানী করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 119-বাঁধা অবস্থায় উট কুরবানী করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 120-উটকে দাঁড় করিয়ে কুরবানী করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 121-কুরবানীর জন্তুর কিছুই কসাইকে দেয়া যাবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 122-কুরবানীর পশুর চামড়া সদাকাহ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 123-কুরবানীর পশুর পিঠের আচ্ছাদন সদাকাহ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 124-আল্লাহ্‌র বাণী
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 125-কী পরিমাণ কুরবানীর গোশত ভক্ষণ করবে এবং কী পরিমাণ সদাকাহ করবে?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 126-মাথা মুণ্ডানোর পূর্বে কুরবানী করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 127-ইহরামের সময় মাথায় আঠালো দ্রব্য লাগান ও মাথা মুণ্ডানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 128-হালাল হওয়ার সময় মাথার চুল মুণ্ডন করা ও ছাঁটা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 129-'উমরাহ আদায়ের পর তামাত্তু' হজ্জ সম্পাদনকারীর চুল ছাঁটা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 130-কুরবানীর দিবসে তাওয়াফে যিয়ারত সম্পাদন করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 131-ভুলবশত বা অজ্ঞতার কারণে কেউ যদি সন্ধ্যার পর কংকর মারে অথবা কুরবানীর পশু যবহ করার পূর্বে মাথা মুণ্ডন করে ফেলে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 132-জামারার নিকট সওয়ারীতে আরোহিত অবস্থায় ফতোয়া প্রদান করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 133-মিনার দিবসগুলোতে খুৎবাহ প্রদান করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 134-(হাজীদের) পানি পান করানোর ব্যবস্থাকারী ও অন্যান্যরা মিনার রাত্রিগুলিতে মক্কায় অবস্থান করতে পারে কি?
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 135-কঙ্কর নিক্ষেপ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 136-বাতন ওয়াদী তথা (উপত্যকার নীচুস্থান) হতে কঙ্কর নিক্ষেপ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 137-জামারায় সাতটি কঙ্কর নিক্ষেপ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 138-বাইতুল্লাহকে বাম দিকে রেখে জামারায়ে ‘আকাবায় কঙ্কর নিক্ষেপ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 139-প্রতিটি কঙ্কর এর সঙ্গে তাকবীর পাঠ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 140-জামারায়ে ‘আকাবায় কঙ্কর নিক্ষেপ করে অপেক্ষা না করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 141-অপর দুই জামারায় কঙ্কর নিক্ষেপ করে সমতল ভুমিতে গিয়ে কিবলামুখী হয়ে দাঁড়ানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 142-নিকটবর্তী এবং মধ্যবর্তী জামারার নিকট দুই হস্ত উত্তোলন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 143-দুই জামারার নিকটে দু’আ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 144-কঙ্কর নিক্ষেপ এর পর সুগন্ধি ব্যবহার এবং তাওয়াফে যিয়ারাতের পূর্বে মাথা মুণ্ডন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 145-বিদায়ী তাওয়াফ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 146-তাওয়াফে যিয়ারতের পর কোন স্ত্রী লোকের ঋতু আসলে।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 147-(মিনা হতে) ফেরার দিন আবতাহ নামক স্থানে ‘আসর সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 148-মুহাসসাব।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 149-মক্কার প্রবেশের পূর্বে যু-তুয়া উপত্যকায় অবতরণ এবং মক্কা হতে ফেরার সময় যুল-হুলাইফার বাতহাতে অবতরণ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 150-মক্কা হতে প্রত্যাবর্তনের সময় যু-তুয়া উপত্যকায় অবতরন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 151-(হজ্জের) মৌসুমে ব্যবসা করা এবং জাহিলি যুগের বাজারগুলোতে ক্রয়-বিক্রয় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 152-মুহাসসাব হতে শেষ রাতে যাত্রা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-‘উমরা (আদায়) ওয়াজিব হওয়া এবং তার ফযীলত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-যে ব্যক্তি হজ্জ আদায়ের পূর্বে ‘উমরা সম্পাদন করল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কতবার ‘উমরা করেছেন?
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 5-রমযান মাসে ‘উমরা আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-মুহাসসাবের রাত্রিতে ও অন্য সময়ে ‘উমরা আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-তান‘ঈম হতে ‘উমরা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 8-হজ্জের পর কুরবানী ব্যতীত ‘উমরা আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-কষ্ট অনুপাতে ‘উমরা’র আজর (নেকী)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-‘উমরা আদায়কারী ‘উমরা’র তাওয়াফ করেই রওয়ানা হলে, তা কি তার জন্য বিদায়ী তাওয়াফের বদলে যথেষ্ট হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-হজ্জে যে সকল কাজ করতে হয় ‘উমরাতেও তাই করবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-‘উমরা আদায়কারী কখন হালাল হবে (ইহ্‌রাম খুলবে)?
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 13-হজ্জ, ‘উমরা ও যুদ্ধ হতে ফিরার পরে কি বলবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-আগমনকারী হাজীদেরকে স্বাগত জানানো এবং এমতাবস্থায় এক সওয়ারীতে তিন জন আরোহণ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-সকাল বেলা বাড়িতে আগমন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-বিকালে বা সন্ধ্যাকালে বাড়িতে প্রবেশ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-শহরে পৌঁছে রাত্রিকালে পরিজনের নিকটে প্রবেশ করবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-যে ব্যক্তি মদীনায় (নিজস্ব শহর) পৌঁছে তার উটনী (সাওয়ারী) দ্রুত চালায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ তোমরা গৃহসমূহে তার দরজাগুলো দিয়ে প্রবেশ কর। (আল-বাকারা ২ : ১৮৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-সফর ‘আযাবের একটি অংশ বিশেষ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-মুসাফিরের সফর যদি অসহনীয় হয়ে পড়ে সে দ্রুত বাড়িতে ফিরে আসবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-‘উমরাহ্‌ আদায়কারী ব্যক্তি যদি পথে আটকে পড়েন।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 3-হজ্জে বাধাগ্রস্ত হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-বাধাপ্রাপ্ত হলে মাথা মুণ্ডনের পূর্বে কুরবাণী করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-যারা বলেন, বাধাপ্রাপ্ত ব্যক্তির উপর কাযা আবশ্যক নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ “তোমাদের মধ্যে যদি কেউ অসুস্থ হয় কিংবা মাথায় কষ্টকর কিছু হয়ে থাকে তবে সিয়াম কিংবা সদাকা অথবা কুরবাণীর দ্বারা তার ফিদইয়া দিবে।” (আল-বাকারাহ (২) : ১৯৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ “অথবা সদাকা” (আল-বাকারা : ১৯৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-ফিদয়ার দেয় খাদ্যের পরিমাণ অর্ধ সা‘।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-নুসূক হলো একটি বক্‌রী কুরবাণী করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 10-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ ‘(হজ্জের সময়) স্ত্রী সহবাস নেই’ । (আল-বাকারা : ১৯৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ হজ্জের সময়ে অশ্লীল আচরণ ও ঝগড়া-বিবাদ নেই। (আল-বাকারা : ১৯৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আর মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-মুহরিম নয় এমন ব্যক্তি যদি শিকার করে মুহরিমকে উপঢৌকন দেয় তাহলে মুহরিম তা খেতে পারবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-মুহরিম ব্যক্তিগণ শিকার জন্তু দেখে হাসাহাসি করার ফলে ইহরামবিহীন ব্যক্তিরা যদি তা বুঝে ফেলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-শিকার্য জন্তু হত্যা করার জন্য মুহরিম কোন গাইর মুহরিম ব্যক্তিকে সহযোগিতা করবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-গাইর মুহরিমের শিকারের জন্য মুহরিম ব্যক্তি শিকার্য জন্তুর দিকে ইঙ্গিত করবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-মুহরিমকে জীবিত বন্য গাধা হাদিয়া দেয়া হলে সে তা গ্রহণ করবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-মুহরিম ব্যক্তি যে যে প্রাণী হত্যা করতে পারে।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 9-হারমের অন্তর্গত কোন গাছ কাটা যাবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-হারামের (অভ্যন্তরে) কোন শিকার্য জন্তুকে তাড়ানো যাবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-মক্কাতে লড়াই করা হালাল নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-মুহরিম ব্যক্তির জন্য সিঙ্গা (রক্তমোক্ষম) লাগানো।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ইহ্‌রাম অবস্থায় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-মুহরিম পুরুষ ও মুহরিম নারীর জন্য নিষিদ্ধ সুগন্ধিদ্রব্য।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 15-মুহরিম ব্যক্তির গোসল করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-জুতা না থাকলে মুহরিম ব্যক্তির মোজা পরিধান করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 17-লুঙ্গি না পেলে (মুহরিম ব্যক্তি) ইযার বা পায়জামা পরবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-মুহরিম ব্যক্তির অস্ত্র ধারণ করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-হারাম ও মক্কায় ইহরাম ছাড়া প্রবেশ করা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 20-অজ্ঞাতাবশতঃ যদি কেউ জামা পরিধান করে ইহরাম বাঁধে ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 21-মুহরিম ব্যক্তির 'আরাফাতে মৃত্যু হলে তাঁর পক্ষ হতে হজ্জের বাকি রুকনগুলো আদায় করার জন্য নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আদেশ প্রদান করেন নি
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 22-মুহরিমের মৃত্যু হলে তার বিধান ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে হজ্জ বা মানৎ আদায় করা এবং মহিলার পক্ষ হতে পুরুষ হজ্জ আদায় করতে পারে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-যে ব্যক্তি সাওয়ারীতে বসে থাকতে অক্ষম, তার পক্ষ হতে হজ্জ আদায় করা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 25-পুরুষের পক্ষ হতে নারীর হজ্জ আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-বালকদের হজ্জ পালন করা ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 27-মহিলাদের হজ্জ ।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 28-যে ব্যক্তি পদব্রজে কা‘বা যিয়ারত করার নযর মানে ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-মদীনা হারম (পবিত্র স্থান) হওয়া ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 3-মদীনার ফযীলত । মদীনা (অবাঞ্ছিত) লোকজনকে বহিষ্কার করে দেয় ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-মদীনার অন্য নাম ত্বাবাহ্ ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-মদীনার কংকরময় দু’টি এলাকা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-যে ব্যক্তি মদীনা হতে মুখ ফিরিয়ে নেয় ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-ঈমান মদীনার দিকে প্রত্যাবর্তন করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-মদীনাবাসীদের সাথে চক্রান্তকারীর গুনাহ ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-মদীনার পাথরের তৈরী দূর্গসমূহ ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-দাজ্জাল মদীনায় প্রবেশ করতে পারবে না ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 11-মদীনা অপবিত্র লোকদেরকে বের করে দেয় ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-২৯/১১. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 13-মদীনার কোন এলাকা ছেড়ে দেয়া বা জনশূন্য করা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) অপছন্দ করতেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-২৯/১৩. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 2-রমযানের সওম ওয়াজিব হওয়া সম্পর্কে
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 3-সাওমের ফযীলত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-সওম (পাপের) কাফ্‌ফারা (ক্ষতিপূরণ) ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-সওম পালনকারীর জন্য রাইয়্যান ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-রমযান বলা হবে, না রমযান মাস বলা হবে? আর যাদের মতে উভয়টি বলা যাবে ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 7-যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের উদ্দেশ্যে সংকল্প সহকারে সিয়াম পালন করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রমযানে সবচেয়ে বেশী দান করতেন ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-যে ব্যক্তি সওম পালনের সময় মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল পরিত্যাগ করে না ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-কাউকে গালি দেয়া হলে সে কি বলবে, ‘আমি তো সায়িম?’
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-অবিবাহিত ব্যক্তি যে নিজের ব্যাপারে ভয় করে, তার জন্য সওম ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্তিঃ যখন তোমরা চাঁদ দেখ তখন সওম আরম্ভ কর আবার যখন চাঁদ দেখ তখনই ইফতার কর ।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ঈদের দুই মাস কম হয় না ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ আমরা লিপিবদ্ধ করি না এবং হিসাবও করি না ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-রমযানের একদিন বা দু’দিন পূর্বে সওম আরম্ভ করবে না ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ “তোমাদের জন্য বৈধ করা হয়েছে সিয়ামের রাতে তোমাদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস করা । তারা তোমাদের পোশাক এবং তোমরা তাদের পোশাক । আল্লাহ্ জানতেন যে, তোমরা নিজেদের সাথে প্রতারণা করছিলে । সুতরাং তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করলেন এবং তোমাদের অব্যাহতি দিলেন । অতএব, এখন থেকে তোমরা তাদের সাথে সহবাস করতে পার এবং আল্লাহ্ তোমাদের জন্য যা কিছু বিধিবদ্ধ করেছেন তা কামনা কর ।” (আল-বাকারাহ্ : ১৮৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-মহান আল্লাহর বাণীঃ “আর তোমরা পানাহার কর যতক্ষণ না কালো রেখা ভোরের সাদা রেখা পরিষ্কার দেখা যায় । তারপর রোযা পূর্ণ কর রাত পর্যন্ত”- (আল-বাকারাহ্: ১৮৭) । এ বিষয়ে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে বারা (রাঃ) হাদীস বর্ণনা করেছেন ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 18-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর বাণীঃ বিলালের আযান তোমাদের সাহরী হতে যেন বিরত না রাখে ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 19-(সময়ের) শেষভাগে সাহরী খাওয়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-সাহরী ও ফাজরের সলাতের মধ্যে সময়ের পরিমাণ কত?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-সাহরীতে বারকাত রয়েছে তবে তা ওয়াজিব নয় ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 22-কেউ যদি দিনের বেলা সওমের নিয়ত করে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-নাপাক অবস্থায় সওম পালনকারীর সকাল হওয়া ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 24-সায়িম কর্তৃক স্ত্রীকে স্পর্শ করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-সায়িমের চুম্বন দেয়া ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 26-সায়িমের গোসল করা ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 27-সায়িম ভুলবশতঃ কিছু খেলে বা পান করে ফেললে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-সায়িমের জন্য কাঁচা বা শুকনো দাঁতন ব্যবহার করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর বাণীঃ যখন উযূ করবে তখন নাকের ছিদ্র দিয়ে পানি টেনে নিবে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-রমযানে যৌন মিলন করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-যদি রমযানে স্ত্রী মিলন করে এবং তার নিকট কিছু না থাকে এবং তাকে সদকাহ দেয়া হয়, তাহলে সে যেন তা কাফফারা স্বরূপ দিয়ে দেয় ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-রমযানের সায়িম অবস্থায় যে ব্যক্তি স্ত্রী মিলন করেছে সে ব্যক্তি কি কাফ্‌ফারা হতে তার অভাবগ্রস্থ পরিবারকে খাওয়াতে পারবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-সায়িমের শিঙ্গা লাগানো বা বমি করা ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 34-সফরে সওম পালন করা বা না করা ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 35-রমযানের কয়েক দিন সওম করে যদি কেউ সফর শুরু করে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-৩০/৩৫.অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-প্রচণ্ড গরমের জন্য যে ব্যক্তির উপর ছায়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে তাঁর সম্পর্কে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর বাণীঃ সফরে সওম পালন করায় সাওয়াব নেই ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-সওম করা ও না করার ব্যাপারে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাহাবীগণ পরস্পরের প্রতি দোষারোপ করতেন না ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-লোকদেরকে দেখানোর জন্য সফর অবস্থায় সওম ভঙ্গ করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-“আর (সওম) যাদের জন্য অতিশয় কষ্ট দেয়, তাদের করণীয়, তারা এর বদলে ফিদইয়া হিসেবে একজন মিসকীনকে খাদ্য দেবে ।” (আল-বাকারাহ : ১৮৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-রমযানের কাযা কখন আদায় করতে হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-ঋতুবতী সালাত ও সওম উভয়ই ছেড়ে দিবে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-সওমের কাযা রেখে যিনি মারা যান ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 44-সায়িমের জন্য কখন ইফতার করা বৈধ ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 45-পানি বা অন্য কিছু যা সহজলভ্য তদ্বারা ইফতার করবে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-শীঘ্র ইফতার করা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 47-রমযানে ইফতারের পরে যদি সূর্য (আবার) দেখা যায় ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-বাচ্চাদের সওম পালন করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 49-সওমে বিসাল (বিরামহীন সওম) ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 50-অধিক পরিমাণে সওমে বিসালকারীর শাস্তি ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 51-সাহরীর সময় পর্যন্ত সওমে বিসাল করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52-কোন ব্যক্তি তার ভাইয়ের নফল সওম ভাঙ্গার জন্য কসম দিলে এবং তার জন্য এ সওমের কাযা ওয়াজিব মনে না করলে, যখন সওম পালন না করা তার জন্য ভাল হয় ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-শা’বান (মাস)-এর সওম ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 54-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সওম পালন করা ও না করার বিবরণ ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 55-সওমের ব্যাপারে মেহমানের হক ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 56-নফল সওমে শরীরের হক ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 57-পুরা বছর সওম করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 58-সওম পালনের ব্যাপারে পরিবার-পরিজনের অধিকার ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 59-একদিন সওম করা ও একদিন পরিত্যাগ করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 60-দাউদ (আঃ)-এর সওম ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 61-সিয়ামুল বীয ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ (এর সওম) ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 62-কারো সাথে দেখা করতে গিয়ে (নফল) সওম ভেঙ্গে না ফেলা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 63-মাসের শেষভাগে সওম ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 64-জুমু’আর দিনে সওম করা । যদি জুমু’আর দিনে সওম পালনরত অবস্থায় ভোর হয় তবে তার উচিত সওম ছেড়ে দেয়া । অর্থাৎ যদি এর আগের দিনে সওম পালন না করে থাকে এবং পরের দিনে সওম পালনের ইচ্ছা না থাকে ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 65-সওমের (উদ্দেশে) কোন দিন কি নির্দিষ্ট করা যায় ?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 66-‘আরাফাতের দিবসে সওম করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 67-ঈদুল ফিতরের দিবসে সওম করা ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 68-কুরবানীর দিবসে সওম
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 69-আইয়্যামে তাশরীকে সওম করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 70-‘আশুরার দিনে সওম করা ।
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 2-কিয়ামে রমযান- এর (রমযানে তারাবীর সালাতের) গুরুত্ব।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 2-লাইলাতুল কদর- এর ফযীলত ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-(রমযানের) শেষের সাত রাতে লাইলাতুল কদর তালাশ করা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-রমযানের শেষ দশকের বেজোড় রাতে লাইলাতুল কদর তালাশ করা ।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 5-মানুষের পারস্পরিক ঝগড়ার কারণে লাইলাতুল কদরের সুনির্দিষ্টতার জ্ঞান তুলে নেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-রমযানের শেষ দশকের আমল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-রমযানের শেষ দশকে ই’তিকাফ এবং ই’তিকাফ সব মসজিদেই করা ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 3-ঋতুবতী কর্তৃক ই‘তিকাফকারীর চুল আঁচড়ে দেওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-(প্রাকৃতিক) প্রয়োজন ব্যতীত ই‘তিকাফরত ব্যক্তি (তার) গৃহে প্রবেশ করতে পারবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-ই‘তিকাফকারীর গোসল করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-রাত্রিকালে ই‘তিকাফ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-মহিলাগণের ই‘তিকাফ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-মসজিদের ভিতরে তাঁবু খাটানো ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-প্রয়োজনবশতঃ ই‘তিকাফরত ব্যক্তি কি মসজিদের দরজা পর্যন্ত বের হতে পারেন?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-ই‘তিকাফ এবং নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক (রমযানের) বিশ তারিখ সকালে বেরিয়ে আসা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-মুস্তাহাযা নারীর ই‘তিকাফ করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-ই‘তিকাফরত স্বামীর সঙ্গে স্ত্রীর দেখা করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ই‘তিকাফকারী কি নিজের উপর সৃষ্ট সন্দেহ দূর করতে পারেন?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-ই‘তিকাফ হতে সকাল বেলা বের হওয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-শাওয়াল মাসে ই‘তিকাফ করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-যিনি ই‘তিকাফকারীর জন্য রোযা রাখা আবশ্যক মনে করেন না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-জাহিলিয়্যাতের যুগে ই‘তিকাফ করার নযর মেনে পরে ইসলাম গ্রহণ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-রমযানের মধ্যম দশকে ই‘তিকাফ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-ই‘তিকাফ করার সংকল্প করে পরে কোন কারণবশতঃ তা হতে বেরিয়ে যাওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-ই‘তিকাফরত ব্যক্তি মাথা ধোয়ার নিমিত্তে তার মাথা ঘরে প্রবেশ করানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আল্লাহ তা’আলার এ বাণী সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে (ইরশাদ করেছেন): ‎
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 3-হালাল সুস্পষ্ট, হারামও সুস্পষ্ট এবং এ দু‘য়ের মধ্যখানে রয়েছে সন্দেহজনক বিষয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-মুতাশাবিহাত বা সন্দেহজনক বিষয়সমূহের বিশ্লেষণ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 5-সন্দেহজনক বিষয় থেকে বিরত থাকা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-যারা ওয়াসওয়াসা সৃষ্টিকারী ও তদনুরূপ বিষয়কে সন্দেহজনক মনে করেন না।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-মহান আল্লাহর বাণীঃ তারা যখন কোন ব্যবসায়ের সুযোগ বা ক্রীড়া কৌতুক দেখে তখন আপনাকে দাঁড়ানো অবস্থায় রেখে তারা সে দিকে ছুটে যায়। (জুমুআহঃ ১১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-যে ব্যক্তি কোত্থেকে সম্পদ কামাই করল, তার পরোয়া করে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-কাপড় ও অন্যান্য জিনিসের ব্যবসা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 10-ব্যবসা-বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে বহির্গত হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-নৌপথে বাণিজ্য
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-নাই
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-মহান আল্লাহর বাণী- তোমরা যা উপার্জন কর তার উৎকৃষ্ট হতে ব্যয় কর। (আল বাকারাঃ ২৬৭)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 14-যে ব্যক্তি উপার্জনে প্রশস্ততা চায়
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক ধারে ক্রয় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-স্বহস্তের উপার্জনে জীবিকা নির্বাহ করা।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 17-ক্রয়-বিক্রয়ে নম্রতা ও কোমলতা। পাওনা ফিরিয়ে চাইলে নম্রতার সাথে চাওয়া উচিত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-সচ্ছল ব্যক্তিকে সুযোগ দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-অসচ্ছল ও অভাবীকে অবকাশ দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-ক্রেতা-বিক্রেতা কর্তৃক বিক্রিত বস্তুর কোন কিছু লুকিয়ে না রেখে পণ্যের পূর্ণ অবস্থা বলে দেয়া এবং একে অন্যের কল্যাণ চাওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-মেশানো (ভালমন্দ) খেজুর বিক্রি করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-গোশ্‌ত বিক্রেতা ও কসাই সম্পর্কিত বিবরণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-মিথ্যা বলা ও দোষ-ত্রুটি লুকিয়ে রাখায় ক্রয়-বিক্রয়ের বরকত মুছে যায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-আল্লাহ্‌ তা’আলার বাণীঃ “হে মু’মিনগণ! তোমরা চক্রবৃদ্ধিহারে সুদ গ্রহণ করো না এ ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় কর তবে সফলতা অর্জন করতে পারবে।“ (আল ইমরানঃ ১৩০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-সুদ গ্রহীতা, তার সাক্ষ্যদাতা ও তার লেখক।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 26-সুদখোরের গুনাহ সম্পর্কে আল্লাহ্‌ তা’আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-(আল্লাহ্‌ তা’আলার বাণী): আল্লাহ্‌ সুদকে ধ্বংস করেন এবং যাকাতে ক্রমবৃদ্ধি প্রদান করেন। আল্লাহ্‌ কোন অকৃতজ্ঞ অপরাধীকে পছন্দ করেন না। (আল-বাকারাঃ ২৭৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-ক্রয়-বিক্রয়ে শপথ করা অপছন্দনীয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-স্বর্ণকারদের ব্যাপারে যা বলা হয়েছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 30-তীরের ফলক নির্মাতা ও কর্মকারের সম্পর্কে বর্ণনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-দরজীদের সম্পর্কে বর্ণনা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-তাঁতী সম্পর্কে বর্ণনা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-কাঠমিস্ত্রিদের সম্পর্কে
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 34-ইমাম বা রাষ্ট্রের প্রধান কর্তৃক প্রয়োজনীয় বস্তু নিজেই ক্রয় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-চতুষ্পদ জন্তু ও গর্দভ ক্রয় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-জাহিলী যুগের বাজার যেখানে লোকেরা ক্রয়-বিক্রয় করেছে এরপর ইসলামী যুগে সেগুলোতে লোকেদের ক্রয়-বিক্রয় করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-তৃষ্ণা কাতর অথবা চর্মরোগে আক্রান্ত উটের ক্রয়-বিক্রয় করা। হায়িম বলা হয় যে কোন ব্যাপারে মধ্যম পন্থা বর্জনকারীকে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-ফিতনার (গোলযোগপূর্ণ) সময় বা অন্য সময়ে অস্ত্র বিক্রি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-আতর ও মিস্‌ক বিক্রেতাদের সম্পর্কে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-রক্ত মোক্ষমকারীদের প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 41-যা পরিধান করা নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্য নিষিদ্ধ সেই জিনিসের ব্যবসা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 42-দ্রব্যসামগ্রীর মালিক মূল্য বলার অধিক হকদার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-(ক্রেতা-বিক্রেতার) ক্রয়-বিক্রয় বাতিল করার ইখতিয়ার কতক্ষণ থাকবে?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 44-ইখতিয়ারের সময়-সীমা নির্ধারণ না করলে ক্রয়-বিক্রয় কি বৈধ হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-ক্রেতা-বিক্রেতা বেচা-কেনা বাতিল করার ইখতিয়ার ততক্ষণ পর্যন্ত থাকে যতক্ষণ না তারা পরস্পর পৃথক হয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 46-ক্রেতা এবং বিক্রেতা ক্রয়-বিক্রয়ের পর একে অপরকে ইখতিয়ার প্রদান করলে ক্রয়-বিক্রয় অবশ্যই বহাল হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-শুধু বিক্রেতার জন্য ইখতিয়ার থাকলে ক্রয়-বিক্রয় বৈধ হবে কি?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 48-কেউ কোন দ্রব্য ক্রয় করে উভয়ের বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগে সে মুহূর্তেই দান করে দিল, এবং ক্রেতা বিক্রেতা এই কাজে আপত্তি না জানায় অথবা কেউ ক্রীতদাস খরিদ করে সে সময়ই মুক্ত করে দেয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 49-ক্রয়-বিক্রয়ে ধোঁকা দেয়া অপছন্দনীয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-বাজার বা ব্যবসা কেন্দ্র সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 51-বাজারে চিল্লানো ও হৈ হুল্লোড় করা অপছন্দনীয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52-ওজন করার পারিশ্রমিক প্রদানের দায়িত্ব বিক্রেতা বা দ্রব্য প্রদানকারীর উপর।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 53-মেপে দেয়া পছন্দনীয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সা’ ও মুদ-এ (দু’টো নির্দিষ্ট পরিমাপ) বরকত বা কল্যাণ কামনা সম্পর্কে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 55-খাদ্য শস্য বিক্রয় করা ও তা মজুতদারী সম্পর্কে যা উল্লেখ করা হয়।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 56-হস্তগত হওয়ার পূর্বে খাদ্য বিক্রি করা এবং যে পণ্য নিজের কাছে নেই তা বিক্রি করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 57-কোন ব্যক্তি অনুমানের ভিত্তিতে খাদ্যদ্রব্য ক্রয় করলে কারো কারো মতে যতক্ষণ তা নির্দিষ্ট স্থানে না পৌঁছাবে ততক্ষণ পর্যন্ত তা বিক্রয় করা জায়িয নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 58-কোন বস্তু বা জন্তু ক্রয় করার আগে বিক্রেতার নিকট তা রেখে বিক্রয় করা অথবা হস্তগত করার আগে এর মৃত্যু হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 59-কেউ যেন তার ভাইয়ের ক্রয়-বিক্রয়ের উপর ক্রয়-বিক্রয় না করে, এবং তার দাম দস্তুর করার উপর দর-দাম না করে যতক্ষণ না সে অনুমতি প্রদান করে বা ছেড়ে দেয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 60-নিলাম ডাকে কেনা-বেচা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 61-ধোঁকাপূর্ণ দালালী এবং এরূপ ক্রয়-বিক্রয় অবৈধ হওয়ার মতামত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 62-ধোঁকাপূর্ণ ক্রয়-বিক্রয় এবং গর্ভস্থিত বাচ্চা গর্ভ হতে বের হওয়ার পর তা গর্ভবতী হয়ে বাচ্চা প্রসব করা পর্যন্ত মেয়াদে বিক্রয় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 63-ছোঁয়ার মাধ্যমে কেনা-বেচা করা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 64-মুনাবাজার (পরস্পর নিক্ষেপের) দ্বারা ক্রয়-বিক্রয় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 65-উষ্ট্রী, গাভী ও বকরীর দুধ বেশী দেখানোর জন্য পালানে দুধ জমা করা বিক্রেতার জন্য নিষেধ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 66-কেউ পালানে দুধ জমা করা পশু খরিদ করার পর চাইলে ফিরিয়ে দিতে পারে। কিন্তু তা দোহন করার বিনিময়ে এক সা‘ খেজুর প্রদান করতে হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 67-যিনাকার গোলামের বিক্রয়ের বর্ণনা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 68-মহিলার সাথে কেনা-বেচা জায়িয
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 69-শহরের অধিবাসী কি গ্রামাঞ্চলের বাসিন্দার পক্ষ হতে বিক্রয় করতে কিংবা তাকে সাহায্য বা সৎ পরামর্শ প্রদান করতে পারে?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 70-মজুরী নিয়ে শহরবাসী কর্তৃক পল্লীবাসীর পক্ষে বিক্রয় করাকে যারা দূষণীয় মনে করেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 71-শহরবাসী পল্লীবাসীর জন্য দালালীর মাধ্যমে কোন সামগ্রী ক্রয় করবে না।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 72-সস্তায় কিছু ক্রয় করার মানসে অগ্রসর হয়ে কাফেলার সঙ্গে মিলিত হয়ে কিছু ক্রয় করার প্রতি নিষেধাজ্ঞা এবং এ ধরনের খরিদ এক প্রকার অবৈধ কাজ ও প্রতারণা- এ কথা জেনেও কেউ তা করলে সে অবাধ্য ও পাপী।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 73-অগ্রসর হয়ে কাফেলার সঙ্গে (বণিক দলের সাথে) সাক্ষাতের সীমা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 74-বেচা-কেনায় অবৈধ শর্তারোপ করা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 75-খেজুরের পরিবর্তে খেজুর বিক্রয় করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 76-শুকনো আঙ্গুরের পরিবর্তে শুকনো আঙ্গুর এবং খাদ্য দ্রব্যের পরিবর্তে খাদ্য দ্রব্য ক্রয় বিক্রয়।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 77-যবের বদলে যব (বার্লির বদলে বার্লি) বিক্রয় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 78-সোনার পরিবর্তে সোনা বিক্রয় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 79-রৌপ্যের বদলে রৌপ্য বিক্রয় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 80-বাকিতে বা ধারে দীনারের পরিবর্তে দীনার ক্রয়-বিক্রয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 81-বাকীতে সোনার পরিবর্তে রৌপ্যের ক্রয়-বিক্রয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 82-রৌপ্যের পরিবর্তে নগদ নগদ সোনা বিক্রয় করার বর্ণনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 83-মুযাবানা পদ্ধতিতে কেনা-বেচা। অর্থাৎ গাছের খেজুরের বদলে শুকনো খেজুর, রসালো আঙ্গুরের পরিবর্তে শুকনো আঙ্গুর এবং ধারে বিক্রয় করা।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 84-সোনা ও রূপার বদলে গাছের খেজুর ক্রয়-বিক্রয় করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 85-আরায়্যা এর ব্যাখ্যা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 86-ব্যবহার উপযোগী হওয়ার আগেই ফল বেচা-কেনার বিবরণ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 87-খেজুর ব্যবহার উপযোগী হবার আগে তা বিক্রি করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 88-ব্যবহার উপযোগী হওয়ার আগে যদি কেউ ফল বিক্রয় করে এবং কোন প্রকার প্রাকৃতিক দুর্যোগে তা নষ্ট হয়ে যায় তাহলে বিক্রেতাকে সে ক্ষতির দায়িত্ব বহন করতে হবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 89-নির্দিষ্ট মেয়াদে ধারে খাদ্যদ্রব্য ক্রয় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 90-উৎকৃষ্ট খেজুরের বিনিময়ে নষ্ট খেজুর বিক্রি করতে চাইলে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 91-স্ত্রী খেজুরের কাদিতে নর খেজুরের রেণু প্রবৃষ্ট করানো হয়েছে এরূপ খেজুর গাছের বিক্রেতা অথবা ফসলসহ জমি বিক্রেতা বা ঠিকা হিসাবে প্রদানকারীর বিবরণ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 92-মাঠের ফসল (যা এখনও কাটা হয়নি) ওজনকৃত খাদ্যের বদলে ফসল বিক্রি করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 93-মূল শিকড়সহ খেজুর গাছ বিক্রি করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 94-কাঁচা ফল ও শস্য বিক্রয় করা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 95-খেজুরের মাথি বিক্রি করা এবং তা খাওয়ার বিবরণ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 96-ক্রয়-বিক্রয়, ইজারা, মাপ ও ওজন ইত্যাদি প্রত্যেক শহরে প্রচলিত রসম ও নিয়ম গ্রহণযোগ্য। এ বিষয়ে তাদের নিয়্যত ও প্রসিদ্ধ পন্থাই অবলম্বন করা হবে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 97-এক অংশীদার কর্তৃক (তার অংশ) থেকে অপর অংশীদারের কাছে বিক্রি করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 98-এজমালী জমি, বাড়ি ও অন্যান্য আসবাবপত্র বিক্রি করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 99-কারো বিনা অনুমতিতে তার জন্য কোন জিনিস ক্রয় করা হলো এবং সে তাতে সমর্থন দান করলো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 100-মুশরিক ও শত্রু রাষ্ট্রের অধিবাসীদের সাথে বেচা-কেনা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 101-শত্রু রাষ্ট্রের নাগরিকের নিকট হতে কৃতদাস ক্রয় করা, হেবা করা এবং মুক্ত করা
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 102-প্রক্রিয়াজাত করার পূর্বে মৃত জন্তুর চামড়ার ব্যবহার সম্পর্কে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 103-শূকর হত্যা করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 104-মৃত জন্তুর চর্বি গলানো জায়েজ নয়। এরুপ চর্বিজাত তেল বিক্রি করাও যাবে না।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 105-প্রাণহীন জিনিসের ছবি বেচা-কেনা এবং এসব ছবির মধ্যে যেগুলো অপছন্দনীয় ও নিষিদ্ধ তার বর্ণনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 106-মদের ব্যবসা হারাম
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 107-স্বাধীন মানুষ বিক্রয়কারীর গুনাহ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 108-মদীনা হতে বহিষ্কার ও উচ্ছেদকালে নিজ মালিকানাধীন ভূমি বিক্রয় করে দেয়ার জন্য ইয়াহুদীদের প্রতি নবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর আদেশ প্রদান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 109-কৃতদাসীর পরিবর্তে কৃতদাসী এবং জানোয়ারের পরিবর্তে জানোয়ার বাকীতে বিক্রয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 110-কৃতদাসীদের বিক্রয় করার বিবরণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 111-মুদাব্বির [১৭] (মনিবের মৃত্যুর পর যে কৃতদাস আযাদ হবে) বিক্রির বর্ণনা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 112-ইসতিবরা অর্থাৎ জরায়ু গর্ভমুক্ত কি-না তা অবগত হওয়ার আগে দাসীকে নিয়ে ভ্রমণে বের হওয়া যায় কিনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 113-মৃত জানোয়ার ও মূর্তি বিক্রি করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 114-কুকুরের বিনিময়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-মাপ বা নির্দিষ্ট পরিমাপে অগ্রিম ক্রয়-বিক্রয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-নির্দিষ্ট ওজনে অগ্রিম বেচা-কেনা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 4-এমন ব্যক্তির নিকটে আগাম মূল্য প্রদান করা যার কাছে মূল বস্তু নেই।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 5-খেজুরে অগ্রিম বেচা-কেনা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 6-আগাম বেচা-কেনায় জামিন নিযুক্ত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-অগ্রিম বেচা-কেনায় বন্ধক রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-নির্দিষ্ট মেয়াদে অগ্রিম বেচা-কেনা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 9-উটনীর বাচ্চা প্রসবের মেয়াদে অগ্রিম বেচা-কেনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তিতে শুফ্‌‘আ এর অধিকার। যখন (ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়ে) সীমানা নির্ধারিত হয়ে যায়, তখন আর শুফ‘আ এর অধিকার থাকে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-বিক্রয়ের আগে শুফ্‌‘আ এর অধিকারীর কাছে (বিক্রয়ের) প্রস্তাব করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-কোন্‌ প্রতিবেশী অধিক নিকটবর্তী।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-সৎ ব্যক্তিকে শ্রমিক হিসেবে নিয়োগ প্রদান।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-কয়েক কিরাআতের বদলে ছাগল-ভেড়া চরানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-প্রয়োজনবোধে অথবা কোন মুসলমান পাওয়া না গেলে মুশরিকদের শ্রমিক নিয়োগ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-যদি কোন ব্যক্তি এ শর্তে কোন শ্রমিক নিয়োগ করে যে, সে তিন দিন অথবা এক মাস অথবা এক বছর পর কাজ করে দেবে, তবে তা বৈধ। তখন নির্ধারিত সময় আসলে উভয়ই তাদের নির্দিষ্ট শর্তাবলীর উপর বহাল থাকবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-জিহাদের ময়দানে মজদুর নিয়োগ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-যদি কোন ব্যক্তি শ্রমিক নিয়োগ করে সময়সীমা উল্লেখ করল, কিন্তু কাজের উল্লেখ করল না (তবে তা বৈধ)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-পতিত প্রায় কোন দেয়াল খাড়া করে দেওয়ার জন্য মজদুর নিয়োগ করা জায়িয।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-অর্ধেক দিনের জন্য মজদুর নিয়োগ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-আসরের নামাজ পর্যন্ত শ্রমিক নিয়োগ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-মজদুরকে পারিশ্রমিক না দেয়ার পাপ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-আসর সময় হতে রাত পর্যন্ত শ্রমিক নিয়োগ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-কোন লোককে শ্রমিক নিয়োগ করার পর সে পারিশ্রমিক না নিলে নিয়োগকর্তা সে ব্যক্তির পারিশ্রমিকের টাকা কাজে খাটালো, ফলে তা বৃদ্ধি পেল এবং যে ব্যক্তি অপরের সম্পদ কাজে লাগালো এতে তা বৃদ্ধি পেল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-যে ব্যক্তি নিজেকে পিঠে বোঝা বহনের কাজে নিয়োগ করে প্রাপ্ত পারিশ্রমিক হতে দান খয়রাত করে এবং বোঝা বহনকারীর মজুরী প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-দালালীর প্রাপ্য প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-অমুসলিম দেশে কোন (মুসলিম) ব্যক্তি নিজেকে দারুল হারবের কোন মুশরিকের শ্রমিক খাটতে পারবে কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-কোন আরব গোত্রে সূরা ফাতিহা পড়ে ঝাড়-ফুঁক করার বদলে কিছু দেওয়া হলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-কৃতদাসীর কাছ থেকে মাসুল নির্ধারণ এবং বাঁদীর মাসুলের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-রক্ত মোক্ষণকারীর উপার্জন।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 20-কোন ব্যক্তির কোন কৃতদাসীর মালিকের সাথে এ মর্মে আবেদন করা- সে যেন তার উপর ধার্যকৃত কর কমিয়ে দেয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-কৃতদাসীর এবং পতিতার উপার্জন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 22-পশুকে পাল দেয়ার মাশুল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-যদি কোন ব্যক্তি ভূমি ইজারা নেয় এবং তাদের দু’জনের কেউ মৃত্যুবরণ করে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-হাওয়াল (দায় অপসারণ) করা। হাওয়ালা করার পর পুনরায় হাওয়ালাকারীর নিকট দাবী করা যায় কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-যখন (ঋণ) কোন আমীর ব্যক্তির হাওয়ালা করা হয়, তখন (তা মেনে নেয়ার পর) তার পক্ষে প্রত্যাখ্যান করার ইখতিয়ার নেই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-কারো উপর মৃত ব্যক্তির ঋণের ভার হাওয়ালা করা জায়েয।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-দেনা ও কর্জের ব্যাপারে দেহ এবং অন্য কিছুর আর্থিক দায় প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-আল্লাহ তা’আলার বাণী: “যাদের সঙ্গে তোমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ তাদেরকে তাদের অংশ দিয়ে দিবে।” (আন-নিসা : ৩৩)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 4-যদি কোন ব্যক্তি কোন মৃত ব্যক্তির দেনার দায় গ্রহণ করে, তবে তার এ দায়িত্ব এড়িয়ে যাবার ইখ্‌তিয়ার নেই।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর যামানায় আবূ বক্‌র সিদ্দীক (রাঃ) কর্তৃক (মুশরিকদের) নিরাপত্তা দান এবং তার অঙ্গীকারাবদ্ধ হওয়ার বর্ণনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-ঋণ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-ভাগ বাঁটোয়ারা ইত্যাদির ক্ষেত্রে এক শরীক অন্য শরীকের ওয়াকিল হওয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-মুসলমানের পক্ষে কোন মুসলমানকে মুসলমান দেশে কিংবা অমুসলিম দেশে প্রতিনিধি নিয়োগ করা বৈধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-স্বর্ণ-রৌপ্য বেচা-কেনা ও ওজনে বিক্রয়যোগ্য বস্তুসমূহে প্রতিনিধি নিয়োগ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-যখন রাখাল অথবা প্রতিনিধি দেখে যে, কোন বকরী মারা যাচ্ছে কিংবা কোন জিনিস নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, তখন সে বকরিটাকে যবেহ্‌ করে দিবে এবং যে জিনিসটা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়, সেটাকে ঠিক রাখার ব্যবস্থা করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-উপস্থিত ও অনুপস্থিত ব্যক্তিকে ওয়াকীল নিয়োগ করা বৈধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-ঋণ পরিশোধ করার জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-কোন প্রতিনিধিকে কিংবা কোন কওমের সুপারিশকারীকে কোন দ্রব্য হিবা করা বৈধ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-কেউ কোন লোককে কিছু দান করার জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ করে, কিন্তু কত দিবে তা উল্লেখ করেনি, তবে সে নিয়ম অনুযায়ী দান করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-নারী কর্তৃক বিয়ের ক্ষেত্রে ইমামকে কাফিল নিয়োগ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-যদি কেউ কোন লোককে প্রতিনিধি নিয়োগ করে এবং ঐ প্রতিনিধি কোন কিছু বাদ দেয় অতঃপর প্রতিনিধি নিয়োগকারী তা অনুমোদন করে তবে এটা বৈধ। আর প্রতিনিধি যদি নির্দিষ্ট মেয়াদে কাউকে ধার প্রদান করে তবে তা বৈধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-যদি ওয়াকীল কোন খারাপ জিনিস বিক্রয় করে, তবে তার বিক্রয় গ্রহণযোগ্য নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ওয়াক্‌ফকৃত সম্পদে প্রতিনিধি নিয়োগ ও তার খরচপত্র এবং তার বন্ধু-বান্ধবকে আহার করানো, আর নিজেও শরী‘আত সম্মতভাবে আহার করা প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-(শরী‘আত নির্ধারিত শাস্তি) দন্ড প্রয়োগের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 15-কুরবানীর উট ও তার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-যখন কোন লোক তার নিয়োজিত প্রতিনিধিকে বলল, এ মাল আপনি যেখানে ভাল মনে করেন খরচ করেন এবং ওয়াকীল বলল, আপনি যা বলেছেন তা আমি শ্রবণ করেছি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-কোষাগার ইত্যাদিতে বিশ্বস্ত প্রতিনিধি নিয়োগ করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আহারের জন্য খাদ্যশস্য উৎপাদন এবং ফলবান বৃক্ষ রোপণের গুরুত্ব ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-শুধু কৃষি সরঞ্জাম নিয়ে ব্যস্ত থাকার অথবা নির্দেশিত সীমালঙ্ঘন করার পরিণতি সম্পর্কে সতর্কীকরণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-ক্ষেত-খামার রক্ষাণাবেক্ষণের জন্য কুকুর পালা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-চাষাবাদের কাজে গরু ব্যবহার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-যখন কোন ব্যক্তি বলল যে, তুমি খেজুর ইত্যাদির বাগানে মেহনত কর, আর তুমি উৎপাদিত ফলে আমার অংশীদার হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-খেজুর গাছ ও অন্যান্য গাছ কাটা প্রসঙ্গে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-৪১/৭. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-অর্ধেক বা এর অনুরূপ পরিমাণ ফসলের শর্তে ভাগে চাষাবাদ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-ভাগচাষে যদি বছর নির্ধারণ না করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-৪১/১০. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-ইয়াহূদীদের সাথে জমি ভাগে চাষ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ভাগচাষে যেসব শর্তারোপ করা মাকরূহ বা অপছন্দনীয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-যদি কেউ অন্যদের সম্পদ দিয়ে তাদের অনুমতি ব্যতিরেকে কৃষি কাজ করে এবং তাতে তাদের কল্যাণ নিহিত থাকে তবে তা বৈধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর সাহাবীগণের ওয়াক্‌ফ ও খাজনার জমি এবং তাঁদের কৃষিকাজ ও লেনদেন প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-যে ব্যক্তি অনাবাদী জমি চাষ করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-৪১/১৬. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 18-জমির মালিক বলল, আমি তোমাকে ততদিনের জন্য অবস্থান করতে দেব যতদিন আল্লাহ তা’আলা তোমাকে অবস্থান করতে দেন এবং কোন নিদিষ্ট সময়ের উল্লেখ করল না এমতাবস্থায় তারা একসাথে যতদিন রাযি থাকে ততদিন- এ চুক্তি বলবৎ থাকবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাহাবীগণ (রাঃ) কৃষিকাজ ও ফল-ফসল উত্পাদনে একে অপরকে সহায়তা করতেন তার বিবরণ ।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 20-সোনা-রূপার বিনিময়ে জমি কিরায়া (নগদ বিক্রি) করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 21-৪১/২০. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-গাছ লাগানো সম্পর্কে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-পানি পান সম্পর্কে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-পানি পান সম্পর্কে। ‎
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-পানির মালিক পানি ব্যবহারের বেশী হকদার, তার জমি পরিসিঞ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-কেউ যদি নিজের জায়গায় কুয়া খনন করে (এবং তাতে যদি কেউ পড়ে মৃত্যু বরণ করে) তবে মালিক তার জন্য দোষী থাকবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-কুয়া নিয়ে ঝগড়া এবং এ ব্যাপারে মীমাংসা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-যে ব্যক্তি মুসাফিরকে পানি দিতে অস্বীকৃতি জানায়, তার গুনাহ ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-নদী-নালার পানি আটকানো।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-নীচু ভুমির পূর্বে উঁচু ভূমিতে সেচ দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-উঁচু জমির মালিক পায়ের গিরা পর্যন্ত পানি নিয়ে নেবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-পানি পান করানোর গুরুত্ব।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 12-যাদের মতে চৌবাচ্চা ও মশ্‌কের মালিক পানির অধিক অধিকারী।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 13-একমাত্র আল্লাহ ও তাঁর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছাড়া অন্য কারো সংরক্ষিত চারণভূমি থাকতে পারেনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-নহর (নদী-নালা খাল-বিল) হতে মানুষ ও চতুষ্পদ জানোয়ারের পানি পান করা সম্পর্কে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 15-শুকনো জ্বালানী কাঠ ও ঘাস বিক্রয় করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 16-জায়গীর দেওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-জায়গীর লিপিবদ্ধ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-পানি পান করানোর স্থানে উট দোহন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-খেজুরের বা অন্য কিছুর বাগানে কোন লোকের চলার রাস্তা কিংবা পানির কুয়া থাকা।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 2-যার কাছে জিনিসের মূল্য পরিমাণ অর্থ নেই বা সাথে নেই এমন ক্রেতার কোন জিনিস ক্রয় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-পরিশোধ করার বা ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে কারো সম্পত্তি গ্রহণ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-ঋণ পরিশোধ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-উট কর্জ নেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-পাওনার জন্য ভদ্র ও উত্তম পন্থায় তাগাদা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-কম বয়সের উটের বিনিময়ে বেশী বয়সের উট দেয়া যায় কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-ভালভাবে ঋণ পরিশোধ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-পাওনা অপেক্ষা কম আদায় করা কিংবা মাফ করে দেয়া জায়েয।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-ঋণদাতার সঙ্গে কথা বলা এবং খেজুর অথবা অন্য কিছুর বদলে ঋণ অনুমানে আদায় করা জায়েয।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-ঋণ থেকে আশ্রয় চাওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-ঋণগ্রস্ত (মৃত) ব্যক্তির উপর জানাযার সালাত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ধনী ব্যক্তির (ঋণ আদায়ে) গড়িমসি করা অত্যাচারের শামিল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-পাওনাদার ব্যক্তির কড়া কথা বলবার অধিকার রয়েছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-ঋণ, বিক্রয় ও আমানত হিসেবে রক্ষিত নিজ সম্পদ কেউ যদি দেউলিয়া লোকের নিকট পায় তবে সে-ই তার অধিকারী।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-যে ব্যক্তি পাওনাদারকে দু’এক দিনের জন্য বিলম্বিত করলো আর এটাকে টালবাহানা মনে করে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-গরীব বা অভাবী ব্যক্তির সম্পত্তি বিক্রয় করে তা পাওনাদারদের মধ্যে বন্টন করে দেয়া অথবা তার নিজের খরচের জন্য দিয়ে দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ঋণ দেয়া কিংবা ক্রয়-বিক্রয়ের মধ্যে সময় নির্ধারণ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-ঋণভার কমানোর সুপারিশ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 20-ধন-সম্পত্তি অপচয় করা নিষিদ্ধ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 21-কৃতদাস তার মনিবের সম্পত্তির রক্ষক। সে তার মনিবের আদেশ ছাড়া তা ব্যয় করবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-ঋণগ্রস্তকে স্থানান্তরিত করা এবং মুসলিম ও ইয়াহূদীর মধ্যকার ঝগড়ার আপোষ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 3-কেউ কেউ মুর্খ ও বুদ্ধিহীন ব্যক্তির আদান-প্রদান প্রত্যাখ্যান করেছেন। যদিও ইমাম (কাযী) তার আদান প্রদানে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেননি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-যে ব্যক্তি কোন নির্বোধ বা এ ধরনের কোন লোকের সম্পত্তি বিক্রি করে এবং বিক্রি মূল্য তাকে দিয়ে দেয় ও তাকে তার অবস্থার উন্নতি ও অর্থকে যথাযথ ব্যবহার করতে নির্দেশ দেয়। এরপর যদি সে তার অর্থ নষ্ট করে দেয় তাহলে সে তাকে অর্থ ব্যবহার করা হতে বিরত রাখবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-বিবাদমানদের পরস্পরের আলাপ-আলোচনা সম্পর্কে।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 6-পাপে ও বিবাদে লিপ্ত লোকদের অবস্থা অবগত হওয়ার পর তাদেরকে ঘর হতে বহিষ্কার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-মৃত ব্যক্তির ওসীয়তের দাবী।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-কারো দ্বারা ক্ষতির আশঙ্কা থাকলে তাকে বন্দী করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-হারম শরীফে (কাউকে) বেঁধে রাখা এবং বন্দী করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-পাওনা আদায়ের জন্য (ঋণদাতা ঋণী ব্যক্তির) পিছনে লেগে থাকা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-ঋণের পরিশোধের জন্য তাগাদা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-পড়ে থাকা জিনিসের মালিক এসে আলামতের বর্ণনা দিলে তাকে তা ফিরিয়ে দিবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-হারিয়ে যাওয়া উষ্ট্র
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-হারিয়ে যাওয়া ছাগল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-এক বছরের মধ্যে যদি পড়ে থাকা জিনিসের মালিকের দেখা পাওয়া না যায় তবে সেটা যে পেয়েছে তারই হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-নদীতে শুকনা কাষ্ঠখণ্ড বা চাবুক অথবা এ জাতীয় কোন কিছু পাওয়া গেলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-রাস্তায় খেজুর পাওয়া গেলে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 8-মক্কাবাসীদের পড়ে থাকা জিনিসের ঘোষণা কিভাবে দেয়া হবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-অনুমতি ছাড়া কারো পশু দোহন করবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-পড়ে থাকা জিনিসের মালিক এক বছর পরে ফিরে আসলে তার জিনিস তাকে ফিরিয়ে দিবে। কারণ সেটা তার কাছে আমানত ছিল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-পড়ে থাকা জিনিস যাতে খারাপ না হয় এবং কোন অবাঞ্ছিত ব্যক্তি যাতে তুলে না নেয় সে জন্যে তা তুলে নিবে কি ?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-যে ব্যক্তি পড়ে থাকা জিনিসের ঘোষণা করেছে বটে, কিন্তু তা সরকারের কাছে অর্পণ করেনি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-নাই
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-অপরাধের শাস্তি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-আল্লাহ তা‘আলার বানীঃ সাবধান! যালিমদের উপর আল্লাহর অভিশাপ। (সুরা হুদ : ১৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-মুসলমান মুসলমানদের প্রতি অত্যাচার করবে না এবং তাকে অপমানিতও করবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-তোমার ভাইকে সাহায্য কর, সে অত্যাচারী হোক বা অত্যাচারিত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-অত্যাচারিতকে সাহায্য করা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-অত্যাচারী হতে প্রতিশোধ নেয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-নির্যাতিতকে ক্ষমা করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-যুল্‌ম কিয়ামতের দিন গাঢ় অন্ধকার রূপ ধারণ করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-মাযলুমের বদ-দোয়াকে ভয় করা এবং তা থেকে বেঁচে থাকা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-কেউ কারো উপর জুলুম করে এবং মাযলুম ব্যক্তি তাকে ক্ষমা করে দেয় এর পরও সে অত্যাচারের কথা প্রকাশ করতে পারবে কি ?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-যদি কেউ কারো যুল্‌ম বা অন্যায় মাফ করে দেয়, তবে সেই যুল্‌মের জন্য পুনরায় তাকে দোষী সাব্যস্ত করা চলবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-যদি কোন ব্যক্তি কাউকে কোন বিষয়ে অনুমতি প্রদান করে, তাকে মাফ করে, কিন্তু কি পরিমাণ ক্ষমা করল বা কতটুকুর জন্য অনুমতি প্রদান করল তা উল্লেখ না করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-কোন ব্যক্তি কারো জমির কিছু অংশ ছিনিয়ে নেয় অথবা যুল্‌ম করে নিয়ে নেয় তার গুনাহ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 15-যদি কোন ব্যক্তি কাউকে কোন বিষয়ে অনুমতি প্রদান করে তবে তা বৈধ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-মহান আল্লাহর বাণীঃ প্রকৃতপক্ষে সে ঘোর বিরোধী। (আল-বাকারা : ২০৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-যে ব্যক্তি জেনে শুনে অন্যায় বিষয়ে বিবাদ করে তার গুনাহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-ঝগড়া বিবাদ করার সময় অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-অত্যাচারীর সম্পদ যদি অত্যাচারিতের হস্তগত হয়, তবে তা হতে সে নিজের প্রতিশোধ গ্রহন করতে পারে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 20-ছায়াযুক্ত স্থান সম্পর্কে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-কোন প্রতিবেশী যেন তার প্রতিবেশীকে তার দেয়ালে খুঁটি লাগাতে নিষেধ না করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-রাস্তায় মদ বহিয়ে দেয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-ঘরের আঙিনা এবং সেখানে রাস্তায় বসা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-রাস্তায় কুপ খনন করা, যদি তা যাতায়তকারীদের কারো কষ্টের কারন না হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-রাস্তা হতে কষ্টদায়ক জিনিস দূর করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-দালানের ছাদে বা অন্য কোথাও উঁচু বা নীচু চিলেকোঠা ও কক্ষ নির্মাণ করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 27-যে ব্যক্তি তার উট মসজিদের উঠানে কিংবা দরজায় বেঁধে রাখে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-লোকজনের আবর্জনা নিক্ষেপের জায়গায় দাঁড়ানো ও পেশাব করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-যে ব্যক্তি ডালপালা ও কষ্টদায়ক দ্রব্য রাস্তা থেকে তুলে দূরে নিক্ষেপ করে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-যদি ইজমালি পতিত জমিতে রাস্তার ব্যাপারে লোকেদের মাঝে মতবিরোধ দেখা দেয় এবং কোন শরীক সেখানে বাড়ী তৈরী করতে চায় তবে রাস্তার জন্য তা হতে সাত হাত জমি রেখে দিতে হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-মালিকের অনুমতি ব্যতীত লুটপাট করা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 32-ক্রুশ ভেঙ্গে ফেলা এবং শূকর হত্যা করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-মদের (মৃৎপাত্র) মটকা ভেঙ্গে ফেলা অথবা মশক ছিদ্র করা যায় কি? যদি কেউ নিজের লাঠি দ্বারা মুর্তি বা ক্রুশ অথবা তবলা অথবা কোন অপ্রয়োজনীয় বস্তু ভেঙ্গে ফেলে (তবে তার হুকুম কী)?
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 34-সম্পদ হিফাযাত করতে গিয়ে যে ব্যক্তি নিহত হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-যদি কেউ অন্য কারো পাত্র বা কোন বস্তু ভেঙ্গে ফেলে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-যদি কোন ব্যক্তি কারো দেয়াল ফেলে দেয় তবে অনুরূপ দেয়াল তৈরী করতে হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-খাদ্য, পাথেয় এবং দ্রব্য সামগ্রীতে অংশ গ্রহণ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 3-কোন জিনিসের দুই জন অংশীদার থাকলে তারা যাকাত দানের পর তা আনুপাতিক হারে ভাগ করে নিবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-ছাগল ও ভেড়া ভাগ করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-এক সাথে খেতে বসলে সাথীর অনুমতি ছাড়া এক সাথে দু’টো করে খেজুর ভক্ষণ করা (নিষিদ্ধ)।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-শরীকদের মাঝে এজমালি দ্রব্যে উচিত দাম নির্ধারণ সম্পর্কে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-লটারির মাধ্যমে অংশ নিরূপণ ও ভাগ করা যাবে কিনা?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-ইয়াতিম ও উত্তরাধিকারীদের অংশীদারিত্ব।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-জমি (বাড়ী বাগান) ইত্যাদিতে অংশীদারিত্ব।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-যদি অংশীদাররা ঘর, বাগান ইত্যাদি ভাগ করে নেয় তবে পুনরায় একত্রিত করার এবং শুফ‘আ দাবি করার হক তাদের থাকে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-স্বর্ণ-রৌপ্য ও নগদ আদান প্রদানের বস্তুতে অংশীদারিত্ব।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-ভাগচাষে যিম্মী ও মুশরিকদের অংশীদার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ছাগল ভেড়ার ইনসাফের ভিত্তিতে ভাগ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-খাদ্য-দ্রব্য প্রভৃতিতে অংশীদারিত্ব।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 15-কৃতদাস দাসীতে অংশীদারিত্ব।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-কুরবানীর জানোয়ার ও উটে অংশগ্রহন
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 17-যে ব্যক্তি ভাগ করার সময় দশটি বকরীকে একটা উটের সমান মনে করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-স্থায়ী বাসস্থানে থাকা অবস্থায় বন্ধক রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-যে ব্যক্তি নিজ বর্ম বন্ধক রাখে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-অস্ত্র বন্ধক রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-বন্ধক রাখা জন্তুর উপর চড়া যায় এবং দুধ দোহন করা যায়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-ইয়াহূদী ও অন্যান্যদের (অমুসলিমের) নিকট বন্ধক রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-বন্ধকদাতা ও বন্ধক গ্রহীতার মাঝে বিরোধ দেখা দিলে বা অনুরূপ কোন কিছু হলে বাদীর দায়িত্ব সাক্ষী পেশ করা আর বিবাদীর দায়িত্ব শপথ করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 2-ক্রীতদাস আযাদ করা ও তার গুরুত্ব।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-কোন্ ধরনের ক্রীতদাস আযাদ করা শ্রেয়?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-সূর্যগ্রহণ ও (আল্লাহর কুদরতের) বিভিন্ন নিদর্শন প্রকাশের সময় ক্রীতদাস আযাদ করা পছন্দনীয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-দু’ ব্যক্তির মালিকানাভুক্ত ক্রীতদাস বা কয়েকজন অংশীদারের দাসী আযাদ করা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 6-কেউ ক্রীতদাসের নিজের অংশ আযাদ করে দিলে এবং তার জরুরী অর্থ না থাকলে চুক্তিবদ্ধ ক্রীতদাসের মত তাকে অতিরিক্ত ক্লেশ না দিয়ে আয় করতে বলা হবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-ভুলক্রমে অথবা অনিচ্ছায় ক্রীতদাস আযাদ করা ও স্ত্রীকে তালাক দেয়া ইত্যাদি। আল্লাহ তা‘আলার সন্তোষ ব্যতীত অন্য কোন উদ্দেশে গোলাম আযাদ করা যায় না।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 8-আযাদ করার সংকল্পে কোন ব্যক্তি নিজের ক্রীতদাস সম্পর্কে ‘সে আল্লাহর জন্য নির্দিষ্ট’ বলা এবং আযাদ করার ক্ষেত্রে সাক্ষী রাখা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 9-উম্মু ওয়ালাদ সম্পর্কে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-মুদাব্বার (ক্রীতদাস) বিক্রয় করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-ক্রীতদাসের অভিভাবকত্ব বিক্রয় বা দান করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-কোন ব্যক্তির মুশরিক ভাই বা চাচা যুদ্ধে বন্দী হলে কি তাদের পক্ষ হতে মুক্তিপণ গ্রহণ করা হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-মুশরিক কর্তৃক গোলাম আযাদ করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-কোন আরব যদি কোন দাস-দাসীর মালিক হয় এবং তাকে দান করে, বিক্রয় করে, সহবাস করে এবং ফিদিয়া হিসাবে দেয় অথবা শিশুদেরকে বন্দী করে রাখে তবে এর বিধান কী?
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 15-নিজ গোলামকে জ্ঞান ও আদব কায়দা শিক্ষা দেয়ার গুরুত্ব।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর বাণী, তোমাদের গোলামেরা তোমাদেরই ভাই। কাজেই তোমরা যা খাবে তা হতে তাদেরকেও খাওয়াবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-যে ক্রীতদাস উত্তমরূপে তার মহান প্রভুর (আল্লাহর) ইবাদাত করে আর তার মালিকের শুভাকাঙ্ক্ষী হয়।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 18-দাসদের মারধোর করা এবং আমার ক্রীতদাস ও আমার বাঁদী এরূপ বলা মাকরূহ।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 19-খাদিম যখন ভালভাবে খাবার পরিবেশন করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-ক্রীতদাস আপন মালিকের সম্পত্তির হিফাযাতকারী।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-ক্রীতদাসের মুখমণ্ডলে মারবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-মুকাতাব বা চুক্তির ভিত্তিতে অর্থের কিস্তি প্রসঙ্গে। প্রতি বছর এক কিস্তি করে আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-মুকাতাবের উপর যে সব শর্তারোপ করা বৈধ এবং আল্লাহর কিতাবে নেই এমন শর্তারোপ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-মানুষের নিকট মুকাতাবের সাহায্য চাওয়া ও সাহায্য প্রার্থনা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-মুকাতাবের সমর্থন সাপেক্ষে তাকে বিক্রয় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-মুকাতাব যদি (কাউকে) বলে, আমাকে ক্রয় করে আযাদ করে দিন, আর সে যদি ঐ উদ্দেশে তাকে খরিদ করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-হিবা ও এর ফযীলত
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-অল্প পরিমাণে হিবা করা সম্পর্কে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-যদি কেউ তার সঙ্গী সাথীদের নিকট কিছু চায় ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-কোন ব্যক্তির পানি চাওয়া সম্পর্কে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-শিকারের গোশত হাদিয়া হিসেবে গ্রহণ করা সম্পর্কে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-হাদিয়া কবুল করা সম্পর্কে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-হাদিয়া গ্রহণ করা
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 9-সঙ্গীকে কোন হাদিয়া দেয়ার ক্ষেত্রে তার অন্য স্ত্রী ছেড়ে কোন স্ত্রীর জন্য নির্ধারিত দিনের অপেক্ষা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 10-যে হাদিয়া ফিরিয়ে দেয়া হয় না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-কাছে নেই এমন বস্তু হিবা করা যিনি জায়িয মনে করেন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-হিবার প্রতিদান প্রদান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-সন্তানের জন্য হিবা। কোন এক সন্তানকে কিছু দান করা বৈধ হবে না, যতক্ষণ না ইনসাফের সঙ্গে অন্য সন্তানদের সমভাবে দান করা হয়। অবশ্য এ ক্ষেত্রে উক্ত পিতার বিপক্ষে কারো সাক্ষী দেয়া চলবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-হিবার ব্যাপারে সাক্ষী রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-পুরুষের স্ত্রীর জন্য এবং স্ত্রীর পুরুষের জন্য হিবা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-স্বামী আছে এমন নারীর স্বামী ব্যতীত অন্যের জন্য হিবা করা বা দাস মুক্ত করা। নির্বোধ না হলে বৈধ, নির্বোধ হলে অবৈধ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 17-প্রথমে হাদিয়া দিয়ে শুরু করবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 18-কারণবশতঃ হাদিয়া কবুল না করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 19-হাদিয়া পাঠিয়ে দিয়ে বা হাদিয়া পাঠিয়ে দেয়ার ওয়াদা করে তা পৌঁছানোর পূর্বেই মৃত্যু হলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-দাস ও বিবিধ সামগ্রী কিভাবে অধিকারভুক্ত করা যায়?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-হাদিয়া পাঠানো হলে ‘গ্রহণ করলাম’ এ কথা না বলে কেউ স্বীয় অধিকারভুক্ত করে নিলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-এক ব্যক্তির নিকট প্রাপ্য ঋণ অন্যকে দান করে দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-জামা‘আতের জন্য এক ব্যক্তির দান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-দখলভুক্ত বা দখলভুক্ত নয় এবং বন্টিত বা বন্টিত নয় এমন সম্পদ দান করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 25-একদল অন্য গোত্রকে বা এক ব্যক্তি কোন দলকে দান করলে তা বৈধ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 26-সঙ্গীদের মাঝে কাউকে হাদিয়া করা হলে সেই তার হকদার।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 27-উষ্ট্রারোহীকে সেই উষ্ট্রটি দান করা হলে তা বৈধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-পরিধেয় হিসেবে অপছন্দনীয় কিছু হাদিয়া দেয়া।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 29-মুশরিকদের দেয়া হাদিয়া গ্রহণ করা
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 30-মুশরিকদেরকে হাদিয়া প্রদান করা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 31-দান বা সদকা করা হলে তা ফিরিয়ে নেয়া কারো জন্য হালাল নয়।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 32-নাই
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-‘উমরা ও রুকবা [১] ---- সম্পর্কে যা বলা হয়েছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 34-মানুষের কাছ থেকে যে ব্যক্তি ঘোড়া, চতুষ্পদ জন্তু বা অন্য কোন কিছু ধার নেয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-বাসর সজ্জার উদ্দেশে নব দম্পতির কিছু ধার নেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-দুগ্ধ পান করানোর জন্য সাময়িকভাবে উট-বকরি প্রদানের ফযীলত।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 37-প্রচলিত অর্থে যদি কেউ বলে এই দাসীটি তোমার খিদমাতের জন্য দিলাম, এটা বৈধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-আরোহনের নিমিত্তে অশ্ব দান ‘উমরাও (---) সদকা বলেই গণ্য হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-বাঁদীই প্রমাণ উপস্থাপন করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-যখন কেউ কারো চরিত্রের ব্যাপারে প্রত্যয়ন করে যে, তাকে তো ভালো বলেই জানি কিংবা বলে যে, এর সম্পর্কে তো ভালো বৈ কিছু জানি না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-অপ্রকাশিত ব্যক্তির সাক্ষ্যদান। ‘আমর ইবনু হুরায়স (রহঃ) এ ধরনের সাক্ষ্য বৈধ বলে মত প্রকাশ করেছেন
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-এক বা একাধিক ব্যক্তি কোন বিষয়ে সাক্ষ্য প্রদান করলে আর অন্যরা এ বিষয়ে অজ্ঞতা প্রকাশ করলে সাক্ষ্যদাতার কথা অনুযায়ী ফায়সালা হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-ন্যায়পরায়ণ সাক্ষীগণের প্রসঙ্গে-
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-সততা প্রমাণে কয়জন লাগবে?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 8-বংশধারা, সবার জানা দুধপান ও আগের মৃত্যুর বিষয়ে সাক্ষ্য দান;
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 9-ব্যভিচারের অপবাদ দাতা, চোর ও ব্যভিচারীর সাক্ষ্য।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 10-অন্যায়ের পক্ষে সাক্ষী বানানো হলেও সাক্ষ্য দিবে না।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 11-মিথ্যা সাক্ষ্যদান প্রসঙ্গে যা বলা হয়েছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-অন্ধের সাক্ষ্যদান করা, কোন বিষয়ে তার সিদ্ধান্ত দান করা, তার বিয়ে করা, কাউকে বিয়ে দেয়া, তার ক্রয়-বিক্রয় করা, তার আযান দেয়া ইত্যাদির ব্যাপারে তাকে অনুমোদন করা এবং আওয়াজে পরিচয় করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 13-স্ত্রী লোকের সাক্ষ্যদান
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-দাস-দাসীর সাক্ষ্যদান
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-দুগ্ধদাত্রীর সাক্ষ্যদান
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-সততার ব্যাপারে নারীগণের পারস্পরিক সাক্ষ্যদান
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-এক ব্যক্তি কারো নির্দোষিতার সাক্ষ্য দিলে তা-ই যথেষ্ট।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-প্রশংসায় আতিশয্য অপছন্দনীয় যা জানা তাই বলতে হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-বাচ্চাদের বয়োপ্রাপ্তি ও তাদের সাক্ষ্যদান।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 20-শপথ পাঠ করানোর পূর্বে বিচারক বাদীকে জিজ্ঞেস করবে : তোমার কি কোন প্রমান আছে?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 21-মালামাল ও শরীয়াত নির্ধারিত দন্ডের ক্ষেত্রে বিবাদীর শপথ করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 22-কেউ কোন দাবী করলে কিংবা মিথ্যারোপ করলে তাকেই প্রমাণ দিতে হবে এবং প্রমান সন্ধানে বেরোতে হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-‘আসরের পর শপথ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-যে জায়গায় বিবাদীকে শপথ করানো ওয়াজিব, তাকে সেখানেই শপথ করানো হবে। একস্থান হতে অন্যস্থানে নেয়া হবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-আগে শপথ করা নিয়ে একদল লোকের প্রতিযোগিতা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-আল্লাহ তা‘আলার বাণী : যারা আল্লাহর সঙ্গে কৃত ওয়াদা এবং নিজেদের শপথকে তুচ্ছ মূল্যে বিক্রয় করে পরকালে তাদের কোন অংশ নাই। ক্বিয়ামাতের দিন আল্লাহ তাদের সহিত কথা বলবেন না এবং তাদের দিকে তাকাবেন না এবং তাদেরকে পরিশুদ্ধ করবেন না; তাদের জন্য মর্মন্তুদ শাস্তি রয়েছে। (সূরা আল ‘ইমরান : ৭৭)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 27-কেমনভাবে শপথ করানো হবে?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 28-শপথ করার পর বাদী সাক্ষী হাযির করলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-যিনি অঙ্গীকার পূর্ণ করার নির্দেশ দান করেছেন।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 30-সাক্ষী ইত্যাদির ব্যাপারে জিজ্ঞাসিত হবে না ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-জটিল ব্যাপারে কুর‘আর মাধ্যমে ফয়সালা করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 2-মানুষের মধ্যে আপোস-মীমাংসা করে দেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-মানুষের মধ্যে মীমাংসাকারী ব্যক্তি মিথ্যাবাদী নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-সঙ্গী-সাথীদের প্রতি ইমামের কথা “চলো যাই আমরা মীমাংসা করে দেই”।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ “উভয়ে আপোস নিস্পত্তি করতে চাইলে আপোস নিস্পত্তিই শ্রেয়।” (আন-নিসা : ১২৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-অন্যায়ের উপর সন্ধিবদ্ধ হলে তা বাতিল।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 7-কিভাবে সন্ধিপত্র লেখা হবে? অমুকের পুত্র অমুক এবং অমুকের পুত্র অমুক লিখাতে হবে। গোত্র বা বংশের উল্লেখ না করলেও ক্ষতি নেই।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 8-মুশরিকদের সঙ্গে সন্ধি।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 9-ক্ষতিপূরণের ব্যাপারে সন্ধি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-হাসান ইব্‌নু ‘আলী (রাঃ) সম্পর্কে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্তি : আমার এ ছেলেটি একজন নেতা। সম্ভবত আল্লাহ্‌ এর মাধ্যমে দু‘টি বড় দলের মধ্যে সন্ধি স্থাপন করাবেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-আপোস মীমাংসার ব্যাপারে ইমাম পরামর্শ দিবেন কি?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-মানুষের মধ্যে মীমাংসা এবং ন্যায় বিচার করার ফযীলত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ইমাম বিবাদ মীমাংসা করে নেয়ার নির্দেশ দেয়ার পরও তা অমান্য করলে তার বিরুদ্ধে যথার্থ হুকুম জারী করতে হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-পাওনাদারদের মধ্যে এবং ওয়ারিসদের মধ্যে মীমাংসা করে দেয়া এবং এ ব্যাপারে অনুমান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-ঋণ ও নগদ সম্পদের বিনিময়ে আপোস করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-ইসলামে আহ্‌কামে ও ক্রয়-বিক্রয়ে যে সব শর্ত জায়িয।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 3-তাবীর করা খেজুর গাছ বিক্রি করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-বিক্রয়ে শর্তারোপ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-নির্দিষ্ট স্থান পর্যন্ত সওয়ারীর পিঠে চড়ে যাবার শর্তে পশু বিক্রি করা জায়িয।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-বর্গাচাষ ইত্যাদির বিষয়ে শর্তাবলী।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-বিবাহ বন্ধনের সময় মোহর সম্পর্কে শর্তাবলী।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-বর্গাচাষের শর্তাবলী।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-বিবাহে যে সব শর্ত বৈধ নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-দণ্ড বিধিতে যে সকল শর্ত বৈধ নয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 11-মুক্ত করা হবে এ শর্তে মুকাতাব বিক্রিত হতে রাজী হলে তার জন্য কী কী শর্ত জায়িয।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-তালাকের শর্তাবলী।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-লোকজনের সাথে মৌখিক শর্ত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-‘ওয়ালা’র ব্যাপারে অধিকার অর্জনের শর্তারোপ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-বর্গাচাষের ক্ষেত্রে এমন শর্তারোপ করা যে, যখন ইচ্ছা আমি তোমাকে বের করে দিব।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-যুদ্ধের প্রতিপক্ষীয়দের সাথে জিহাদ ও সমঝোতার ব্যাপারে শর্তারোপ এবং লোকদের সঙ্গে কৃত মৌখিক শর্ত লিপিবদ্ধ করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 17-ঋণের বিষয়ে শর্তারোপ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-মুকাতাব প্রসঙ্গে এবং যে সব শর্ত আল্লাহ্‌র কিতাবের বিপরীত তা বৈধ নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-শর্তারোপ করা ও স্বীকারোক্তির মধ্য থেকে কিছু বাদ দেয়ার বৈধতা এবং লোকদের মধ্যে প্রচলিত শর্তাবলী প্রসঙ্গে যখন কেউ বলে যে, এক বা দু’ ব্যতীত একশ’? (তবে হুকুম কী হবে)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-ওয়াক্‌ফের ব্যাপারে শর্তাবলী
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-অসীয়ত প্রসঙ্গে
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 3-ওয়ারিসদেরকে অন্যের নিকট হাত পাতা অবস্থায় রেখে যাওয়ার চেয়ে মালদার রেখে যাওয়া উত্তম।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-এক তৃতীয়াংশ অসীয়ত করা প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-অসীর নিকট অসীয়তকারীর কথাঃ তুমি আমার সন্তানাদির প্রতি খেয়াল রাখবে, আর অসীর জন্য কেমন দাবী জায়িয।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-রুগ্ন ব্যক্তি মাথা দিয়ে স্পষ্টভাবে ইশারা করলে তা গ্রহণীয় হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-ওয়ারিসের জন্য অসীয়ত নেই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-মৃত্যুর প্রাক্কালে দান খয়রাত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ ঋণ আদায় ও অসীয়ত পূর্ণ করার পর (মৃতের সম্পত্তি ভাগ হবে)। (আন-নিসা : ১২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ “ঋণ পরিশোধ ও অসীয়ত পূরণ করার পর (মৃতের সম্পত্তি বণ্টন করতে হবে)” (আন-নিসা ১১) এর ব্যাখ্যা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 11-যখন আত্মীয়-স্বজনের জন্য ওয়াক্‌ফ বা অসীয়ত করা হয় এবং আত্মীয় কারা?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-স্ত্রীলোক ও সন্তানাদি আত্মীয়ের মধ্যে কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ওয়াক্‌ফকারী তার ওয়াক্‌ফ দ্বারা উপকার গ্রহণ করতে পারে কি?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 14-কোন কিছু ওয়াক্‌ফ করতঃ অন্যের কাছে হস্তান্তর না করলেও তা জায়িয।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-যদি কেউ বলে যে, আমার বাড়ীটি আল্লাহ্‌র ওয়াস্তে সদকা এবং ফকীর বা অন্য কারো কথা উল্লেখ না করে তবে তা জায়িয। সে তা আত্মীয়দের মধ্যে কিংবা যাদের ইচ্ছা দান করতে পারে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-কেউ যদি বলে ‘আমার এই জমিটি কিংবা বাগানটি আমার মায়ের পক্ষ থেকে আল্লাহর ওয়াস্তে সদকা তবে তা জায়িয, যদিও তা কার জন্য তার বর্ণনা না দেয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-কোন ব্যক্তি তার সম্পদের কিছু অংশ কিংবা তার গোলামদের কতকগুলি অথবা কিছু জন্তু-জানোয়ার সদকা বা ওয়াক্‌ফ করলে তা জায়িয।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-যে ব্যক্তি তার উকিলকে সদকা প্রদান করল, অতঃপর উকিল সেটি তাকে ফিরিয়ে দিল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-আল্লাহ তা‘আলার বানীঃ মীরাসের মাল বণ্টনের সময় যদি কোন আত্মীয়, ইয়াতিম ও মিসকিন হাজির থাকে, তাহলে তাত্থেকে তাদেরও কিছু প্রদান করবে। (আন-নিসা ৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-অকস্মাৎ কেউ মারা গেলে তার জন্য দান-খয়রাত আর মৃতের পক্ষ থেকে তার মানত আদায় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 21-ওয়াক্‌ফ ও সদকায় সাক্ষী রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-আল্লাহ তা‘আলার বানীঃ “ইয়াতীমদেরকে তাদের ধন-সম্পদ দিয়ে দিবে এবং ভালোর সঙ্গে মন্দ বদল করবে না। তোমাদের সঙ্গে তাদের সম্পদ মিলিয়ে গ্রাস করবে না, তা মহাপাপ। তোমার যদি আশংকা হয় যে, ইয়াতীম মেয়েদের প্রতি সুবিচার করতে পারবে না, তবে বিবাহ করবে নারীদের মধ্যে, যাকে তোমাদের ভাল লাগে।” (আন নিসা ২-৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 24-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ নিশ্চয় যারা ইয়াতিমের সম্পদ অন্যায়ভাবে খায়, তারা তো শুধু তাদের পেটে আগুন ভর্তি করছে; আর তারা সত্বরই দোজখের আগুনে জ্বলবে। (আন নিসা ১০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-আল্লাহ্‌ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-আবাসে কিংবা সফরে ইয়াতীমদের থেকে খেদমত গ্রহণ করা, যখন তা তাদের জন্য কল্যাণকর হয় এবং মা ও মায়ের স্বামী কর্তৃক ইয়াতীমের প্রতি নযর রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-যখন কেউ কোন জমি ওয়াক্‌ফ করে এবং তার সীমা বর্ণনা না করে তা বৈধ। সদকাহ্ও তদ্রূপ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 28-কোন দল যদি তাদের শরীকী জমি ওয়াক্‌ফ করে তা জায়িয।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-ওয়াক্‌ফ কিভাবে লিখিত হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-গরীব, ধনী এবং মেহমানের জন্য ওয়াক্‌ফ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-মসজিদের জন্য জমি ওয়াক্‌ফ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-পশু, অশ্ব, আসবাবপত্র ও স্বর্ণ-রৌপ্য ওয়াক্‌ফ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-ওয়াক্‌ফের তদারককারীর ব্যয় নির্বাহ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 34-যখন কেউ জমি বা কূপ ওয়াক্‌ফ করে এবং অপরাপর মুসলমানদের মত সে নিজেও পানি নেয়ার শর্ত আরোপ করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-ওয়াক্‌ফকারী যদি বলে, আমি একমাত্র আল্লাহ্‌র নিকট এর মূল্য পেতে চাই তা জায়িয।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-অসীয়তকারী কর্তৃক মৃত ব্যক্তির ওয়ারিসদের অনুপস্থিতিতে মৃত ব্যক্তির দেনা পরিশোধ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-জিহাদ ও যুদ্ধের ফযীলত।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 3-মানুষের মধ্যে সেই মু’মিন মুজাহিদই উত্তম, যে নিজের জান দিয়ে ও মাল দিয়ে আল্লাহ্‌র পথে জিহাদ করে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-পুরুষ এবং নারীর জন্য জিহাদ করার ও শাহাদাত লাভের দু‘আ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-আল্লাহ্‌র পথের মুজাহিদদের মর্যাদা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-আল্লাহ্‌র পথে সকাল-সন্ধ্যা অতিবাহিত করা। জান্নাতে তোমাদের কারো এক ধনুক পরিমিত স্থান।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 7-ডাগর ডাগর চক্ষু বিশিষ্টা হুর ও তাদের গুনাবলী।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 8-শাহাদাত কামনা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-আল্লাহ্‌র রাস্তায় সওয়ারী থেকে পতিত হয়ে কারো মৃত্যু ঘটলে, সে জিহাদকারীদের অন্তর্ভুক্ত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 10-যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌র রাস্তায় আহত হল কিংবা বর্শা দ্বারা বিদ্ধ হল।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 11-যে মহান আল্লাহ্‌র পথে আহত হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-আল্লাহ্‌ তাআলার বাণীঃ “বলুন, তোমরা তো আমাদের জন্য প্রতীক্ষা করছ দু‘টি মঙ্গলের মধ্যে একটির।” (আত্‌-তওবা ৫২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-আল্লাহ্‌ তাআলার বাণীঃ “মু‘মিনদের মধ্যে কতক আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদা পূর্ণ করেছে। তাদের কেউ কেউ মৃত্যুবরণ করেছে এবং কেউ কেউ প্রতীক্ষা করছে। তারা তাদের সংকল্প মোটেই পরিবর্তন করেনি।” (আল আহযাব ২৩)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 14-যুদ্ধের আগে নেক আমল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-অজ্ঞাত তীর এসে যাকে হত্যা করে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-যে ব্যক্তি আল্লাহর দ্বীনকে বুলন্দ করার উদ্দেশ্যে জিহাদ করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-আল্লাহ্‌র পথে যার দু‘টি পা ধূলি-মলিন হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-আল্লাহর রাস্তায় মাথায় ধূলা লাগলে তা মুছে ফেলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-যুদ্ধের এবং ধূলাবালি লাগার পর গোসল করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-আল্লাহ্‌ তাআলার এ বাণী যাদের ব্যাপারে নাযিল হয়েছে, তাদের মর্যাদাঃ যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তোমরা কখনও তাদের মৃত ধারণা কর না। বরং তারা তাদের রবের কাছে জীবিত এবং জীবিকাপ্রাপ্ত। তারা পরিতুষ্ট তাতে যা আল্লাহ তাদের দান করেছেন নিজ অনুগ্রহে এবং তারা আনন্দ প্রকাশ করছে তাদের ব্যাপারে যারা এখনও তাদের সাথে মিলিত হয়নি, তাদের পেছনে রয়ে গেছে। কারণ তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না। তারা আনন্দ প্রকাশ করে আল্লাহর তরফ থেকে নিয়ামাত ও অনুগ্রহ লাভের জন্য। আর আল্লাহ তো মু‘মিনদের শ্রমফল বিনষ্ট করেন না। (আল ‘ইমরান ১৬৯-১৭১)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 21-শহীদের উপর ফেরেশতাদের ছায়া বিস্তার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-পৃথিবীতে আবার ফিরে আসার জন্য মুজাহিদদের কামনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-জান্নাত হল তলোয়ারের ঝলকানির তলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-জিহাদের উদ্দেশ্যে যে সন্তান চায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-যুদ্ধে সাহসিকতা ও ভীরুতা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 26-ভীরুতা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 27-যুদ্ধের প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-জিহাদে গমন ওয়াজিব এবং জিহাদ ও তার নিয়্যাতের আবশ্যকতা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-কোন কাফির যদি কোন মুসলিমকে হত্যা করে, অতঃপর ইসলাম গ্রহণ করতঃ দ্বীনের উপর অবিচল থেকে আল্লাহ্‌র পথে নিহত হয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 30-যে ব্যক্তি জিহাদকে সিয়ামের উপর অগ্রগণ্য করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-নিহত হওয়া ব্যতীতও সাত ধরনের শাহাদাত আছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 32-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ গৃহে উপবিষ্ট মুসলমান-যাদেরও কোন সঙ্গত ওযর নেই এবং ঐ মুসলমান যারা জান ও মাল দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করে-সমান নয়। যারা জান ও মাল দ্বারা জিহাদ করে, আল্লাহ তাদের পদমর্যাদা বাড়িয়ে দিয়েছেন গৃহে উপবিষ্টদের তুলনায় এবং প্রত্যেকের সাথেই আল্লাহ কল্যাণের ওয়াদা করেছেন। আল্লাহ মুজাহিদ্বীনকে উপবিষ্টদের উপর মহান প্রতিদানে শ্রেষ্ঠ করেছেন। এগুলো তাঁর পক্ষ থেকে পদমর্যাদা, ক্ষমা ও করুণা; আল্লাহ ক্ষমাশীল ও করুণাময়। (আন-নিসা ৯৫-৯৬)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 33-যুদ্ধের সময় ধৈর্য অবলম্বন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-জিহাদে উদ্বুদ্ধকরণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-পরিখা খনন করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 36-ওযর যাকে জিহাদে গমন করতে বাধা দান করে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 37-আল্লাহর পথে থাকা অবস্থায় সিয়াম পালনের ফযীলত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-আল্লাহ্‌র রাস্তায় ব্যয় করার ফযীলত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 39-সৈনিককে আসবাব সজ্জিত করার কিংবা তার রেখে যাওয়া পরিবারের কল্যাণ করার ফযীলত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 40-যুদ্ধের সময় সুগন্ধির ব্যবহার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-দুশমনের তথ্যানুসন্ধানী দলের ফযীলত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-একজন তথ্যানুসন্ধানী পাঠানো যায় কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-দু’জনের সফর।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-ঘোড়ার কপালের কেশদামে কল্যাণ বিধিবদ্ধ আছে কেয়ামত অবধি।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 45-জিহাদ চলতে থাকবে সৎ বা অসৎ লোকের নেতৃত্বে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌র পথে জিহাদের উদ্দেশে ঘোড়া প্রস্তুত রাখে। মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ “যে জিহাদের উদ্দেশে ঘোড়া পালন করে।” (সূরা আল-আনফালঃ ৫২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-ঘোড়া ও গাধার নাম রাখা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 48-ঘোড়ার অকল্যাণ সম্পর্কে যা বলা হয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 49-ঘোড়া তিন ধরনের মানুষের জন্য। আর আল্লাহ্ তাআলার বাণীঃ তিনি সৃষ্টি করেছেন ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা তোমাদের আরোহণের জন্য ও শোভার জন্য এবং আরো সৃষ্টি করবেন এমন বস্তু যা তোমরা জান না। (আন-নাহল ৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-যে ব্যক্তি জিহাদে অন্যের পশুকে চাবুক মারে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 51-অবাধ্য পশু এবং তেজী ঘোড়ায় আরোহণ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52-গনীমতে ঘোড়ার অংশ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-যুদ্ধে যে ব্যক্তি অন্যের বাহনের পশু চালনা করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-বাহনের পশুর ও পা-দানি সম্পর্কে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 55-গদিবিহীন অশ্বোপরি আরোহণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 56-ধীরগতি সম্পন্ন ঘোড়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 57-ঘোড়দৌড়
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 58-প্রতিযোগিতার জন্য অশ্বের প্রশিক্ষণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 59-প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত অশ্বেও দৌড় প্রতিযোগিতার সীমা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 60-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উষ্ট্রী প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 61-গর্দভের পিঠে সাওয়ার অবস্থায় যুদ্ধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 62-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাদা খচ্চর।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 63-নারীদের জিহাদ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 64-নৌ যুদ্ধে নারীদের অংশগ্রহণ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 65-কয়েকজন স্ত্রীর মধ্যে একজনকে নিয়ে জিহাদে যাওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 66-নারীদের যুদ্ধে গমন এবং পুরুষদের সঙ্গে যুদ্ধে অংশ গ্রহণ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 67-যুদ্ধে নারীদের মশ্ক নিয়ে লোকদের নিকট যাওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 68-নারীগণ কর্তৃক যুদ্ধে আহতদের সেবা ও শুশ্রুষা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 69-নারীদের সাহায্যে হতাহতদের মদীনায় প্রত্যাহার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 70-দেহ হতে তীর বহিষ্করণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 71-মহান আল্লাহর পথে যুদ্ধে প্রহরা দান।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 72-যুদ্ধে খিদ্‌মাতের ফযীলত
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 73-সফর-সঙ্গীর দ্রব্যাদি বহনের ফযীলত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 74-আল্লাহ্‌র রাস্তায় একদিন প্রহরারত থাকার ফযীলত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 75-যে ব্যক্তি খিদমত গ্রহনের ‍উদ্দেশ্যে যুদ্ধে বালকদের নিয়ে যায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 76-সাগর যাত্রা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 77-দুর্বল ও সৎলোকদের (দু‘আয়) উসিলায় যুদ্ধে সাহায্য চাওয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 78-অমুক লোক শহীদ এ কথা বলবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 79-তীর চালনায় উৎসাহ দান
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 80-বর্শা বা তদ্রুপ কিছু নিয়ে খেলা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 81-ঢাল ও যে লোক তার সঙ্গীর ঢাল ব্যবহার করে।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 82-চামড়ার ঢাল সম্পর্কিত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 83-কোষে ও স্কন্ধে তরবারি বহন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 84-তলোয়ার স্বর্ণ-রৌপ্যে খচিতকরণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 85-সফরে দ্বিপ্রহরের বিশ্রামকালে তলোয়ার গাছে ঝুলিয়ে রাখা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 86-শিরস্ত্রাণ পরিধাণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 87-কারো মৃত্যুকালে তার অস্ত্র বিনষ্ট করা যারা পছন্দ করে না
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 88-দুপুরের বিশ্রামকালে ইমাম থেকে তফাতে যাওয়া এবং গাছের ছায়ায় বিশ্রাম গ্রহন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 89-তীর নিক্ষেপ প্রসঙ্গে যা বলা হয়েছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 90-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বর্ম এবং যুদ্ধে ব্যবহৃত তাঁর জামা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 91-সফরে এবং যুদ্ধে জোব্বা পরিধান করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 92-যুদ্ধে রেশমী পরিচ্ছদ পরিধান করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 93-ছুরি সম্পর্কে যা উল্লেখ করা হয়েছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 94-রোমীয়দের সঙ্গে যুদ্ধ সম্পর্কে যা বলা হয়েছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 95-ইয়াহূদীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 96-তুর্কদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 97-যারা পশমের জুতা পরিধান করবে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 98-পরাজয়ের সময় সঙ্গীদের সারিবদ্ধ করা, নিজের সওয়ারী থেকে নামা ও আল্লাহ্‌র সাহায্য প্রার্থনা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 99-মুশরিকদের পরাজিত ও প্রকম্পিত করার দু‘আ।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 100-কোন মুসলিম কি আহলে কিতাবকে দ্বীনের পথ দেখাবে কিংবা তাদেরকে কুরআন শিক্ষা দিবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 101-মুশরিকদের হিদায়াত ও মন আকর্ষণের জন্য দু‘আ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 102-ইয়াহূদী ও খৃষ্টানদের প্রতি ইসলামের দা’ওয়াত এবং কোন্‌ অবস্থায় তাদের সঙ্গে যুদ্ধ করা যায়?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 103-ইসলাম ও নবুওয়াতের দিকে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর আহ্বান আর মানুষ যেন আল্লাহ্‌ ব্যতীত তাদের পরস্পরকে রব হিসেবে গ্রহণ না করে।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 104-যে ব্যক্তি যুদ্ধ করার ইচ্ছা করে এবং অন্যদিকে আকর্ষণের মাধ্যমে তা গোপন করে রাখে আর যে বৃহস্পতিবারে সফরে বের হতে পছন্দ করে।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 105-যুহরের পর সফরের উদ্দেশে বের হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 106-মাসের শেষাংশে সফরে বের হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 107-রমাযান মাসে সফরে বের হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 108-সফরকালে বিদায় দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 109-পাপ কাজের নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত ইমামের কথা শুনা ও আনুগত্য করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 110-ইমামের নেতৃত্বে যুদ্ধ করা ও তাঁর মাধ্যমে নিরাপত্তা লাভ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 111-যুদ্ধ থেকে পালিয়ে না যাওয়ার ব্যাপারে বায়’আত করা।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 112-ইমাম মানুষকে তাদের সাধ্যানুযায়ী নির্দেশ করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 113-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দিবার প্রারম্ভে যুদ্ধারম্ভ না করলে সূর্য ঢলা অবধি যুদ্ধারম্ভ বিলম্ব করতেন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 114-কোন ব্যক্তি কর্তৃক ইমামের অনুমতি গ্রহণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 115-বিবাহের নতুন অবস্থায় যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা। এ প্রসঙ্গে জাবির (রাঃ) কর্তৃক আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে হাদীস বর্ণিত আছে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 116-স্ত্রীর সঙ্গে প্রথম মিলনের পর নব বিবাহিতের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা। এ প্রসঙ্গে আবু হুরায়রা (রাঃ) কর্তৃক নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে হাদীস বর্ণিত আছে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 117-ভয়-ভীতির সময় ত্বরা করা ও দ্রুত অশ্ব চালনা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 118-ভয়-ভীতির সময় ইমামের অগ্রগমন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 119-ভয়-ভীতিকালে একাকী নিস্ক্রান্ত হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 120-পারিশ্রমিক প্রদানপূর্বক নিজের পক্ষ হতে অন্যের দ্বারা যুদ্ধ করানো এবং আল্লাহ্‌র পথে সাওয়ারী দান করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 121-মজুরী নিয়ে জিহাদে অংশগ্রহণ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 122-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পতাকা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 123-রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্তিঃ এক মাসের পথের দুরত্বে অবস্থিত শত্রুর মনেও আমার সম্পর্কে ভয়-ভীতি জাগরণের দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হয়েছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 124-যুদ্ধে পাথেয় বহন করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 125-স্কন্ধে পাথেয় বহন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 126-উটের পিঠে ভাই এর পশ্চাতে মহিলার উপবেশন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 127-যুদ্ধ ও হাজ্জে একই সাওয়ারীতে পেছনে বসা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 128-গাধার পিঠে অপরের পেছনে বসা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 129-রিকাব বা অনুরূপ কিছু ধরে আরোহণে সাহায্য করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 130-কুরআন শরীফ নিয়ে শত্রু দেশে সফর করা অপছন্দনীয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 131-যুদ্ধকালীন তাকবীর উচ্চারণ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 132-তাকবীর পাঠে আওয়াজ উচ্চ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 133-কোন উপত্যকায় অবতরণ করার সময় তাসবীহ পাঠ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 134-উঁচু স্থানে আরোহণের সময় তাকবীর পাঠ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 135-মুসাফিরের জন্য তা-ই লিখিত হবে, যা স্বীয় আবাসে ‘আমল করত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 136-নিঃসঙ্গ ভ্রমণ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 137-ভ্রমনে ত্বরা করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 138-আরোহণের জন্য ঘোড়া দান করতঃ তা বিক্রয় হতে দেখলে
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 139-পিতামাতার অনুমতি ক্রমে জিহাদে গমন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 140-উটের গলায় ঘণ্টা বা তদ্রূপ কিছু বাঁধার ব্যাপারে যা বলা হয়েছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 141-সেনাবাহিনীতে তালিকাভুক্ত হলো, অতঃপর তার স্ত্রী হাজ্জের উদ্দেশ্যে বের হলো, অথবা তার কোন ওযর আছে সে ব্যাক্তির জন্য জিহাদ করার অনুমতি আছে কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 142-গোয়েন্দাগিরি প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 143-বন্দীদেরকে পরিচ্ছদ দান প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 144-সেই ব্যক্তির ফযীলত যার মাধ্যমে কেউ ইসলাম গ্রহণ করেছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 145-শৃঙ্খলিত কয়েদী।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 146-আহলে কিতাবদ্বয়ের মধ্য হতে যে ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করেছে, তার ফযীলত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 147-নৈশকালীন আক্রমণে মুশরিকদের মহিলা ও শিশু নিহত হলে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 148-যুদ্ধে শিশুদেরকে হত্যা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 149-যুদ্ধে নারীদেরকে হত্যা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 150-আল্লাহ্ তা‘আলার শাস্তি দিয়ে কাউকে শাস্তি দেয়া যাবে না।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 151-(বন্দী সম্পর্কে আল্লাহ্‌ বলেন) তারপর হয় তাদের প্রতি অনুগ্রহ কর অথবা মুক্তিপণ নিয়ে ছেড়ে দাও-যে পর্যন্ত না যুদ্ধবাজ শত্রুপক্ষ অস্ত্র সমর্পণ করে। (মুহাম্মাদ ৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 152-কোন মুসলিম বন্দী বন্দীদশা হতে মুক্তির জন্য বন্দীকারীকে হত্যা বা কোন কৌশল অবলম্বন করবে কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 153-কোন মুসলিম মুশরিক কর্তৃক আগুনে প্রজ্জ্বলিত হলে তাকেও প্রজ্জ্বলিত করা হবে কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 154-৫৬/১৫৩. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 155-ঘরদোর ও খেজুর বাগ পুড়িয়ে দেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 156-নিদ্রিত মুশরিককে হত্যা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 157-শত্রুর মুখোমখী হওয়ার আকাঙ্খা করো না।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 158-যুদ্ধ হল কৌশল।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 159-যুদ্ধে মিথ্যা বলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 160-হারবীকে গোপনে হত্যা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 161-যার নিকট হতে ক্ষতির আশংকা থাকে তার সঙ্গে কৌশল ও সাবধানতা অবলম্বন করা বৈধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 162-যুদ্ধে কবিতা আবৃত্তি করা ও পরিখা খননকালে আওয়াজ উচ্চ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 163-যে ব্যক্তি অশ্বোপরি দৃঢ় হয়ে থাকতে পারে না।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 164-চাটাই পুড়িয়ে ক্ষতের চিকিৎসা করা, নারী কর্তৃক পিতার মুখমন্ডল থেকে রক্ত ধেৌত করা এবং ঢাল ভর্তি করে পানি বহন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 165-যুদ্ধক্ষেত্রে ঝগড়া ও মতবিরোধ করা অপছন্দনীয়। কেউ যদি ইমামের অবাধ্যতা করে তার শাস্তি।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 166-রাত্রিকালে শত্রু ভয়ে ভীত হলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 167-যে ব্যক্তি শত্রু দর্শনে চিৎকার দিয়ে বলে, “বিপদ আসন্ন!” যাতে লোকেরা তা শুনতে পায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 168-তীর নিক্ষেপের সময় যে বলেছে, এটা লও; আমি অমুকের পুত্র।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 169-মীমাংসা মান্য করতঃ শত্রুগণ দূর্গ ত্যাগ করলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 170-বন্দী হত্যা ও হাত-পা বেঁধে হত্যা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 171-স্বেচ্ছায় বন্দীত্ব গ্রহণ করবে কি? এবং যে বন্দীত্ব গ্রহণ করেনি আর যে ব্যক্তি নিহত হবার সময় দু’ রাক‘আত সালাত আদায় করল
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 172-বন্দী মুক্তি প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 173-মুশরিকদের মুক্তিপণ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 174-দারুল হার্‌বের অধিবাসী নিরাপত্তাহীনভাবে দারুল ইসলামে প্রবেশ করল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 175-জিম্মীদের নিরাপত্তা বিধানের জন্য যুদ্ধ করা হবে এবং তাদেরকে গোলাম বানানো যাবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 176-প্রতিনিধি দলকে উপঢৌকন দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 177-জিম্মীদের জন্য সুপারিশ করা যাবে কি এবং তাদের সঙ্গে আচার-ব্যবহার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 178-প্রতিনিধি দলের আগমন উপলক্ষে সাজসজ্জা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 179-শিশুদের কাছে কেমনভাবে ইসলামকে তুলে ধরতে হবে?
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 180-ইয়াহূদীদের উদ্দশ্যে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ “ইসলাম গ্রহণ কর, নিরাপত্তা লাভ কর”।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 181-কোন সম্প্রদায় দারুল হারবে ইসলাম গ্রহণ করলে, তাদের ধন-সম্পত্তি ও ক্ষেত-খামার থাকলে তা তাদেরই থাকবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 182-ইমাম কর্তৃক লোকদের নাম লিপিবদ্ধ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 183-আল্লাহ তা’আলা কখনও পাপিষ্ঠ লোকের দ্বারা দ্বীনের সাহায্য করেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 184-শত্রুর আশংকায় সৈনাধ্যক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকেই নিজেই সেনা পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 185-সাহায্যকারী দল প্রেরণ প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 186-শত্রুর উপর বিজয়ী হলে তাদের স্থানের বহির্ভাগে তিন দিবস অবস্থান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 187-যুদ্ধক্ষেত্রে ও সফরে গণীমত বন্টন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 188-মুশরিকরা মুসলিমের মালামাল লুন্ঠন করে নিলে মুসলিমদের তা প্রাপ্ত হওয়া।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 189-যে ব্যক্তি ফার্সী কিংবা কোন অনারবী ভাষায় কথা বলে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 190-গনীমতের মালামাল আত্মসাৎ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 191-স্বল্প পরিমাণ গনীমতের মাল আত্মসাৎ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 192-গনীমতের উট ও ছাগল (বণ্টিত হওয়ার পূর্বে) যব্‌হ করা মাকরূহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 193-বিজয়ের সুসংবাদ প্রদান প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 194-সুসংবাদ বহনকারীকে পুরস্কৃত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 195-(মক্কা) বিজয়ের পর হিজরতের কোন প্রয়োজন নেই।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 196-আল্লাহ্‌ তা’আআলার না-ফরমানি করলে প্রয়োজনে জিম্মী অথবা মুসলিম নারীর চুল দেখা ও তাদের কে বিবস্ত্র করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 197-মুজাহিদদেরকে সাদর সম্ভাষণ জ্ঞাপন করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 198-জিহাদ হতে ফিরে আসার কালে যা বলবে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 199-সফর হতে প্রত্যাবর্তনের পর সালাত আদায় করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 200-সফর হতে ফিরে খাদ্য গ্রহন প্রসঙ্গে
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-খুমুস নির্ধারণ প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 3-খুমুস আদায় করা দ্বীনের অন্তর্গত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর ওফাতের পর তাঁর স্ত্রীগণের ব্যয় নির্বাহ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 5-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর স্ত্রীগণের ঘর এবং যে সব ঘর তাঁদের সঙ্গে সম্পর্কিত সে সবের বর্ণনা।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 6-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর বর্ম, লাঠি, তরবারী, পেয়ালা ও মুহর এবং তাঁর পরের খলীফাগণ সে সব দ্রব্য হতে যা ব্যবহার করেছেন, আর যেগুলোর বণ্টনের কথা ‎অনুল্লেখিত রয়েছে এবং তাঁর চুল, পাদুকা ও পাত্র নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর ‎ওফাতের পর তাঁর সাহাবীগণ ও অন্যরা যাতে শরীক ছিলেন।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 7-আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর সময়ে আকস্মিক প্রয়োজনাদি ও মিসকীনদের জন্য গনীমতের এক পঞ্চমাংশ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-আল্লাহ্‌ তাআলার বাণীঃ নিশ্চয় এক পঞ্চমাংশ আল্লাহ্‌র ও রাসূলের। (৮:৪১) তা বন্টনের ইখতিয়ার রাসূলেরই।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 9-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর বাণীঃ তোমাদের জন্য গনীমতের মাল হালাল করা হয়েছে।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 10-অভিযানে যারা উপস্থিত থেকেছে গনীমত তাদের প্রাপ্য।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-যে ব্যক্তি গনীমত লাভের জন্য জিহাদ করে তার সওয়াব কি কম হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-ইমামের কাছে যা আসে তা বন্টন করে দেয়া এবং যে ব্যক্তি সেখানে উপস্থিত হয়নি কিংবা যে দূরে আছে তার জন্য রেখে দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কিরূপে কুরাইযাহ ও নাযীরের মালামাল বন্টন করেছেন এবং স্বীয় প্রয়োজনে কিভাবে তাত্থেকে ব্যয় করেছেন?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও ইসলামী নেতৃবৃন্দের সঙ্গী মুজাহিদদের সম্পদে তাদের জীবনে ও মৃত্যুর পরে বরকত সৃষ্টি সম্পর্কে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-যখন ইমাম কোন দূতকে কার্যোপলক্ষে প্রেরণ করেন কিংবা তাকে অবস্থান করার নির্দেশ দেন; এমতাবস্থায় তার জন্য অংশ নির্ধারিত হবে কিনা?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-যিনি বলেন, এক পঞ্চমাংশ মুসলিমদের প্রয়োজন পূরণের উদ্দেশ্যে।
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 17-খুমুস পৃথক না করেই বন্দীগনের প্রতি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)–এর অনুগ্রহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-খুমুস ইমামের জন্য, অধিকার রয়েছে আত্মীয়গনের কাউকে বাদ দিয়ে কাউকে প্রদানের।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-নিহত ব্যক্তি থেকে প্রাপ্ত মালামালের খুমুস বের না করা;
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 20-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইসলামের দিকে যাদের মন আকৃষ্ট করতে চাইতেন তাদেরকে ও অন্যদেরকে খুমুস বা তদ্রূপ মাল থেকে দান করতেন।
      (হাঃ ১০ | রেঞ্জঃ )
    • 21-দারুল হরবে যে সকল খাদ্যদ্রব্য পাওয়া যায়।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 2-জিম্মীদের নিকট থেকে জিযইয়াহ গ্রহন এবং হারবীদের সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধের চুক্তি।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 3-মুসলিম রাষ্ট্রের ইমাম কোন জনপদের প্রধানের সঙ্গে সন্ধি করলে, তা কি অবশিষ্ট লোকদের উপরও কার্যকর হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-আল্লাহ্‌র রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সঙ্গে যাদের অঙ্গীকার আছে তাদের ব্যাপারে ওয়াসিয়্যাত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বাহরাইনের জমি হতে যা বন্দোবস্ত দেন এবং বাহরাইনের সম্পদ ও জিযইয়াহ হতে যা দেয়ার ওয়াদা করেন। ফায় ও জিযইয়াহ কাদের মধ্যে বন্টন করা হবে?
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 6-নিরপরাধ জিম্মী হত্যার পাপ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-আরব উপদ্বীপ হতে ইয়াহূদীদের বহিষ্করণ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 8-মুশরিকরা মুসলিমদের সাথে গাদ্দারী করলে তাদের কি ক্ষমা করা হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-অঙ্গীকার ভঙ্গকারীর বিরুদ্ধে ইমামের দু’আ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-নারীগণ কর্তৃক নিরাপত্তা ও আশ্রয় প্রদান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-মুসলিমদের পক্ষ হতে নিরাপত্তা ও আশ্রয় প্রদান একই ব্যাপার। তা সাধারণ মুসলিমদের জন্যও পালনীয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-যদি কাফিররা সুন্দরভাবে “আমরা ইসলাম কবুল করেছি” বলতে না পারায় এবং “আমরা দ্বীন বদল করেছি” বলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-মুশরিকদের সঙ্গে দ্রব্য-সামগ্রী প্রভৃতির বদলে সন্ধি সম্পাদন এবং যে ওয়াদা পূরণ করে না তার পাপ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-ওয়াদা পূরণ করার ফযীলত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-কোন জিম্মী যাদু করলে তাকে কি ক্ষমা করা হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-বিশ্বাসঘাতকতার ব্যাপারে সতর্ক করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-চুক্তিতে আবদ্ধ গোত্রের চুক্তি কিভাবে বাতিল করা যাবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-যারা অঙ্গীকার করে তা ভঙ্গ করে তাদের গুনাহ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 19-৫৮/১৮. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 20-তিন দিনের জন্য বা সুনির্দিষ্ট সময়ের জন্য সমঝোতা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-সময় সুনির্দিষ্ট না করে সমঝোতা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-মুশরিকদের লাশ কূপে নিক্ষেপ করা এবং তাদের থেকে কোন মূল্য গ্রহণ না করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-নেক বা পাপিষ্ঠ লোকের সঙ্গে কৃত ওয়াদা ভঙ্গে পাপ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 2-মহান আল্লাহর বানীঃ তিনিই সৃষ্টির সূচনা করেন, তারপর তিনিই তা পুনরায় তা সৃষ্টি করবেন এটা তার জন্য খুব সহজ। (সূরা রূম ২৭)
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 3-সাত যমীন সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 4-নক্ষত্ররাজি সম্পর্কে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-সূর্য ও চন্দ্রের অবস্থান
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 6-আল্লাহ তা’আলার এ বাণী সম্বন্ধে যা বর্ণিত হয়েছেঃ তিনিই স্বীয় রাহমাতের বৃষ্টির পূর্বে বিস্তৃতরূপে বায়ুকে করেন। (আল-ফুরকান ৪৮)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-ফেরেশতাদের বর্ণনা
      (হাঃ ১৭ | রেঞ্জঃ )
    • 8-তোমাদের কেউ যখন আমীন বলে আর আকশের ফেরেশতাগণও আমীন বলে। অতঃপর একের আমীন অন্যের আমীনের সঙ্গে মিলিতভাবে উচ্চারিত হয় তখন পুর্বের পাপরাশি মুছে দেয়া হয়।
      (হাঃ ১৬ | রেঞ্জঃ )
    • 9-জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট
      (হাঃ ১৭ | রেঞ্জঃ )
    • 10-জান্নাতের দরজাসমূহের বর্ণনা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-জাহান্নামের বিবরণ আর তা হতে সৃষ্ট বস্তু।
      (হাঃ ১০ | রেঞ্জঃ )
    • 12-ইবলীস ও তার বাহিনীর বর্ণনা
      (হাঃ ২৮ | রেঞ্জঃ )
    • 13-জ্বিন, তাদের পুরস্কার এবং শাস্তির বিবরণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ “স্মরণ করুন, আমি আপনার প্রতি একদল জ্বিনকে আকৃষ্ট করেছিলাম .... এরূপ লোকেরাই প্রকাশ্য পথভ্রষ্টতার মধ্যে পতিত রয়েছে। (সূরা আহ্কাফ ২৯-৩২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-মহান আল্লাহর বাণীঃ আর আল্লাহ যমীনে সকল প্রকার প্রাণী ছড়িয়ে দিয়েছেন।”
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 16-মুসলিমের সর্বোৎকৃষ্ট মাল হল ছাগের পাল যেগুলোকে নিয়ে তারা পাহাড়ের উপর চলে যায়।
      (হাঃ ১৪ | রেঞ্জঃ )
    • 17-হারামে হত্যাযোগ্য পাঁচ প্রকারের অনিষ্টকারী প্রাণী।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 18-পানীয় দ্রব্যে মাছি পড়লে ডুবিয়ে দেবে। কারণ তার এক ডানায় থাকে রোগ, অন্যটিতে থাকে আরোগ্যের উপায়।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আদম (‘আঃ) ও তাঁর সন্তানাদির সৃষ্টি।
      (হাঃ ১০ | রেঞ্জঃ )
    • 3-আত্মাসমূহ সেনাবাহিনীর ন্যায় একত্রিত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘আর আমি নূহকে তার জাতির নিকট প্রেরণ করেছিলাম’- (হুদঃ ২৫)।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 5-(মহান আল্লাহর বাণীঃ)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-ইদ্‌রীস (‘আঃ)-এর বিবরণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-(মহান আল্লাহর বাণীঃ)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 8-ইয়াজুজ ও মাজুজের ঘটনা
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 9-মহান আল্লাহর বাণীঃ আর আল্লাহ ইবরাহীম (‘আঃ)-কে বন্ধুরূপে গ্রহন করেছেন-- (আন্‌-নিসা ১২৫) ।
      (হাঃ ১২ | রেঞ্জঃ )
    • 10---------- অর্থ মানে দ্রুত বেগে চলা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 11-৬০/১০. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 12-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ (হে মুহাম্মাদ) আপনি তাদেরকে ইবরাহীম (‘আঃ)-এর মেহমানগণের ঘটনা জানিয়ে দিন। যখন তারা তাঁর নিকট এসেছিলেন- (হিজরঃ ৫১-৫২)। -------- ভয় পাবেন না। (মহান আল্লাহ্‌র বাণী): স্মরণ করুন যখন ইবরাহীম (‘আঃ) বললেন, হে আমার রব! আমাকে দেখিয়ে দিন, আপনি কিভাবে মৃতকে জীবন দান করেন- (আল-বাকারাহঃ ২৬০)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ এবং স্মরণ করুন এই কিতাবে ইসমাঈলের কথা, অবশ্যই তিনি ছিলেন ওয়াদা পালনে সত্যনিষ্ঠ। (মারইয়ামঃ ৫৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-নবী‎ ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (‘আঃ)-এর ঘটনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-আল্লাহ তা’আলার বাণীঃ যখন ইয়াকূব (‘আঃ)-এর মৃত্যুকাল এসে হাযির হয়েছিল, তোমরা কি তখন সেখানে উপস্থিত ছিলে? যখন তিনি তাঁর সন্তানদের জিজ্ঞেস করছিলেন। (আল-বাকারাহঃ ১৩৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-(মহান আল্লাহর বাণীঃ স্মরণ কর লুতের কথা, তিনি তাঁর সম্প্রদায়কে বলেছিলেন; তোমরা কেন অশ্লীল কাজ করছ? অথচ এর পরিণতির কথা তোমরা অবগত আছ। তোমরা কি কামতৃপ্তির জন্য নারীদেরকে ছেড়ে পুরুষে উপগত হচ্ছ? তোমরা তো এক মুর্খ সম্প্রদায়। উত্তরে তাঁর কওমের এ কথা ছাড়া আর কোন কথা ছিল না যে, লূত পরিবারকে তোমাদের জনপদ থেকে বের করে দাও। এরা তো এমন লোক যারা অত্যন্ত পাকপবিত্র থাকে। অতঃপর তাঁকে (লুতকে) ও তাঁর পরিবারবর্গকে উদ্ধার করলাম তাঁর স্ত্রীকে ছাড়া। কেননা, তার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্তদের ভাগ্যই নির্ধারিত করেছিলাম। আর তাদের উপর বর্ষণ করেছিলাম মুষলধারে পাথরের বৃষ্টি। এই সর্তককৃত লোকদের উপর বর্ষিত বৃষ্টি কতই না নিকৃষ্ট ছিল। (আন্‌-নামলঃ ৫৪-৫৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-আল্লাহ্‌ তা’আলার বাণীঃ অতঃপর যখন আল্লাহ্‌র ফেরেশতামন্ডলী লূত পরিবারের নিকট আসলেন, তখন তিনি বললেন, তোমরা তো অপিরিচিত লোক- (হিজরঃ ৬১-৬২)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-আল্লাহ তা’আলার বাণীঃ আর সামূদ জাতির প্রতি তাদেরই ভাই সালিহকে পাঠিয়েছিলাম- (হূদঃ ৬১)।. আল্লাহ আরো বলেন, হিজরবাসীরা রসূলগণের প্রতি মিথ্যারোপ করেছিলো- (হিজরঃ ৮০)।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 19-মহান আল্লাহর বানীঃ যখন ইয়াকুব (‘আঃ)-এর নিকট মৃত্যু এসেছিল, তখন কি তোমরা হাযির ছিলে? (আল-বাকারাহঃ ১৩৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-মহান আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয়ই ইউসুফ এবং তাঁর ভাইদের কাহিনীতে জিজ্ঞাসাকারীদের জন্য অনেক নিদর্শন আছে। (ইউসুফঃ ৭)
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 21-আল্লাহর বাণীঃ (আর স্মরণ কর) আইয়ুবের কথা। যখন তিনি তাঁর রবকে ডেকে বললেন, আমিতো দুঃখ কষ্টে পড়েছি, আর তুমিতো সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু। (আম্বিয়াঃ ৮৩)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-(আল্লাহ তা’আলার বাণী): আর স্মরণ কর এই কিতাবে মূসার কথা। নিশ্চয়ই তিনি ছিলেন, বিশেষভাবে বাছাইকৃত রসূল ও নবী‎। তাকে আমি ডেকেছিলাম তূর পাহাড়ের দক্ষিণ দিক হতে এবং আমি অন্তরংগ আলাপে তাকে নৈকট্য দান করেছিলাম। আমি নিজ অনুগ্রহে তার ভাই হারূনকে নবী‎রূপে তাকে দিলাম। (মারইয়াম: ৫১-৫৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-“ফির’আউন গোত্রের এক মু’মিন ব্যক্তি যে তার ঈমান গোপন রাখত, ……।. নিশ্চয়ই আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারী মিথ্যাবাদীকে পথ প্রদর্শন করেন না।” (গাফির/আল-মু’মিনঃ ২৮) [১]
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-হে মুহাম্মাদ! আপনার নিকট কি মূসার বৃত্তান্ত পৌঁছেছে? (ত্বা-হা: ৯) আর আল্লাহ্‌ মূসার সঙ্গে সাক্ষাতে কথাবার্তা বলেছেন। (আন-নিসাঃ ১৬৪)
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 26-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 27-বন্যার কারণে তুফান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-মূসা (‘আঃ)-এর সম্পর্কিত খাযির (‘আঃ)-এর ঘটনা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 29-৬০/২৮. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 30-মহান আল্লাহ্‌র বাণী: তারা প্রতিমা পূজায় রত এক জাতির নিকট হাজির হয়। (আ’রাফ: ১৩৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-মহান আল্লাহর বাণী: স্মরণ কর, যখন মূসা তাঁর সম্প্রদায়কে বলেছিলঃ আল্লাহ তোমাদের একটি গরু যবেহ করতে আদেশ দিয়েছেন। (আল-বাকারাহ্‌: ৬৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-মূসা (‘আঃ)–এর মৃত্যু ও তৎপরবর্তী অবস্থার বর্ণনা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 33-মহান আল্লাহ্‌র বাণী: আর আল্লাহ্‌ মু‘মিনদের জন্য দৃষ্টান্ত পেশ করেছেন ফির‘আউনের স্ত্রীর। আর সে ছিল বিনয়ী ইবাদাতকারীদের অন্তর্ভুক্ত। ( আত্‌ তাহ্‌রীম: ১১-১২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-মহান আল্লাহ্‌র বাণী: নিশ্চয়ই কারূন ছিল মূসা (‘আঃ)–এর সম্প্রদায় ভুক্ত।… (আল-কাসাস: ৭৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-মহান আল্লাহ্‌র বাণী: মাদইয়ান বাসীদের প্রতি তাদের ভাই শু‘আইবকে পাঠিয়েছিলাম। (আ‘রাফ: ৮৫, হুদ: ৪৮ ও ‘আনকাবূত: ৩৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-মহান আল্লাহ্‌র বাণী: আর ইউনূসও ছিলেন রাসূলদের একজন … তারপর একটি মাছ তাকে গিলে ফেলল, তখন তিনি নিজেকে তিরস্কার করতে লাগলেন। (আস্‌সাফফাত: ১৩৯-১৪২)
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 37-মহান আল্লাহ্‌র বাণী: আর তাদেরকে সমুদ্র তীরবর্তী জনপদবাসীদের সম্বন্ধে জিজ্ঞেস কর। যখন তারা শনিবার সীমালঙ্ঘন করতো। ( আ’রাফ ১৬৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-মহান আল্লাহ্‌র বাণী: আমি দাউদকে ‘যাবুর’ দিয়েছি। (বনী ইসরাঈল ৫৫)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 39-আল্লাহ্‌র নিকট সবচেয়ে পছন্দনীয় সালাত দাউদ (‘আঃ)-এর সালাত ও সবচেয়ে পছন্দনীয় সওম দাউদ (‘আঃ)-এর সওম। তিনি রাতের প্রথমার্ধে ঘুমাতেন আর এক-তৃতীয়াংশ দাঁড়িয়ে সালাত আদায় করতেন এবং বাকী ষষ্ঠাংশ ঘুমাতেন। তিনি একদিন সওম পালন করতেন আর একদিন বিরতি দিতেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ এবং স্মরণ করুন আমার বান্দা দাউদের কথা, যিনি ছিলেন খুব শক্তিশালী এবং যিনি ছিলেন অতিশয় আল্লাহ অভিমুখী........ ফায়সালাকারীর বর্ণনা শক্তি। (সোয়াদ ১৭-২০)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 41-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ আর আমি দাঊদকে দান করলাম সুলাইমান। সে ছিল অতি উত্তম বান্দা। তিনি তো ছিলেন অতিশয় আল্লাহ অভিমুখী। (সোয়াদ ৩০)
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 42-মহান আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয়ই আমি লুকমানকে হিক্‌মত দান করেছি। আর সে বলেছিল, শির্‌ক এক মহা যুল্‌ম। (লুকমান ১২-১৩)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 43-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ আপনি তাদের কাছে এক জনপদের সে সময়ের ঘটনা বর্ণনা করুন, যখন তাদের কাছে কয়েকজন রাসূল এসেছিলেন। (ইয়াসীন ১৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-আল্লাহ্‌র বাণীঃ এ হল আপনার রবের অনুগ্রহের বিবরণ যা তাঁর বান্দা যাকারিয়ার প্রতি করা হয়েছে। ইতিপূর্বে আমি এ নামে কারও নামকরণ করিনি। (মারইয়াম ২-৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-মহান আল্লাহ্‌র বাণী আর স্মরণ কর, কিতাবে মারিয়ামের ঘটনা। যখন তিনি স্বীয় পরিবার-পরিজন হতে পৃথক হলেন......। (মারইয়াম ১৬) মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ স্মরণ কর, যখন ফেরেশতারা বললঃ হে মারইয়াম! নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর তরফ থেকে তোমাকে একটি কালিমার সুসংবাদ দিচ্ছেন। (আল্‌ ইমরান ৪৫) মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ আল্লাহ্‌ আদম (‘আঃ), নূহ (‘আঃ) ও ইব্‌রাহীম (‘আঃ)-এর বংশধর এবং ইমরানের বংশধরকে পৃথিবীতে মনোনীত করেছেন......বে-হিসাব দিয়ে থাকেন। (আল্‌ ইমরান ৩৩-৩৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ আর যখন ফেরেশতামন্ডলী বলল, হে মারইয়াম! নিশ্চয় আল্লাহ্‌ তোমাকে মনোনীত করেছেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 48-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 49-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ আর এ কিতাবে বর্ণনা করুন মারইয়ামের কথা, যখন সে নিজ পরিবারের লোকদের থেকে পৃথক হলো। (মারইয়াম ১৬)
      (হাঃ ১২ | রেঞ্জঃ )
    • 50-মারইয়াম পুত্র ‘ঈসা (‘আঃ)-এর অবতরণ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 51-বনী ইসরাঈল সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
      (হাঃ ১৪ | রেঞ্জঃ )
    • 52-বনী ইসরাঈলের শ্বেতওয়ালা, টাকওয়ালা ও অন্ধের হাদীস।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ আসহাবে কাহাফ ও রাকীম সম্পর্কে আপনার কী ধারণা? (আত্‌ তওবা ১৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-গুহার ঘটনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 55-৬০/৫৪. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ২৩ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আল্লাহ্ তা‘আলা বলেনঃ
      (হাঃ ১১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-কুরাইশদের মর্যাদা ও গুণাবলী
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 4-কুরআন কুরাইশদের ভাষায় অবতীর্ণ হয়েছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-ইয়ামানবাসীর সম্পর্ক ইসমাঈল ('আঃ) -এর সঙ্গে;
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-৬১/৫. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 7-আসলাম, গিফার, মুযায়না, জুহায়না ও আশজা’ গোত্রের উল্লেখ।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 8-কাহতান গোত্রের উল্লেখ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-জাহেলী যুগের মত সাহাস্য প্রার্থনা করা নিষিদ্ধ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 10-খুযা’আহ গোত্রের কাহিনী।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 11-আবূ যর গিফারী (রাঃ) -এর ইসলাম গ্রহণের ঘটনা। [১]
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-যমযম কূপের ঘটনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-যমযমের ঘটনা ও আরবের মূর্খতা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 14-যিনি ইসলাম ও জাহিলী যুগে পিতৃপুরুষের সঙ্গে বংশধারা সম্পর্কিত করেন।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 15-ভাগ্নে ও আযাদকৃত গোলাম নিজের গোত্রেরই অন্তর্ভুক্ত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-হাবশীদের কাহিনী
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 17-যে ব্যক্তি পছন্দ করে যে, তার বংশকে যেন গালি দেয়া না হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর নামসমূহ সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 19-খাতামুন-নাবীয়্যীন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 20-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর মৃত্যু।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর উপনামসমূহ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 22-৬১/২১. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-নবুওয়াতের মোহর।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) –এর বর্ণনা।
      (হাঃ ২৭ | রেঞ্জঃ )
    • 25-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর চোখ বন্ধ থাকত কিন্তু তাঁর অন্তর থাকত বিনিদ্র।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 26-ইসলামে নবুওয়াতের নিদর্শনাবলী।
      (হাঃ ৬৪ | রেঞ্জঃ )
    • 27-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ যাদের আমি কিতাব দিয়েছি তারা তাকে সেরূপ চেনে, যেরূপ তারা তাদের পুত্রদের চেনে। আর তাদের একদল জেনে শুনে নিশ্চিতভাবে সত্য গোপন করে। (আল-বাক্বারাহ ১৪৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-মুশরিকরা নিদর্শন দেখানোর জন্য নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -কে বললে তিনি চাঁদ দু’ভাগ করে দেখালেন।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 29-৬১/২৮. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১০ | রেঞ্জঃ )
    • 2-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাহাবীগণের ফযীলত। [১]
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 3-মুহাজিরগণের গুণাবলী ও ফযীলত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্তিঃ আবূ বাক্‌র (রাঃ) এর দরজা বাদ দিয়ে সব দরজা বন্ধ করে দাও।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পরেই আবূ বকরের মর্যাদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্তিঃ আমি যদি কোন ব্যক্তিকে আন্তরিক বন্ধুরূপে গ্রহণ করতাম।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 7-৬২/৬. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ৩৬ | রেঞ্জঃ )
    • 8-‘উসমান ইব্‌নু আফ্‌ফান আবূ ‘আম্‌র কুরায়শী (রাঃ) –এর ফযীলত ও মর্যাদা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 9-‘উসমান ইব্‌নু আফ্‌ফান (রাঃ) –এর প্রতি বায়’আত ও তাঁর উপর (জনগণের) ঐক্যমত্য হবার বিবরণ আর এতে ‘উমার ইব্‌নু খাত্তাব (রাঃ) –এর শহীদ হওয়ার বর্ণনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-আবুল হাসান ‘আলী ইব্‌নু তালিব কুরাইশী হাশিমী (রাঃ)-এর মর্যাদা।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 11-জা‘ফর ইব্‌নু আবূ তালিব হাশিমী (রাঃ)-এর মর্যাদা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-‘আব্বাস ইব্‌নু ‘আবদুল মুত্তালিব (রাঃ)-এর উল্লেখ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-আল্লাহ্‌র রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকটাত্মীয়দের মর্যাদা এবং ফাতিমা (রাঃ) বিন্‌তে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর মর্যাদা।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 14-যুবায়র ইব্‌নু আ’ওয়াম (রাঃ) এর মর্যাদা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 15-ত্বল্হা ইব্‌নু ‘উবাইদুল্লাহ (রাঃ)-এর উল্লেখ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 16-সা’দ ইব্‌নু আবূ ওক্কাস যুহরীর (রাঃ) মর্যাদা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 17-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর জামাতাগণের বর্ণনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর মুক্তিপ্রাপ্ত গোলাম যায়দ ইব্‌নু হারিসাহ্‌ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 19-উসামা ইব্‌নু যায়দ (রাঃ)-এর উল্লেখ।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 20-‘আবদুল্লাহ ইব্‌নু ‘উমার ইব্‌নু খাত্তাব (রাঃ)-এর মর্যাদা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 21-আম্মার ও হুযাইফা (রাঃ)-এর মর্যাদা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 22-আবু ‘উবাইদাহ ইব্‌নু জার্‌রাহ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 23-মুস’আব ইব্‌নু উমায়র (রাঃ)-এর উল্লেখ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-হাসান ও হুসাইন (রাঃ)-এর মর্যাদা।
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 25-আবূ বাক্‌র (রাঃ)-এর মুক্ত কৃতদাস বিলাল ইব্‌নু রাবাহ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 26-(‘আবদুল্লাহ) ইব্‌নু ‘আব্বাস (রাঃ)-এর মর্যাদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-খালিদ ইব্‌নু ওয়ালিদ (রাঃ) এর মর্যাদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-আবু হুযাইফা (রাঃ)-এর আযাদকৃত গোলাম সালিম (রাঃ)-এর মর্যাদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-‘আবদুল্লাহ ইব্‌নু মাস’ঊদ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 30-মু’আবিয়াহ (রাঃ)-এর উল্লেখ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 31-ফাতিমা রাযিআল্লাহু তা’আলা আনহা-এর মর্যাদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-‘আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আনসারগণের মর্যাদা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 3-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর উক্তিঃ যদি হিজরত না হত তাহলে আমি আনসারদেরই একজন হতাম।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক মুহাজির ও আনসারগণের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব স্থাপন।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 5-আনসারগণকে ভালবাসা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-আনসারদের লক্ষ্য করে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর উক্তিঃ মানুষের মাঝে তোমরা আমার কাছে সব চেয়ে প্রিয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-আনসারগণের অনুসারীরা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 8-আনসার গোত্রসমূহের মর্যাদা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 9-আনসারগণের ব্যাপারে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর উক্তিঃ তোমরা ধৈর্য অবলম্বন করবে যে পর্যন্ত না তোমরা হাওয কাউসারে আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ কর।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 10-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর দু’আ- হে আল্লাহ্! আনসার ও মুহাজিরগণের কল্যান কর।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 11-(আল্লাহ্‌র বাণী): আর তারা (আনসারগণ) নিজেরা অসচ্ছল হওয়া সত্ত্বেও অন্যদেরকে নিজেদের উপর প্রাধান্য দেয়। (আল-হাশর ৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর উক্তিঃ তাদের (আনসারদের) সৎকর্মশীলদের পক্ষ হতে (সৎ কার্য) কবূল কর, এবং তাদের ভুল-ভ্রান্তিকারীদের ক্ষমা করে দাও।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 13-সা’দ ইব্‌নু মু’আয (রাঃ) - এর মর্যাদা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 14-উসায়দ ইব্‌নু হুযায়র ও আব্বাদ ইব্‌নু বিশ্‌র (রাঃ) - এর মর্যাদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-মু’আয ইব্‌নু জাবাল (রাঃ) - এর মর্যাদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-সা’দ ইব্‌নু ‘উবাদাহ (রাঃ) - এর মর্যাদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-উবাই ইব্‌নু কা‘ব (রাঃ) - এর মর্যাদা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 18-যায়দ ইব্‌নু সাবিত (রাঃ) - এর মর্যাদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-আবূ ত্বলহা (রাঃ) - এর মর্যাদা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-আবদুল্লাহ ইব্‌নু সালাম (রাঃ) - এর মর্যাদা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 21-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর সাথে খাদীজাহ (রাঃ) - এর বিবাহ এবং তাঁর ফাযীলাত।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 22-জারীর ইব্‌নু ‘আবদুল্লাহ বাজালী (রাঃ) - এর উল্লেখ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 23-হুযাইফাহ ইব্‌নুল ইয়ামান ‘আবসী (রাঃ) - এর উল্লেখ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-উতবাহ ইব্‌নু রাবী‘আহ্‌র কন্যা হিন্দ (রাঃ) - এর আলোচনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-যায়দ ইব্‌নু ‘আমর ইব্‌নু নুফায়ল (রাঃ) - এর ঘটনা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 26-কা‘বা নির্মাণ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 27-জাহিলীয়্যাতের যুগ।
      (হাঃ ১৪ | রেঞ্জঃ )
    • 28-জাহিলী যুগের কাসামাহ ( শপথ গ্রহণ )
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 29-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর নবু্য়্যাত লাভ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও সাহাবীগণ মক্কার মুশরিকদের দ্বারা যে দুঃখ জ্বালা ভোগ করেছেন তার বিবরণ।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 31-আবূ বক্‌র সিদ্দীক (রাঃ) - এর ইসলাম গ্রহন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-সা’দ ইব্‌নু আবূ ওয়াক্কাস (রাঃ) - এর ইসলাম গ্রহন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-জ্বিনদের উল্লেখ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 34-আবূ যার (রাঃ) - এর ইসলাম গ্রহন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-সা'ঈদ ইব্‌নু যায়দ (রাঃ) - এর ইসলাম গ্রহন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-উমার ইব্‌নু খাত্তাব (রাঃ)-এর ইসলাম গ্রহন।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 37-চাঁদকে দুই খন্ড করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 38-হাবাশাহ্‌য় হিজরত।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 39-নাজাশীর মৃত্যু।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 40-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর বিরুদ্ধে মুশরিকদের শপথ গ্রহণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-আবু ত্বলিবের কিস্‌সা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 42-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) – এর ভ্রমণের ঘটনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-মি’রাজের বিবরণ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 44-মক্কায় নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর নিকট আনসারের প্রতিনিধি দল এবং আকাবার বায়’আত।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 45-আয়িশা (রাঃ) এর সঙ্গে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বিবাহ, তাঁর মদীনা উপস্থিতি এবং ‘আয়িশা (রাঃ) - এর সঙ্গে তাঁর বাসর।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 46-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এবং তাঁর সাহাবীদের মদীনায় হিজরত।
      (হাঃ ২৭ | রেঞ্জঃ )
    • 47-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাহাবীবর্গের মদীনা উপস্থিতি
      (হাঃ ৯ | রেঞ্জঃ )
    • 48-হাজ্জ সমাধার পর মুহাজিরগণের মক্কায় অবস্থান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 49-তারিখ, কোথা হতে তারিখ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 50-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর উক্তি, হে আল্লাহ্! আমার সহাবাগণের হিজরতকে অটুট রাখুন এবং মক্কায় মৃত সাহাবীদের উদ্দেশ্যে শোক জ্ঞাপন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 51-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কিভাবে তাঁর সাহাবীদের ভিতর ভ্রাতৃবন্ধন মজবুত করলেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52--
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 53-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর মদীনায় আগমনে তাঁর নিকট ইয়াহুদীদের উপস্থিতি।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 54-সালমান ফারসী (রাঃ) - এর ইসলাম গ্রহণ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 2-‘উশায়রাহ বা ‘উসাইরাহ্‌র যুদ্ধ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-বাদ্‌র যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ভবিষ্যদ্বাণী
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-বদর যুদ্ধের ঘটনা ও মহান আল্লাহ্‌র বাণী
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-পরিচ্ছেদ নেই
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-বাদ্‌র যুদ্ধে যোগদানকারীর সংখ্যা
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 8-কুরাইশ কাফির শায়বাহ, ‘উত্‌বাহ, ওয়ালীদ এবং আবূ জাহ্‌ল ইব্‌নু হিশামের বিরুদ্ধে নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দু‘আ এবং এদের ধ্বংস হওয়ার বিবরণ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-আবূ জাহলের হত্যা
      (হাঃ ২১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-বাদ্‌র যুদ্ধে যোগদানকারীগণের মর্যাদা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 11-পরিচ্ছেদ নেই
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 12-বাদ্‌র যুদ্ধে মালায়িকাহ্‌র যোগদান
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 13-পরিচ্ছেদ নেই
      (হাঃ ৩২ | রেঞ্জঃ )
    • 14-বাদ্‌র যুদ্ধ অংশগ্রহণকারী সাহাবীদের নামের তালিকা যা আল-জামে গ্রন্থে (সহীহ বুখারীতে) উল্লেখ রয়েছে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-দু’ ব্যক্তি রক্তপণের ব্যাপারে আলোচনা করার জন্য রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বানী নাযীর গোত্রের নিকট গমন এবং তাঁর সঙ্গে তাদের বিশ্বাসঘাতকতা বিষয়ক ঘটনা
      (হাঃ ৯ | রেঞ্জঃ )
    • 16-কা‘ব ইব্‌নু আশরাফ [২০] –এর হত্যা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-আবূ রাফি‘ ‘আবদুল্লাহ্‌ ইব্‌নু আবুল হুকায়কের হত্যা
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 18-উহূদ যুদ্ধ
      (হাঃ ১০ | রেঞ্জঃ )
    • 19-পরিচ্ছেদ নেই
      (হাঃ ১৫ | রেঞ্জঃ )
    • 20-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-পরিচ্ছেদ নেই
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-পরিচ্ছেদ নেই
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 24-উম্মু সালীত্বের [২৮] মর্যাদা সম্পর্কিত আলোচনা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-হামযাহ [২৯] (রাঃ)-এর শাহাদাত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-উহূদের দিন রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর আঘাতপ্রাপ্ত [৩১] হওয়ার ঘটনা
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 27-“যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের ডাকে সাড়া দিয়েছেন।”
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-যে সব মুসলিম উহূদ যুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন তাদের অন্তর্ভূক্ত ছিলেন
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 29-উহূদ (পাহাড়) আমাদেরকে ভালবাসে
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 30-রাজী, রিল, যাক্ওয়া, বি‘রে মাউনার যুদ্ধ এবং আযাল, কারাহ, আসিম ইবনু সাবিত, খুবায়ইব (রাঃ) ও তার সঙ্গীদের ঘটনা
      (হাঃ ১১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-খন্দকের যুদ্ধ [৩৬]। এ যুদ্ধকে আহযাবের যুদ্ধ ও বলা হয়
      (হাঃ ২০ | রেঞ্জঃ )
    • 32-আহযাব নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর প্রত্যাবর্তন এবং তাঁর বনূ কুরাইযাহ অভিযান ও তাদের অবরোধ
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 33-যাতুর রিকা-র যুদ্ধ
      (হাঃ ১৩ | রেঞ্জঃ )
    • 34-বানূ মুসতালিকের যুদ্ধ। বানূ মুসতালিক খুযা’আর একটি শাখা গোত্র। এ যুদ্ধকে মুরায়সীর যুদ্ধও বলা হয়
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 35-আনমার-এর যুদ্ধঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-ইফ্‌ক-এর ঘটনা
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 37-হুদাইবিয়াহ্‌র যুদ্ধ।
      (হাঃ ৪৫ | রেঞ্জঃ )
    • 38-উক্‌ল ও ‘উরাইনাহ গোত্রের ঘটনা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 39-যাতুল কারাদের যুদ্ধ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-খাইবার [৪৭]-এর যুদ্ধ
      (হাঃ ৪৯ | রেঞ্জঃ )
    • 41-খাইবারবাসীদের জন্য নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক প্রশাসক নিযুক্তি
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 42-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক খাইবার অধিবাসীদের কৃষি ভূমির বন্দোবস্ত প্রদান
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-খাইবারে নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর জন্য বিষ মিশ্রিত বাক্‌রীর (হাদিয়া পাঠানোর) বর্ণনা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-যায়দ ইবনু হারিসাহ (রাঃ)-এর অভিযান
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-'উমরাহ্‌ কাযার বর্ণনা
      (হাঃ ৯ | রেঞ্জঃ )
    • 46-সিরিয়া ভূমিতে সংঘটিত মূতার যুদ্ধের ঘটনা
      (হাঃ ৯ | রেঞ্জঃ )
    • 47-জুহাইনাহ গোত্রের শাখা 'হুরুকাত' [৬৫] উপগোত্রের বিরুদ্ধে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক ইবনু যায়িদ (রাঃ)-কে প্রেরণের বর্ণনা
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 48-মাক্কাহ্‌য় বিজয়াভিযান
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 49-রমযান মাসে সংঘটিত মাক্কাহ বিজয়ের যুদ্ধ
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 50-মাক্কাহ বিজয়ের দিনে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কোথায় ঝাণ্ডা স্থাপন করেছিলেন
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 51-মাক্কাহ নগরীর উঁচু এলাকার দিক দিয়ে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর প্রবেশের বর্ণনা
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 52-মাক্কাহ বিজয়ের দিন নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর অবস্থানস্হল
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-পরিচ্ছেদ নেই
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 54-মাক্কাহ বিজয়ের সময় নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর সেখানে অবস্থানকালের পরিমাণ
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 55-পরিচ্ছেদ নেই
      (হাঃ ১০ | রেঞ্জঃ )
    • 56-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ
      (হাঃ ৯ | রেঞ্জঃ )
    • 57-আওতাসের যুদ্ধ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 58-তায়িফের যুদ্ধ
      (হাঃ ১৪ | রেঞ্জঃ )
    • 59-নাজদের দিকে প্রেরিত অভিযান
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 60-নাবী (সল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক খালিদ ইবনু ওয়ালিদ (রাযিআল্লাহু তাআলা আনহু)- কে জাযীমাহ্‌র দিকে প্রেরণ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 61-'আবদুল্লাহ ইবনু হুযাফা সাহমী এবং আলকামাহ ইবনু মুজাযযিল মুদাল্লিজীর সৈন্যাভিযান, যাকে আনসারদের সৈন্যাভিযানও বলা হয়
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 62-বিদায় হাজ্জের পূর্বে আবূ মূসা আশ'আরী (রাযিআল্লাহু তাআলা আনহু) এবং মু'আয [ইবনু জাবল (রাযিআল্লাহু তাআলা আনহু)]- কে ইয়ামানে প্রেরণ
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 63-বিদায় হাজ্জের পূর্বে 'আলী ইবনু আবু ত্বলিব এবং খালিদ ইবনু ওয়ালিদ (রা.)- কে ইয়ামানে প্রেরণ
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 64-যুল খালাসার যুদ্ধ
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 65-যাতুস্‌ সালাসিল যুদ্ধ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 66-জারীর (রাঃ)- এর ইয়ামান গমন
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 67-সীফুল বাহরের যুদ্ধ
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 68-হিজরাতের নবম বছর লোকজনসহ আবূ বাক্‌র (রাঃ)-এর হাজ্জ পালন
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 69-বানী তামীমের প্রতিনিধি দল
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 70-পরিচ্ছেদ নেই
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 71-'আবদুল কায়স গোত্রের প্রতিনিধি দল
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 72-বানু হানীফার প্রতিনিধি দল এবং সুমামাহ ইবনু উসাল (রাঃ)-এর ঘটনা
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 73-আসওয়াদ 'আনসীর ঘটনা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 74-নাজরান অধিবাসীদের ঘটনা
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 75-ওমান ও বাহরাইনের ঘটনা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 76-আশ'আরী ও ইয়ামানবাসীদের আগমন
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 77-দাউস গোত্র এবং তুফাইল ইবনু 'আমর দাউসীর ঘটনা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 78-তায়ী গোত্রের প্রতিনিধি দল এবং 'আদী ইবনু হাতিম [৮৩]-এর কাহিনী
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 79-বিদায় হাজ্জ
      (হাঃ ২০ | রেঞ্জঃ )
    • 80-তাবূক [৮৬]-এর যুদ্ধ-আর তা হল কষ্টকর যুদ্ধ
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 81-কা'ব ইবনু মালিকের ঘটনা এবং মহামহিম আল্লাহ্‌র বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 82-হিজর [৯১] বস্তিতে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর অবতরণ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 83-পরিচ্ছেদ নেই
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 84-পারস্যের কিস্‌রা ও রোমের অধিপতি কায়সারের কাছে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর পত্র প্রেরণ
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 85-নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর রোগ ও তাঁর ওফাত
      (হাঃ ৩৪ | রেঞ্জঃ )
    • 86-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সর্বশেষ কথা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 87-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর মৃত্যু
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 88-পরিচ্ছেদ নেই
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 89-নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর মৃত্যু- রোগের অবস্থায় উসামাহ ইবনু যায়দ (রাঃ)-কে যুদ্ধাভিযানে প্রেরণ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 90-পরিচ্ছেদ নেই
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 91-নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কতটি যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন?
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 2-সূরাতুল ফাতিহা (ফাতিহাতুল কিতাব) প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-যারা ক্রোধে পতিত নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘আর তিনি শিখালেন আদমকে সব কিছুর নাম। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/৩১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-মহান আল্লাহর বাণীঃ অতএব, তোমরা জেনে-বুঝে কাউকে আল্লাহর সমকক্ষ স্থির করো না। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-মহান আল্লাহর বাণীঃ আমি কোন আয়াত রহিত করলে কিংবা ভুলিয়ে দিলে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১০৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-মহান আল্লাহর বাণীঃ আর তারা বলেঃ ‘আল্লাহ সন্তান গ্রহণ করেছেন।’ তিনি অতি পবিত্র। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১১৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা ইব্রাহীমের দাঁড়ানোর জায়গাকে সলাতের জায়গারূপে গ্রহণ কর। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১২৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা বল, আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে আমাদের প্রতি। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৩৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-হে ঈমানদারগণ! তোমাদের জন্য নিহতদের ব্যাপারে কিসাসের১ বিধান দেয়া হল, স্বাধীন ব্যক্তির বদলে স্বাধীন ব্যক্তি, ক্রীতদাসের বদলে ক্রীতদাস এবং নারীর বদলে নারী। তবে তার ভাইয়ের তরফ থেকে কাউকে কিছু ক্ষমা করে দেয়া হলে যথাযথ বিধির অনুসরণ করতে হবে এবং সততার সঙ্গে তা তাকে প্রদান করতে হবে। এটা তোমাদের প্রতিপালকের তরফ থেকে ভার লাঘব ও বিশেষ রাহমাত। এরপরও যে কেউ বাড়াবাড়ি করে, তার জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৭৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-হে ঈমানদারগণ! তোমাদের জন্য নিহতদের ব্যাপারে কিসাসের১ বিধান দেয়া হল, স্বাধীন ব্যক্তির বদলে স্বাধীন ব্যক্তি, ক্রীতদাসের বদলে ক্রীতদাস এবং নারীর বদলে নারী। তবে তার ভাইয়ের তরফ থেকে কাউকে কিছু ক্ষমা করে দেয়া হলে যথাযথ বিধির অনুসরণ করতে হবে এবং সততার সঙ্গে তা তাকে প্রদান করতে হবে। এটা তোমাদের প্রতিপালকের তরফ থেকে ভার লাঘব ও বিশেষ রাহমাত। এরপরও যে কেউ বাড়াবাড়ি করে, তার জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৭৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-হে ঈমানদারগণ! তোমাদের জন্য নিহতদের ব্যাপারে কিসাসের১ বিধান দেয়া হল, স্বাধীন ব্যক্তির বদলে স্বাধীন ব্যক্তি, ক্রীতদাসের বদলে ক্রীতদাস এবং নারীর বদলে নারী। তবে তার ভাইয়ের তরফ থেকে কাউকে কিছু ক্ষমা করে দেয়া হলে যথাযথ বিধির অনুসরণ করতে হবে এবং সততার সঙ্গে তা তাকে প্রদান করতে হবে। এটা তোমাদের প্রতিপালকের তরফ থেকে ভার লাঘব ও বিশেষ রাহমাত। এরপরও যে কেউ বাড়াবাড়ি করে, তার জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৭৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-‘‘সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে সওম করে ।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৮৫)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 36-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 42-আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের মধ্যে যদি কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ে কিংবা মাথায় কোন কষ্ট থাকে তবে সওম কিংবা সদাকাহ অথবা কুরবানী দিয়ে তার ফিদ্ইয়া দিবে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৯৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-আল্লাহর বাণীঃ যখন তোমরা নিরাপদ হবে, তখন তোমাদের মধ্যে যে কেউ হাজ্জ ও ‘উমরাহ একত্রে পালন করতে চায়, সে যা কিছু সহজলভ্য তা দিয়ে কুরবানী করবে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৯৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-‘‘তোমাদের পালনকর্তার অনুগ্রহ অন্বেষণ করায় তোমাদের কোন পাপ নেই।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৯৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-‘‘তারপর তোমরা দ্রুতগতিতে সেখান থেকে ফিরে আস যেখান থেকে সবাই ফিরে।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৯৯)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 46--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-আল্লাহর বাণীঃ প্রকৃতপক্ষে সে কিন্তু ঘোর বিরোধী। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২০৪) وَقَالَ عَطَاءٌ النَّسْلُ الْحَيَوَانُ.
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-‘তোমরা কি মনে কর যে, তোমরা বেহেশতে চলে যাবে, যদিও এখনও তোমরা তাদের অবস্থা অতিক্রম করনি যারা তোমাদের পূর্বে গত হয়েছে? তাদের উপর পতিত হয়েছিল অর্থ-সংকট ও দুঃখ-ক্লেশ। তারা এমনভাবে ভীত-শিহরিত হয়েছিল যে, রসূল এবং তার সঙ্গে যারা ঈমান এনেছিল তাদের বলতে হয়েছিলঃ কখন আসবে আল্লাহর সাহায্য? হাঁ, আল্লাহর সাহায্য একান্তই কাছে।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২১৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 49-‘তোমরা কি মনে কর যে, তোমরা বেহেশতে চলে যাবে, যদিও এখনও তোমরা তাদের অবস্থা অতিক্রম করনি যারা তোমাদের পূর্বে গত হয়েছে? তাদের উপর পতিত হয়েছিল অর্থ-সংকট ও দুঃখ-ক্লেশ। তারা এমনভাবে ভীত-শিহরিত হয়েছিল যে, রসূল এবং তার সঙ্গে যারা ঈমান এনেছিল তাদের বলতে হয়েছিলঃ কখন আসবে আল্লাহর সাহায্য? হাঁ, আল্লাহর সাহায্য একান্তই কাছে।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২১৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের স্ত্রীরা হল তোমাদের শস্যক্ষেত্র। যেভাবে ইচ্ছা তোমরা তোমাদের শস্যক্ষেত্রে গমন করতে পার। তবে তোমরা নিজেদের জন্য কিছু আগামী দিনের ব্যবস্থা করবে এবং আল্লাহ্কে ভয় করবে। আর জেনে রেখ যে, আল্লাহর সঙ্গে তোমাদের সাক্ষাৎ হবেই এবং মু’মিনদের সুসংবাদ দাও। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২২৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 51-মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের স্ত্রীরা হল তোমাদের শস্যক্ষেত্র। যেভাবে ইচ্ছা তোমরা তোমাদের শস্যক্ষেত্রে গমন করতে পার। তবে তোমরা নিজেদের জন্য কিছু আগামী দিনের ব্যবস্থা করবে এবং আল্লাহ্কে ভয় করবে। আর জেনে রেখ যে, আল্লাহর সঙ্গে তোমাদের সাক্ষাৎ হবেই এবং মু’মিনদের সুসংবাদ দাও। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২২৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-আল্লাহর বাণীঃ আর যখন তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের তালাক দিয়ে দাও এবং তারা তাদের ‘ইদ্দাত’কাল পূর্ণ করতে থাকে তখন যদি তারা পরস্পর সম্মত হয়ে নিজেদের স্বামীদের বিধিমত বিয়ে করতে চায় তাহলে তোমরা তাদের বাধা দিবে না। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৩২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 55--
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 56-‘‘তোমরা সলাতের প্রতি যত্নবান হবে বিশেষত মধ্যবর্তী সলাতের।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৩৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 57-‘‘এবং আল্লাহর উদ্দেশে তোমরা বিনীতভাবে দাঁড়াবে।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৩৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 58-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 59-আর তোমাদের মধ্যে যারা স্ত্রী রেখে মৃত্যুমুখে পতিত হবে, .....(সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৪০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 60-আর স্মরণ কর যখন ইবরাহীম বললঃ হে আমার পালনকর্তা! আমাকে দেখাও কীভাবে তুমি মৃতকে জীবিত কর। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৬০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 61-আল্লাহর বাণীঃ {أَيَوَدُّ أَحَدُكُمْ أَنْ تَكُوْنَ لَه” جَنَّةٌ مِّنْ نَخِيْلٍ وَّأَعْنَابٍ} إِلَى قَوْلِهِ {لَعَلَّكُمْ تَتَفَكَّرُوْنَ}.
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 62-আল্লাহর বাণীঃ কাকুতি-মিনতি করে তারা মানুষের কাছে ভিক্ষা চায় না। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৭৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 63-আল্লাহর বাণীঃ অথচ আল্লাহ ক্রয়-বিক্রয়কে বৈধ এবং সুদকে অবৈধ করেছেন- (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৭৫)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 64-আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৭৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 65-‘‘তারপর যদি তোমরা পরিত্যাগ না কর, তাহলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সঙ্গে যুদ্ধ করতে তৈরি হয়ে যাও’’- (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৭৯)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 66-আল্লাহর বাণীঃ খাতক (ঋণী) যদি অভাবগ্রস্ত হয় তবে তার সচ্ছলতা আসা পর্যন্ত তাকে অবকাশ দেয়া উচিত। আর যদি তোমরা ক্ষমা করে দাও, তা হবে তোমাদের জন্য অতি উত্তম কাজ, যদি তোমরা জানতে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৮০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 67-আল্লাহর বাণীঃ আর সেদিনকে ভয় কর, যেদিন তোমরা আল্লাহর কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৮১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 68-"তোমাদের মনে যা আছে তা তোমরা প্রকাশ কর কিংবা গোপন রাখ আল্লাহ তোমাদের নিকট হতে তার হিসাব নেবেন। তারপর যাকে ইচ্ছা তিনি ক্ষমা করবেন এবং যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেবেন। আল্লাহ সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৮৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 69-আল্লাহর বাণীঃ রসূল ঈমান এনেছেন ঐ সব বিষয়ের উপর যা তাঁর প্রতি অবতীর্ণ করা হয়েছে তাঁর পালনকর্তার পক্ষ থেকে এবং মু’মিনরাও ঈমান এনেছে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৮৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 70-...... যার কতক আয়াত সুস্পষ্ট দ্ব্যর্থহীন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 71-‘‘তাঁকে ও তার সন্তানদের তোমার আশ্রয়ে সোপর্দ করছি বিতাড়িত শয়তানের কবল থেকে বাঁচার জন্য।’’ (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/৩৬)(আ.প্র. ৪১৮৭, ই.ফা. ৪১৮৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 72--
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 73-আল্লাহর বাণীঃ আপনি বলে দিনঃ হে আহলে কিতাব! এসো সে কথায় যা আমাদের ও তোমাদের মধ্যে এক ও অভিন্ন। তা হল, আমরা যেন আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো ইবাদাত না করি- (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/৬৪)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 74-আল্লাহর বাণীঃ ‘‘তোমরা কখনও পুণ্য লাভ করবে না যে পর্যন্ত না নিজেদের প্রিয়বস্তু থেকে ব্যয় করবে, আর যা কিছু তোমরা ব্যয় কর, আল্লাহ্ তো তা খুব জানেন।’’ (সূরাহ আলু ইমরান ৩/৯২)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 75-‘‘বলুন, তাওরাত নিয়ে এস এবং তা পাঠ কর যদি তোমরা সত্যবাদী হও।’’ (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/৯৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 76-আল্লাহর বাণীঃ তোমরা হলে শ্রেষ্ঠ উম্মাত, মানুষের হিতের জন্য তোমাদের উদ্ভব ঘটান হয়েছে। (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/১১০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 77-আল্লাহর বাণীঃ যখন তোমাদের মধ্যের দু’টি দল সাহস হারাতে বসল, অথচ আল্লাহ তাদের সহায়ক ছিলেন। (সূরাহ আলু ইমরান ৩/১২২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 78-আল্লাহর বাণীঃ এই বিষয়ে আপনার করণীয় কিছুই নেই। (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/১২৮)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 79-আল্লাহর বাণীঃ রসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তোমাদের পেছনের দিক থেকে আহবান করছিলেন। (সূরাহ আলু ইমরান ৩/১৫৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 80-আল্লাহর বাণীঃ ‘‘প্রশান্তিময় তন্দ্রা।’’
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 81-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 82-আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের বিরুদ্ধে লোক জমায়েত হয়েছে। (সূরাহ আলু ইমরান ৩/১৭৩)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 83--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 84--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 85-আল্লাহর বাণীঃ তুমি কখনও মনে কর না যে, যারা নিজেদের কৃতকর্মের জন্য আনন্দিত হয় এবং নিজেরা যা করেনি তার জন্য প্রশংসিত হতে ভালবাসে, তারা আযাব থেকে পরিত্রাণ পাবে। তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/১৮৮)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 86-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 87--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 88-‘‘হে আমাদের পালনকর্তা! নিশ্চয় তুমি যাকে দোযখে দাখিল করলে তাকে লাঞ্ছিত করলে; আর যালিমদের জন্য তো কোন সাহায্যকারী নেই।’’ (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/১৯২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 89-‘‘হে আমাদের পালনকর্তা! নিশ্চয় আমরা শুনেছি এক আহবানকারীকে ঈমান আনার জন্য আহবান করতেঃ ‘‘তোমরা ঈমান আন তোমাদের রবের প্রতি।’’ সুতরাং আমরা ঈমান এনেছি। (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/১৯৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 90-‘‘আর যদি তোমরা ভয় কর যে, ইয়াতীম মেয়েদের ব্যাপারে সুবিচার করতে পারবে না, তবে বিয়ে করে নাও অন্য নারীদের মধ্য থেকে যাকে তোমাদের মনঃপুত হয়।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৩)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 91--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 92-‘‘আর যদি সম্পত্তি বণ্টনকালে (উত্তরাধিকারী নয় এমন) আত্মীয় ইয়াতীম ও মিসকীন উপস্থিত হয়, তবে তা থেকে তাদের কিছু দিবে এবং তাদের সঙ্গে সদালাপ করবে।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 93-‘‘আর তোমরা পাবে অর্ধেক তোমাদের স্ত্রীদের পরিত্যক্ত সম্পত্তির।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/১২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 94--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 95-আল্লাহর বাণীঃ আমি উত্তরাধিকারী নির্ধারণ করে দিয়েছি সে সম্পত্তির যা ছেড়ে যায় পিতা-মাতা ও নিকট- আত্মীয়রা। আর যাদের সঙ্গে তোমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়েছ তাদের দিয়ে দাও তাদের প্রাপ্য অংশ। নিশ্চয় আল্লাহ্ সর্ব বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৩৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 96-‘‘আর তখন কী অবস্থা হবে যখন আমি উপস্থিত করব প্রত্যেক উম্মাত থেকে একজন সাক্ষী এবং আপনাকে তাদের উপর উপস্থিত করব সাক্ষী রূপে?’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৪১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 97-আল্লাহর বাণীঃ ‘‘আর যদি তোমরা পীড়িত হও অথবা সফরে থাক অথবা তোমাদের কেউ শৌচ স্থান থেকে আসে ..........।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৪৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 98-আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর এবং আনুগত্য কর রাসূলের এবং তাদের যারা তোমাদের মধ্যে ফায়সালার অধিকারী। তারপর যদি তোমরা কোন বিষয়ে মতভেদ কর, তবে তা প্রত্যর্পণ কর আল্লাহ্ ও রাসূলের প্রতি-যদি তোমরা ঈমান এনে থাক আল্লাহর প্রতি এবং শেষ দিনের প্রতি। আর এটাই উত্তম এবং পরিণামে কল্যাণকর। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৫৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 99-‘‘তবে না; আপনার রবের কসম! তারা মু’মিন হবে না যে পর্যন্ত না তারা আপনার উপর বিচারের ভার অর্পণ করে সেসব বিবাদ-বিসম্বাদের যা তাদের মধ্যে সংঘটিত হয়, তারপর তারা নিজেদের মনে কোনরূপ দ্বিধা-সংকোচ বোধ না করে আপনার সিদ্ধান্তের ব্যাপারে এবং সর্বান্তঃকরণে তা মেনে নেয়।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৬৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 100-আল্লাহর বাণীঃ কেউ আল্লাহ এবং রসূলের আনুগত্য করে ........ যাদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছেন। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৬৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 101-আল্লাহর বাণীঃ ‘‘তোমাদের কী হল যে, তোমরা যুদ্ধ করবে না আল্লাহর পথে এবং অসহায় নর-নারী ও শিশুগণের জন্য ........ যার অধিবাসী যালিম।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৭৫)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 102-‘‘তোমাদের কী হল যে, তোমরা মুনাফিকদের সম্বন্ধে দু’দল হয়ে গেলে? অথচ আল্লাহ্ তাদের পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে দিয়েছেন তাদের কৃতকর্মের দরুন।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৮৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 103-আল্লাহর বাণীঃ আর যখন তাদের কাছে পৌঁছে কোন সংবাদ নিরাপত্তা কিংবা ভয় সংক্রান্ত, তখন তারা তা প্রচার করে দেয়। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৮৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 104-‘‘কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে কোন মু’মিনকে হত্যা করলে তার শাস্তি জাহান্নাম।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 105-আল্লাহর বাণীঃ কেউ তোমাদের সালাম করলে তাকে বল নাঃ ‘‘তুমি তো মু’মিন নও’’। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 106-আল্লাহর বাণীঃ সমান নয় সেসব মু’মিন যারা বিনা ওজরে ঘরে বসে থাকে এবং ঐসব মু’মিন যারা আল্লাহর পথে নিজেদের জানমাল দিয়ে জিহাদ করে।(সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৫)
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 107-‘‘নিশ্চয় যারা নিজেদের উপর যুল্ম করে, মালায়িকাহ তাদের জান কবজের সময় বলবেঃ তোমরা কী অবস্থায় ছিলে? তারা বলবেঃ আমরা দুনিয়ায় অসহায় অবস্থায় ছিলাম। মালায়িকাহ বলবেঃ আল্লাহর দুনিয়া কি এমন প্রশস্ত ছিল না যে, তোমরা সেখানে হিজরাত করে চলে যেতে?’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 108-‘‘তবে সেসব অসহায় পুরুষ, নারী ও শিশু যারা কোন উপায় অবলম্বন করতে পারে না এবং কোন পথেরও সন্ধান জানে না।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 109-আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ্ এদের ক্ষমা করবেন। কারণ আল্লাহ্ অতিশয় মার্জনাকারী, পরম ক্ষমাশীল। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 110-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 111-আল্লাহর বাণীঃ আর লোকেরা আপনার কাছে নারীদের সম্বন্ধে বিধান জানতে চায়। বলুনঃ আল্লাহ্ তাদের সম্বন্ধে তোমাদের ব্যবস্থা দিচ্ছেন এবং যা তোমাদের তিলাওয়াত করে শুনান হয় কুরআনে তা ঐসব ইয়াতিম নারীদের সম্পর্কে যাদের তোমরা তাদের নির্ধারিত প্রাপ্য প্রদান কর না অথচ তোমরা তাদের বিবাহ করতে চাও এবং অসহায় শিশুদের সম্বন্ধে, আর ইয়াতিমদের ব্যাপারে ইনসাফের সঙ্গে কার্য নির্বাহ করবে। (সূরাহ আন-নিসা ৪/১২৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 112-‘‘আর যদি কোন স্ত্রী তার স্বামীর পক্ষ থেকে অসদাচরণ কিংবা উপেক্ষার আশংকা করে।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/১২৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 113-‘‘ নিঃসন্দেহে মুনাফিকরা থাকবে জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/১৪৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 114-আল্লাহর বাণীঃ তোমার নিকট ওয়াহী প্রেরণ করেছি যেমন ইউনুস, হারূন এবং সুলাইমান (আঃ)-এর নিকট ওয়াহী প্রেরণ করেছিলাম। (সূরাহ আন-নিসা ৪/১৬৩)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 115-আল্লাহর বাণীঃ লোকেরা আপনার কাছে বিধান জানতে চায়। আপনি বলুনঃ আল্লাহ্ তোমাদের বিধান দিচ্ছেন ‘‘কালালা’’- (পিতা-মাতাহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি) সম্বন্ধে। যদি কোন ব্যক্তি নিঃসন্তান অবস্থায় মারা যায়। (পিতা-মাতা না থাকে) এবং তার এক বোন থাকে তবে সে পরিত্যক্ত সম্পত্তির অর্ধাংশ পাবে; সে যদি সন্তানহীনা হয় তবে তার ভাই তার ওয়ারিস হবে। (সূরাহ আন-নিসা ৪/১৭৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 116-তাফসীর
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 117-আল্লাহর বাণীঃ পানি না পাও, তবে তোমরা পবিত্র মাটি দিয়ে তায়াম্মুম করবে। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৬)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 118-আল্লাহর বাণীঃ অতএব আপনি ও আপনার রব যান এবং উভয়ে যুদ্ধ করুন, আমরা তো এখানেই বসলাম। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/২৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 119-‘‘যারা আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং পৃথিবীতে হাঙ্গামা সৃষ্টি করে বেড়ায়, তাদের শাস্তি হল-তাদের হত্যা করা হবে অথবা শূলে চড়ানো হবে অথবা তাদের হাত ও পা বিপরীত দিক থেকে কেটে ফেলা হবে অথবা দেশ থেকে তাদের নির্বাসিত করা হবে। এ হল তাদের জন্য দুনিয়ায় লাঞ্ছনা আর আখিরাতে তাদের জন্য রয়েছে মহাশাস্তি।’’ (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৩৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 120-আল্লাহর বাণীঃ এবং যখমের বদল অনুরূপ যখম। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৪৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 121-আল্লাহর বাণীঃ হে রসূল! আপনি তা পৌঁছে দিন যা আপনার প্রতি আপনার রবের তরফ থেকে অবতীর্ণ করা হয়েছে। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৬৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 122-আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ তোমাদের পাকড়াও করবেন না তোমাদের নিরর্থক শপথের জন্য। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৮৯)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 123-আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা হারাম করো না সেসব উৎকৃষ্ট বস্তু যা আল্লাহ তোমাদের জন্য হালাল করেছেন এবং সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদের ভালবাসেন না। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৮৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 124-আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! মদ, জুয়া, প্রতিমা এবং ভাগ্য নির্ণায়ক শর-এসব নোংরা-অপবিত্র, শয়তানের কাজ ব্যতীত আর কিছু নয়। সুতরাং তোমরা এসব থেকে বেঁচে থাক যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৯০)
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 125-আল্লাহর বাণীঃ যারা ঈমান এনেছে এবং নেক কাজ করেছে তাদের কোন গুনাহ নেই পূর্বে তারা যা খেয়েছে সেজন্য, যখন তারা সাবধান হয়েছে, ঈমান এনেছে এবং নেক কাজ করেছে। তারপর সাবধান হয় ও ঈমান দৃঢ় থাকে। তারপর সাবধান হয় ও নেক কাজ করে। আর আল্লাহ নেককারদের ভালবাসেন। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৯৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 126-আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা এমন বিষয়ে প্রশ্ন করো না যা তোমাদের কাছে প্রকাশ করা হলে তোমাদের খারাপ লাগবে। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/১০১)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 127-আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ বাহীরা, সাইবা, ওয়াসীলা এবং হামী-এর প্রচলন করেননি। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/১০৩)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 128--
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 129-আল্লাহর বাণীঃ আপনি যদি তাদের শাস্তি দেন তবে তারা তো আপনারই বান্দা, আর যদি তাদের ক্ষমা করে দেন তবে আপনি তো পরাক্রমশালী, হিকমাতওয়ালা। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/১১৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 130-আল্লাহর বাণীঃ তাঁরই কাছে আছে অদৃশ্যের চাবি; তিনি ব্যতীত অন্য কেউ তা জানে না। (সূরাহ আল-আন‘আম ৬/৫৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 131-আল্লাহর বাণীঃ বলুনঃ তিনিই সক্ষম তোমাদের উপর শাস্তি প্রেরণ করতে তোমাদের উপর দিক থেকে অথবা তোমাদের পদতল থেকে কিংবা তোমাদেরকে বিভিন্ন দলে বিভক্ত করতে এবং এক দলকে অন্য দলের যুদ্ধের স্বাদ গ্রহণ করাতে। দেখ, আমি কীরূপে বিভিন্নভাবে আয়াতসমূহ বর্ণনা করি, যাতে তারা বুঝে নেয়। (সূরাহ আল-আন‘আম ৬/৬৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 132-আল্লাহর বাণীঃ এবং নিজেদের ঈমানকে শিরকের সঙ্গে মিশ্রিত করেনি। (সূরাহ আল-আন‘আম ৬/৮২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 133-আল্লাহর বাণীঃ ইউনুস ও লূতকেও হিদায়াত দান করেছিলাম। আমি প্রত্যেককেই সারা জাহানের উপর ফাযীলাত দান করেছিলাম। (সূরাহ আল-আন‘আম ৬/৮৬)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 134-আল্লাহর বাণীঃ তারা ছিলেন এমন যাদেরকে আল্লাহ্ হিদায়াত দান করেছিলেন। অতএব, আপনিও তাদেরই পথে চলুন। (সূরাহ আল-আন‘আম ৬/৯০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 135-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 136-আল্লাহর বাণীঃ অশ্লীল আচরণের কাছেও যেয়োনা তা প্রকাশ্য হোক কিংবা গোপন হোক। (সূরাহ আল-আন‘আম ৬/১৫১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 137-অধ্যায়:
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 138-আল্লাহর বাণীঃ সাক্ষীদেরকে হাযির কর। (সূরাহ আল-আম‘আম ৬/১৫০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 139-আল্লাহর বাণীঃ যেদিন আপনার রবের কোন নিদর্শন আসবে, সেদিন এমন কোন ব্যক্তির ঈমান কাজে আসবে না যে ব্যক্তি নেক কাজ করেনি। (সূরাহ আল-আন‘আম ৬/১৫৮)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 140-আল্লাহর বাণীঃ বলুনঃ আমার রব হারাম করেছেন যাবতীয় প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য অশ্লীলতা। (সূরাহ আল-‘আরাফ ৭/৩৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 141-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 142-আল্লাহর বাণীঃ মান্না এবং সালওয়া। (সূরাহ আল-‘আরাফ ৪/১৬০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 143-আল্লাহর বাণীঃ বলুন, হে মানুষ! আমি তোমাদের সবার প্রতি সেই আল্লাহর রসূল, যিনি সমগ্র আসমান ও যমীনের মালিক, যিনি ব্যতীত অন্য কোন মা‘বুদ নেই, যিনি জীবন দান করেন এবং মৃত্যু ঘটান। সুতরাং তোমরা ঈমান আন আল্লাহর প্রতি এবং তাঁর নিরক্ষর নাবীর প্রতি এবং তাঁর বাণীতে। তোমরা তাঁর অনুসরণ কর যাতে হিদায়াত প্রাপ্ত হও। (সূরাহ আল-‘আরাফ ৭/১৫৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 144-আল্লাহর বাণীঃ তোমরা বল ক্ষমা চাই। (সূরাহ আল-‘আরাফ ৭/১৬১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 145-আল্লাহর বাণীঃ তুমি ক্ষমা করার অভ্যাস কর, ভাল কাজের নির্দেশ দাও এবং অজ্ঞ-মূর্খদের থেকে দূরে সরে থাক। (সূরাহ আল-‘আরাফ ৭/১৯৯)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 146-আল্লাহর বাণীঃ তারা আপনাকে জিজ্ঞেস করে যুদ্ধলব্ধ মাল সম্বন্ধে আপনি বলে দিনঃ যুদ্ধলব্ধ মাল আল্লাহর এবং রাসূলের। অতএব, তোমরা ভয় কর আল্লাহ্কে এবং নিজেদের পারস্পরিক সম্পর্ক ঠিক করে নাও। (সূরাহ আনফাল ৮/১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 147-আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয় নিকৃষ্টতম জীব আল্লাহর কাছে ঐসব বধির ও মূক যারা অনুধাবন করে না। (সূরাহ আনফাল ৮/২২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 148-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 149-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 150-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 151-আল্লাহর বাণীঃ আর তোমরা তাদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে থাক যতক্ষণ না ফিতনা শেষ হয়ে যায় এবং দ্বীন সামগ্রিকভাবে আল্লাহর জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। তবে যদি তারা বিরত হয়, তাহলে তারা যা করে আল্লাহ্ তা উত্তমরূপে দেখেন। (সূরাহ আনফাল ৮/৩৯)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 152-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 153-‘‘আল্লাহ এখন তোমাদের ভার লাঘব করলেন। তিনি অবগত আছেন যে, তোমাদের মধ্যে দুর্বলতা আছে। ....... আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে রয়েছেন।’’ (সূরাহ আনফাল ৮/৬৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 154-অধ্যায়: আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আল্লাহর পক্ষ থেকে এবং তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে দায়মুক্তির ঘোষণা সেসব মুশরিকের সম্পর্কে যাদের সঙ্গে তোমরা সন্ধিচুক্তি করেছিলে। (সূরাহ বারাআত ৯/১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 155-আল্লাহর তা‘আলার বাণীঃ {فَسِيْحُوْا فِي الْأَرْضِ أَرْبَعَةَ أَشْهُرٍ وَّاعْلَمُوْآ أَنَّكُمْ غَيْرُ مُعْجِزِي اللهِ لاوَأَنَّ اللهَ مُخْزِي الْكٰفِرِيْنَ}
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 156-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 157-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ অতএব, তোমরা পূর্ণ করবে তাদের সঙ্গে কৃত চুক্তিকে তাদের মেয়াদ পর্যন্ত। (সূরাহ বারাআত ৯/৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 158-আল্লাহর তা‘আলার বাণীঃ তবে তোমরা যুদ্ধ করবে কাফিরদের প্রধানদের বিরুদ্ধে। কেননা তাদের কোন অঙ্গীকারই বহাল নেই।(সূরাহ বারাআত ৯/১২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 159-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ {وَالَّذِيْنَ يَكْنِزُوْنَ الذَّهَبَ وَالْفِضَّةَ وَلَا يُنْفِقُوْنَهَا فِيْ سَبِيْلِ اللهِ فَبَشِّرْهُمْ بِعَذَابٍ أَلِيْمٍ}.
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 160-আল্লাহর বাণীঃ {يَّوْمَ يُحْمٰى عَلَيْهَا فِيْ نَارِ جَهَنَّمَ فَتُكْوٰى بِهَا جِبَاهُهُمْ وَجُنُوْبُهُمْ وَظُهُوْرُهُمْ طهٰذَا مَا كَنَزْتُمْ لِاَنْفُسِكُمْ فَذُوْقُوْا مَا كُنْتُمْ تَكْنِزُوْنَ}.
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 161-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ নিশ্চয় মাসসমূহের সংখ্যা আল্লাহর কাছে বার মাস, সুনির্দিষ্ট রয়েছে আল্লাহর কিতাবে সেদিন থেকে যেদিন তিনি সৃষ্টি করেছেন আসমান ও যমীন, এর মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত। এটিই সুপ্রতিষ্ঠিত ধর্মপথ। (সূরাহ বারাআত ৯/৩৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 162-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ {ثَانِيَ اثْنَيْنِ إِذْ هُمَا فِي الْغَارِ إِذْ يَقُوْلُ لِصَاحِبِهٰ لَا تَحْزَنْ إِنَّ اللهَ مَعَنَا}
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 163-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ এবং যাদের চিত্ত আকর্ষণ করা হয় তাদের জন্য। (সূরাহ বারাআত ৯/৬০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 164-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ {الَّذِيْنَ يَلْمِزُوْنَ الْمُطَّوِّعِيْنَ مِنَ الْمُؤْمِنِيْنَ فِي الصَّدَقَاتِ}
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 165-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ {اسْتَغْفِرْ لَهُمْ أَوْ لَا تَسْتَغْفِرْ لَهُمْ إِنْ تَسْتَغْفِرْ لَهُمْ سَبْعِيْنَ مَرَّةً فَلَنْ يَغْفِرَ اللهُ لَهُمْ}. আপনি তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন অথবা নাই করেন (উভয়ই সমান)। যদি আপনি তাদের জন্য সত্তর বারও ক্ষমা প্রার্থনা করেন তবুও আল্লাহ তাদেরকে কখনই ক্ষমা করবেন না। কারণ তারা তো কুফরী করেছে আল্লাহর সঙ্গে এবং তাঁর রাসূলের সঙ্গেও। আল্লাহ ফাসিক লোকদেরকে হিদায়াত দান করেন না। (সূরাহ বারাআত ৯/৮০)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 166-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ মুনাফিকদের মধ্য থেকে কারো মৃত্যু হলে তার জন্য আপনি জানাযার সলাত কখনও পড়বেন না এবং তার কবরের পাশে দাঁড়াবেন না। (সূরাহ বারাআত ৯/৮৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 167-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ {سَيَحْلِفُوْنَ بِاللهِ لَكُمْ إِذَا انْقَلَبْتُمْ إِلَيْهِمْ لِتُعْرِضُوْا عَنْهُمْ طفَأَعْرِضُوْا عَنْهُمْ جإِنَّهُمْ رِجْسٌ زوَّمَأْوٰﯨهُمْ جَهَنَّمُ ججَزَآءًم بِمَا كَانُوْا يَكْسِبُوْنَ}.
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 168-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ তারা তোমাদের সামনে কসম করবে যাতে তোমরা তাদের প্রতি রাজি হও। যদি তোমরা তাদের প্রতি রাজি হয়ে যাও তবুও আল্লাহ এসব ফাসিক লোকদের প্রতি রাজি হবেন না। (সূরাহ বারাআত ৯/৯৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 169-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ {وَاٰخَرُوْنَ اعْتَرَفُوْا بِذُنُوْبِهِمْ خَلَطُوْا عَمَلًا صَالِحًا وَّاٰخَرَ سَيِّئًا طعَسَى اللهُ أَنْ يَّتُوْبَ عَلَيْهِمْ طإِنَّ اللهَ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ}.
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 170-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ নাবী ও মু’মিনদের পক্ষে উচিত নয় যে, তারা ক্ষমা প্রার্থনা করবে মুশরিকদের জন্য। (সূরাহ বারাআত ৯/১১৩)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 171-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আল্লাহ কৃপাদৃষ্টি করলেন নাবীর প্রতি এবং মুহাজির ও আনসারদের প্রতিও, যারা তার অনুসরণ করেছিল অতি কঠিন মুহূর্তে এমনকি যখন তাদের এক দলের অন্তর বক্রতার পর্যায়ে চলে গিয়েছিল। তারপর আল্লাহ তাদের তাওবা ক্ববূল করলেন। নিশ্চয় আল্লাহ তাদের প্রতি পরম মমতাময়, পরম দয়ালু। (সূরাহ বারাআত ৯/১১৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 172-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ আর ঐ তিন ব্যক্তির প্রতিও তিনি কৃপাদৃষ্টি করলেন যাদের ব্যাপার (তাওবাহ) স্থগিত রাখা হয়েছিল। এমনকি যখন যমীন প্রশস্ত হওয়া সত্ত্বেও তাদের উপর সংকুচিত হয়ে গেল এবং তাদের জীবনও তাদের জন্য সংকীর্ণ হয়ে পড়ল। আর তারা বুঝতে পারল যে, আল্লাহর দিকে রুজু হওয়া ব্যতীত কোন আশ্রয় পাওয়ার উপায় নেই, তখন তিনি তাদের প্রতি কৃপাদৃষ্টি করলেন, যাতে তারা তাওবাহ করে। নিশ্চয় আল্লাহই মহান তাওবাহ ক্ববূলকারী, পরম দয়ালু। (সূরাহ বারাআত ৯/১১৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 173-আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা আল্লাহ্কে ভয় কর এবং সত্যবাদীদের সাথী হয়ে যাও। (সূরাহ বারাআত ৯/১১৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 174-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তোমাদের কাছে এসেছেন তোমাদেরই মধ্য থেকে একজন রসূল। তার পক্ষে অতি দুঃসহ-দুর্বহ সেসব বিষয় যা তোমাদেরকে বিপন্ন করে, তিনি তোমাদের প্রতি অতিশয় হিতকামী, মু‘মিনদের প্রতি বড়ই স্নেহশীল, খুবই দয়ালু। (সূরাহ বারাআত ৯/১২৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 175-.
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 176-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 177-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 178-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ এবং তাঁর ‘আরশ ছিল পানির ওপরে। (সূরাহ হূদ ১১/৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 179-মহান আল্লাহর বাণীঃ মাদইয়ানবাসীদের কাছে তাদের ভ্রাতা শু‘আয়ব (আঃ)-কে পাঠালাম। (সূরা হূদ ১১/৮৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 180-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 181-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ আর এরূপই বটে আপনার রবের পাকড়াও, যখন তিনি কোন জনপদবাসীকে পাকড়াও করেন তাদের যুলমর দরুন। নিঃসন্দেহে তাঁর পাকড়াও বড় যন্ত্রণাদায়ক, অত্যন্ত কঠিন। (সূরাহ হূদ ১১/১০২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 182-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ {وَأَقِمْ الصَّلَاةَ طَرَفَيْ النَّهَارِ وَزُلَفًا مِنْ اللَّيْلِ إِنَّ الْحَسَنَاتِ يُذْهِبْنَ السَّيِّئَاتِ ذَلِكَ ذِكْرَى لِلذَّاكِرِيْنَ}
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 183-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 184-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ ইউসুফ ও তার ভাইদের কাহিনীতে অবশ্যই নিদর্শন রয়েছে জিজ্ঞাসুদের জন্য। (সূরাহ ইউসুফ ১২/৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 185-আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ (না, ইউসুফকে বাঘে খায়নি) বরং তোমরা নিজেদের মন থেকে একটি কাহিনী সাজিয়ে নিয়েছ। ধৈর্য ধারণ করাই উত্তম।’’ (সূরাহ ইউসুফ ১২/১৮)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 186-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ الَّتِيْ هُوَ فِيْ بَيْتِهَا عَنْ نَّفْسِهٰ وَغَلَّقَتِ الْأَبْوَابَ وَقَالَتْ هَيْتَ لَكَ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 187-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ {فَلَمَّا جَآءَهُ الرَّسُوْلُ قَالَ ارْجِعْ إِلٰى رَبِّكَ فاسْأَلْهُ مَا بَالُ النِّسْوَةِ الّٰتِيْ قَطَّعْنَ أَيْدِيَهُنَّ طإِنَّ رَبِّيْ بِكَيْدِهِنَّ عَلِيْمٌ قَالَ مَا خَطْبُكُنَّ إِذْ رَاوَدْتُّنَّ يُوْسُفَ عَنْ نَّفْسِهٰطقُلْنَ حَاشَ لِلهِ}
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 188-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ এমনকি যখন রসূলগণ নিরাশ হয়ে গেলেন। (সূরা ইউসুফ ১২/১১০)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 189-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আল্লাহ জানেন প্রত্যেক স্ত্রীলোক যা গর্ভে ধারণ করে এবং জরায়ুর মধ্যে যা কিছু কম ও বেশী হয়ে থাকে তাও তিনি জানেন।(সূরাহ আর-রাদ ১৩/৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 190-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ সূরাহ (১৪) : ইবরাহীম
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 191-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ যারা শাশ্বত বাণী কালিমায়ে তাইয়্যিবায় ঈমান রাখে, আল্লাহ তাদেরকে দুনিয়ার জীবনে এবং আখিরাতে সুপ্রতিষ্ঠিত রাখবেন। (সূরাহ ইবরাহীম ১৪/২৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 192-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তুমি কি তাদেরকে দেখনি যারা আল্লাহর নিয়ামাতের বদলে কুফরী করেছে। (সূরাহ ইবরাহীম ১৪/২৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 193-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আর কেউ চুপিচুপি সংবাদ শুনতে চাইলে তার পিছনে ছুটে জ্বলন্ত শিখা।* (সূরাহ হিজর ১৫/১৮) সূরাহ (১৫) : হিজর
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 194-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ নিশ্চয় ‘হিজরের’ অধিবাসীও রাসূলের প্রতি মিথ্যারোপ করেছিল। (সূরাহ হিজর ১৫/৮০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 195-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আর আমি তো আপনাকে দিয়েছি সাতটি আয়াত যা বারবার পাঠ করা হয় এবং দিয়েছি মহা কুরআন। (সূরাহ হিজর ১৫/৮৭)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 196-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ যারা নানাভাবে কুরআনকে বিভক্ত করেছে। (সূরাহ হিজর ১৫/৯১)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 197-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আর আপনার রবের ‘ইবাদাত করতে থাকুন যে পর্যন্ত না আপনার কাছে মৃত্যু এসে উপস্থিত হয়। (সূরা হিজর ১৫/৯৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 198-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 199-অধ্যায়:
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 200-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতের বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মাসজিদুল হারাম থেকে। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 201-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আর যখন আমি কোন জনপদকে ধ্বংস করতে চাই তখন তার বিত্তশালী লোকেদেরকে নেক কাজ করতে আদেশ করি। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/১৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 202-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তোমরা তো তাদের সন্তান যাদের আমি নূহের (আঃ) সঙ্গে নৌকায় আরোহণ করিয়েছিলাম। নিশ্চয় নূহ (আঃ) ছিল শোকরগুজার বান্দা। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 203-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আর দাঊদকে দান করেছি যাবূর। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৫৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 204-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ বলুনঃ তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদেরকে মা’বূদ মনে কর, তাদেরকে ডাক, অথচ তারা তোমাদের দুঃখ-কষ্ট দূর করার ক্ষমতা রাখে না এবং তা পরিবর্তনও করতে পারে না। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৫৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 205-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তারা যাদেরকে আহবান করে, তারা নিজেরাই তো তাদের রবের নৈকট্য অর্জনের উপায় তালাশ করে। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৫৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 206-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আমি আপনাকে যে দৃশ্য দেখিয়েছি তা (এবং কুরআনে উল্লেখিত অভিশপ্ত বৃক্ষটিও) শুধু মানুষের পরীক্ষার জন্য। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৬০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 207-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ নিশ্চয় ফাজরের সলাতে (মালায়িকার উপস্থিতির সময়) কুরআন পাঠ সাক্ষ্য হিসেবে পেশ করা হয়। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৭৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 208-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আশা করা যায়, আপনার রব আপনাকে মাকামে মাহমূদে প্রতিষ্ঠিত করবেন। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৭৯)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 209-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ অতঃপর বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা তো বিলুপ্ত হয়েই থাকে। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৮১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 210-আল্লাহ্ তা‘আলা বাণীঃ আর তারা আপনাকে ‘‘রূহ’’ সম্পর্কে প্রশ্ন করে। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৮৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 211-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আর স্বীয় সলাতের কিরাআত খুব উচ্চৈঃস্বরেও পড়বে না এবং খুব ক্ষীণ স্বরেও পড়বে না। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/১১০)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 212-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ কিন্তু মানুষ অতিরিক্ত কলহপ্রিয়। (সূরাহ কাহাফ ১৮/৫৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 213-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 214-আল্লাহর বাণীঃ তারপর যখন তারা চলতে চলতে দুই সাগরের সংযোগস্থলে পৌঁছলেন, তখন তারা তাদের মাছের কথা ভুলে গেলেন। আর মাছটি সুড়ঙ্গের মত পথ করে সাগরের মধ্যে চলে গেল। (সূরাহ আল-কাহাফ ১৮/৬১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 215-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ جَاوَزَا قَالَ لِفَتَاهُ اٰتِنَا غَدَآءَنَا ز لَقَدْ لَقِيْنَا مِنْ سَفَرِنَا هٰذَا نَصَبًا - قَالَ أَرَأَيْتَ إِذْ أَوَيْنَآ إِلَى الصَّخْرَةِ فَإِنِّيْ نَسِيْتُ الْحُوْتَ} إِلَى قَوْلِهِ {عَجَبًا}
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 216-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আপনি বলে দিনঃ আমি কি তোমাদেরকে এমন লোকদের পরিচয় দেব যারা ‘আমালের দিক দিয়ে সম্পূর্ণরূপে ক্ষতিগ্রস্ত? (সূরাহ কাহাফ ১৮/১০৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 217-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তারা এমন লোক, যারা অস্বীকার করছে স্বীয় রবের আয়াত সমূহকে এবং তাঁর সঙ্গে সাক্ষাতকে। ফলে তাদের যাবতীয় ‘আমাল নষ্ট হয়েছে। (সূরাহ কাহাফ ১৮/১০৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 218-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আপনি তাদেরকে হুঁশিয়ার করে দিন পরিতাপের দিন সম্পর্কে .......। (সূরাহ মারইয়াম ১৯/৩৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 219-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ {وَمَا نَتَنَزَّلُ إِلَّا بِأَمْرِ رَبِّكَ لَه” مَا بَيْنَ أَيْدِيْنَا وَمَا خَلْفَنَا وَمَا بَيْنَ ذٰلِكَ}.
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 220-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আপনি কি তাকে লক্ষ্য করেছেন, যে আমার আয়াত সমূহকে অবিশ্বাস করে এবং বলেঃ অবশ্যই আমাকে ধন-সম্পত্তি ও সন্তান-সন্ততি দেয়া হবে। (সূরাহ মারইয়াম ১৯/৭৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 221-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 222-‘‘কখনই নয় আমি সে যা বলে তা লিখে রাখব এবং তার শাস্তি বৃদ্ধি করতে থাকব।’’ (সূরাহ মারইয়াম ১৯/৭৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 223-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃআর সে যা বলে তা থাকবে আমার কাছে আসবে একাকী। (সূরাহ মারইয়াম ১৯/৮০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 224-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আর আমি তোমাকে আমার নিজের জন্য তৈরি করে নিয়েছি। (সূরাহ ত্বহা ২০/৪১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 225-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 226-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ সে যেন তোমাদেরকে কিছুতেই জান্নাত থেকে বের করে না দেয়, তাহলে কষ্টে পতিত হবে।(সূরাহ ত্বহা ২০/১১৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 227-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 228-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ যেভাবে আমি প্রথম সৃষ্টির সূচনা করেছিলাম। (সূরাহ আম্বিয়া ২১/১০৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 229-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আর মানুষকে দেখবে নেশাগ্রস্ত সদৃশ। (সূরাহ হাজ্জ ২২/২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 230-‘‘আর মানুষের মধ্যে কেউ কেউ দ্বিধা-দ্বনেদ্বর সঙ্গে আল্লাহর ‘ইবাদাত করে। যদি তার কোন পার্থিব স্বার্থ লাভ হয় তবে সে তাতে প্রশান্তি লাভ করে; কিন্তু যদি তার উপর কোন বিপর্যয় ঘটে তবে সে পূর্বাবস্থায় ফিরে যায়। এতে সে দুনিয়া ও আখিরাত উভয়টাই হারিয়ে বসে। এটাই প্রকাশ্য ক্ষতি। সে আল্লাহ্কে ছেড়ে এমন সব কিছুর উপাসনা করে, যা তার কোন ক্ষতিও করতে পারে না এবং উপকারও করতে পারে না। এটাই চরম গোমরাহী।’’ (সূরা হাজ্জ ২২/১১-১২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 231-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ এরা দু’টি কলহরত পক্ষ, তারা তাদের প্রতিপালকের ব্যাপারে বিতর্ক করছে। (সূরাহ হাজ্জ ২২/১৯)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 232-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 233-‘‘এবং পঞ্চমবারে বলবে, সে মিথ্যাচারী হলে তার ওপর নেমে আসবে আল্লাহর লা’নাত।’’ (সূরাহ নূর ২৪/৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 234-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তবে স্ত্রীর শাস্তি রহিত হবে যদি সে চারবার আল্লাহর নামে শপথ করে সাক্ষ্য দেয় যে, তার স্বামীই মিথ্যাচারী। (সূরাহ নূর ২৪/৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 235-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ এবং পঞ্চমবারে বলে, তার স্বামী সত্যবাদী হলে তার নিজের উপর নেমে আসবে আল্লাহর গযব। (সূরাহ নূর ২৪/৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 236-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 237-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 238-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 239-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 240-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 241-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আল্লাহ্ তোমাদের উপদেশ দিচ্ছেন (তোমরা যদি মু’মিন হও তবে) কখনও অনুরূপ আচরণের পুনরাবৃত্তি করো না। (সূরাহ নূর ২৪/১৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 242-‘‘আল্লাহ্ তোমাদের জন্য আয়াতসমূহ সুস্পষ্টভাবে বিবৃত করেন। আল্লাহ্ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।’’ (সূরাহ নূর ২৪/১৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 243-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 244-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ এবং তারা যেন নিজেদের বক্ষদেশের ওপর ওড়নার আবরণ ফেলে রাখে। (সূরাহ নূর ২৪/৩১)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 245-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 246-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 247-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ ক্বিয়ামাতের দিন তার শাস্তি দ্বিগুণ করা হবে এবং তথায় সে চিরকাল আপমানিত অবস্থায় থাকবে। (সূরাহ ফুরক্বান ২৫/৬৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 248-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 249-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ অতএব, অচিরেই নেমে আসবে অনিবার্য শাস্তি। (সূরাহ ফুরক্বান ২৫/৭৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 250-‘‘আমাকে লাঞ্ছিত করো না পুনরুত্থান দিবসে।’’ (সূরাহ শু‘আরা ২৬/৮৭)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 251-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তোমার নিকট আত্মীয়বর্গকে সতর্ক করে দাও এবং (মু’মিনদের প্রতি) বিনয়ী হও। (সূরাহ শু‘আরা ২৬/২১৪-২১৫)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 252-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আপনি যাকে ভালোবাসেন, ইচ্ছা করলেই তাকে হিদায়াত করতে পারবেন না; তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা হিদায়াত করে থাকেন। (সূরাহ ক্বাসাস ২৮/৫৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 253-যে আল্লাহ্ আপনার প্রতি কুরআনকে ফরয করেছেন।’’ (সূরাহ ক্বাসাস ২৮/৮৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 254-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 255-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 256-‘‘আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শারীক কর না। নিশ্চয়ই শিরক তো মহাপাপ।’’ (সূরাহ লুক্বমান ৩১/১৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 257-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ নিশ্চয় আল্লাহরই কাছে রয়েছে ক্বিয়ামাত সম্বন্ধীয় জ্ঞান (অর্থাৎ কখন ঘটবে)। (সূরাহ লুক্বমান ৩১/৩৪)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 258-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ কেউই জানে না তাদের জন্য নয়ন জুড়ানো কী কী সামগ্রী লুকিয়ে রাখা হয়েছে .....? (সূরাহ আস্-সাজদাহ ৩২/১৭)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 259-নাবী মু’মিনদের নিকট তাদের নিজেদের অপেক্ষা ঘনিষ্ঠতর এবং তার পত্নীগণ তাদের মাতা। (সূরা আহযাব ৩৩/৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 260-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তোমরা তাদেরকে ডাক তাদের প্রকৃত পিতৃ পরিচয়ে। (সূরাহ আহযাব ৩৩/৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 261-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ মু’মিনদের মধ্যে কতক আল্লাহর সঙ্গে কৃত ওয়াদা পূর্ণ করেছে। তাদের কেউ কেউ মৃত্যুবরণ করেছে এবং কেউ কেউ প্রতীক্ষা করছে। তারা তাদের সংকল্প মোটেই পরিবর্তন করেনি। (সূরাহ আহযাব ৩৩/২৩)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 262-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 263-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 264-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 265-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 266-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 267-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 268-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 269-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা মূসা (আঃ)-কে কষ্ট দিয়েছে। (সুরাহ আহযাব ৩৩/৬৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 270-অধ্যায়: আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ এমনকি, যখন তাদের অন্তর থেকে ভয় দূর হবে তখন তারা একে অন্যকে বলবে- তোমাদের রব কী বললেন? তারা বলবে, সত্য বলেছেন। তিনিই সমুন্নত, সুমহান। (সূরাহ সাবা ৩৪/২৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 271-আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ সে তো পরবর্তী কঠিন আযাব সম্পর্কে তোমাদের একজন সতর্ককারী মাত্র। (সূরাহ সাবা ৩৪/৪৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 272-আল্লাহর বাণীঃ আর সূর্য নিজ গন্তব্য স্থানের দিকে চলতে থাকে। এটা পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞের নিয়ন্ত্রণ। (সূরাহ ইয়াসীন ৩৬/৩৮)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 273-আল্লাহর বাণীঃ ইউনুস ছিল রসূলদের অন্তর্গত। (সূরাহ সাফ্ফাত ৩৭/১৩৯)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 274-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 275-আল্লাহর বাণীঃ হে আমার রব! আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমাকে এমন রাজ্য দান করুন, যা আমি ব্যতীত আর কারও ভাগ্যে যেন না জোটে। নিশ্চয়ই আপনি পরম দাতা। (সূরাহ স-দ ৩৮/৩৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 276-আল্লাহর বাণীঃ আমি নকল লৌকিকতাকারীও নই। (সূরাহ সোয়াদ ৩৮/৮৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 277-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 278-আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহর প্রতি যতটুকু মর্যাদা দেয়া উচিত ছিল, তারা তা দেয়নি। (সূরাহ যুমার ৩৯/৬৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 279-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 280-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 281-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 282-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 283-আল্লাহর বাণীঃ আর তোমাদের এ ধারণাই যা তোমরা স্বীয় রব সম্বন্ধে করতে, তোমাদের সর্বনাশ করেছে। ফলে তোমরা ক্ষতিগ্রস্তদের শামিল হয়ে গেছ। (সূরাহ হা-মীম আস্-সাজদাহ ৪২/২৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 284-আল্লাহর বাণীঃ আত্মীয়ের সৌহার্দ ব্যতীত। (সূরাহ শূরা ৪২/২৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 285-আল্লাহর বাণীঃ তারা চীৎকার করে বলবে, হে মালিক! তোমার প্রতিপালক যেন আমাদের নিঃশেষ করে দেন। (সূরাহ যুখরুফ ৪৩/৭৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 286-আল্লাহর বাণীঃ আমি কি তোমাদের থেকে নাসীহাতপূর্ণ কুরআন এজন্য প্রত্যাহার করে নেব যে, তোমরা সীমালঙ্ঘনকারী লোক? (সূরাহ যুখরুফ ৪৩/৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 287-‘‘অতএব, তুমি অপেক্ষা কর সেদিনের, যেদিন ধূম্রাচ্ছন্ন হবে আকাশ।’’ (সূরাহ আদ্ দুখান ৪৪/১০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 288-আল্লাহর বাণীঃ তা আবৃত করে ফেলবে মানব জাতিকে, এ হবে মর্মন্তুদ শাস্তি। (সূরাহ আদ্ দুখান ৪৪/১১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 289-আল্লাহর বাণীঃ তখন তারা বলবে, হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে এ শাস্তি থেকে মুক্তি দান কর, নিশ্চয়ই আমরা ঈমান আনব। (সূরাহ আদ্ দুখান ৪৪/১২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 290-আল্লাহর বাণীঃ তারা কী করে নাসীহাত গ্রহণ করবে? তাদের নিকট তো এসেছে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দানকারী এক রসূল। (সূরাহ আদ্ দুখান ৪৪/১৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 291-আল্লাহর বাণীঃ এরপর তারা তাকে অমান্য করে বলে সে তো শিখানো বুলি বলছে, সে এক পাগল। (সূরাহ আদ্ দুখান ৪৪/১৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 292-আল্লাহর বাণীঃ যে দিন আমি তোমাদেরকে প্রবলভাবে পাকড়াও করব, সেদিন আমি তোমাদেরকে শাস্তি দেবই। (সূরাহ আদ্ দুখান ৪৪/১৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 293-‘‘আমরা মরি ও বাঁচি আর কাল-ই আমাদেরকে ধ্বংস করে।’’ (সূরাহ জাসিয়া ৪৫/২৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 294-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 295-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 296-‘‘এবং আত্মীয়ের বন্ধন ছিন্ন করবে।’’ (সূরাহ মুহাম্মাদ ৪৭/২২)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 297-আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয় আমি আপনাকে এক প্রকাশ্য বিজয় দান করেছি (সূরাহ আল-ফাত্হ ৪৮/১)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 298-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 299-আল্লাহর বাণীঃ আমি তো আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষ্য প্রদানকারী, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। (সূরাহ আল-ফাত্হ ৪৮/৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 300-আল্লাহর বাণীঃ তিনি মু’মিনদের অন্তরে প্রশান্তি দান করেন। (সূরাহ আল-ফাত্হ ৪৮/৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 301-আল্লাহর বাণীঃ যখন তারা বৃক্ষের নিচে আপনার আনুগত্যের শপথ গ্রহণ করল। (সূরাহ আল-ফাত্হ ৪৮/১৮)
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 302-আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা উঁচু করো না তোমাদের কণ্ঠস্বর নাবীর কণ্ঠস্বরের উপর। (সূরাহ হুজুরাত ৪৯/২)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 303-‘‘যারা ঘরের পেছন থেকে আপনাকে চিৎকার করে ডাকে, তাদের অধিকাংশই অবুঝ।’’ (সূরাহ আল-হুজুরাত ৪৯/৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 304-আল্লাহর বাণীঃ যদি তারা ধৈর্যধারণ করত তাদের কাছে আপনার বের হয়ে আসা পর্যন্ত, তবে তা হত তাদের জন্যে উত্তম। আর আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সূরাহ আল-হুজুরাত ৪৯/৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 305-আল্লাহর বাণীঃ সে বলবে, আরও কিছু আছে কি? (সূরাহ ক্বাফ ৫০/৩০)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 306-আল্লাহর বাণীঃ আপনার রবের প্রশংসা পবিত্রতা-মহিমা বর্ণনা করতে থাকুন সূর্যোদয়ের পূর্বে এবং সূর্যাস্তের পূর্বে।(সূরাহ ক্বাফ ৫০/৩৯)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 307-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 308-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 309-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 310-আল্লাহর বাণীঃ অবশেষে তাদের মধ্যে দুই ধনুকের দূরত্ব রইল অথবা আরও কম। (সূরাহ আন্-নাজম ৫৩/৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 311-আল্লাহর বাণীঃ তখন আল্লাহ স্বীয় বান্দার প্রতি যা ওয়াহী করার ছিল, তা ওয়াহী করলেন। (সূরাহ আন্-নাজম ৫৩/১০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 312-আল্লাহর বাণীঃ তিনি তো স্বীয় রবের মহান নিদর্শনসমূহ দর্শন করেছেন। (সূরাহ আন্-নাজম ৫৩/১৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 313-আল্লাহর বাণীঃ তোমরা কি ভেবে দেখেছ লাত ও উয্যা সম্বন্ধে। (সূরাহ আন্-নাজম ৫৩/১৯)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 314-আল্লাহর বাণীঃ এবং তৃতীয় আরেকটি মানাত সম্বন্ধে? (সূরাহ আন্-নাজম ৫৩/২০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 315-আল্লাহর বাণীঃ অতএব আল্লাহ্কে সাজদাহ্ কর এবং তাঁরই ‘ইবাদাত কর। (সূরাহ আন্-নাজম ৫৩/৬২)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 316-আল্লাহর বাণীঃ চন্দ্র দ্বিখন্ডিত হয়ে গেছে। তারা যদি কোন মু‘জিযা দেখে, তবে মুখ ফিরিয়ে নেয়। (সূরাহ আল-কামার ৫৪/১-২)
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 317-আল্লাহর বাণীঃ যা চলত আমার চোখের সামনে। এটা ছিল তার জন্য পুরস্কার, যাকে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল। আর আমি একে এক নিদর্শনরূপে রেখে দিয়েছি, অতএব কোন নাসীহাত গ্রহণকারী আছে কি? (সূরাহ আল-কামার ৫৪/১৪-১৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 318-আল্লাহর বাণীঃ আর আমি তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি নাসীহাত গ্রহণের জন্য; অতএব কোন নাসীহাত গ্রহণকারী আছে কি? (সূরাহ আল-কামার ৫৪/১৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 319-আল্লাহর বাণীঃ উৎপাটিত খেজুর বৃক্ষের কান্ড। অতএব কেমন কঠোর ছিল আমার আযাব ও আমার ভীতিপ্রদর্শন! (সূরাহ আল-কামার ৫৪/২০-২১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 320-আল্লাহর বাণীঃ ফলে তারা হয়ে গেল খোঁয়াড় নির্মাণকারীর দলিত শুষ্ক তৃণ ও বৃক্ষের প্রশাখার ন্যায়। আর আমি তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি নাসীহাত গ্রহণের জন্য, অতএব কোন নাসীহাত গ্রহণকারী আছে কি? (সূরাহ আল-কামার ৫৪/৩১-৩২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 321-আল্লাহর বাণীঃ আর অতি প্রত্যুষে তাদের উপর আঘাত হানল বিরামহীন শাস্তি। বলা হলঃ আস্বাদন কর আমার আযাব এবং আমার সতর্কবাণীর মজা। (সূরাহ আল-কামার ৫৪/৩৮-৩৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 322-আল্লাহর বাণীঃ আমি তো ধ্বংস করেছি তোমাদের সমপন্থী দলগুলোকে, অতএব এ থেকে নাসীহাত গ্রহণকারী কেউ আছে কি? (সূরাহ আল-কামার ৫৪/৫১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 323-আল্লাহর বাণীঃ অচিরেই এ দল পরাভূত হবে এবং পৃষ্ঠপ্রদর্শন করে পালাবে। (সূরাহ আল-কামার ৫৪/৪৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 324-‘‘অধিকন্তু ক্বিয়ামাতে তাদের শাস্তির প্রতিশ্রুতিকাল এবং ক্বিয়ামাত বড়ই কঠোর ও তিক্ততর।’’ (সূরাহ আল-কামার ৫৪/৪৬)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 325-আল্লাহর বাণীঃ সেখানে এ দু’টি ব্যতীত আরও দু’টি বাগান রয়েছে। (সূরাহ আর্ রহমান ৫৫/৬২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 326-আল্লাহর বাণীঃ তারা তাঁবুতে সুরক্ষিত গৌর বর্ণের হুর। (সূরাহ আর্ রহমান ৫৫/৭২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 327-আল্লাহর বাণীঃ সুবিস্তৃত ছায়া। (সূরাহ ওয়াকি‘আহ ৫৬/৩০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 328-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 329-আল্লাহর বাণীঃ তোমরা যে খর্জুর বৃক্ষগুলো কর্তন করেছ বা যেগুলো কান্ডের উপর স্থির রেখে দিয়েছ, তা তো আল্লাহরই অনুমতিক্রমে; এতো এ জন্য যে, আল্লাহ্ পাপাচারীদেরকে লাঞ্ছিত করবেন- (সূরাহ আল-হাশর ৫৯/৫)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 330-আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ্ এই জনপদবাসীদের নিকট হতে তাঁর রসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে যা কিছু দিয়েছেন। (সূরাহ আল-হাশর ৫৯/৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 331-আল্লাহর বাণীঃ রসূল তোমাদেরকে যা দেয় তা তোমরা গ্রহণ কর (এবং যা থেকে তোমাদেরকে নিষেধ করে তা হতে বিরত থাক)। (সূরাহ আল-হাশর ৫৯/৭)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 332-‘‘আনসারদের যারা এ নগরীতে বসবাস করে আসছে ও ঈমান এনেছে, (তাঁরা মুহাজিরদেরকে ভালবাসে এবং মুহাজিরদেরকে যা দেয়া হয়েছে, তার জন্য তাঁরা অন্তরে আকাঙক্ষা পোষণ করে না)।’’ (সূরাহ আল-হাশর ৫৯/৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 333-আল্লাহর বাণীঃ এবং তাঁরা তাঁদের নিজেদের উপর প্রাধান্য দেয় (নিজেরা অভাবগ্রস্ত হওয়া সত্ত্বেও) শেষ পর্যন্ত। (সূরাহ আল-হাশর ৫৯/৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 334-আল্লাহর বাণীঃ (হে মু’মিনগণ!) আমার শত্রু তোমাদের শত্রুকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। (সূরাহ আল-মুমতাহিনাহ ৬০/১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 335-আল্লাহর বাণীঃ (হে মু’মিনগণ!) যখন তোমাদের কাছে মু’মিন নারীরা দেশত্যাগী হয়ে আসে। (সূরাহ আল-মুমতাহিনাহ ৬০/১০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 336-আল্লাহর বাণীঃ হে নাবী! মু‘মিন নারীরা যখন আপনার কাছে এসে এই মর্মে আনুগত্যের শপথ করে। (সূরাহ আল-মুমতাহিনাহ ৬০/১২)
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 337-আল্লাহর বাণীঃ যিনি আমার পরে আসবেন, যার নাম ‘আহমাদ’। (সূরাহ আসসাফ ৬১/৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 338-আল্লাহর বাণীঃ তাকে প্রেরণ করা হয়েছে তাদের অন্যান্য লোকদের জন্যও, যারা এখনও তাদের সঙ্গে মিলিত হয়নি। (সূরাহ আল-জুমু‘আহ ৬২/৩)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 339-‘‘আর যখন তারা কোন ব্যবসায়ের কিংবা কোন ক্রীড়াকৌতুকের বস্তু দেখে।’’ (সূরাহ আল-জুমু‘আহ ৬২/১১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 340-আল্লাহর বাণীঃ মুনাফিকরা যখন আপনার কাছে আসে তখন তারা বলেঃ আমরা সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আপনি অবশ্যই আল্লাহর রসূল। আর আল্লাহ্ জানেন যে, নিশ্চয় আপনি তো তাঁর রসূল এবং আল্লাহ্ সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, মুনাফিকরা অবশ্যই মিথ্যাচারী। (সূরাহ মুনাফিকুন ৬৩/১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 341-আল্লাহর বাণীঃ তারা নিজেদের শপথসমূহকে ঢালরূপে ব্যবহার করে। (সূরাহ মুনাফিকূন ৬৩/২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 342-আল্লাহর বাণীঃ এটা এ কারণে যে, তারা ঈমান আনার পর কুফরী করেছে, ফলে তাদের অন্তরে মোহর মেরে দেয়া হয়েছে, তাই তারা বোঝে না। (সূরাহ মুনাফিকুন ৬৩/৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 343-আল্লাহর বাণীঃ আর যখন আপনি তাদেরকে দেখবেন, তখন তাদের দৈহিক গঠন আপনাকে চমৎকৃত করবে। আর যদি তারা কথা বলতে থাকে, আপনি তাদের কথা শুনবেন, যদিও তারা দেয়ালে ঠেস লাগানো কাঠ সদৃশ। তারা প্রত্যেকটি শোরগোলকে নিজেদের বিরুদ্ধে মনে করে। তারাই শত্রু, আপনি এদের থেকে সতর্ক থাকুন। আল্লাহ্ এদেরকে বিনাশ করুন। এরা বিভ্রান্ত হয়ে কোন্ দিকে যাচ্ছে? (সূরাহ মুনাফিকূন ৬৩/৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 344-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 345-আল্লাহর বাণীঃ আপনি তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন অথবা তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা না করেন উভয়ই তাদের জন্য সমান। আল্লাহ্ তাদেরকে কখনও ক্ষমা করবেন না। আল্লাহ্ তো পাপাচারী লোকদেরকে হিদায়াতের তাওফীক দান করেন না। (সূরাহ মুনাফিকুন ৬৩/৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 346-আল্লাহর বাণীঃ ‘‘এরাই তারা যারা বলে, আল্লাহর রাসূলের সাহচর্যে যারা রয়েছে তাদের জন্য ব্যয় করো না, যতক্ষণ না তারা সরে পড়ে। আসমান ও যমীনের ধনভান্ডার তো আল্লাহরই। কিন্তু মুনাফিকরা তা বুঝে না।’’ (সূরাহ মুনাফিকূন ৬৩/৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 347-আল্লাহর বাণীঃ তারা বলে: আমরা যদি মদীনায় ফিরে যাই, তবে প্রতিপত্তিশালীরা সেখান থেকে হীন লোকদের অবশ্যই বের করে দিবে। তাদের জেনে রাখা উচিত যে, ইজ্জত ও প্রতিপত্তি তো একমাত্র আল্লাহরই এবং তাঁর রাসূলের ও মু‘মিনদের। কিন্তু মুনাফিকরা তা জানে না। (সূরাহ মুনাফিকূন ৬৩/৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 348-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 349-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 350-‘‘হে নাবী! আল্লাহ্ আপনার জন্য যা হালাল করেছেন, আপনি তা হারাম করেছেন কেন? আপনি আপনার স্ত্রীদের খুশী করতে চাইছেন। আল্লাহ্ অতিশয় ক্ষমাশীল, পরম দয়াল।’’ (সূরাহ আত্-তাহরীম ৬৬/১)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 351-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 352-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 353-আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের অন্তর অন্যায়ের দিকে ঝুঁকে পড়েছে, তাই তোমরা উভয়ে তাওবা করলে ভাল হয়। (সূরাহ আত্-তাহরীম ৬৬/৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 354-আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 355-‘‘যে রুক্ষ স্বভাব, এতদ্ব্যতীত জারজ।’’ (সূরাহ আল-ক্বলাম ৬৮/১৩)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 356-আল্লাহর বাণীঃ পায়ের গোছা পর্যন্ত উন্মুক্ত করার দিনের কথা স্মরণ কর। (সূরাহ আল-ক্বলাম ৬৮/৪২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 357-আল্লাহর বাণীঃ তোমরা ত্যাগ করো না ওয়াদ, সূওয়া, ইয়াগুছ, ইয়াউক ও নাসারকে। (সূরাহ নূহ ৭১/২৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 358-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 359-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 360-আল্লাহর বাণীঃ উঠুন, সতর্ক করুন। (সূরাহ আল-মুদ্দাস্সির ৭৪/২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 361-আল্লাহর বাণীঃ আর আপনার রবের শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করুন। (সূরাহ আল-মুদ্দাস্সির ৭৪/৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 362-আল্লাহর বাণীঃ এবং স্বীয় পরিধেয় বস্ত্র পবিত্র রাখুন। (সূরাহ আল-মুদ্দাস্সির ৭৪/৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 363-আল্লাহর বাণীঃ وَالرِّجْزَ فَاهْجُرْ এবং অপবিত্রতা থেকে দূরে থাকুন- (সূরাহ আল-মুদ্দাস্সির ৭৪/৫)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 364-আল্লাহর বাণীঃ ওয়াহী দ্রুত আয়ত্ত করার জন্য আপনি ওয়াহী অবতীর্ণ হওয়ার সময় আপনার জিহবা নাড়বে না। (সূরাহ আল-ক্বিয়ামাহ ৭৫/১৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 365-‘‘নিশ্চয় এর একত্রীকরণ ও পাঠ করিয়ে দেয়ার দায়িত্ব আমার।’’ (সূর আল-ক্বিয়ামাহ ৭৫/১৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 366-আল্লাহর বাণীঃ সুতরাং আমি যখন তা পাঠ করি, তখন আপনি সেই পাঠের অনুসরণ করুন। (সূরাহ আল-ক্বিয়ামাহ ৭৫/১৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 367-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 368-আল্লাহর বাণীঃ যা অট্টালিকা সদৃশ বড় বড় স্ফুলিঙ্গ নিক্ষেপ করবে। (সূরাহ আল-মুরসলাত ৭৭/৩২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 369-আল্লাহর বাণীঃ যেন তা পীত বর্ণের বড় বড় উট। (সূরাহ আল-মুরসলাত ৭৭/৩৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 370-আল্লাহর বাণীঃ এটা এমন দিন, যে দিন তারা কথা বলতে পারবে না। (সূরাহ আল-মুরসলাত ৭৭/৩৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 371-‘‘সে দিন শিংগায় ফুঁ দেয়া হবে, তখন তোমরা দলে দলে আসবে।’’ (সূরাহ আন্নাবা ৭৮/১৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 372-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 373-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 374-যেদিন সব মানুষ জগতসমূহের প্রতিপালকের সামনে দাঁড়াবে। (সূরাহ মুতাফ্ফিফীন ৮৩/৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 375-তার হিসাব-নিকাশ সহজেই নেয়া হবে। (সূরা আল-ইন্শিকাক ৮৪/৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 376-আল্লাহর বাণীঃ অবশ্যই তোমরা এক অবস্থা থেকে অন্যাবস্থায় উপনীত হবে। (সূরাহ আল-ইন্শিকাক ৮৪/১৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 377-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 378-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 379-‘‘শপথ দিবাভাগের, যখন তা উদ্ভাসিত হয়।’’ (সূরাহ আল-লাইল ৯২/২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 380-‘‘এবং শপথ তাঁর, যিনি নর ও নারী সৃষ্টি করেছেন।’’ (সূরাহ আল-লায়ল ৯৩/৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 381-আল্লাহর বাণীঃ সুতরাং কেউ দান করলে মুত্তাকী হলে। (সূরাহ আল-লাইল ৯২/৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 382-আল্লাহর বাণীঃ এবং যা উত্তম তা সত্য বলে গ্রহণ করলে। (সূরাহ আল-লাইল ৯২/৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 383-‘‘আমি তার জন্য সুগম করে দেব সহজ পথ।’’ (সূরাহ আল-লাইল ৯২/৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 384-আল্লাহর বাণীঃ এবং কেউ কার্পণ্য করলে ও নিজকে স্বয়ংসম্পূর্ণ মনে করলে। (সূরাহ আল-লাইল ৯২/৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 385-আল্লাহর বাণীঃ আর যা উত্তম তা অস্বীকার করলে। (সূরাহ আল-লাইল ৯২/৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 386-‘‘আমি তার জন্য সুগম করে দেব সহজ পথ।’’ (সূরাহ আল-লাইল ৯২/৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 387-আল্লাহর বাণীঃ আপনার রব আপনাকে ত্যাগও করেননি এবং আপনার সঙ্গে দুশমনীও করেননি। (সূরাহ ওয়াদ্ দুহা ৯৩/৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 388-আল্লাহর বাণীঃ আপনার রব আপনাকে ত্যাগও করেননি এবং আপনার সঙ্গে দুশমনীও করেননি। (সূরাহ ওয়াদ্ দুহা ৯৩/৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 389-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 390-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 391-আল্লাহর বাণীঃ যিনি সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত পিন্ড থেকে। (সূরাহ ‘আলাক ৯৬/২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 392-আল্লাহর বাণীঃ পাঠ করুন, আর আপনার রব অতিশয় দয়ালু। (সূরাহ আলাক ৯৬/৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 393-‘‘যিনি শিক্ষা দিয়েছেন কলমের সাহায্যে।’’ (সূরাহ আলাক ৯৬/৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 394-আল্লাহর বাণীঃ তার এরূপ করা কখনই উচিত নয়, যদি সে এরূপ করা থেকে ফিরিয়ে না আসে, তবে আমি অবশ্যই তাকে কপালের কেশগুচ্ছ ধরে হিঁচড়ে নিয়ে যাবো। যে কেশগুচ্ছ মিথ্যাচারী, পাপাচারীর। (সূরাহ আলাক ৯৬/১৫-১৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 395-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 396-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 397-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 398-আল্লাহর বাণীঃ অতএব, কেউ অণূ পরিমাণ নেক কাজ করে থাকলে, সে তা দেখতে পাবে। (সূরাহ যিলযাল ৯৯/৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 399-আল্লাহর বাণীঃ আর কেউ অণু পরিমাণ বদ কাজ করে থাকলে, সে তাও দেখতে পাবে। (সূরাহ যিলযাল ৯৯/৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 400-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 401-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 402-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 403-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 404-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 405-আল্লাহর বাণীঃ এবং আপনি লোকদেরকে দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করতে দেখবেন। (সূরাহ নাসর ১১০/২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 406-তখন আপনি আপনার রবের প্রশংসার সহিত পবিত্রতা-মহিমা বর্ণনা করতে থাকুন এবং তাঁর সমীপে ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকুন। বস্তুতঃ তিনি তো অতিশয় তাওবা ক্বুবূলকারী।’’ (সূরাহ নাসর ১১০/৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 407-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 408-আল্লাহর বাণীঃ ধ্বংস হোক আবূ লাহাবের হাত দু’টি এবং ধ্বংস হোক সে নিজেও। তার মাল-দৌলাত এবং সে যা উপার্জন করেছে তার কোন কাজে আসেনি। (সূরাহ লাহাব ১১১/১-২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 409-আল্লাহর বাণীঃ শীঘ্রই সে দগ্ধ হবে লেলিহান আগুনে। (সূরাহ লাহাব ১১১/৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 410-আল্লাহর বাণীঃ এবং তার স্ত্রীও যে কাঠের বোঝা বহন করে। (সূরাহ লাহাব ১১/৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 411-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 412-আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ্ কারো মুখাপেক্ষী নন। (সূরাহ ইখলাস ১১২/২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 413-তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। এবং তাঁর সমতুল্য কেউই নাই। (সূরাহ ইখলাস ১১২/৩-৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 414-পরিচ্ছেদ নাই।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-ওয়াহী কীভাবে অবতীর্ণ হয় এবং সর্বপ্রথম যা অবতীর্ণ হয়েছিল।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 3-কুরআন কুরায়শ এবং আরবদের ভাষায় অবতীর্ণ হয়েছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-কুরআন সংকলনের অধ্যায়
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 5-নবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর কাতিব (ওয়াহী লিখক)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-কুরআন সাত উপ (আঞ্চলিক) ভাষায় অবতীর্ণ হয়েছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-কুরআন সংকলন
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 8-জিব্‌রীল (আঃ) নবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর সঙ্গে কুরআন মাজীদ শুনতেন ও শুনাতেন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-নবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর যে সব সহাবী ক্বারী ছিলেন।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 10-সূরা ফাতিহার ফযীলত
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 11-সূরাহ আল-বাকারাহ্‌র ফযীলত।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 12-সূরা কাহ্‌ফের ফযীলত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-সূরা আল্ ফাত্‌হর ফযীলত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-কুল্‌হু আল্লাহু আহাদ (সুরাহ ইখলাস)- এর ফযীলত।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 15-মু’আব্‌বিযাত (সূরা ফালাক ও সূরা নাস)- এর ফযীলত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-কুরআন মাজীদ তিলাওয়াতের সময় প্রশান্তি নেমে আসে ও মালায়িকাহ অবতীর্ণ হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-যারা বলে, দুই মলাটের মধ্যে (কুরআন) যা কিছু আছে তা বাদে নবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কিছু রেখে যাননি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-সব কালামের উপর কুরআনের শ্রেষ্ঠত্ব।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 19-কিতাবুল্লাহ্‌র ওয়াসিয়্যাত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-যার জন্য কুরআন যথেষ্ট নয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 21-কুরআন তিলাওয়াতকারী হবার আকাঙ্ক্ষা পোষণ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 22-তোমাদের মধ্যে সে ব্যক্তি উত্তম, যে নিজে কুরআন শিখে এবং অন্যকে শিখায়।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 23-মুখস্থ কুরআন পাঠ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-কুরআন মাজীদ বারবার তিলাওয়াত করা ও স্মরণ রাখা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 25-জন্তুর পিঠে বসে কুরআন পাঠ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-শিশুদের কুরআন শিক্ষাদান।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 27-কোরআন মুখস্ত করে ভুলে যাওয়া এবং কেউ কি বলতে পারে, আমি অমুক অমুক আয়াত ভুলে গেছি?
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 28-যারা সূরা বাকারাহ বা অমুক অমুক সূরা বলাতে দোষ মনে করেন না।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 29-সুস্পষ্ট ও ধীরে কুরআন তিলাওয়াত করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 30-‘মাদ’ সহকারে কিরাআত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 31-আত্‌তারজী’ (ছন্দময় সুমধুর সুরে পাঠ করা)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-মধুর কণ্ঠে কুরআন তিলাওয়াত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-যে অন্যের নিকট থেকে কুরআন পাঠ শুনতে ভালবাসে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-তিলাওয়াতকারী তিলাওয়াত শোনার পর শ্রোতার মন্তব্য ‘তোমার জন্য এটাই যথেষ্ট’।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-কতটুকু সময়ে কুরআন খতম করা যায়?
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 36-কুরআন তিলাওয়াতকালে ক্রন্দন করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 37-যে ব্যক্তি দেখানো বা দুনিয়ার লোভে অথবা গর্বের জন্য কুরআন পাঠ করে
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 38-যতক্ষণ মন চায় কুরআন তিলাওয়াত করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 2-বিয়ে করার অনুপ্রেরণা দান। শ্রবণ করিনি
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-রাসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর বাণী, “তোমাদের মধ্যে যাদের বিয়ের সামর্থ্য আছে, সে যেন বিয়ে করে। কেননা, বিয়ে তার দৃষ্টিকে নিম্নমুখী রাখতে সাহায্য করবে এবং তার লজ্জাস্থান রক্ষা করবে এবং যার প্রয়োজন নেই সে বিয়ে করবে কিনা?”
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-বিয়ে করার যার সামর্থ্য নেই, সে সওম পালন করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-বহুবিবাহ
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 6-যদি কেউ কোন নারীকে বিয়ে করার উদ্দেশ্যে হিজরাত করে কিংবা কোন নেক কাজ করে তবে সে তার নিয়্যত অনুসারে (কর্মফল) পাবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-এমন দরিদ্র লোকের সঙ্গে বিয়ে যিনি কুরআন ও ইসলাম সম্পর্কে অবহিত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-কেউ যদি তার (মুসলিম) ভাইকে বলে, আমার স্ত্রীদের মধ্যে যাকে চাও, আমি তোমার জন্য তাকে ত্বলাক্ব দেব।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-বিয়ে না করা এবং খাসি হয়ে যাওয়া অপছন্দনীয়।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 10-কুমারী মেয়েদেরকে বিয়ে করা সম্পর্কে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 11-তালাক্বপ্রাপ্তা অথবা বিধবা মেয়েকে বিয়ে করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-বয়স্ক পুরুষের সঙ্গে অল্প বয়স্কা মেয়েদের বিয়ে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-কোন্‌ প্রকৃতির মেয়ে বিয়ে করা উচিত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-দাসী গ্রহণ এবং আপন দাসীকে মুক্ত করে বিয়ে করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 15-ক্রীতদাসীকে আযাদ করাকে মাহ্‌র হিসাবে গণ্য করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-দরিদ্র ব্যক্তির বিয়ে করা বৈধ। আল্লাহ্‌ তা'আলা ইরশাদ করেনঃ "যদি তারা দরিদ্র হয়, আল্লাহ্‌ তার মেহেরবানীতে সম্পদশালী করে দেবেন।" (সূরা নূর ২৪/৩২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-স্বামী এবং স্ত্রীর একই দ্বীনভুক্ত হওয়া এবং আল্লাহ্‌র বাণীঃ
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 18-বিয়ের ব্যাপারে ধন-সম্পদের সামঞ্জস্য প্রসঙ্গে এবং ধনী মহিলার সঙ্গে গরীব পুরুষের বিয়ে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-অশুভ স্ত্রীলোকদের থেকে দূরে থাকা। আল্লাহ্‌ বলেনঃ
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 20-ক্রীতদাসের সঙ্গে মুক্ত মহিলার বিয়ে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-চারের অধিক বিয়ে না করা সম্পর্কে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-(আল্লাহ্‌ বলেন,), “তোমাদের জন্য দুধমাকে (বিয়ে) হারাম করা হয়েছে।” (সূরাহ আন্‌-নিসা ৪/২৩)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 23-যারা বলে দু’বছরের পরে দুধপান করালে দুধের সম্পর্ক স্থাপন হবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-দুগ্ধ পানকারী হল দুগ্ধদাত্রীর স্বামীর দুগ্ধ-সন্তান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-দুধমার সাক্ষ্য গ্রহণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-কোন্‌ কোন্‌ মহিলাকে বিয়ে করা হালাল এবং কোন্‌ কোন্‌ মহিলাকে বিয়ে করা হারাম।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-“এবং (তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে) তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যার সাথে সঙ্গত হয়েছ তার পূর্ব স্বামীর ঔরসজাত মেয়ে যারা তোমাদের তত্ত্বাবধানে আছে।” (সূরাহ আন্‌-নিসা ৪/২৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-“দু’ বোনকে একত্রে বিয়ে করা (হালাল নয়) তবে অতীতে যা হয়ে গেছে।” (সূরাহ আন্‌-নিসা ৪/২৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-কোন মহিলার আপন ফুফু যদি কোন পুরুষের স্ত্রী হয়, তবে ঐ মহিলা যেন উক্ত পুরুষকে বিয়ে না করে।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 30-আশ্‌-শিগার বা বদল বিয়ে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-কোন মহিলা কোন পুরুষের কাছে নিজেকে সমর্পন করতে পারে কিনা?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-ইহ্‌রামকারীর বিয়ে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-অবশেষে রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মুত’আহ বিয়ে নিষেধ করেছেন।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 34-স্ত্রীলোকের সৎ পুরুষের কাছে নিজেকে (বিয়ের উদ্দেশে) পেশ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 35-নিজের কন্যা অথবা বোনকে বিয়ে দেয়ার উদ্দেশ্যে কোন নেক্‌কার পরহেজগার ব্যক্তির সামনে পেশ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 36-আল্লাহ্‌র বাণী: তোমাদের প্রতি গুনাহ নেই যদি তোমরা কথার ইশারায় নারীদেরকে বিবাহের প্রস্তাব পাঠাও, কিংবা নিজেদের মনে গোপন রাখ। আল্লাহ অবগত আছেন ......... ক্ষমাকারী এবং ধৈর্যশীল। (সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/২৩৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-বিয়ে করার পূর্বে মেয়ে দেখে নেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 38-যারা বলে, ওয়ালী বা অভিভাবক ছাড়া বিয়ে শুদ্ধ হয় না, তারা আল্লাহ্‌ তা'আলার কালাম দলীল হিসাবে পেশ করে:
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 39-ওয়ালী বা অভিভাবক নিজেই যদি বিয়ের প্রার্থী হয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 40-কার জন্য ছোট শিশুদের বিয়ে দেয়া বৈধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-আপন পিতা কর্তৃক নিজ কন্যাকে কোন ইমামের সঙ্গে বিয়ে দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-সুলতানই ওলী (যার কোন ওলী নাই)। এর প্রমাণ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) – এর হাদীসঃ আমি তাকে তোমার কাছে জানা কুরআনের বিনিময়ে বিয়ে দিলাম।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-পিতা বা অভিভাবক কুমারী অথবা বিবাহিতা মেয়েকে তাদের সম্মতি ছাড়া বিবাহ দিতে পারে না।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 44-কন্যার অসন্তুষ্টিতে পিতা তার বিয়ে দিলে তা বাতিল বলে গণ্য হবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 45-ইয়াতীম বালিকার বিয়ে দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-যদি কোন বিয়ে প্রার্থী পুরুষ অভিভাবককে বলে, অমুক মেয়েকে আমার কাছে বিয়ে দিন এবং মেয়ের অভিভাবক বলে, তাকে এত মোহরের বিনিময়ে তোমার সঙ্গে বিয়ে দিলাম, তাহলে এই বিয়ে বৈধ হবে যদিও সে জিজ্ঞেস না করে, তুমি কি রাযী আছ? তুমি কি কবুল করেছ?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-কারো প্রস্তাবের উপর প্রস্তাব দেবে না, যতক্ষণ না তার বিয়ে হবে কিংবা প্রস্তাব ত্যাগ করবে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 48-বিয়ের প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 49-বিয়ের খুৎবাহ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-বিয়ে ও ওয়ালীমায় দফ বাজানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 51-আল্লাহ্‌ তা’আলার বাণীঃ এবং তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের সন্তুষ্টচিত্তে মাহ্‌র পরিশোধ কর। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52-কুরআন শিক্ষা দেয়ার বিনিময়ে মাহ্‌র ব্যতীত বিবাহ প্রদান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-মাহ্‌র হিসাবে দ্রব্যসামগ্রী এবং লোহার আংটি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-বিয়েতে শর্তারোপ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 55-বিয়ের সময় মেয়েদের জন্য যেসব শর্তারোপ করা বৈধ নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 56-বরের জন্য সুফ্‌রা (হলুদ রঙের সুগন্ধি) ব্যবহার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 57-বরের জন্য কিভাবে দোয়া করতে হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 58-বরের জন্য কীভাবে দু’আ করতে হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 59-ঐ নারীদের দোয়া যারা কনেকে সাজায় এবং বরকে উপহার দেয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 60-জিহাদে যাবার পূর্বে যে স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হতে চায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 61-যে ব্যক্তি নয় বছরের মেয়ের সঙ্গে বাসর করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 62-সফরে বাসর করা সম্পর্কে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 63-শোভাযাত্রা ও মশাল ছাড়া দিবাভাগে বাসর করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 64-মহিলাদের জন্য বিছানার চাদর ও বালিশের ওয়ার ব্যবহার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 65-যেসব নারী কনেকে বরের কাছে সাজিয়ে পাঠায় তাদের প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 66-দুলহীনকে উপঢৌকন প্রদান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 67-কনের জন্যে পোশাক-পরিচ্ছদ ইত্যাদি ধার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 68-স্ত্রীর কাছে গমনকালে কী বলতে হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 69-ওয়ালীমাহ একটি অধিকার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 70-ওয়ালীমার ব্যবস্থা করতে হবে একটা বকরী দিয়ে হলেও।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 71-কোন ব্যক্তির কোন স্ত্রীর বিয়ের সময় অন্যদেরকে বিয়ের সময়ের ওয়ালীমার চেয়ে বড় ধরণের ওয়ালীমার ব্যবস্থা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 72-একটি ছাগলের চেয়ে কম কিছুর দ্বারা ওয়ালীমা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 73-ওয়ালীমার দাওয়াত গ্রহণ করা কর্তব্য। যদি কেউ একাধারে সাত দিন অথবা অনুরূপ অধিক দিন ওয়ালীমার ব্যবস্থা করে।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 74-যে দাওয়াত কবূল করে না, সে যেন আল্লাহ্‌ এবং তাঁর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর অবাধ্য হল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 75-বকরীর পায়া খাওয়ানোর জন্যও যদি দাওয়াত করা হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 76-বিয়ে বা অন্যান্য অনুষ্ঠানে দা’ওয়াত গ্রহন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 77-বরযাত্রীদের সঙ্গে মহিলা ও শিশুদের গমন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 78-যদি কোন অনুষ্ঠানে দ্বীনের খেলাফ বা অপছন্দনীয় কোন কিছু নজরে আসে,তা হলে ফিরে আসবে কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 79-নববধূ কর্তৃক বিয়ে অনুষ্ঠানে খিদমত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 80-আন্‌-নাকী বা অন্যন্য যাতে মাদকতা নেই। এমন শরবত ওয়ালীমাতে পান করানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 81-নারীদের প্রতি সদ্ব্যবহার ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 82-নারীদের প্রতি সদ্ব্যবহারের ওসীয়ত।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 83-আল্লাহ্‌ তা’য়ালা বলেন, “তোমরা নিজেকে এবং তোমাদের পরিবারবর্গকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও।” (সূরা আত-তাহরীমঃ ৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 84-পরিবার-পরিজনের সঙ্গে উত্তম ব্যবহার।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 85-কোন ব্যক্তির নিজ কন্যাকে তার স্বামী সম্পর্কে নাসীহাত দান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 86-স্বামীর অনুমতি নিয়ে স্ত্রীদের নফল সওম পালন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 87-কোন মহিলা তার স্বামীর বিছানা ছেড়ে রাত কাটালে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 88-কোন মহিলা স্বামীর অনুমতি ব্যতীত অন্য কাউকে স্বামীগৃহে প্রবেশ করতে দিবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 89-৬৭/৮৮. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 90-‘আল-আশীর’ অর্থাৎ স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ হওয়া। ‘আল-আশীর’ বলতে সাথী-সঙ্গী বা বন্ধুকে বোঝায়। এ শব্দ মু’আশারা থেকে গৃহীত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 91-তোমার স্ত্রীর তোমার ওপর অধিকার আছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 92-স্ত্রী স্বামীগৃহের রক্ষক।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 93-পুরুষগণ নারীদের উপর কর্তৃত্বশীল এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের এককে অন্যের উপর মর্যাদা প্রদান করেছেন......... নিশ্চয় আল্লাহ সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ। (সূরাহ আন্‌-নিসা ৪/৩৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 94-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর আপন স্ত্রীদের সঙ্গে আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত এবং তাদের কক্ষের বাইরে অন্য কক্ষে অবস্থানের ঘটনা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 95-স্ত্রীদের প্রহার করা নিন্দনীয় কাজ এবং আল্লাহ্‌ তা’আলা বলেনঃ (প্রয়োজনে) “তাদেরকে মৃদু প্রহার কর।” (সূরাহ আন-নিসাঃ ৪/৩৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 96-অবৈধ কাজে স্ত্রী স্বামীর আনুগত্য করবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 97-এবং যদি কোন নারী স্বীয় স্বামী হতে রূঢ়তা কিংবা উপেক্ষার আশঙ্কা করে। (সূরাহ আন্‌-নিসা ৪/১২৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 98-‘আয্‌ল প্রসঙ্গে
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 99-সফরে যেতে ইচ্ছে করলে স্ত্রীদের মধ্যে লটারী করে নেবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 100-যে স্ত্রী স্বামীকে নিজের পালার দিন সতীনকে দিয়ে দেয় এবং এটা কীভাবে ভাগ করতে হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 101-আপন স্ত্রীদের মধ্যে ইনসাফ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 102-যখন কেউ সাইয়্যেবা স্ত্রী [২০] থাকা অবস্থায় কুমারী মেয়ে বিয়ে করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 103-যখন কেউ কুমারী স্ত্রী থাকা অবস্থায় কোন বিধবাকে বিয়ে করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 104-যে ব্যাক্তি একই গোসলে একাধিক স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 105-দিনের বেলা স্ত্রীদের নিকট গমন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 106-কেউ যদি অসুস্থ হয়ে স্ত্রীদের অনুমতি নিয়ে এক স্ত্রীর কাছে সেবা-শুশ্রূষার জন্য থাকে যদি তাকে সবাই অনুমতি দেয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 107-এক স্ত্রীকে অন্য স্ত্রীর চেয়ে অধিক ভালবাসা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 108-কোন নারীর কৃত্রিম সাজ-সজ্জা করা এবং সতীনের মুকাবিলায় গর্ব প্রকাশ করা নিষেধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 109-আত্মমর্যাদাবোধ।
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 110-মহিলাদের বিরোধিতা এবং তাদের ক্রোধ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 111-কন্যার মধ্যে ঈর্ষা সৃষ্টি হওয়া থেকে বাধা প্রদান এবং ইনসাফমূলক কথা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 112-পুরুষের সংখ্যা কম হবে এবং নারীর সংখ্যা বেড়ে যাবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 113-‘মাহ্‌রাম’ অর্থাৎ যার সঙ্গে বিয়ে হারাম সে ব্যতীত অন্য কোন পুরুষের সঙ্গে কোন নারী নির্জনে দেখা করবে না এবং স্বামীর অসাক্ষাতে কোন নারীর কাছে কোন পুরুষের গমন (হারাম)।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 114-লোকজন না থাকলে স্ত্রীলোকের সঙ্গে পুরুষের কথা বলা জায়িজ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 115-নারীর বেশধারী পুরুষের নিকট নারীর প্রবেশ নিষিদ্ধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 116-সন্দেহজনক না হলে হাব্‌শী বা অনুরূপ লোকদের প্রতি মহিলারা দৃষ্টি দিতে পারবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 117-প্রয়োজন দেখা দিলে মেয়েদের ঘরের বাইরে যাতায়াত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 118-মসজিদে অথবা অন্য কোথাও যাবার জন্য মহিলাদের স্বামীর অনুমতি গ্রহণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 119-দুধ সম্পর্কীয় মহিলাদের নিকট গমন করা এবং তাদের দিকে দৃষ্টিপাত করার বৈধতা সম্পর্কে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 120-কোন মহিলা তার দেখা আরেক মহিলার দেহের বর্ণনা নিজের স্বামীর কাছে দিবে না।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 121-কোন ব্যক্তির এ কথা বলা যে, নিশ্চয়ই আজ রাতে সে তার সকল স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 122-দীর্ঘ অনুপস্থিতির পর রাতে পরিবারের নিকট ঘরে প্রবেশ করা উচিত নয়, যাতে করে কোন কিছু তাকে আপন পরিবার সম্পর্কে সন্দিহান করে তোলে, অথবা তাদের অপ্রীতিকর কিছু চোখে পড়ে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 123-সন্তান কামনা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 124-অনুপস্থিত স্বামীর স্ত্রী ক্ষুর ব্যবহার করবে এবং এলোকেশী নারী (মাথায়) চিরুনি করে নিবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 125-“তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভাই, ভাই - এর ছেলে, বোনের ছেলে, নিজেদের মহিলাগণ, স্বীয় মালিকানাধীন দাসী, পুরুষদের মধ্যে যৌন কামনামুক্ত পুরুষ আর নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ছাড়া অন্যের কাছে নিজেদের শোভা সৌন্দর্য প্রকাশ না করে।” (সূরাহ আন্‌-নূর ২৪/৩১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 126-যারা বয়ঃপ্রাপ্ত হয়নি। (সুরাহ্‌ আন্‌-নূর ২৪/৫৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 127-কোন ব্যক্তি তার সাথীকে বলা যে, তোমরা কি গত রাতে যৌন সঙ্গম করেছ? এবং ধমক দেয়া কালে কোন ব্যক্তির নিজ কন্যার কোমরে আঘাত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ “হে নবী! তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও তখন তাদেরকে তালাক দাও তাদের ‘ইদ্দাতের প্রতি লক্ষ্য রেখে, আর ‘ইদ্দাতের হিসাব সঠিকভাবে গণনা করবে।” (সূরাহ আত্‌-ত্বলাক ৬৫/১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-হায়েয অবস্থায় ত্বলাক্ব দিলে তা ত্বলাক্ব বলে গন্য হবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-ত্বলাক্ব দেয়ার সময় স্বামী কি তার স্ত্রীর সম্মুখে ত্বলাক্ব দেবে?
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 5-যারা তিন ত্বলাক্বকে জায়েয মনে করেন। যেমন মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 6-যে ব্যক্তি তার স্ত্রীদেরকে (পার্থিব সুখ কিংবা পরকালীন সুখ বেছে নেয়ার) ইখ্‌তিয়ার দিল।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-যে (তার স্ত্রীকে) বলল- ‘আমি তোমাকে পৃথক করলাম’, বা ‘আমি তোমাকে বিদায় দিলাম’, বা ‘তুমি মুক্ত বা বন্ধনহীন’ অথবা এমন কোন বাক্য উচ্চারণ করল যা দ্বারা ত্বলাক্ব উদ্দেশ্য হয়। তবে তা তার নিয়্যাতের উপর নির্ভর করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-যে ব্যক্তি তার স্ত্রীকে বলল- “তুমি আমার জন্য হারাম।”
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-(মহান আল্লাহর বাণী): হে নবী ! আল্লাহ যা তোমার জন্য হালাল করেছেন তা তুমি কেন হারাম করছ? (সূরাহ আত্‌-তাহরীম ৬৬/১)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 10-বিয়ের আগে ত্বলাক্ব নেই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-বিশেষ কারণে যদি কেউ স্বীয় স্ত্রীকে বোন বলে পরিচয় দেয়, তাতে কিছু হবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-বাধ্য হয়ে, মাতাল ও পাগল অবস্থায় ত্বলাক্ব দেয়া আর এ দু‘য়ের বিধান সম্বন্ধে। ভূলবশতঃ ত্বলাক্ব দেয়া এবং শির্‌ক ইত্যাদি সম্বন্ধে। (এসব নিয়্যাতের উপর নির্ভরশীল)।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 13-খুলা‘র [২৭] বর্ণনা এবং ত্বলাক্ব হওয়ার নিয়ম।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 14-স্বামী-স্ত্রীর দ্বন্দ্ব হলে (অথবা প্রয়োজনের তাগিদে) ক্ষতির আশঙ্কায় খুলা‘র প্রতি ইশারা করতে পারে কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-দাসীকে বিক্রয় করা ত্বলাক্ব হিসাবে গণ্য হয় না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-দাসী স্ত্রী আযাদ হয়ে গেলে গোলাম স্বামীর সঙ্গে থাকা বা না থাকার ইখ্‌তিয়ার।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 17-বারীরার স্বামীর ব্যাপারে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর সুপারিশ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-৬৮/১৭. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-মহান আল্লাহর বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-মুশরিক নারী মুসলমান হলে তার বিবাহ ও ইদ্দাত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 21-যিম্মি বা হারবীর কোন মুশরিক বা খৃষ্টান স্ত্রী যদি ইসলাম গ্রহণ করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-মহান আল্লাহর বাণীঃ “যারা নিজেদের স্ত্রীদের নিকট না যাওয়ার জন্য শপথ গ্রহণ করে, তাদের জন্য চার মাসের অবকাশ আছে। যদি তারা উক্ত সময়ের মধ্যে ফিরে আসে, তবে নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। এবং তারা যদি তালাক দেয়ার সংকল্প করে, তবে আল্লাহ সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ।” (সূরাহ আল -বাক্বারা ২/২২৬-২২৭)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 23-নিরুদ্দিষ্ট ব্যক্তির পরিবার ও তার সম্পদের বিধান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-যিহার [২৮]
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-ইশারার মাধ্যমে ত্বলাক্ব ও অন্যান্য কাজ।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 26-লি'আন [২৯] (অভিসম্পাত সহকারে শপথ)।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 27-ইঙ্গিতে সন্তান অস্বীকার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-লি'আনকারীকে শপথ করানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-পুরুষকে প্রথমে লি'আন করানো হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-লি'আন এবং লি'আনের পর ত্বলাক্ব দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-মসজিদে লি'আন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর উক্তি আমি যদি সুস্পষ্ট প্রমাণ ব্যতীত রজম করতাম।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-লি'আনকারীণীর মোহ্‌র।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-লি'আনকারীদ্বয়কে ইমামের এ কথা বলা যে, নিশ্চয় তোমাদের কোন একজন মিথ্যাচারী, তাই তোমাদের কে তাওবা করতে প্রস্তুত আছ ?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-লি'আনকারীদ্বয়কে বিচ্ছিন্ন করে দেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 36-লি'আনকারিণীকে সন্তান অর্পণ করা হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-ইমামের উক্তিঃ হে আল্লাহ! সত্য প্রকাশ করে দিন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-যদি মহিলাকে তিন তালাক দেয় অতঃপর ইদ্দাত শেষে সে অন্য স্বামীর কাছে বিয়ে বসে, কিন্তু সে তাঁকে স্পর্শ (সঙ্গম) করল না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ “তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের হায়িয বন্ধ হয়ে গেছে.......... যদি তোমাদের সন্দেহ দেখা দেয় তাদের ইদ্দাত তিন মাস এবং তাদেরও যাদের এখনও হায়িয আসা আরম্ভ হয়নি।” (সূরাহ আত্-ত্বলাকঃ ৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-আল্লাহ্‌ তা’আলার বাণীঃ “গর্ভবতী মহিলাদের ইদ্দত কাল সন্তান প্রসব করা পর্যন্ত।” (সূরাহ আত্‌-ত্বলাকঃ ৪)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 41-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ ত্বলাক্বপ্রাপ্তা মহিলারা তিন কুরূ পর্যন্ত অপেক্ষা করবে। (সূরাহ আল-বাক্বারা ২/২২৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-ফাতিমা বিন্‌ত কায়সের ঘটনা
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 43-স্বামীর গৃহে অবস্থান করলে যদি ত্বলাক্বপ্রাপ্তা নারী তার স্বামীর পরিবারের লোকজনের গালমন্দ দেয়ার বা তার ঘরে চোর ইত্যাদির প্রবেশ করার ভয় করে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 44-মহান আল্লাহর বাণীঃ “তাদের জন্য গোপন করা বৈধ হবে না যা আল্লাহ তাদের জরায়ুতে সৃষ্টি করেছেন” (সূরাহ আল-বাক্বরাহ ২:২২৮) হায়িয বা গর্ভসঞ্চার
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ “ত্বলাক্বপ্রাপ্তাদের স্বামীরা (ইদ্দাতের মধ্যে) তাদের ফিরিয়ে আনার অগ্রাধিকার রাখে।” (সূরাহ আল-বাক্বারাহঃ ২২৮)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 46-ঋতুবতীকে ফিরিয়ে নেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-বিধবা (যার স্বামী মারা গেছে) মহিলা চার মাস দশ দিন শোক পালন করবে।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 48-শোক পালনকারিণীর জন্য সুরমা ব্যবহার করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 49-তুহুর অর্থাৎ পবিত্রতার সময় শোক পালনকারিণীর জন্য চন্দন কাঠের সুগন্ধি ব্যবহার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-শোক পালনকারিণী হালকা রং-এর সুতার কাপড় ব্যবহার করতে পারে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 51-(মহান আল্লাহ্‌র বাণী): তোমাদের মধ্য হতে যারা স্ত্রীদেরকে রেখে মারা যাবে সে অবস্থায় স্ত্রীরা নিজেদেরকে চার মাস দশ দিন বিরত রাখবে। তারপর যখন তাদের ইদ্দৎকাল পূর্ণ হবে, তখন তোমাদের নিজেদের সম্বন্ধে বৈধভাবে যা কিছু করবে তাতে তোমাদের কোন গুনাহ নেই। বস্তুতঃ তোমরা যা কিছু করছ, আল্লাহ সে বিষয়ে পরিজ্ঞাত। (সুরাহ আল-বাক্বারা ২/২৩৪)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 52-বেশ্যার উপার্জন ও অবৈধ বিয়ে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 53-নিভৃতেবাস করার পরে মাহ্‌রের পরিমাণ, অথবা নির্জনবাস ও স্পর্শ করার পূর্বে ত্বলাক্ব দিলে স্ত্রীর মাহ্‌র এবং কিভাবে নির্জনবাস প্রমাণিত হবে সে প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-তালাকপ্রাপ্তা নারীর যদি মোহর নির্ণিত না হয় তাহলে সে মুত’আ পাবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-পরিবার-পরিজনের জন্য খরচ করার ফযীলত।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 3-পরিবার-পরিজনের উপর ব্যয় করা ওয়াজিব।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-পরিবারের জন্য এক বছরের খাদ্য সঞ্চয় করে রাখা এবং তাদের জন্য কেমনভাবে খরচ করতে ‎হবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-স্বামীর অনুপস্থিতিতে স্ত্রী ও সন্তানের খোরপোষ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-স্বামীর গৃহে স্ত্রীর কাজকর্ম করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-স্ত্রীর জন্য খাদিম।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-নিজ পরিবারে গৃহকর্তার কাজকর্ম।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-স্বামী যদি (যথাযথ) খরচ না করে, তাহলে তার অজ্ঞাতে স্ত্রী তার ও সন্তানের প্রয়োজন অনুসারে ‎ন্যায়সঙ্গতভাবে খরচ করতে পারে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-স্বামীর সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণ ও তার ব্যয় নির্বাহ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-মহিলাদের যথাযোগ্য পরিচ্ছদ দান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-সন্তান লালন-পালনের ব্যাপারে স্বামীকে সাহায্য করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-নিজ পরিবারের জন্য অসচ্ছল ব্যক্তির ব্যয় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-ওয়ারিসের উপরেও অনুরূপ দায়িত্ব আছে। ‎
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উক্তি (ঋণের) কোন বোঝা অথবা সন্তান-সন্ততি রেখে ‎মারা যাবে, তার দায়-দায়িত্ব আমার উপর ন্যস্ত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-দাসী ও অন্যান্য নারী কর্তৃক দুধ পান করানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আল্লাহ তা’আলার বাণীঃ আমি যে রিয্‌ক তোমাদের দিয়েছি তা থেকে পবিত্রগুলো আহার কর- (সূরাহ ‎আল-বাক্বারাহ ২/১৭২)।. তিনি আরও বলেনঃ তোমাদের উপার্জিত পবিত্র বস্তু থেকে আহার কর- ‎‎(সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/২৬৭)। ‎
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 3-আহারের পূর্বে বিসমিল্লাহ বলা এবং ডান হাত দিয়ে আহার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-আহারের পূর্বে ‘বিসমিল্লাহ’ বলা এবং ডান হাত দিয়ে আহার করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-সঙ্গীর পক্ষ থেকে কোন অসন্তুষ্টির নিদর্শন না দেখলে পাত্রের সবদিক থেকে খুঁজে খুঁজে খাওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-আহার ও অন্যান্য কাজ ডান দিক থেকে শুরু করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-পরিতৃপ্ত হওয়া পর্যন্ত আহার করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 8-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ অন্ধের জন্য দোষ নেই,......... যাতে তোমরা বুঝতে পার। (সূরাহ আন্-নূর ২৪/৬১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-নরম রুটি খাওয়া এবং টেবিল ও (চামড়ার) দস্তরখানে খাওয়া।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 10-ছাতু
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-কোন খাবারের নাম বলে চিনে না নেয়া পর্যন্ত নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আহার করতেন না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-একজনের খাবার দু’জনের জন্য যথেষ্ট।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-মু’মিন ব্যক্তি এক পেটে খায়।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 14-হেলান দিয়ে আহার করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 15-ভুনা গোশ্‌ত সম্বন্ধে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-খাযীরা সম্পর্কে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-পনির প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-সিলক ও যব প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-গোশত দাঁত দিয়ে ছিঁড়ে এবং তুলে নিয়ে খাওয়া
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 20-বাহুর গোশত খাওয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 21-চাকু দিয়ে গোশ্‌ত কাটা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কখনো কোন খাবারে দোষ-ত্রুটি ধরতেন না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-যবের আটায় ফুঁক দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁর সহাবীগণ যা খেতেন।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 25-‘তালবীনা’ প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-‘সারীদ’ প্রসঙ্গে
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 27-ভুনা বক্‌রী এবং স্কন্ধ ও পার্শ্বদেশ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 28-পূর্ববর্তী মনীষীগণ তাঁদের বাড়ীতে ও সফরে গোশ্‌ত এবং অন্যান্য যেসব খাদ্য সঞ্চিত রাখতেন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 29-হায়স প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-রৌপ্য খচিত পাত্রে আহার করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-খাদ্যদ্রব্যের আলোচনা
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 32-তরকারী প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-হাল্‌ওয়া ও মধু
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 34-কদু প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-ভাইদের জন্য আহারের ব্যবস্থা করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-কাউকে খাওয়ার দাওয়াত দিয়ে নিজে অন্য কাজে ব্যস্ত হওয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-শুরুয়া প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-শুকনা গোশ্‌ত প্রসঙ্গে
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 39-একই দস্তরখানে সাথীকে কিছু এগিয়ে দেয়া বা তার নিকট হতে কিছু নেয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-তাজা খেজুর ও কাঁকুড় প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-রদ্দি খেজুর প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-তাজা ও শুকনা খেজুর প্রসঙ্গে
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 43-খেজুর গাছের মাথী খাওয়া প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-আজওয়া খেজুর প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-এক সঙ্গে মিলিয়ে একাধিক খেজুর খাওয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-কাঁকুড় প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-খেজুর বৃক্ষের বারাকাত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-একই সঙ্গে দু’রকম খাদ্য বা সুস্বাদের খাদ্য খাওয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 49-দশজন দশজন করে মেহমান ভিতরে ডাকা এবং দশজন দশজন করে খেতে বসা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-রসূন ও (দূর্গন্ধযুক্ত) তরকারী মাকরূহ হওয়া প্রসঙ্গে
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 51-কাবাছ-পিলু গাছের পাতা প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52-আহারের পর কুলি করা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 53-রুমাল দিয়ে মুছে ফেলার আগে আঙ্গুল চেটে ও চুষে খাওয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-রুমাল প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 55-খাওয়ার পর কী পড়বে?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 56-খাদিমের সঙ্গে আহার করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 57-কৃতজ্ঞ আহারকারী ধৈর্যশীল সিয়াম পালনকারীর মতো
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 58-কোন ব্যক্তিকে খাওয়ার জন্য দাওয়াত দিলে এ কথা বলা যে, এ ব্যক্তি আমার সঙ্গের।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 59-রাতের খাবার পরিবেশন করা হলে তা রেখে অন্য কাজে জলদি করবে না।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 60-মহান আল্লাহর বাণীঃ “খাওয়া শেষ হলে তোমরা চলে যাবে।” (সূরাহ আল-আহযাব ৩৩: ৫৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-যে সন্তানের আকিকা দেয়া হবে না, জন্ম লাভের দিনেই তার নাম রাখা ও তাহ্নীক করা (কিছু ‎চিবিয়ে তার মুখে দেয়া)।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 3-‎ ‘আকিকার মাধ্যমে শিশুর অশুচি দূর করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-ফারা সম্পর্কে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-আতীরাহ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-শিকারের সময় বিস্মিল্লাহ্ বলা। ‎
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-তীর লব্ধ শিকার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-তীরের ফলকে আঘাতপ্রাপ্ত শিকার
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-ধনুকের সাহায্যে শিকার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-ছোট ছোট পাথর নিক্ষেপ করা ও বন্দুক মারা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-যে ব্যাক্তি শিকার বা পশু রক্ষার কুকুর ব্যাতীত অন্য কুকুর পালন করে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 8-শিকারী কুকুর যদি শিকারের কিছুটা খেয়ে ফেলে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-শিকার যদি দু’ বা তিনদিন শিকারী থেকে অদৃশ্য থাকে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 10-শিকারের সঙ্গে যদি অন্য কুকুর পাওয়া যায়
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-শিকারে অভ্যস্ত হওয়া সম্পর্কে
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 12-পর্বতে শিকার করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-মহান আল্লাহ্‌র ইরশাদঃ তোমাদের জন্য সমুদ্রের শিকার হালাল করা হয়েছে . . .. . . .. . . .. . । (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৯৬)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 14-ফড়িং খাওয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-অগ্নিপূজকদের বাসনপত্র ও মৃত জানোয়ার
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-যবহের বস্তুর উপর বিসমিল্লাহ বলা এবং ইচ্ছাকৃতভাবে যে বিসমিল্লাহ তরক করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-যে জন্তুকে দেব-দেবী ও মূর্তির নামে যবহ করা হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ইরশাদঃ আল্লাহ্‌র নামে যবহ করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-যে জিনিস রক্ত প্রবাহিত করে অর্থাৎ বাঁশ, পাথর ও লোহা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 20-দাসী ও মহিলার যবহ্‌কৃত জন্তু
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 21-দাঁত, হাড় ও নখের সাহায্যে যবহ্‌ করা যাবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-বেদুঈন ও তাদের মত লোকদের যবহ্‌কৃত জন্তু।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-আহলে কিতাবের যবহকৃত জন্তু ও এর চর্বি। তারা দারুল হারবের লোক হোক কিংবা না হোক।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-যে জন্তু পালিয়ে যায় তার হুকুম বন্য জন্তুর মত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-নহর ও যবহ্‌ করা
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 26-পশুর অঙ্গহানি করা, বেঁধে তীর দ্বারা হত্যা করা ও চাঁদমারি করা মাকরূহ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 27-মুরগীর গোশ্‌ত
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 28-ঘোড়ার গোশ্‌ত
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 29-গৃহপালিত গাধার গোশ্‌ত
      (হাঃ ৯ | রেঞ্জঃ )
    • 30-গোশ্‌তভোজী যাবতীয় হিংস্র জন্তু খাওয়া প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-মৃত জন্তুর চামড়া
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 32-কস্তুরী
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 33-খরগোশ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-যব্ব
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 35-যদি জমাট কিংবা তরল ঘিয়ের মধ্যে ইঁদুর পড়ে
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 36-পশুর মুখে চিহ্ন লাগানো ও দাগানো
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 37-কোন দল মালে গনিমত লাভ করার পর যদি তাদের কেউ সাথীদের অনুমতি ব্যাতীত কোন বক্‌রী কিংবা উট যবহ্‌ করে ফেলে, তাহলে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে বর্ণিত রাফি’ (রাঃ) এর হাদীস অনুসারে সেই ‎গোশ্‌ত খাওয়া যাবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-কোন দলের উট ছুটে গেলে তাদের কেউ যদি সেটিকে তাদের উপকারের নিয়্যাতে তীর ছুঁড়ে মারে এবং হত্যা করে, তাহলে রাফি’ (রাঃ) থেকে বর্ণিত নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর হাদীস অনুযায়ী তা জায়েজ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-নিরুপায় ব্যক্তির খাওয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-কুরবানীর বিধান।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-ইমাম কর্তৃক জনগণের মধ্যে কুরবানীর পশু বন্টন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-মুসাফির ও মহিলাদের কুরবানী করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-কুরবানীর দিন গোশ্‌ত খাওয়ার আকাঙ্ক্ষা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-যারা বলে যে, ইয়াওমুননাহারই কুরবানীর দিন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-ঈদগাহে নহর ও কুরবানী করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 8-নবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর দুটি শিং বিশিষ্ট মেষ কুরবানী করা। যে দুটি মোটাতাজা ছিলো বলেও উল্লেখিত হয়েছে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 9-আবূ বুরদাহ্‌কে সম্বোধন করে নাবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর উক্তিঃ তুমি বক্‌রীর বাচ্চাটি কুরবানী করে নাও। তোমার পরে অন্য কারো জন্য এ অনুমতি প্রযোজ্য হবে না।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 10-কুরবানীর পশু নিজ হাতে যবহ্‌ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-অন্যের কুরবানীর পশু যবহ্‌ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-(ঈদের) সলাত আদায়ের পর যবহ্‌ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-যে ব্যক্তি সলাত আদায়ের পূর্বে যবহ্‌ করে সে যেন পুনরায় যবহ্‌ করে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 14-যবহে্‌র পশুর পার্শ্বদেশ পায়ে চাপ দিয়ে ধরা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-যবহ্‌ করার সময় ‘আল্লাহু আকবার’ বলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-যবহ্‌ করার জন্য কেউ হারামে কুরবানীর পশু পাঠিয়ে দিলে,তাঁর উপর ইহরামের বিধান থাকে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-কুরবানীর গোশ্ত থেকে কতটুকু খাওয়া যাবে, আর কতটুকু সঞ্চয় করে রাখা যাবে।
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 2-মহান আল্লাহর বাণীঃ হে বিশ্বাসীগণ ! মদ, জুয়া আর আস্তানা ও ভাগ্য নির্ধারক তীর ঘৃণিত শয়তানী কাজ, তোমরা তা বর্জন কর, যাতে তোমরা সাফল্যমণ্ডিত হতে পার (সূরা আল-মায়িদা ৫ : ৯০)
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 3-আঙ্গুর থেকে তৈরি মদ
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 4-মদ হারাম করে আয়াত অবতীর্ণ হয়েছে এবং তা থেকে তৈরী হত কাঁচা ও পাকা খেজুর থেকে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 5-মধু থেকে তৈরী মদ। এটিকে পরিভাষায় ‘বিতা’ বলে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 6-মদ এমন পানীয় যা জ্ঞান লোপ করে দেয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-যে ব্যক্তি মদকে ভিন্ন নামে নামকরণ ক'রে তা হালাল মনে করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-বড় ও ছোট পাত্রে 'নবীয' প্রস্তুত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-বিভিন্ন ধরনের বরতন ও পাত্র ব্যবহার নিষেধ করার পর নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পক্ষ থেকে পুনঃ অনুমতি প্রদান।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 10-শুকনো খেজুরের রস যতক্ষণ তা নেশা না সৃষ্টি করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-'বাযাক' (অর্থাৎ আঙ্গুরের হালকা জাল দেয়া রস)-এর বর্ণনা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-যারা মনে করেন নেশাদার হবার পর কাঁচা ও পাকা খেজুর একসঙ্গে মিশানো ঠিক নয় এবং উভয়ের রসকে একত্র করা ঠিক নয়।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 13-দুধ পান করা
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 14-সুপেয় পানি তালাশ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-পানি মিশ্রিত দুধ পান করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-মিষ্টান্ন ও মধু পান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-দাঁড়ানো অবস্থায় পান করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 18-উটের পিঠে আরোহী অবস্থায় পান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-পান করার ব্যাপারে ডানের, তারপর ক্রমান্বয়ে ডানের ব্যক্তির অগ্রাধিকার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-পান করতে দেয়ার ব্যাপারে বয়োজ্যেষ্ঠ লোককে অগ্রাধিকার দেয়ার জন্য তার ডানে অবস্থিত লোক থেকে অনুমতি গ্রহণ করতে হবে কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-অঞ্জলি ভরে হাউজের পানি পান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-ছোটরা বড়দের খিদমত করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-পাত্রগুলো ঢেকে রাখা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 24-মশকের মুখ খুলে তাতে মুখ লাগিয়ে পান করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 25-মশ্‌কের মুখ থেকে পানি পান করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 26-পান পাত্রে নিঃশ্বাস ফেলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-দুই কিংবা তিন নিঃশ্বাসে পানি পান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-স্বর্ণের পাত্রে পানি পান করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-স্বর্ণ ও রৌপ্য পাত্রে পানি পান করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 30-পেয়ালায় পান করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সালাম)-এর ব্যবহৃত পেয়ালায় পান করা এবং তাঁর পাত্রসমূহের বর্ণনা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 32-বরকত পান করা ও বরকতযুক্ত পানির বর্ণনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-রোগের কাফ্‌ফারা ও ক্ষতিপূরণ।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 3-রোগের তীব্রতা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-মানুষের মধ্যে সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন হন নবীগণ। এরপরে ক্রমশ প্রথম ব্যক্তি এবং পরবর্তী প্রথম ব্যক্তি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-রোগীর সেবা করা ওয়াজিব।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-সংজ্ঞাহীন ব্যক্তির সেবা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-মৃগী রোগে আক্রান্ত রোগীর ফাযীলাত ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-যে ব্যক্তি দৃষ্টিশক্তিহীন হয়ে পড়েছে তার ফাযীলাত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-মহিলাদের পুরুষ রোগীর সেবা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-অসুস্থ শিশুদের সেবা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-অসুস্থ বেদুঈনদের সেবা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-মুশরিক রোগীর দেখাশুনা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-কোন রোগীকে দেখতে গিয়ে সলাতের সময় হলে সেখানেই উপস্থিত লোকদের নিয়ে জামা’আতবদ্ধ সলাত আদায় করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-রোগীর দেহে হাত রাখা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 15-রোগীর সামনে কী বলতে হবে এবং তাকে কী জবাব দিতে হবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-রোগীর দেখাশুনা করা, আরোহী অবস্থায়, পায়ে চলা অবস্থায় এবং গাধার পিঠে সাওয়ারীর পিছনে বসে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 17-রোগীর উক্তি “আমি যাতনাগ্রস্থ” কিংবা আমার মাথা গেল, কিংবা আমার যন্ত্রণা প্রচন্ড আকার ধারণ করেছে এর বর্ণনা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 18-তোমরা আমার কাছ থেকে উঠে যাও, রোগীর এ কথা বলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-দু’আ নেয়ার উদ্দেশে অসুস্থ শিশুকে নিয়ে যাওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-রোগী কর্তৃক মৃত্যু কামনা করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 21-রোগীর জন্য শুশ্রুষাকারীর দু’আ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-রোগীর শুশ্রুষাকারীর অযূ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-জ্বর, প্লেগ ও মহামারী দূর হবার জন্য কোন ব্যক্তির দু’আ করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আল্লাহ্‌ এমন কোন রোগ পাঠাননি যার আরোগ্যের ব্যবস্থা দেননি ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-পুরুষ স্ত্রীলোকের এবং স্ত্রীলোক পুরুষের চিকিৎসা করতে পারে কি ?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-নিরাময় আছে তিনটি জিনিসে ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-মধুর সাহায্যে চিকিৎসা । মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ “এর মধ্যে রয়েছে মানুষের জন্য নিরাময়।” (সূরাহ আন–নাহলঃ ৬৯)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 6-উটের দুধের সাহায্যে চিকিৎসা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-উটের পেশাব ব্যবহার করে চিকিৎসা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-কালো জিরা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-রোগীর জন্য তালবীনা (তরল খাদ্য)।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 10-নাকে ঔষধ সেবন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-ভারতীয় ও সামুদ্রিক এলাকার চন্দন কাঠের (ধোঁয়ার) সাহায্যে নাকে ঔষধ টেনে নেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-কোন্‌ সময় শিঙ্গা লাগাতে হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-সফরে ও ইহ্‌রামের অবস্থায় শিঙ্গা লাগানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-রোগের চিকিৎসার জন্য শিঙ্গা লাগানো।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 15-মাথায় শিঙ্গা লাগানো।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-আধ কপালি কিংবা পুরো মাথা ব্যাথার কারণে শিঙ্গা লাগানো।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 17-কষ্ট দূর করার জন্য মাথা মুড়ানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-যে ব্যক্তি আগুনের দ্বারা দাগ দেয় কিংবা অন্যকে দাগ লাগিয়ে দেয় এবং যে ব্যাক্তি এভাবে দাগ দেয়নি তার ফযীলাত ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 19-চোখের রোগে সুরমা ব্যবহার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-কুষ্ঠ রোগ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-জমাট শিশির চোখের জন্য শেফা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-রোগীর মুখে ঔষধ ঢেলে দেয়া।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 23-৭৬/২২. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-উযরা-আলাজিহ্বা যন্ত্রণার বর্ণনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-পেটের পীড়ার চিকিৎসা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-‘সফর’ পেটের পীড়া ছাড়া কিছুই না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-পাঁজরের ব্যাথা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 28-রক্ত বন্ধ করার জন্য চাটাই পুড়িয়ে ছাই লাগানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-জ্বর হল জাহান্নামের উত্তাপ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 30-অনুকূল নয় এমন ভূখণ্ড ছেড়ে বের হওয়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-প্লেগ রোগ সম্পর্কে ।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 32-প্লেগ রোগে যে ধৈর্য্য ধরে তার সাওয়াব।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-কুরআন পড়ে এবং সূরা নাস ও ফালাক (অর্থাৎ মু‘আব্বিযাত) পড়ে ফুঁক দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-সূরা ফাতিহার দ্বারা ফুঁক দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-সূরা ফাতিহার দ্বারা ঝাড়-ফুঁক দেয়ার বদলে শর্তারোপ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-নযর লাগার জন্য ঝাড়ফুঁক ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 37-নযর লাগা সত্য।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-সাপ কিংবা বিচ্ছু দংশনে ঝাড়-ফুঁক ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক ঝাড়-ফুঁক ।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 40-ঝাড়-ফুঁকে থুথু দেয়া।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 41-ঝাড়-ফুঁককারীর ডান হাত দিয়ে ব্যথার স্থান মাসাহ্ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-স্ত্রীলোক দ্বারা পুরুষকে ঝাড়-ফুঁক করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-যে ব্যক্তি ঝাড়-ফুঁক করে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-পশু-পাখি তাড়িয়ে শুভ-অশুভ নির্ণয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 45-শুভ-অশুভ আলামত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 46-পেঁচাতে অশুভ আলামত নেই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-গণনা বিদ্যা প্রসঙ্গে
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 48-যাদু সম্পর্কে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 49-শিরক ও যাদু ধ্বংসাত্মক ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-যাদুর চিকিৎসা করা যাবে কি না?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 51-যাদু
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52-কোন কোন ভাষণ হল যাদু।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-আজ্‌ওয়া খেজুর দিয়ে যাদুর চিকিৎসা প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 54-পেঁচায় কোন অশুভ আলামত নেই।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 55-রোগের সংক্রমণ বলতে কিছু নেই।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 56-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -কে বিষ পান করানো সম্পর্কিত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 57-বিষ পান করা, বিষের সাহায্যে চিকিৎসা করা, ভয়ানক কিছু দ্বারা চিকিৎসা করা যাতে মারা যাবার আশঙ্কা আছে এবং হারাম বস্তু দিয়ে চিকিৎসা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 58-গাধীর দুধ প্রসঙ্গে
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 59-কোন পাত্রে মাছি পড়লে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ “বল, ‘যে সব সৌন্দর্য- শোভামন্ডিত বস্তু ও পবিত্র জীবিকা তিনি তাঁর বান্দাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন কে তা হারাম করল’?” (সূরাহ আল-আ’রাফ ৭: ৩২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-যে ব্যক্তি অহঙ্কার ব্যতীত তার লুঙ্গি ঝুলিয়ে চলাফেরা করে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-কাপড়ে আবৃত থাকা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-পায়ের গোড়ালির নিচে যা থাকবে তা যাবে জাহান্নামে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-যে ব্যক্তি অহংকারের সাথে কাপড় ঝুলিয়ে পরিধান করে।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 7-ঝালরযুক্ত ইযার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-চাদর পরিধান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-জামা পরিধান করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 10-মাথা বের করার জন্য জামা ও অন্য পোশাকে বুকের অংশ ফাঁক রাখা প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-যিনি সফরে সরু হাতওয়ালা জুববা পরেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-যুদ্ধকালে পশমী জামা পরিধান প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-কাবা ও রেশমী ফার্‌রূজ, আর তাকেও এক প্রকার কাবাই বলা হয়, যে জামার পশ্চাতে ফাঁক থাকে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 14-টুপি
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 15-পায়জামা প্রসঙ্গে
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-পাগড়ী প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-চাদর বা অন্য কিছু দ্বারা মাথা ও মুখের অধিকাংশ অঙ্গ ঢেকে রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-লৌহ শিরস্ত্রাণ প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-ডোরাওয়ালা চাদর, কারুকার্যময় ইয়ামনী চাদর ও চাদরের আঁচলের বিবরণ।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 20-কম্বল ও কারুকার্যপূর্ণ চাদর পরিধান প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 21-কাপড় মুড়ি দিয়ে বসা প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 22-এক কাপড়ে পেঁচিয়ে বসা প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 23-নকশাওয়ালা কালো চাদর প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 24-সবুজ পোশাক প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-সাদা পোশাক প্রসঙ্গে
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 26-পুরুষের জন্য রেশমী পোশাক পরা, রেশমী চাদর বিছানো এবং কী পরিমাণ রেশমী কাপড় ব্যবহার জায়িয।
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 27-পরিধান না করে রেশমী কাপড় স্পর্শ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-রেশমী কাপড় বিছানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-কাসসী পরিধান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-চর্মরোগের কারণে পুরুষের জন্য রেশমী কাপড়ের অনুমতি প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-স্ত্রীলোকের রেশমী কাপড় পরিধান করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 32-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কী ধরনের পোশাক ও বিছানা গ্রহণ করতেন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 33-নতুন বস্ত্র পরিধানকারীর জন্য কী দু‘আ করা হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-পুরুষের জন্য জাফরানী রং-এর বস্ত্র পরিধান প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-জাফরানী রং-এর রঙিন বস্ত্র।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-লাল কাপড় প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-লাল ‘মীসারা’ প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-পশমহীন চামড়ার জুতা ও অন্যান্য জুতা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 39-ডান দিক থেকে জুতা পরা আরম্ভ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-বাঁ পায়ের জুতা খোলা প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-এক পায়ে জুতা পরে হাঁটবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-এক চপ্পলে দু’ ফিতা লাগান, কারও মতে এক ফিতা লাগানও বৈধ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 43-লাল রঙের চামড়ার তাঁবু।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 44-চাটাই বা তদ্রূপ কোন জিনিসের উপর বসা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-স্বর্ণখচিত গুটি
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-স্বর্ণের আংটি
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 47-রূপার আংটি প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-আংটি খুলে ফেলা
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 49-আংটির মোহর প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 50-লোহার আংটি প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 51-আংটিতে নক্‌শা অঙ্কণ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 52-কনিষ্ঠ আঙ্গুলে আংটি পরিধান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-কোন কিছুর উপর সীলমোহর করার উদ্দেশ্য অথবা আহলে কিতাব বা অন্য কারও নিকট পত্র লেখার উদ্দেশে আংটি তৈরী করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-যে লোক আংটির নাগিনা হাতের তালুর দিকে রাখে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 55-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর বাণীঃ তাঁর আংটির নক্‌শার মত কেউ নক্‌শা বানাতে পারবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 56-আংটির নক্‌শা কি তিন লাইনে অঙ্কণ করা যায়?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 57-মহিলাদের আংটি পরিধান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 58-মহিলাদের হার পরিধান করা, সুগন্ধি ব্যবহার ও ফুলের মালা পরিধান করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 59-হার ধার নেয়া প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 60-মহিলাদের কানের দুল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 61-শিশুদের মালা পরিধান করানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 62-পুরুষের নারীর বেশ ধারণ এবং নারীর পুরুষের বেশ ধারণ প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 63-নারীর বেশধারী পুরুষদের ঘর থেকে বের করে দেয়া প্রসঙ্গে
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 64-গোঁফ ছাটা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 65-নখ কাটা
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 66-দাড়ি বড় রাখা প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 67-বার্ধক্যকালের (খিযাব লাগান সম্পর্কিত) বর্ণনা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 68-খিযাব
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 69-কোঁকড়ানো চুল প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১৪ | রেঞ্জঃ )
    • 70-মাথার চুলে জট করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 71-মাথার চুল মাথার মাঝখানে দু’ভাগে ভাগ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 72-চুলের ঝুটি প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 73-‘কাযা’ অর্থাৎ মাথার কিছু চুল মুড়ানো ও কিছু অংশে চুল রেখে দেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 74-স্ত্রী কর্তৃক নিজ হাতে স্বামীকে খুশবু লাগানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 75-মাথায় ও দাড়িতে খুশবু লাগানো প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 76-চিরুনি করা প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 77-হারাম অবস্থায় স্বামীর মাথা আঁচড়ে দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 78-চিরুনী দ্বারা মাথা আঁচড়ানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 79-মিস্‌কের বর্ণনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 80-খুশবু লাগান মুস্তাহাব।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 81-খুশবু প্রত্যাখ্যান না করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 82-যারীরা নামের সুগন্ধি দ্রব্য।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 83-সৌন্দর্য লাভের উদ্দেশে সম্মুখের দাঁত কেটে সরু করা ও দাঁতের মধ্যে ফাঁক করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 84-পরচুলা লাগানো প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 85-ভ্রু উপড়ে ফেলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 86-পরচুলা লাগানো সম্পর্কিত।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 87-উল্‌কি অঙ্কনকারী নারী
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 88-যে নারী অঙ্গ–প্রত্যঙ্গে উল্‌কি আঁকিয়ে নেয়।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 89-ছবি সম্পর্কিত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 90-ক্বিয়ামাতের দিন ছবি নির্মাতাদের শাস্তি প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 91-ছবি ভেঙ্গে ফেলা সম্পর্কিত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 92-ছবিওয়ালা কাপড় দিয়ে বসার আসন তৈরী করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 93-ছবির উপর বসা অপছন্দনীয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 94-ছবিওয়ালা কাপড়ে সলাত আদায় করা অপছন্দনীয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 95-যে ঘরে ছবি থাকে সে ঘরে (রাহমাতের) ফেরেশতা প্রবেশ করেন না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 96-ছবি আছে এমন ঘরে যিনি প্রবেশ করেন না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 97-ছবি নির্মাতাকে যিনি অভিশাপ করেছেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 98-যে ব্যক্তি ছবি বানায় তাকে ক্বিয়ামাতের দিন তাতে জীবন দানের জন্যে হুকুম করা হবে, কিন্তু সে অপারগ হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 99-সাওয়ারীর উপর কারও পেছনে বসা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 100-এক সাওয়ারীর উপর তিনজন বসা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 101-সওয়ারীর মালিক অন্যকে সামনে বসাতে পারে কি না?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 102-জন্তুযানে পুরুষের পেছনে পুরুষের বসা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 103-সওয়ারীর উপর পুরুষের পশ্চাতে মহিলার উপবেশন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 104-চিৎ হয়ে শয়ন করা এবং এক পা অন্য পায়ের উপর রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-মহান আল্লাহ্‌র বাণী: পিতা-মাতার প্রতি সদ্ব্যবহার করার জন্য আমি মানুষের প্রতি ফরমান জারি করেছি। (সূরা আনকাবূত ২৯/৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-মানুষের মাঝে উত্তম ব্যবহার পাওয়ার কে অধিক হকদার?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-পিতা-মাতার অনুমতি ব্যতীত জিহাদে গমন করবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-কোন লোক তার পিতা-মাতাকে গালি দেবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-পিতা-মাতার প্রতি উত্তম ব্যবহারকারীর দু‘আ কবুল হওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-পিতা-মাতার নাফরমানী করা কবীরা গুনাহ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 8-মুশরিক পিতার সাথে সুসম্পর্ক রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-যে স্ত্রীর স্বামী আছে, ঐ স্ত্রীর পক্ষে তার নিজের মায়ের সঙ্গে ভাল ব্যবহার অক্ষুণ্ন রাখা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 10-মুশরিক ভাইয়ের সঙ্গে উত্তম ব্যবহার করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-রক্ত সম্পর্ক বজায় রাখার ফাযীলাত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার গুনাহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-রক্ত সম্পর্ক রক্ষা করলে রিয্‌ক বৃদ্ধি হয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 14-যে ব্যক্তি আত্মীয়ের সাথে সুসম্পর্ক রক্ষা করবে, আল্লাহ্‌ তার সাথে সুসম্পর্ক রাখবেন।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 15-রক্ত সম্পর্ক প্রাণবন্ত হয়, যদি সুসম্পর্কের মাধ্যমে তাতে পানি সিঞ্চন করা হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-প্রতিদানকারী আত্মীয়তার হক আদায়কারী নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-যে লোক মুশরিক হয়েও আত্মীয়তা বজায় রাখে, তারপর ইসলাম গ্রহণ করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-কারো শিশু কন্যা কে নিজের সাথে খেলাধুলা করার ব্যাপারে বাধা না দেওয়া অথবা তাকে চুম্বন দেয়া, তার সাথে হাস্য তামাশা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-সন্তানকে আদর-স্নেহ করা, চুমু দেয়া ও আলিঙ্গন করা।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 20-আল্লাহ দয়া-মায়াকে একশ’ ভাগে বিভক্ত করেছেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-সন্তান সাথে খাবে, এ ভয়ে তাকে হত্যা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-শিশুকে কোলে উঠানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-শিশুকে রানের উপর স্থাপন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-সদ্ব্যবহার করা ঈমানের অংশ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-ইয়াতীমের দেখাশুনাকারীর ফাযীলাত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-বিধবার ভরণ-পোষণের জন্য চেষ্টাকারী।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-মিসকীনদের অভাব দূর করার জন্য চেষ্টাকারী সম্পর্কে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-মানুষ ও জীবের প্রতি দয়া প্রদর্শন।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 29-প্রতিবেশীর জন্য অসীয়ত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 30-যার ক্ষতি হতে তার প্রতিবেশী নিরাপদ থাকে না, তার গুনাহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-যে ব্যক্তি আল্লাহ ও আখিরাতের দিনে বিশ্বাস রাখে, সে যেন তার প্রতিবেশীকে জ্বালাতন না করে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 32-প্রতিবেশীদের অধিকার নির্দিষ্ট হবে দরজার নৈকট্য দিয়ে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-প্রত্যেক সৎ কাজই সদাকাহ হিসেবে গণ্য ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 34-সুমিষ্ট ভাষা সদাকাহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-সকল কাজে নম্রতা অবলম্বন করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 36-মুমিনদের পারস্পরিক সহযোগিতা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 37-আল্লাহ তা'আলার বাণীঃ ''যে ব্যক্তি ভাল কাজের জন্য সুপারিশ করবে, তার জন্য তাতে (সাওয়াবের) অংশ আছে এবং যে মন্দ কাজের জন্যে সুপারিশ করবে, তার জন্য তাতে অংশ আছে, আল্লাহ সকল বিষয়ে খোঁজ রাখেন।'' [সুরাহ আন্‌-নিসা: ৪/৮৫]
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) অশালীন ছিলেন না, আর ইচ্ছে করে অশালীন কথা বলতেন না।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 39-সচ্চরিত্রতা, দানশীলতা সম্পর্কে ও কৃপণতা ঘৃণ্য হওয়া সম্পর্কে।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 40-মানুষ নিজ পরিবারে কীভাবে চলবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-ভালবাসা আসে আল্লাহ তা’আলার তরফ থেকে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-আল্লাহ তা’আলার সন্তুষ্টির উদ্দেশে ভালবাসা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-আল্লাহ তা’আলার বাণীঃ হে মু’মিনগণ! কোন সম্প্রদায় যেন অন্য সম্প্রদায়কে ঠাট্রা-বিদ্রুপ না করে, হতে পারে তারা বিদ্রুপকারীদের চেয়ে উত্তম ...... (এ সব হতে) যারা তওবাহ না করে তারাই যালিম। (সূরাহ আল-হুজুরাত ৪৯/১১)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 44-গালি ও অভিশাপ দেয়া নিষিদ্ধ।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 45-মানুষের (আকৃতি সম্পর্কে) উল্লেখ করা জায়িয। যেমন লোকে কাউকে বলে ‘লম্বা’ অথবা ‘খাটো’।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-গীবত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর বাণীঃ আনসারদের গৃহগুলো উৎকৃষ্ট।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-ফাসাদ ও সন্দেহ সৃষ্টিকারীদের গীবত করা জায়িয।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 49-চোগলখোরী কবীরা গুনাহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-চোগলখোরী নিন্দিত গুনাহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 51-মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা মিথ্যা কথা পরিত্যাগ কর। (সূরা আল-হাজ্জঃ ৩০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52-দু‘মুখো লোক সম্পর্কিত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-আপন সঙ্গীকে তার ব্যাপারে অপরের কথা জানিয়ে দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-এমন প্রশংসা যা পছন্দনীয় নয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 55-নিজের জ্ঞানের ভিত্তিতে কারো প্রশংসা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 56-মহান আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহর ন্যায়-বিচার, সদাচরণ ও আত্মীয়দেরকে দেয়ার হুকুম দিচ্ছেন..... গ্রহন কর পর্যন্ত” (সূরাহ নাহল ১৬/৯০)। এবং আল্লাহর বাণীঃ “তোমাদের এ বিদ্রোহ তো (প্রকৃতপক্ষে) তোমাদের নিজেদেরই বিপক্ষে” (সূরাহ ইউনুস ১০/২৩)। “যার উপর যুল্ম করা হয়, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাকে সাহায্য করেন।” (সূরাহ হাজ্জ ২২/৬০)। আর মুসলিম অথবা কাফিরের কু-কর্ম প্রচার থেকে বিরত থাকা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 57-একে অন্যের প্রতি বিদ্বেষ রাখা এবং পরস্পর বিরোধিতা করা নিষিদ্ধ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 58-মহান আল্লাহর বাণীঃ হে মু‘মিনগণ! তোমরা অধিকাংশ অনুমান হতে বিরত থাক.......... আয়াতের শেষ পর্যন্ত। (সূরাহ আল-হুজরাত ৪৯/১২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 59-কেমন ধারণা করা যেতে পারে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 60-মু‘মিন কর্তৃক স্বীয় দোষ ঢেকে রাখা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 61-অহঙ্কার।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 62-সম্পর্ক ত্যাগ।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 63-যে আল্লাহ্‌র নাফরমানী করে তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা বৈধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 64-আপন লোকের সাথে প্রতিদিন দেখা করবে অথবা সকাল-বিকাল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 65-দেখা-সাক্ষাৎ এবং কোন লোকদের সাথে দেখা করতে গিয়ে, তাদের সেখানে খাদ্য খাওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 66-প্রতিনিধি দল উপলক্ষে সুন্দর পোষাক পরা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 67-ভ্রাতৃত্বের ও প্রতিশ্রুতির বন্ধন স্থাপন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 68-মুচ্‌কি হাসি ও হাসি প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১০ | রেঞ্জঃ )
    • 69-আল্লাহ তা’আলার বাণীঃ “ওহে বিশ্বাসীগণ! তোমরা আল্লাহ্‌কে ভয় কর এবং সত্যপন্থীদের অন্তর্ভূক্ত হও”।– (সুরাহ আত্‌-তাওবাহ ৯/১১৯)। মিথ্যা কথা বলা নিষিদ্ধ প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 70-উত্তম চরিত্র।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 71-ধৈর্যধারণ ও কষ্ট দেয়া। আল্লাহ্‌র বাণীঃ নিশ্চয়ই ধৈর্যশীলদের অগণিত প্রতিদান দেয়া হবে। (সূরাহ আয্‌-যুমার ৩৯/১০)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 72-কারো মুখোমুখী তিরস্কার না করা প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 73-কেউ তার মুসলিম ভাইকে অকারণে কাফির বললে সে নিজেই তা যা সে বলেছে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 74-কেউ যদি কাউকে না জেনে কিংবা নিজ ধারণা অনুযায়ী (কাফির বা মুনাফিক) সম্বোধন করে, তাকে কাফির বলা যাবে না।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 75-আল্লাহ্‌র বিধি-নিষেধের ব্যাপারে রাগ করা ও কঠোরতা অবলম্বন করা জায়িয।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 76-ক্রোধ থেকে বেঁচে থাকা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 77-লজ্জাশীলতা
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 78-তোমার যদি লজ্জা না থাকে, তাহলে তুমি যা ইচ্ছে কর।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 79-দ্বীনের জ্ঞানার্জন করার জন্য সত্য বলতে কোন লজ্জা নেই।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 80-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর বানীঃ তোমরা নম্র হও, কঠোর হয়ো না।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 81-মানুষের সাথে হাসিমুখে মেলামেশা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 82-মানুষের সঙ্গে শিষ্টাচার করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 83-মু'মিন এক গর্ত থেকে দু'বার দংশিত হয় না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 84-মেহমানের হক।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 85-মেহ্মানের সম্মান রক্ষা করা এবং নিজেই মেহ্মানের খিদমত করা। আল্লাহ্‌র বাণীঃ তোমার নিকট ইব্রাহীম এর সম্মানিত মেহ্মানদের...............। (সূরাহ আয্-যারিয়াত ৫১/২৪)
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 86-খাবার প্রস্তুত করা ও মেহমান্‌দের জন্য কষ্ট সংবরন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 87-মেহ্‌মানের সামনে রাগ করা, আর অসহনশীল হওয়া নিন্দনীয় ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 88-মেহ্‌মানকে মেজবানের ( এ কথা) বলা যে, যতক্ষন পর্যন্ত আপনি না খান ততক্ষণ আমিও খাব না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 89-বড়কে সন্মান করা। বয়সে যিনি বড় তিনিই কথাবার্তা ও প্রশ্নাদি শুরু করবেন।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 90-কবিতা পাঠ, সঙ্গীত ও উট হাঁকানোর সঙ্গীতের মধ্যে যা জায়িয ও যা না-জায়িয।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 91-কবিতার মাধ্যমে মুশরিকদের নিন্দা করা ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 92-যে কবিতা মানুষকে এতটা প্রভাবিত করে, যা তাকে আল্লাহর স্মরণ, ‘ইলম হাসিল ও কুর’আন থেকে বাধা দান করে, তা নিষিদ্ধ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 93-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর উক্তিঃ তোমার ডান হাত ধূলি ধূসরিত হোক । তোমার হস্তপদ ধ্বংস হোক এবং তোমার কন্ঠদেশ ঘায়েল হোক ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 94-‘যা‘আমূ’ (তারা ধারণা করেন) সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 95-কাউকে ‘ওয়াইলাকা’ বলা সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
      (হাঃ ৯ | রেঞ্জঃ )
    • 96-মহামহিম আল্লাহ্‌র প্রতি ভালবাসার নিদর্শন।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 97-কোন লোকের অন্য লোককে ‘দূর হও’ বলা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 98-কাউকে ‘মারহাবা’ বলা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 99-ক্বিয়ামাতের দিন মানুষকে তাদের পিতার নামে ডাকা হবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 100-কেউ যেন না বলে, আমার আত্মা ‘খবীস’ হয়ে গেছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 101-যামানাকে গালি দেবে না।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 102-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর বাণীঃ প্রকৃত ‘কারম’ হলো মু’মিনের ক্বলব।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 103-কোন লোকের এ রকম কথা বলা আমার মা-বাপ আপনার প্রতি কুরবান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 104-কোন ব্যক্তির এ কথা বলা যে, আল্লাহ আমাকে তোমার প্রতি কুরবান করুন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 105-আল্লাহ্‌র নিকট সবচেয়ে প্রিয় নাম সম্পর্কিত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 106-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর বাণীঃ আমার নামে নাম রাখতে পার, তবে আমার কুন্ইয়াত দিয়ে কারো কুন্ইয়াত (ডাক নাম) রেখো না।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 107-‘হায্ন’ নাম।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 108-নাম পাল্টে আগের নামের চেয়ে উত্তম নাম রাখা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 109-নবীদের (‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নামে যারা নাম রাখেন।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 110-ওয়ালীদ নাম রাখা প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 111-কারো সঙ্গীকে তার নামের কিছু অক্ষর কমিয়ে ডাকা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 112-কোন ব্যক্তির সন্তান জন্মানোর পূর্বেই সে শিশুর নাম দিয়ে তার ডাকনাম রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 113-কারো অন্য কুন্ইয়াত থাকা সত্ত্বেও তার কুন্ইয়াত ‘আবূ তুরাব’ রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 114-আল্লাহ তা‘আলার নিকট সবচেয়ে ঘৃণিত নাম।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 115-মুশরিকের কুন্‌ইয়াত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 116-পরোক্ষ কথা ব’লে মিথ্যা এড়ানো যায়।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 117-কোন কিছু সম্পর্কে, তা অবাস্তব মনে করে বলা যে, এটা কোন কিছুই না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 118-আস্মানের দিকে চোখ তোলা। মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ “(ক্বিয়ামাত হবে একথা যারা অমান্য করে) তারা কি উটের প্রতি লক্ষ্য করে না, (সৃষ্টি কুশলতায় ভরপুর ক’রে) কীভাবে তা সৃষ্টি করা হয়েছে? এবং আসমানের দিকে, কীভাবে তা ঊর্ধ্বে উঠানো হয়েছে?” (সূরা আল-গাশিয়াহ ৮৮/১৭-১৮)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 119-(কোন কিছু তালাশ করার উদ্দেশে) পানি ও কাদার মধ্যে লাঠি দিয়ে খোঁচা দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 120-কারো হাতের কোন কিছু দিয়ে যমীনে মৃদু আঘাত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 121-বিস্ময়ে ‘আল্লাহু আকবার’ অথবা ‘সুব হানাল্লাহ’ বলা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 122-ঢিল ছোঁড়া প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 123-হাঁচিদাতার ‘আল্‌হামদু লিল্লাহ’ বলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 124-হাঁচিদাতা ‘আল্‌হামদু লিল্লাহ্‌’ বললে তার জবাব দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 125-কীভাবে হাঁচির দু’আ মুস্তাহাব, আর কীভাবে হাই তোলা মাকরূহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 126-কেউ হাঁচি দিলে, কীভাবে জওয়াব দেয়া হবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 127-হাঁচিদাতা ‘আল্‌হামদু লিল্লাহ’ না বললে তার জবাব দিতে হবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 128-কেউ হাই তুললে সে যেন নিজের হাত মুখে রাখে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 129-কোন প্রতিবেশী মহিলা তার প্রতিবেশী মহিলাকে হেয় প্রতিপন্ন করবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-সালামের সূচনা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-আল্লাহ তা’আলার বাণীঃ হে ঈমানদারগণ! তোমরা নিজেদের গৃহ ছাড়া অন্যের গৃহে প্রবেশ করো না, অনুমতি প্রার্থনা এবং গৃহবাসীদেরকে সালাম দেয়া ব্যতীত। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর যাতে তোমরা উপদেশ লাভ কর। সেখানে যদি কাউকে না পাও, তাহলে তাতে প্রবেশ করবে না, যতক্ষণ না তোমাদেরকে অনুমতি দেয়া হয়। আর যদি তোমাদেরকে বলা হয়, ‘ফিরে যাও, তাহলে ফিরে যাবে, এটাই তোমাদের জন্য বেশি পবিত্র’। তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আল্লাহ সবচেয়ে বেশি অবগত। সে ঘরে কেউ বাস করে না, তোমাদের মালমাত্তা থাকে, সেখানে প্রবেশ করলে তোমাদের কোন পাপ হবেনা, আল্লাহ জানেন তোমরা যা প্রকাশ কর আর যা তোমরা গোপন কর। [১৯ ] (সূরাহ আন্‌-নূর ২৪/২৭-২৯)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-আল্লাহ তা’আলার নামের মধ্যে ‘সালাম’ একটি নাম।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-অল্প সংখ্যক লোক অধিক সংখ্যক লোকেদের সালাম করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-আরোহী পদচারী কে সালাম করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-পদচারী উপবিষ্টকে সালাম দিবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-বয়োকনিষ্ঠ বয়োজ্যেষ্ঠকে সালাম করবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-সালামের বিস্তারণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-পরিচিত ও অপরিচিত সকলকে সালাম দেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 11-পর্দার আয়াত
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 12-তাকানোর অনুমতি গ্রহন করা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 13-যৌনাঙ্গ ব্যতীত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ব্যভিচার ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-তিনবার সালাম দেয়া ও অনুমতি চাওয়া ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 15-যখন কোন ব্যক্তিকে ডাকা হয় আর সে আসে, সেও কি প্রবেশের অনুমতি নিবে ?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-শিশুদের সালাম দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-মহিলাকে পুরুষদের এবং পুরুষকে মহিলাদের সালাম দেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 18-যদি কেউ জিজ্ঞেস করেন যে, ইনি কে? আর তিনি বলেন, আমি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-যে সালামের জবাব দিল এবং বললঃ ‘আলাইকাস্‌ সালাম।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 20-যদি কেউ বলে যে, অমুক তোমাকে সালাম দিয়েছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-মুসলিম ও মুশরিকদের একত্রিত মাজলিসে সালাম দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-গুনাহগার ব্যক্তির তাওবাহ করার আলামাত প্রকাশিত না হওয়া পর্যন্ত এবং গুনাহগারের তাওবাহ কবূল হবার প্রমাণ না পাওয়া পর্যন্ত যিনি তাকে সালাম করেননি এবং তার সালামের জবাবও দেননি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-অমুসলিমদের সালামের জবাব কীভাবে দিতে হবে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 24-কারো এমন পত্রের বিষয়ে স্পষ্টরূপে জানার জন্য তদন্ত করে দেখা, যাতে মুসলিমদের জন্য শংকার কারণ আছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-গ্রন্থধারীদের নিকট কিভাবে পত্র লিখতে হয়?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-চিঠিপত্র কার নাম দিয়ে শুরু করতে হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর বাণীঃ তোমরা তোমাদের সরদারের জন্য দাঁড়াও।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-মুসাফাহা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 29-দু’ হাত ধরে মুসাফাহা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-আলিঙ্গন করা এবং কারো এ কথা কীভাবে তোমার সকাল হয়েছে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-যে ‘লাব্বাইকা’ এবং ‘সা‘দাইকা’ বলে জবাব দিল।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 32-কেউ কাউকে তার বসার স্থান থেকে উঠাবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-(আরবি) “যখন বলা হয়- ‘মাজলিস প্রশস্ত করে দাও’, তখন তোমরা তা প্রশস্ত করে দিবে, আল্লাহ্‌ তোমাদেরকে প্রশস্ততা দান করবেন ... ।” (সূরা মুজাদালাহ ৫৮/১১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-সাথীদের অনুমতি না নিয়ে মজলিস কিংবা ঘর থেকে উঠে যাওয়া, কিংবা নিজে উঠে যাবার প্রস্তুতি গ্রহণ করা যাতে অন্যরা উঠে যায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-দু’ হাঁটুকে খাড়া করে দু’ হাতে বেড় দিয়ে নিতম্বের উপর বসা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-যিনি তার সাথীদের সামনে হেলান দিয়ে বসেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-বিশেষ প্রয়োজনে অথবা যে কোন উদ্দেশ্যে যিনি তাড়াতাড়ি চলেন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 38-পালঙ্ক ব্যবহার করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 39-হেলান দেয়ার জন্য যাঁকে একটা বালিশ পেশ করা হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-জুমু’আহ্‌র সলাত পর কা-ইলাহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-মাসজিদে কা-ইলাহ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-যিনি কোন কাওমের নিকট যান এবং তাদের নিকট ‘কা-ইলাহ’ করেন।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 43-যেভাবে সহজ, সেভাবেই বসা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-যিনি মানুষের সামনে কারো সঙ্গে কানে কানে কথা বলেন। আর যিনি আপন বন্ধুর গোপন কথা কারো কাছে প্রকাশ করেননি। অবশ্য তাঁর মৃত্যুর পর তা প্রকাশ করেন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 45-চিত্‌ হয়ে শোয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে দু’জনে কানে-কানে বলবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-গোপনীয়তা রক্ষা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-তিনজনের অধিক হলে গোপনে কথা বলা, আর কানে-কানে কথা বলা দূষণীয় নয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 49-দীর্ঘক্ষণ কারো সাথে কানে-কানে কথা বলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-ঘুমানোর সময় ঘরে আগুন রাখবে না।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 51-রাতে দরজা বন্ধ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52-বয়োঃপ্রাপ্তির পর খাত্‌না করা এবং বগলের পশম উপড়ানো।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 53-যেসব খেলাধুলা আল্লাহ্‌র আনুগত্য থেকে বিরত রাখে সেগুলো বাতিল (হারাম)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-পাকা ঘর-বাড়ি নির্মাণ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-প্রত্যেক নবীর মাকবুল দু’আ আছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-শ্রেষ্ঠতম ইস্তিগফার আল্লাহ্‌র বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-দিনে ও রাতে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) -এর ইস্তিগফার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-তাওবাহ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-ডান পাশে শয়ন করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-পবিত্র অবস্থায় রাত কাটানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-ঘুমানোর সময় কী দু’আ পড়বে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-ডান গালের নীচে ডান হাত রাখা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-ডান পাশের উপর ঘুমানো
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-রাত্রে নিদ্রা হতে জাগ্রত হওয়ার পর দু'আ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 12-ঘুমানোর সময়ের তাসবীহ ও তাকবীর বলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-ঘুমানোর সময় আল্লাহ্‌র আশ্রয় প্রার্থণা এবং কুরআন পাঠ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-বিছানা পরিষ্কার করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-মাঝ রাতের দু'আ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-পায়খানায় প্রবেশের দু'আ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-সকাল হলে কী দু'আ পড়বে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 18-সলাতের ভিতর দু'আ পাঠ
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 19-সালাতের পরে দু'আ। [২৩]
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 20-আল্লাহ তা'আলার বাণীঃ তুমি দু'আ করবে...... (সূরা আত্‌ তাওবাহ ৯/১০৩) আর যিনি নিজেকে বাদ দিয়ে কেবল নিজের ভাই-এর জন্য দু'আ করেন
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 21-দু'আর মধ্যে ছন্দযুক্ত শব্দ ব্যবহার অপছন্দ করা হয়েছে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-কবূল হবার দৃঢ় আশা নিয়ে দু'আ করবে। কারণ কবূল করতে আল্লাহ্‌কে বাধা দানকারী কেউ নেই।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 23-তাড়াহুড়া না করলে বান্দার দু'আ কবূল হয়ে থাকে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-দু'আর সময় দু'খানা হাত উঠানো। [১] আবূ মূসা (রা.) বর্ণনা করেন, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দু’খানা হাত এতটুকু তুলে দু’আ করতেন যে, আমি তাঁর বগলের ফর্সা রং দেখেতে পেয়েছি। ইব্‌ন উমর (রা.) বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দু’খানা হাত তুলে দু’আ করেছেনঃ ইয়া আল্লাহ্‌! খালিদ যা করেছে আমি তা থেকে অসন্তোষ প্রকাশ করছি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-কিবলামুখী না হয়ে দু'আ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-কিবলার দিকে মুখ করে দু'আ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-আপন খাদিমের দীর্ঘজীবী হওয়া এবং অধিক মালদার হবার জন্য নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) -এর দু'আ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-বিপদের সময় দু'আ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 29-ভীষণ বিপদ থেকে আশ্রয় চাওয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) -এর দু'আ আল্লাহুম্মা রাফীকাল 'আলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-মৃত্যু আর জীবনের জন্য দু'আ করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 32-শিশুদের জন্য বারাকাতের দু'আ করা এবং তাদের মাথায় হাত বুলানো।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 33-নবী এর উপর সালাত পাঠ করা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 34-নবী ব্যতীত অন্য কারো উপর দরূদ পড়া যায় কিনা?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 35-নবী এর বাণী : হে আল্লাহ্‌! আমি যাকে কষ্ট দিয়েছি, সে কষ্ট তার চিত্তশুদ্ধির উপায় এবং তার জন্য রহমাতে পরিণত করুন ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-ফিত্‌না থেকে আল্লাহ্‌র নিকট আশ্রয় প্রার্থনা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-মানুষের প্রভাবাধীন হওয়া থেকে আল্লাহ্‌র আশ্রয় প্রার্থনা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-ক্ববরের আযাব হতে আল্লাহ্‌র আশ্রয় প্রার্থনা ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 39-জীবন ও মৃত্যুর ফিত্‌না থেকে আল্লাহ্‌র আশ্রয় প্রার্থনা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-গুনাহ এবং ঋণ হতে আল্লাহ্‌র আশ্রয় প্রার্থনা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-কাপুরুষতা ও অলসতা হতে আল্লাহ্‌র আশ্রয় প্রার্থনা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-কৃপণতা থেকে আল্লাহ্‌র আশ্রয় প্রার্থনা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-বার্ধক্যের আতিশয্য থেকে আল্লাহ্‌র আশ্রয় প্রার্থনা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-মহামারি ও রোগ যন্ত্রণা বিদূরিত হবার জন্য দু'আ ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 45-বার্ধ্যকের আতিশয্য এবং দুনিয়ার ফিত্‌না আর জাহান্নামের আগুন থেকে আশ্রয় প্রার্থনা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 46-প্রাচুর্যের ফিত্‌না থেকে আশ্রয় প্রার্থনা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-দারিদ্র্যের সংকট হতে আশ্রয় প্রার্থনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-বারাকাতসহ মালের প্রবৃদ্ধির জন্য দু‘আ প্রার্থনা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 49-বারাকাতপূর্ণ অধিক সন্তান পাওয়ার জন্য প্রার্থনা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 50-ইস্তিখারার সময়ের দু‘আ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 51-উযূ করার সময় দু‘আ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52-উঁচু স্থানে আরোহণের সময় দু‘আ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 53-উপত্যকায় অবতরণকালে দু‘আ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 54-সফরের ইচ্ছা করলে কিংবা সফর থেকে প্রত্যাবর্তন করার সময় দু‘আ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 55-বরের নিমিত্তে দু‘আ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 56-নিজ স্ত্রীর নিকট আসলে যে দু’আ বলবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 57-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর দু’আঃ হে আমাদের রব্ব! আমাদের এ জগতে কল্যাণ দাও।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 58-দুনিয়ার ফিত্‌না থেকে আল্লাহ্‌র আশ্রয় প্রার্থনা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 59-বারবার দু’আ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 60-মুশরিকদের উপর বদ দু’আ করা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 61-মুশরিকদের জন্য দু’আ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 62-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) -এর দু’আঃ হে আল্লাহ্‌! আমার আগের ও পরের গুনাহ মাফ করে দিন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 63-জুম’আহর দিনে দু’আ কবুলের সময় দু’আ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 64-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) -এর বাণীঃ ইয়াহুদীদের সম্পর্কে আমাদের বদ দু’আ কবূল হবে। কিন্তু আমাদের সম্পর্কে তাদের বদ্‌ দু’আ কবূল হবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 65-আমীন বলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 66-‘লা ইলাহা ইল্লালাহ্‌’-এর (যিক্‌র করার) ফাযীলাত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 67-সুবহানাল্লাহ পাঠের ফাযীলাত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 68-আল্লাহ তা’’আলার যিক্‌র-এর ফাযীলাত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 69-‘লা হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ্‌’’ বলা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 70-আল্লাহ্‌র এক কম একশত নাম আছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 71-কিছু সময় বাদ দিয়ে নাসীহাত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-সুস্থতা আর অবসর, আখিরাতের জীবনই সত্যিকারের জীবন ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 3-আখিরাতের তুলনায় দুনিয়ার উদাহরণ ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণী : দুনিয়াতে থাক যেন তুমি একজন প্রবাসী অথবা পথচারী
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-আশা এবং এর দৈর্ঘ্য ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-যে ব্যক্তি ষাট বছর বয়সে পৌঁছে গেল, আল্লাহ্ তার বয়সের ওযর পেশ করার সুযোগ রাখেননি ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 7-যে ‘আমালের দ্বারা আল্লাহ্‌র সন্তুষ্টি কামনা করা হয় ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 8-দুনিয়ার শোভা ও তার প্রতি আসক্তি থেকে সতর্কতা
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 9-আল্লাহ্‌র বাণী : হে মানুষ! আল্লাহ্‌র ও‘য়াদা সত্য, কাজেই পার্থিব জীবন কিছুতেই যেন তোমাদেরকে প্রতারিত না করে; আর সেই প্রধান প্রতারক (শয়ত্বান) যেন কিছুতেই তোমাদেরকে আল্লাহ্ সম্পর্কে প্রতারিত না করে । শয়ত্বান তোমাদের শত্রু, কাজেই তাকে শত্রু হিসেবে গ্রহণ কর । সে কেবল তার দলবলকে ডাকে, যাতে তারা জ্বলন্ত অগ্নির সঙ্গী হয় । (সুরাহ ফাতির ৩৫/৫-৬)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-নেক্কার ব্যক্তিদের বিদায় হয়ে যাওয়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-ধন-সম্পদের পরীক্ষা থেকে রক্ষা পাওয়া ।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 12-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণী : এ সম্পদ সবুজ ও সুমিষ্ট । আল্লাহ্ তা‘আলার বাণী : মানুষের কাছে সুশোভিত করা হয়েছে নারী, সন্তান, স্তুপীকৃত স্বর্ণ ও রৌপ্যভান্ডার, চিহ্নযুক্ত অশ্বরাজি, গৃহপালিত পশু এবং শস্যক্ষেত্র, এসব পার্থিব জীবনের সম্পদ । (সূরাহ আল ‘ইমরান ৩/১৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-যে ব্যক্তি তার মাল হতে অগ্রিম (উত্তম কাজে) খরচ করবে, তার পুণ্য সে পাবে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-(আল্লাহ্‌র পথে ব্যয়কুন্ঠ) ধনীরাই প্রকৃতপক্ষে গরীব ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণী : আমার জন্য উহুদ পাহাড় স্বর্ণ হয়ে যাক আমি তা পছন্দ করি না ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-প্রকৃত সচ্ছলতা হলো অন্তরের সচ্ছলতা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-দরিদ্রতার মাহাত্ম্য
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 18-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তাঁর সহাবীগণের জীবন যাপন কিরূপ ছিল এবং তাঁরা দুনিয়া থেকে কী অবস্থায় বিদায় নিলেন ।
      (হাঃ ৯ | রেঞ্জঃ )
    • 19-আমলে মাঝারি পন্থা গ্রহণ এবং নিয়মিত কাজ সম্পাদন
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 20-ভয়ের সঙ্গে আশা রাখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-আল্লাহ্‌র নিষেধাবলীর ব্যাপারে ধৈর্য ধারণ করা । (আল্লাহ্‌র বাণী) : ধৈর্যশীলদেরকে তাদের পুরস্কার অপরিমিতভাবে দিয়ে থাকি । (সূরাহ আয্ যুমার ৩৯/১০)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 22-যে কেউ আল্লাহ্‌র উপর ভরসা করে, তবে তার জন্য তিনিই যথেষ্ট । (সূরাহ ত্বলাক ৬৫/৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-নিরর্থক বাদানুবাদ অপছন্দনীয়
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-যবান সংযত করা ।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 25-আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দন করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-আল্লাহ্-ভীতি
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 27-গুনাহ হতে বেঁচে থাকা
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 28-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণী : আমি যা জানি তোমরা যদি তা জানতে তাহলে তোমরা খুব অল্পই হাসতে
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 29-কামনা-বাসনা দিয়ে জাহান্নামকে বেষ্টন করা হয়েছে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-জান্নাত তোমাদের জুতার ফিতার থেকেও সন্নিকটে আর জাহান্নামও সেই রকম
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 31-মানুষ যেন নিজের অপেক্ষা নিম্ন স্তরের ব্যক্তির প্রতি তাকায় এবং নিজের অপেক্ষা উচ্চ স্তরের ব্যক্তির প্রতি যেন না তাকায় ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-যে ব্যক্তি ভাল বা মন্দের ইচ্ছা করল ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-গুনাহকে নগণ্য মনে করা থেকে বেঁচে থাকা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-আমাল শেষ অবস্থার উপর নির্ভরশীল, আর এ ব্যাপারে ভয় রাখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-অসৎ সংসর্গ হতে নির্জনতা শান্তিপ্রদ ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 36-আমানতদারী উঠে যাওয়া ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 37-লোকদেখানো ও শোনানো ‘ইবাদাত ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-যে আল্লাহ্‌র আনুগত্য করার জন্য স্বীয় নফসের সঙ্গে জিহাদ করে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-বিনীত হওয়া
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 40-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণী : “আমাকে ও কিয়ামাতকে পাঠানো হয়েছে এ দু’টি আঙ্গুলের মত” । আল্লাহ্‌র ইরশাদঃ : ক্বিয়ামাতের ব্যাপার তো চোখের পলকের মত বরং তাত্থেকেও দ্রুত । আল্লাহ্ সব কিছু করতেই সক্ষম । (সূরাহ নাহল ১৬/৭৭)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 41-কেয়ামতের লক্ষন
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌র সাক্ষাৎ পছন্দ করে, আল্লাহ্‌ও তার সাক্ষাৎ পছন্দ করেন ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 43-মৃত্যুর যন্ত্রণা
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 44-শিঙ্গায় ফুৎকার ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 45-আল্লাহ্‌ দুনিয়াকে মুষ্ঠিতে ধারণ করবেন ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 46-হাশরের অবস্থা কেমন হবে
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 47-কিয়ামাতের কম্পন এক ভয়ানক জিনিস- (সূরাহ হাজ্জ ২২/১) । আগমনকারী মুহূর্ত (ক্বিয়ামাত) নিকটবর্তী- (সূরাহ নাজ্‌ম ৫৩/৫৭) । ক্বিয়ামাত নিকটবর্তী হয়েছে- (সূরাহ আল-ক্বামার ৫৪/১) ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-আল্লাহ্‌র বাণী : তারা কি চিন্তা করে না যে (তাদের মৃত্যুর পর) তাদেরকে আবার উঠানো হবে, এক মহা দিবসে । যেদিন মানুষ বিশ্বজগতের প্রতিপালকের সামনে দাঁড়াবে । (সূরাহ আল-মুতাফ্‌ফিফীন ৮৩/৪-৬)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 49-ক্বিয়ামাতের দিন কিসাস গ্রহণ ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 50-যার হিসাব পরীক্ষা করা হবে তাকে আযাব দেয়া হবে
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 51-সত্তর হাজার লোকের বিনা হিসাবে জান্নাতে প্রবেশ
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 52-জান্নাত ও জাহান্নাম-এর বিবরণ ।
      (হাঃ ২৭ | রেঞ্জঃ )
    • 53-সীরাত হল জাহান্নামের পুল
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 54-হাউয [৫০] আল্লাহ্‌র বাণী : আমি তোমাকে অশেষ কল্যাণ দান করেছি (যার মধ্যে) ‘কাওসার’ও অন্তর্ভুক্ত । ‘আবদুল্লাহ্ ইব্‌নু যায়দ (রাঃ) বর্ণনা করেন, নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন : তোমরা হাউযের কাছে আমার সঙ্গে মিলিত হওয়া পর্যন্ত ধৈর্য ধারণ করবে ।
      (হাঃ ১৯ | রেঞ্জঃ )
    • 2-তাকদীর [৫২]
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-আল্লাহ্‌র ইলম-মুতাবিক (লেখার পর) কলম শুকিয়ে গেছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-আল্লাহ্‌র বাণীঃ মানুষ যা করবে এ সম্পর্কে আল্লাহ্‌ই সবচেয়ে বেশি জানেন।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 5-আল্লাহ্‌র বাণীঃ আল্লাহ্‌র বিধান সুনির্ধারণে নির্ধারিত। (সূরা আহযাব ৩৩/৩৮)
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 6-আমলের (ভাল-মন্দ) নির্ভর করে শেষ অবস্থার ওপর
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-বান্দার মানতকে তাক্‌দীরের প্রতি অর্পণ করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 8-‘আল্লাহ্‌ ছাড়া কোন শক্তি ও ক্ষমতা নেই প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-নিষ্পাপ সে-ই আল্লাহ যাকে রক্ষা করেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-আল্লাহ্‌র বাণীঃ আমি যে সব জনবসতি ধ্বংস করেছি তাদের জন্য এটা নিষিদ্ধ করা হয়েছে যে তারা আর ফিরে আসবে না- (সূরা আম্বিয়া ২১/৯৫)।. আল্লাহ্‌র বাণীঃ ঈমান এনেছে তারা ছাড়া তোমার সম্প্রদায়ের আর কোন লোক ঈমান আনবে না- (সূরা হূদ ১১/৩৬), আল্লাহ্‌র বাণীঃ তারা তোমার বান্দাদেরকে গোমরাহ করে দেবে আর কেবল পাপাচারী কাফির জন্ম দিতে থাকবে- (সূরা নূহ ৭১/২৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-(আল্লাহ্‌র বাণী) আমি তোমাকে (মি’রাজের মাধ্যমে) যে দৃশ্য দেখিয়েছি তা এবং কুরআনে উল্লেখিত অভিশপ্ত (জাক্কুম) গাছটিও মানুষদের পরীক্ষা করার জন্য (যে কারা তা বিশ্বাস ক’রে নেক্‌কার হয় আর কারা তা অবিশ্বাস ক’রে পাপী হয়)। (সূরাহ্ ইসরা ১৭/৬০)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-আদম (‘আঃ) ও মূসা (‘আঃ) আল্লাহ্‌র সামনে বাদানুবাদ করেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-আল্লাহ্‌ যা দান করেন তা রোধ করার ক্ষমতা কারো নেই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌র আশ্রয় চায় খারাপ পরিণতি ও দুর্ভাগ্য হতে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-আল্লাহ্‌ মানুষ ও তার অন্তরের মধ্যবর্তী হয়ে থাকেন। [৫৫] (সূরা আনফাল ৮/২৪)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-(আল্লাহ্‌র বাণীঃ) আল্লাহ্‌ আমাদের জন্য যা নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন তাছাড়া অন্য কিছুই আমাদের ঘটবে না- (সুরাহ আত্-তওবা ৯/৫১)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-(আল্লাহ্‌র বাণী): আমরা কিছুতেই পথ পেতাম না যদি না আল্লাহ্‌ আমাদেরকে পথ দেখাতেন- (সূরা আ’রাফ ৭/৪৩), আল্লাহ যদি আমাকে সঠিক পথ দেখাতেন, তাহলে আমি অবশ্যই মুত্তাক্বীদের অন্তর্ভূক্ত হতাম। (সূরা আয্ যুমার ৪৯/৫৭)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আল্লাহ্‌র বাণীঃ
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 3-নবী (সাঃ)-কর্তৃক ‘ওয়া আঈমুল্লাহ’ শব্দ দ্বারা শপথ করা প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-নবী (সাঃ)-এর শপথ কেমন ছিল?
      (হাঃ ১৮ | রেঞ্জঃ )
    • 5-বাপ-দাদার কসম করবে না।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 6-লাত, উযযা ও প্রতিমাগুলোর নামে কসম করা যায় না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-কেউ যদি কোন কিছুর কসম করে অথচ তাঁকে কসম দেয়া হয়নি-এ সম্পর্কে বর্ণনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্মের কসম করলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-“যা আল্লাহ্ ইচ্ছে করেন ও তুমি যা ইচ্ছে কর” বলবে না। “আমি আল্লাহর সঙ্গে অতঃপর তোমার সঙ্গে” এমন বলা যাবে কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-আল্লাহর বাণীঃ তারা আল্লাহর নামে সুদৃঢ় কসম করেছে। (সূরাহ আন‘আম ৬/১০৯)
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 11-যখন কেউ বলেঃ আল্লাহকে আমি সাক্ষী মানছি অথবা যদি বলে, আল্লাহকে আমি সাক্ষী করেছি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-আল্লাহর নামে ও‘য়াদা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 13-আল্লাহর ইযযত, গুণাবলী ও কলেমাসমূহের কসম করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-কারো (আরবী) বলা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-(আল্লাহর বাণী): আল্লাহ তোমাদের অর্থহীন শপথের জন্য তোমাদেরকে পাকড়াও করবেন না, কিন্তু তোমাদের অন্তরের সংকল্পের জন্য দায়ী করবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল, সহনশীল। (সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/২২৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-শপথ করে ভুলে যখন শপথ ভঙ্গ করে।
      (হাঃ ১১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-মিথ্যা কসম
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-আল্লাহ্‌র বাণীঃ নিশ্চয় যারা আল্লাহ্‌র সাথে কৃত অঙ্গীকার এবং নিজেদের শপথকে তুচ্ছ মূল্যে বিক্রয় করে, এরা আখিরাতের নি’য়ামতের কোন অংশই পাবে না এবং আল্লাহ্‌ ক্বিয়ামাতের দিন তাদের সঙ্গে কথা বলবেন না, তাদের প্রতি দৃষ্টিপাত করবেন না এবং তাদেরকে পবিত্র করবেন না, বস্তুতঃ তাদের জন্য আছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি- (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/৭৭)।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 19-এমন কিছুতে কসম করা কসমকারী যার মালিক নয় এবং গুনাহের কাজের জন্য কসম ও রাগের বশবর্তী হয়ে কসম করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 20-কোন ব্যাক্তি যখন বলে, আল্লাহ্‌র কসম! আজ আমি কথা বলব না।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 21-যে ব্যাক্তি কসম করে যে, স্বীয় স্ত্রীর নিকট এক মাস যাবে না আর মাস যদি হয় ঊনত্রিশ দিনে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-যদি কেউ আঙ্গুর বা খুরমা ভিজানো পান করবে না বলে কসম করে। অতঃপর তেল, চিনি বা আসীর পান করে ফেলে তবে কারো কারো মতে কসম ভঙ্গ হবে না, কারণ তাদের মতে এগুলো নবীযের অন্তর্ভুক্ত নয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 23-যখন কেউ তরকারী খাবে না বলে কসম করে, তারপর রুটির সঙ্গে খেজুর মিশিয়ে খায়। আর কোন্‌ জিনিস তরকারীর অন্তর্ভুক্ত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 24-কসমের মধ্যে নিয়ত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-যখন কোন ব্যক্তি তার মাল মানত এবং তাওবার উদ্দেশ্যে দান করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-যখন কেউ কোন খাদ্যকে হারাম করে নেয়। [৭৭]
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-মানত পুরা করা
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 28-যে ব্যক্তি মানত পূর্ণ করে না তার গুনাহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-নেক কাজের মানত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-যে ব্যক্তি জাহেলিয়্যাতের যুগে মানত করল বা কসম করল যে, সে মানুষের সঙ্গে কথা বলবে না, অতঃপর সে ইসলাম গ্রহণ করল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-মানত আদায় না করে কেউ যদি মারা যায়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 32-পাপ কাজের এবং ঐ জিনিসের মানত করা যার উপর তার মালিকানা নেই।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 33-কেউ নির্দিষ্ট কয়েক দিবসে সওম পালনের মানত করলে আর তার ভিতর কুরবানীর দিনসমূহ বা ঈদুল ফিত্‌রের দিন পড়ে গেলে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 34-কসম ও মানতের মধ্যে ভূমি, বক্‌রী, কৃষি ও আসবাবপত্র শামিল হয় কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আল্লাহ্‌র বাণীঃ এরপর কাফ্‌ফারা দশজন দরিদ্রকে খাওয়ানো-(সূরা আল-মায়িদা ৫/৮৯)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-আর ধনী ও গরীব কখন কার উপর কাফ্‌ফারা ওয়াজিব হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-যে ব্যক্তি কাফ্‌ফারা আদায়ে দরিদ্রকে সাহায্য করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-দশজন মিস্‌কীনকে কাফ্‌ফারা প্রদান করা; তারা নিকটাত্মীয়ই হোক বা দূরেরই হোক।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-মদীনার সা’ ও নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর মুদ্দ এবং এর বরকত। আর মদীনাবাসী এত্থেকে যুগ যুগ ধরে ওয়ারিশসূত্রে যা লাভ করেছেন
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 7-আল্লাহ্‌র বাণীঃ অথবা গোলাম আযাদ করা-(সূরা আল-মায়িদা ৫/৮৯)। এবং কোন্ প্রকারে গোলাম আযাদ করা উত্তম।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-কাফ্‌ফারা আদায়ের ক্ষেত্রে মুদাব্বার, উম্মু ওয়ালাদ, মুকাতাব এবং যিনার সন্তান আযাদ করা। এবং তাউস বলেছেন, (কাফ্‌ফারায়) উম্মু ওয়ালাদ এবং মুদাব্বার আযাদ করা যাবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-যখন কেউ এমন গোলাম আযাদ করে যার উপর তার ও অন্যের মালিকানা আছে ‎ অথবা কাফ্‌ফারার ক্ষেত্রে গোলাম আযাদ করলে উক্ত গোলামের পরিত্যক্ত সম্পদ কে পাবে?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-কসমের ভিতর ইনশাআল্লাহ্‌ বলা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 11-কসম ভঙ্গ করার পূর্বে এবং পরে কাফ্‌ফারা আদায় করা। [৮৭]
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আল্লাহ্‌র বাণীঃ আল্লাহ তোমাদেরকে তোমাদের সন্তান-সন্ততির (অংশ) সম্পর্কে নির্দেশ দিচ্ছেন, পুরুষ দুই নারীর অংশের সমান পাবে, তবে সন্তান-সন্ততি যদি শুধু দু’জন নারীর অধিক হয় তাহলে তাঁরা রেখে যাওয়া সম্পত্তির তিন ভাগের দু’ ভাগ পাবে, আর কেবল একটি কন্যা থাকলে সে অর্ধেক পাবে এবং তার পিতা-মাতা উভয়ের প্রত্যেকে রেখে যাওয়া সম্পত্তির ছয় ভাগের এক ভাগ পাবে যদি তার সন্তান থাকে, আর যদি তার সন্তান না থাকে এবং তার ওয়ারিশ মাতা-পিতাই হয়, সে অবস্থায় তার মাতার জন্য এক তৃতীয়াংশ, কিন্ত তার ভাই-বোন থাকলে, তার মাতা পাবে ছয় ভাগের এক ভাগ, (ঐসব বন্টন হবে) তার কৃত ওয়াসীয়াত অথবা ঋণ পরিশোধের পর। তোমরা জান না তোমাদের পিতা এবং সন্তানদের মধ্যে কে তোমাদের পক্ষে উপকারের দিক দিয়ে অধিকতর নিকটবর্তী। (এ বন্টন) আল্লাহ্‌র পক্ষ হতে নির্ধারিত করে দেয়া হয়েছে, নিশ্চয় আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাশীল। তোমাদের স্ত্রীদের রেখে যাওয়া সম্পত্তির অর্ধেক তোমাদের জন্য- যদি তাদের কোন সন্তান না থাকে আর যদি সন্তান থাকে, তবে তোমাদের জন্য তাদের রেখে যাওয়া সম্পত্তির এক চতুর্থাংশ, তাদের কৃত ওয়াসীয়াত কিংবা ঋণ পরিশোধের পর এবং তারা তোমাদের রেখে যাওয়া সম্পত্তির সিকি অংশ পাবে যদি তোমা(...)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-ফারায়েজ বিষয়ক বিদ্যা শিক্ষা দেয়া। ‘উক্‌বাহ ইব্‌নু আমির (রাঃ) বলেন, যারা আন্দাজে অনুমানে কথা বলে তাদের এমন কথা বলার আগেই তোমরা (ফারায়েজ বিদ্যা) শিখে নাও।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-নাবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর বাণীঃ আমরা যা কিছু (সম্পদ) ছেড়ে য়াই, কেউ তার ওয়ারিশ হবে না, সবই সদাকাহ।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 5-নবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর বাণীঃ যে ব্যক্তি মাল রেখে যায় তা তার পরিবার-পরিজনের হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-পিতা-মাতা হতে সন্তানের উত্তারাধিকার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-কন্যাদের মীরাস।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 8-পুত্রের অবর্তমানে পৌত্রের উত্তরাধিকার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-কন্যাদের মীরাসের বর্ণনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-পিতা ও ভ্রাতৃবৃন্দের বর্তমানে দাদার উত্তরাধিকার।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 11-সন্তান ও অন্যান্য ওয়ারিশগণের সাথে স্বামীর উত্তরাধিকার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-সন্তান ও অন্যান্য ওয়ারিশদের সাথে স্ত্রী ও স্বামীর মীরাস
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-কন্যাদের বর্তমানে ভগ্নিরা ওয়ারিশ হবে আসাবা হিসেবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 14-ভাই-বোনদের মীরাস।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-(আল্লাহ্‌র বাণী): লোকেরা তোমার নিকট জানতে চায়। বল, আল্লাহ্‌ তোমাদেরকে পিতৃ মাতৃহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি সম্পর্কে ফতোয়া দিচ্ছেন তোমাদের বিধান দিচ্ছেন “কালালা” – (পিতা-মাতাহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি) সম্বন্ধে। যদি কোন ব্যক্তি নিঃসন্তান অবস্থায় মারা যায়। (পিতা-মাতা না থাকে) এবং তার এক বোন থাকে তবে সে পরিত্যক্ত সম্পত্তির অর্ধাংশ পাবে; সে যদি সন্তানহীনা হয় তবে তার ভাই তার ওয়ারিস হবে। তবে যদি বোন দু’জন থাকে তাহলে তারা পরিত্যক্ত সম্পত্তির দুই-তৃতীয়াংশ পাবে; আর যদি ভাই-বোন কয়েকজন থাকে তবে এক পুরুষের অংশ দুই নারীর অংশের সমান হবে। তোমরা গুমরাহ হবে এ আশংকায় আল্লাহ্‌ তোমাদের জন্য পরিষ্কারভাবে বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ্‌ সর্ববিষয়ে সর্বজ্ঞ। (সূরাহ আন্-নিসা ৪/১৭৬)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-দু’জন চাচাতো ভাই, এদের একজন বৈপিত্রেয় ভাই আর অন্যজন যদি স্বামী হয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 17-যাবিল আরহাম।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-যাদের উপর লি’আন করা হয় তাদের মীরাস।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-বিছানা যার, সন্তান তার-স্ত্রীলোকটি আযাদ হোক আর দাসীই হোক।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 20-যে আযাদ করবে অভিভাবকত্ব হল তার। এবং লা-ওয়ারিশ সন্তানের মীরাস।‘উমার (রাঃ) বলেন, লাকীত (কুড়িয়ে পাওয়া) ব্যক্তি আযাদ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 21-সায়বার মীরাস।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 22-যে গোলাম তার মনিবদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাজ করে তার পাপ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 23-কাফির কারো হাতে ইসলাম গ্রহণ করলে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 24-নারীরাও ওয়ালার ওয়ারিস হয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 25-কোন কাওমের আযাদকৃ্ত গোলাম তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আর বোনের ছেলে ও ঐ কাওমের অন্তর্ভুক্ত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 26-বন্দীর উত্তারাধিকার।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-মুসলিম কাফেরের এবং কাফির মুসলিমের উত্তরাধিকারী হয় না। কোন ব্যক্তি সম্পত্তি বণ্টনের পূর্বে মুসলিম হয়ে গেলে সে মিরাস পাবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-নাসারা গোলাম ও নাসারা মাকাতিবের মিরাস এবং যে ব্যক্তি আপন সন্তানকে অস্বীকার করে তার গুনাহ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-যে লোক কাউকে ভাই বা ভাতিজা হবার দাবি করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-যে নিজের পিতা বাদে অন্যকে পিতা বলে দাবি করে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 31-কোন স্ত্রীলোক কাউকে পুত্র হিসাবে দাবি করলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-কায়েফ (অঙ্গ প্রত্যঙ্গ দেখে বংশ নির্ধারণ)।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-যিনা ও মদ্য পান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-মদ্যপায়ীকে প্রহার করা সম্পর্কিত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-ঘরের ভিতরে শরীয়াতের শাস্তি দেয়ার হুকুম সম্পর্কিত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-গাছের ডাল এবং জুতা দিয়ে মারার বর্ণনা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 6-মদ্যপায়ীকে লা’নত করা মাকরূহ এবং সে মুসলিম থেকে খারিজ নয়
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 7-চোর যখন চুরি করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-চোরের নাম উল্লেখ না করে তার উপর লা’নত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-হুদুদ (শরীয়াতের শাস্তি) (গুনাহ্র) কাফ্ফারা হয়ে যায়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-শরীয়াতের শাস্তি বা হক ব্যতীত মু’মিনের পিঠ সংরক্ষিত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-শরীয়াতের হদ কায়িম করা এবং আল্লাহ্‌র নিষিদ্ধ কাজে (কেউ লিপ্ত হলে তার বিরুদ্ধে) প্রতিশোধ নেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-উচ্চ-নীচ সকলের বেলায় শরীয়াতের শাস্তি কায়িম করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-বাদশাহ্র নিকট যখন মামলা পেশ করা হয় তখন শারী’আতের শাস্তি দেয়ার বেলায় সুপারিশ করা অনুচিত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-আল্লাহ্‌র বাণীঃ পুরুষ কিংবা নারী চুরি করলে তাদের হাত কেটে দাও- (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৩৮)। কী পরিমাণ মাল চুরি করলে হাত কাটা যাবে। ‘আলী (রাঃ) কব্জি পর্যন্ত কেটেছিলেন। আর ক্বাতাদাহ (রাঃ) এক মহিলা সম্পর্কে বলেছেন যে চুরি করেছিল, এতে তার বাম হাত কাটা হয়েছিল। এ ব্যতীত আর কোন শাস্তি দেয়া হয়নি।
      (হাঃ ১১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-চোরের তাওবাহ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-কাফির ও ধর্মত্যাগী বিদ্রোহীদের বিবরণ, আল্লাহ্‌র বাণীঃ যারা আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের শাস্তি...। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৩৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ধর্ম পরিত্যাগকারী বিদ্রোহীদের ক্ষতস্থানে লোহা পুড়ে দাগ দেননি। শেষতক তারা মারা গেল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-ধর্ম পরিত্যাগকারী বিদ্রোহীদেরকে পানি পান করানো হয়নি; অবশেষে তারা মারা গেল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বিদ্রোহীদের চোখগুলো লোহার শলাকা দিয়ে ফুঁড়ে দিলেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-অশ্লীলতা পরিত্যাগকারীর ফাযীলাত।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 21-ব্যভিচারীদের পাপ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 22-বিবাহিতকে পাথর মেরে হত্যা করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 23-পাগল ও পাগলী কে পাথর মেরে হত্যা করা যাবে না। [১০৫] ‘আলী (রাঃ) ‘উমার (রাঃ) – কে বললেন, আপনি কি জানেন না যে, পাগল থেকে জ্ঞান ফিরে না আসা পর্যন্ত, বালক থেকে সাবালক না হওয়া পর্যন্ত, ঘুমন্ত লোক না জাগা পর্যন্ত কলম তুলে নেয়া হয়েছে?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 24-যেনাকারীর জন্য পাথর।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 25-সমতল স্থানে রজম করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-ঈদগাহে্ ও জানাজা আদায়ের জায়গায় রজম করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-যে এমন কোন অপরাধ করল যা হদ - এর সীমার মধ্যে নয় এবং সে ইমামকে জানালো। তবে তাওবাহ্র পর তাকে কোন শাস্তি দেয়া হবে না, যখন সে ফতোয়া জানার জন্য আসে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 28-যে কেউ শাস্তির ব্যাপারে স্বীকার করল অথচ বিস্তারিত জানাল না, তখন ইমাদের জন্য তা গোপন রাখা সঠিক হবে কি?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-নিজের দোষ স্বীকারকারীকে ইমাম কি একথা বলতে পারে যে, সম্ভবত তুমি স্পর্শ করেছ কিংবা ইঙ্গিত করেছ?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-নিজের দোষ স্বীকারকারীকে ইমামের প্রশ্ন ‘তুমি কি বিবাহিত’?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 31-যিনার কথা স্বীকার করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 32-যিনার কারণে বিবাহিতা গর্ভবতী নারীকে পাথর মেরে হত্যা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-অবিবাহিত যুবক, যুবতী উভয়কে বেত্রাঘাত করা হবে এবং নির্বাসিত করা হবে।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 34-গুনাহ্গার ও নপুংসকদের নির্বাসিত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-ইমামের অনুপস্থিতিতে অন্যকে হদ প্রয়োগের নির্দেশ দেয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 36-আল্লাহ্‌র বাণীঃ তোমাদের মধ্যে কারো সাধ্বী, বিশ্বাসী নারী বিবাহের সামর্থ্য না থাকলে... আয়াতের শেষ পর্যন্ত। (সুরাহ আন্-নিসা ৪/২৫) (আরবী) অর্থ (আরবী) (ব্যভিচারিণী)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-দাসী যখন ব্যভিচার করে
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 38-দাসী যিনা করলে তাকে তিরস্কার করা ও নির্বাসন দেয়া যাবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-অধ্যায়ঃ যিম্মিদের বিবাহ হওয়া সম্পর্কে বিধান এবং তারা যিনা করলে ও তাদের মোকদ্দমা ইমামের নিকট পেশ করা হলে তার বিধান।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 40-বিচারক ও লোকদের নিকট স্বীয় স্ত্রী বা অন্যের স্ত্রীর ব্যাপারে যখন যিনার অভিযোগ করা হয় তখন বিচারকের জন্য কি জরুরী নয় যে, তার নিকট পাঠিয়ে তাকে ঐ সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করবে, যে বিষয়ে তাকে অভিযুক্ত করা হয়েছে?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 41-শাসক ব্যতীত অন্য কেউ যদি নিজ পরিবার কিংবা অন্য কাউকে শাসন করে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 42-যদি কেউ তার স্ত্রীর সাথে পরপুরুষকে দেখে এবং তাকে হত্যা করে ফেলে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-কোন বিষয়ে অস্পষ্টভাবে ইঙ্গিত করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-শাস্তি ও শাসনের পরিমাণ কতটুকু
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 45-যে ব্যক্তি প্রমাণ ব্যতীত অশ্লীলতা ও অন্যের কলংকিত হওয়াকে প্রকাশ করে এবং অপবাদ রটায়
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 46-সাধ্বী রমণীদের প্রতি অপবাদ আরোপ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-ক্রীতদাসদের প্রতি অপবাদ আরোপ করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-ইমাম থেকে অনুপস্থিত ব্যক্তির ওপর হদ প্রয়োগ করার জন্য তিনি কোন ব্যক্তিকে নির্দেশ করতে পারেন কি? উমর (রা.) এমনটা করেছেন
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আল্লাহ্‌র বাণী : কেউ ইচ্ছা পূর্বক কোন মু’মিন ব্যক্তিকে হত্যা করলে তার শাস্তি হল জাহান্নাম। (সূরা আন্-নিসা ৪/৯৩)
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 3-আল্লাহ্‌র বাণীঃ আর কেউ কারো প্রাণ রক্ষা করলে। (সূরা আল-মায়িদাহ ৫/৩২)
      (হাঃ ৯ | রেঞ্জঃ )
    • 4-আল্লাহর বাণীঃ হে মু'মিনগণ! নিহতদের ব্যাপারে তোমাদের জন্য কিসাসের বিধান দেয়া হয়েছে...... (সূরা আল-বাক্বারাহ ২/১৭৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-(ইমাম কর্তৃক) হত্যাকারীকে স্বীকারোক্তি পর্যন্ত প্রশ্ন করা। আর শরীয়তের শাস্তির ব্যাপারে স্বীকারোক্তি।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-পাথর বা লাঠি দিয়ে হত্যা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-আল্লাহ্‌র বাণী: প্রাণের বদলে প্রাণ..............। (সূরা আল-মায়িদাহ ৫/৪৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-যে ব্যক্তি পাথর দিয়ে কিসাস নিল
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-কাউকে হত্যা করা হলে তার উত্তরাধিকারীগণ দু’রকমের শাস্তির যে কোন একটি দেয়ার অধিকার রাখে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 10-ন্যায়সঙ্গত কারণ ছাড়া রক্তপাত দাবি করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-ভুলবশতঃ হত্যার ক্ষেত্রে মৃত্যুর পর ক্ষমা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-আল্লাহর বাণীঃ কোন মু’মিন ব্যক্তির জন্য অন্য মু’মিন ব্যক্তিকে হত্যা করা বৈধ নয়। তবে ভুলবশত করলে সেটা আলাদা........... (সূরা আন্-নিসা ৪/৯২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-একবার হত্যার কথা স্বীকার করলে তাকে হত্যা করা হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-নারীর বদলে পুরুষকে হত্যা করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-আহত হবার ক্ষেত্রে নারী-পুরুষদের মধ্যে কিসাস।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-হাকিমের কাছে মামলা পেশ করা ছাড়া আপন অধিকার আদায় করে নেয়া বা কিসাস গ্রহণ করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 17-ভিড়ে মারা গেলে বা হত্যা করা হলে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-যখন কেউ ভুলক্রমে নিজেকে হত্যা করে তখন তার কোন রক্তপণ নেই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-দাঁত দিয়ে কামড়ানোর কারণে কারো দাঁত উপড়ে গেলে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 20-দাঁতের বদলে দাঁত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-আঙ্গুলের রক্তপণ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-যখন একটি দল কোন এক লোককে বিপদগ্রস্ত করে তোলে, তখন তাদের সবাইকে শাস্তি দেয়া হবে কি? অথবা সবার নিকট থেকে কিসাস গ্রহণ করা হবে কি?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 23-‘কাসামাহ’ (শপথ)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 24-যে লোক অন্য লোকেদের ঘরে উঁকি মারল আর তারা তার চক্ষু ফুঁড়ে দিল, এতে ঐ ব্যাক্তির জন্য দিয়াত নেই।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 25-আকিলা (রক্তপণ) প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-মহিলার ভ্রূণ
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 27-মহিলার ভ্রুন এবং দিয়াত পিতা ও পিতার নিকটাত্মীয়দের উপর বর্তায়, সন্তানের উপর নয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 28-যে কোন গোলাম অথবা বালক থেকে সাহায্য চায়
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-খণি দণ্ডমুক্ত এবং কূপ দণ্ডমুক্ত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-পশু আহত করলে তাতে কোন ক্ষতিপূরন নেই ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 31-যে ব্যক্তি যীম্মিকে বিনা অপরাধে হত্যা করে তার পাপ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-কাফেরের বদলে মুসলিমকে হত্যা করা যাবে না
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-যখন কোন মুসলিম কোন ইয়াহুদীকে ক্রোধের সময় থাপ্‌পড় মারল ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌র সঙ্গে শিরক করে তার গুনাহ এবং দুনিয়া ও আখিরাতে তার শাস্তি। আল্লাহ্‌ বলেনঃ নিশ্চয়ই শির্‌ক বিরাট জুল্‌ম- (সূরা লুক্বমান ৩১/১৩)। তুমি আল্লাহ্‌র শরীক স্থির করলে তোমার কর্ম তো বিফল হবে এবং তুমি হবে ক্ষতিগ্রস্ত (সূরা আয্‌-যুমার ৩৯/৬৫)।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 3-ধর্মত্যাগী পুরুষ ও নারীর বিধান এবং তাদেরকে তওবা প্রতি আহবান।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-যারা ফরযসমূহ গ্রহণ করতে অস্বীকার করে এবং যাদেরকে ধর্মত্যাগের অপরাধে অপরাধী করা হয়েছে তাদেরকে হত্যা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-যখন কোন যিম্মী বা অন্য কেউ নবী (সাল্লালাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বাক্‌চাতুরির মাধ্যমে গালি দেয় এবং স্পষ্ট করে না, যেমন তার কথা ‘আস্‌সামু আলাইকা’ (তোমার মরণ হোক)।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 6-অত্যাচারিত হবার পর ও কাওম এর জন্য ক্ষমার পার্থনা করা
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-খারিজী সম্প্রদায় ও মুলহিদদের অপরাধ প্রমাণিত হবার পর তাদেরকে হত্যা করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 8-যারা মনোতুষ্টির জন্য খারিজীদের সঙ্গে যুদ্ধ ত্যাগ করে এবং এজন্য যে যাতে লোকেরা তাদের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ না করে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-নবী (সাল্লালাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ কক্ষনো কেয়ামত ঘটবে না, যতক্ষণ না দু‘টো দল পরস্পর লড়াই করবে, অথচ তাদের দাবি হবে একটাই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-ব্যাখ্যা দানকারীদের ব্যাপারে যা বর্ণনা করা হয়েছে।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আল্লাহর বাণীঃ তবে তার জন্য নয় (যাকে সত্য অস্বীকার করতে) বাধ্য করা হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-যে ব্যক্তি কুফরী গ্রহণ করার বদলে দৈহিক নির্যাতন, নিহত ও লাঞ্ছিত হওয়াকে বেছে নেয়।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 4-জোর করে কাউকে দিয়ে তার নিজের সম্পদ বা অপরের সম্পদ বিক্রয় করানো।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-যার উপর বল প্রয়োগ করা হয়েছে এমন ব্যক্তির বিয়ে জায়েয হয় না।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-কাউকে যদি বাধ্য করা হয়, যার কারণে সে গোলাম দান করে ফেলে অথবা বিক্রি করে দেয় তবে তা কার্যকর হবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-‘ইকরাহ্’ (বাধ্য করা) শব্দ থেকে কারহান ও কুরহান নির্গত, দু’টি অর্থ একই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-যখন কোন মহিলাকে ব্যভিচারে বাধ্য করা হয় তখন তার উপর কোন ‘হদ’ আসে না। কেননা, আল্লাহ্‌ বলেনঃ তবে কেউ যদি তাদেরকে বাধ্য করে সে ক্ষেত্রে জবরদস্তির পর আল্লাহ্‌ তো তাদের প্রতি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু। (সূরা আন্‌-নূর ২৪/৩৩)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-যখন কোন লোক তার সঙ্গীর ব্যাপারে নিহত হওয়া বা তদ্রুপ কিছুর আশঙ্কা করে তখন (তার কল্যাণে) কসম করা যে, সে তার ভাই।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-কূট চাল ত্যাগ করা। [১৩৭] এবং কসম ও অন্যান্য ক্ষেত্রে যে যা নিয়ত করবে ফলাফল প্রাপ্ত হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-সালাত
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-যাকাত এবং সদকা দেয়ার ভয়ে যেন একত্রিত পুঁজিকে পৃথক করা না হয় এবং পৃথক পুঁজিকে যেন একত্র করা না হয়।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 5-বিবাহ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-কেনা-বেচায় যে কূটচাল পছন্দীয় নয়। প্রয়োজনের অতিরিক্ত ঘাস উত্পাদনে বাধা দেয়ার জন্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি সরবরাহে বাধা দেয়া যাবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-দালালী করা অপছন্দনীয় [১৪০] হওয়া প্রসঙ্গে
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-কেনা-বেচায় ধোঁকাবাজি নিষিদ্ধ হওয়া প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-অভিভাবকের দ্বারা আকর্ষণীয়া ইয়াতীম বালিকার পূর্ণ মাহর না দেয়ার জন্য কূটকৌশল গ্রহণ করা নিষিদ্ধ হওয়া প্রসঙ্গে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-কেউ যদি কোন বাঁদী চুরি করার পর বলে, সে মরে গেছে এবং বিচারকও মৃত বাঁদীর মূল্যের ফায়সালা করে দেন। এরপর যদি সে বাঁদী মালিকের হস্তগত হয়ে যায়, তখন সে মালিকেরই হবে। তবে মালিক মূল্য ফেরত দেবে। এ মূল্য (বাঁদীর) দাম বলে গণ্য হবে না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-৯০/১০. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-বিয়ে
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 13-কোন নারীর জন্য স্বামী ও সতীনের বিরুদ্ধে কূটকৌশল অবলম্বন করা অপছন্দনীয় এবং এ ক্ষেত্রে নবী (সাল্লালাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ওপর যা অবতীর্ণ হয়েছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-প্লেগ মহামারী আক্রান্ত এলাকা থেকে পালিয়ে যাওয়ার জন্য কৌশল গ্রহণ করা নিষিদ্ধ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 15-হেবা ও শুফ‘আর ক্ষেত্রে কূটকৌশল গ্রহণ করা।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 16-বখ্‌শিশ পাওয়ার জন্য কর্মচারীর কৌশল গ্রহন করা
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 2-রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ওয়াহীর শুরু হয় ভাল স্বপ্নের মাধ্যমে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 3-নেক্‌কার লোকদের স্বপ্ন ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বাণী: ভাল স্বপ্ন আল্লাহ্‌র পক্ষ থেকে হয় ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-ভাল স্বপ্ন নবুয়তের ছেচল্লিশ ভাগের এক ভাগ ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 6-সুসংবাদ বহনকারী বিষয়সমূহ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-ইউসুফ (আঃ)-এর স্বপ্ন ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-ইব্‌রাহীম (আঃ)-এর স্বপ্ন
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-একাধিক লোকের একই স্বপ্ন দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-বন্দী, বিশৃঙ্খলাকারী ও মুশরিকদের স্বপ্ন ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-যে লোক স্বপ্নে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে দেখে ।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 12-রাতের স্বপ্ন ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 13-দিনে সপ্ন দেখা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 14-নারীদের সপ্ন
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 15-খারাপ স্বপ্ন শয়তানের তরফ থেকে হয়ে থাকে । কেউ খারাপ স্বপ্ন দেখলে সে যেন তার বাম দিকে থু থু নিক্ষেপ করে এবং আল্লাহ্‌র আশ্রয় প্রার্থনা করে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-স্বপ্নে দুধ দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-যখন স্বপ্নে নিজের চারদিকে কিংবা নখে দুধ প্রবাহিত হতে দেখে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-স্বপ্নের মধ্যে জামা দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 19-স্বপ্নের মধ্যে জামা হেঁচড়িয়ে চলতে দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-স্বপ্নের মধ্যে সবুজ রং ও সবুজ বাগান দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-স্বপ্নের ভিতর মহিলার নিকাব খুলে যাওয়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-স্বপ্নের ভিতর রেশমী কাপড় দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-স্বপ্নে হতে চাবি দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-স্বপ্নের মধ্যে হাতল অথবা আংটায় ঝুলা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-স্বপ্নের ভিতর নিজের বালিশের নিচে তাঁবুর খুটিঁ দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-স্বপ্নে মোটা রেশমী কাপড় দেখা ও জান্নাতে প্রবেশ করতে দেখা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 27-স্বপ্নে বন্ধন দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-স্বপ্নের ভিতর প্রবাহিত ঝর্ণা দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-স্বপ্নে কূপ থেকে এমনভাবে পানি তুলতে দেখা যে লোকদের পিপাসা মিটে যায় । নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে এ ব্যাপারে হাদীস আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) বর্ণনা করেছেন ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-স্বপ্নে দুর্বলতার সঙ্গে কূপ থেকে এক বা দু’বালতি পানি তুলতে দেখা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 31-স্বপ্নে বিশ্রাম করতে দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-স্বপ্নে প্রাসাদ দেখা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 33-স্বপ্নে ওযূ করতে দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-স্বপ্নে কা‘বা গৃহ তাওয়াফ করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-স্বপ্নের ভিতর নিজের বাকী পানীয় থেকে অন্যকে দেয়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-স্বপ্নে নিরাপদ মনে করা ও ভীতি দূর হতে দেখা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 37-স্বপ্নে ডান দিক গ্রহণ করতে দেখা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 38-স্বপ্নে পেয়ালা দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-স্বপ্নে কোন কিছু উড়তে দেখা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 40-স্বপ্নে গরু যব্‌হ হতে দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-স্বপ্নে ফুঁ দেয়া ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 42-কেউ স্বপ্নে দেখল যে, সে একদিক থেকে একটা জিনিস বের করে অন্য জায়গায় রেখেছে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-স্বপ্নে কালো মহিলা দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-স্বপ্নে এলোমেলো চুল ওয়ালা মহিলা দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-স্বপ্নে নিজেকে তরবারী নাড়াচাড়া করতে দেখা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-যে ব্যক্তি স্বীয় স্বপ্ন বর্ণনায় মিথ্যা বলল ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 47-পছন্দনীয় নয় স্বপ্নে এমন কিছু দেখলে তা কারো কাছে না বলা এবং সে সম্পর্কে কোন আলোচনা না করা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 48-ভুল ব্যাখ্যাকারীর ব্যখ্যাকে প্রথমেই চূড়ান্ত বলে মনে না করা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 49-ফাজ্‌রের সলাতের পরে স্বপ্নের ব্যাখ্যা দেয়া
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আল্লাহ্‌ তা’আলার বাণীঃ সতর্ক থাক সেই ফিতনা হতে যা বিশেষভাবে তোমাদের যালিম লোকেদের মাঝেই সীমাবদ্ধ হয়ে থাকবে না – (সূরাহ আনফাল ৮/২৫)।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 3-নাবী (সাল্লালাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ আমার পরে তোমরা এমন কিছু দেখতে পাবে, যা তোমরা পছন্দ করবে না। ‘আবদুল্লাহ ইব্‌নু যায়দ (রাঃ) বলেন, নাবী (সাল্লালাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তোমরা ধৈর্য ধারণ কর যতক্ষণ না হাউযের ধারে আমার সঙ্গে মিলিত হও।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 4-নাবী (সাল্লালাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ কতকগুলো বুদ্ধিহীন বালকের হাতে আমার উম্মাত ধ্বংস হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-নাবী (সাল্লালাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ আরবরা অতি নিকটবর্তী এক দুর্যোগে হালাক হয়ে যাবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-ফিত্‌নার ব্যাপ্তি ।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 7-প্রতিটি যুগের চেয়ে তার পরের যুগ আরও খারাপ হবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 8-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ যে ব্যক্তি আমাদের উপর অস্ত্র উত্তোলন করবে সে আমাদের দলভুক্ত নয়।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 9-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ আমার পরে তোমরা পরস্পরে হানাহানি করে কুফ্‌রীর দিকে ফিরে যেও না।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 10-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণীঃ ফিতনা ছড়িয়ে পড়বে, তাতে দাঁড়ানো ব্যক্তির চেয়ে উপবিষ্ট ব্যক্তি উত্তম হবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 11-তরবারী নিয়ে দু’জন মুসলমান পরস্পর মারমুখী হলে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-যখন জাম‘আত (মুসলিমরা সংঘবদ্ধ) থাকবে না তখন কী করতে হবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-যে ফিত্নাকারী ও জালিমদের দল ভারী করাকে অপছন্দ করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-যখন মানুষের আবর্জনা (নিকৃষ্ট মানুষেরা) অবশিষ্ট থাকবে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 15-ফিতনার সময় বেদুঈন সুলভ জীবন কাটানো বাঞ্ছনীয় ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 16-ফিত্‌না হতে আশ্রয় প্রার্থনা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 17-নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বাণী ফিতনা পূর্ব দিক থেকে শুরু হবে ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 18-সমুদ্রের ঢেউয়ের মত ফিত্‌নার ঢেউ হইবে ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 19-সে জাতি কখনো সফলকাম হবে না, যারা তাদের শাসনভার কোন স্ত্রীলোকের হাতে অর্পণ করে।
      (হাঃ ৯ | রেঞ্জঃ )
    • 20-যখন আল্লাহ্‌ কোন সম্প্রদায়-এর উপর আযাব অবতীর্ণ করেন ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 21-হাসান ইব্‌নু ‘আলী (রাঃ) সম্পর্কে নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) – এর উক্তিঃ অবশ্যই আমার এ দৌহিত্র সরদার। আর সম্ভবত আল্লাহ্‌ তা’আলা তাঁর মাধ্যমে মুসলিমদের দু’টি দলের মধ্যে মীমাংসা করে দিবেন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 22-যখন কেউ কোন সম্প্রদায়ের কাছে কিছু বলে অতঃপর বেরিয়ে এসে উল্টো কথা বলে।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 23-কবরবাসীদের উপর হিংসা না জাগা কিয়ামত পর্যন্ত সংঘটিত হবে না ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-কালের এমন পরিবর্তন ঘটবে যে, আবার মূর্তিপূজা শুরু হবে। [১৬৩]
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 25-আগুন বের হওয়া।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 26-তোমরা সাদাকা কর।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 27-দাজ্জাল সম্পর্কিত আলোচনা ।
      (হাঃ ১০ | রেঞ্জঃ )
    • 28-দাজ্জাল মদীনাহয় প্রবেশ করবে না ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 29-ইয়াজূজ ও মা’জূজ ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আল্লাহ্‌র বাণীঃ হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহ্‌র অনুগত হও এবং রসূলের অনুগত হও এবং তোমাদের মধ্যকার কর্তৃস্থানীয় ব্যক্তিগণের। (সূরা আন্-নিসাঃ ৪/৫৯)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-আমীর কুরাইশদের মধ্যে থেকে হবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-হিকমাত (সঠিক জ্ঞান)-এর সঙ্গে বিচার ফয়সালাকারীর প্রতিদান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-ইমামের কথা শুনা ও মানা, যতক্ষণ তা নাফরমানীর কাজ না হয় ।
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 6-যে লোক আল্লাহ্‌র কাছে নেতৃত্ব চায় না, তাকে আল্লাহ্ সাহায্য করেন ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-যে ব্যক্তি নেতৃত্ব চায়, তা তার উপরই ন্যস্ত করা হয় |
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-নেতৃত্বের লোভ পছন্দনীয় নয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-জনগণের নেতৃত্ব পাওয়ার পর তাদের কল্যাণ কামনা করা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 10-যে কঠোর ব্যবহার করবে আল্লাহ্‌ও তার প্রতি কঠোর ব্যবহার করবেন
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-রাস্তায় বিচার করা কিংবা ফাত্‌ওয়া দেয়া ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-উল্লেখ্য আছে যে, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর কোন দ্বাররক্ষী ছিল না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-বিচারক উপরস্থ শাসনকর্তার বিনা অনুমতিতেই হত্যাযোগ্য আসামিকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করতে পারেন ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 14-রাগের হালতে বিচারক বিচার করতে এবং মুফ্তী ফাত্ওয়া দিতে পারবেন কি?
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 15-যে লোক মনে করে যে, বিচারকের নিজ জ্ঞান অনুযায়ী লোকদের ব্যাপারে বিচার ফায়সালা করার অধিকার রয়েছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-মোহরকৃত চিঠির ব্যাপারে সাক্ষ্য, এতে যা বৈধ ও যা সীমিত করা হয়েছে। রাষ্ট্র পরিচালকের চিঠি প্রশাসকদের কাছে এবং বিচারপতির চিঠি বিচারপতির কাছে ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 17-লোক কখন বিচারক হবার যোগ্য হয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-প্রশাসক ও প্রশাসনিক কার্যে নিযুক্ত ব্যক্তিদের ভাতা ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 19-যে লোক মাসজিদে বসে বিচার করে ও লি‘আন (১৭৪) করে ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 20-যে লোক মাসজিদে বিচার করে। অবশেষে যখন ‘হদ’ কার্যকর করার সময় হয়, তখন সাজাপ্রাপ্তকে মাসজিদ থেকে বের করে দণ্ড কার্যকর করার আদেশ দেয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 21-বিবাদীয় পক্ষদ্বয়কে ইমাম কর্তৃক নাসীহাত করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-বিচারক যদি নিজে বিবাদের সাক্ষী হয়, তা বিচারকদের পদে অধিষ্ঠিত থাকার সময়েই হোক কিংবা তার আগে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 23-দু’জন আমীরের প্রতি শাসনকর্তার আদেশ, যখন তাদেরকে কোন জায়গার দায়িত্ব দিয়ে পাঠানো হয় যেন তারা পরস্পরকে মান্য করে, বিরোধিতা না করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-প্রশাসকের দাওয়াত গ্রহণ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 25-কর্মকর্তাদের দ্বারা হাদিয়া গ্রহণ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-আযাদকৃত দাসকে বিচারক কিংবা প্রশাসক নিয়োগ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 27-মানুষদের জন্য প্রতিনিধি হওয়া ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 28-শাসকের প্রশংসা করা এবং বাইরে এসে তার উল্টা বলা অপছন্দনীয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 29-অনুপস্থিত ব্যক্তির বিচার
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 30-বিচারক যাকে তার ভাই-এর হক প্রদান করে, সে যেন তা না নেয়, কারণ বিচারকের ফায়সালা হারামকে হালাল এবং হালালকে হারাম করতে পারে না।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 31-কূয়া ইত্যাদি বিষয়ক বিচার।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 32-মাল অল্প হোক আর বেশি, এর বিচার একই।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 33-ইমাম কর্তৃক লোকের ধন সম্পদ ও ভূ-সম্পত্তি বিক্রি করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 34-না জেনে যে লোক আমীরদের সমালোচনা করে, এমন লোকের সমালোচনায় যিনি পরোয়া করেন না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 35-অতি ঝগড়াটে ঐ লোক, যে সবসময় ঝগড়ায় লিপ্ত থাকে। (আরবি) অর্থ বক্রতা ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 36-বিচারক যদি সিদ্ধান্ত দেয়ার ব্যাপারে অবিচার করেন কিংবা আহলে ইল্‌মের বিপরীত ফায়সালা দেন তবে বাতিল।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 37-ইমামের কোন গোত্রের কাছে গিয়ে তাদের মাঝে ইমাম কর্তৃক নিষ্পত্তি করে দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 38-যারা লিখে দেয় তারা হবে বিশ্বস্ত ও বুদ্ধিমান।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 39-কর্মকর্তাদের নিকট শাসনকর্তার পত্র এবং সচিবদের নিকট বিচারকের পত্র।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 40-কোন বিষয়ের তদন্ত করার জন্য শাসকের তরফ হতে একজন মাত্র লোককে পাঠানো জায়েয কিনা?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 41-শাসনকর্তা কর্তৃক দোভাষী নিয়োগ করা এবং মাত্র একজন দোভাষী নিয়োগ জায়েয কিনা?
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 42-শাসনকর্তা (কর্তৃক) কর্মচারীদের জবাবদিহি নেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-রাষ্ট্র শাসকের অতি ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি ও পরামর্শদাতা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 44-রাষ্ট্রের প্রধান কিভাবে জনগণের নিকট হতে বায়’আত গ্রহণ করবেন।
      (হাঃ ৯ | রেঞ্জঃ )
    • 45-যে দু’বার বাই’আত করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 46-বেদুঈনদের বাই’আত (গ্রহণ)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 47-বালকদের বায়’আত (গ্রহণ) ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 48-কারো বায়’আত গ্রহণ করার পর অতঃপর তা ফিরিয়ে নেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 49-এমন ব্যক্তির বায়’আত গ্রহণ করা যে একমাত্র দুনিয়ার স্বার্থে বায়’আত নেয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-মহিলাদের বায়’আত গ্রহণ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 51-যে লোক বাই’আত ভঙ্গ করে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 52-খলিফা নিয়োগ করা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 53-কুরাইশ গোত্র থেকে বারজন ‘আমীর হবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 54-কলহে লিপ্ত সন্দেহযুক্ত ব্যক্তিদের সম্পর্কে জেনে নেয়ার পর তাদেরকে ঘর থেকে বের করে দেয়া।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 55-রাষ্ট্রপ্রধান অপরাধী ও পাপীদেরকে তার সঙ্গে কথা বলা ও সাক্ষাত ইত্যাদি থেকে নিষেধ করতে পারবেন কিনা?
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-কামনা করা এবং যিনি শাহাদাত কামনা করেন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 3-কল্যাণ কামনা করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কথাঃ কোন কাজ সম্পর্কে যদি আগে জানতে পারতাম যা পরে জানতে পেরেছি।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-[নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)]-এর কথাঃ যদি এমন এমন হত।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 6-কুরআন (পাঠ) ও ইল্ম অর্জনের কামনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-যা কামনা করা নিষিদ্ধ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 8-কোন এক ব্যক্তির উক্তিঃ আল্লাহ্ না করলে আমরা কেউ হিদায়াত পেতাম না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-শত্রুর মুখোমুখী হবার কামনা নিষিদ্ধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-(আরবি) ‘যদি’ শব্দটি কতটা বৈধ।
      (হাঃ ৮ | রেঞ্জঃ )
    • 2-সত্যবাদী বর্ণনাকারীর খবরে ওয়াহিদ আযান, সালাত, সওম, ফরয ও অন্যান্য আহ্কামের বিষয়ে অনুমোদনযোগ্য।
      (হাঃ ১৫ | রেঞ্জঃ )
    • 3-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একা যুবায়র (রাঃ)-কে শত্রুদের খবর নেয়ার জন্য পাঠিয়েছিলেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 4-আল্লাহ্ তা’আলার বাণীঃ “হে মু’মিনগণ! তোমরা অনুমতি ছাড়া নবীর গৃহে প্রবেশ করো না”-(সূরা আন্-নূর ২৪/২৭)।. যদি একজন তাকে অনুমতি দেয় তবে প্রবেশ করা বৈধ।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 5-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমীর ও দূতদেরকে একজনের পর একজন করে পাঠাতেন।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-আরবের বিভিন্ন প্রতিনিধি দলের প্রতি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ওসিয়ত ছিল, যে তারা (তাঁর কথাগুলো) তাদের পরবর্তী মানুষের কাছে পৌছে দেয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-একজন মাত্র মহিলার দেয়া খবর।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 2-৯৬/০০. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 3-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর বাণীঃ আমি ‘জাওয়ামিউল কালিম’ (ব্যাপক অর্থবহ সংক্ষিপ্ত কথা) সহ প্রেরিত হয়েছি।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর সুন্নাতের অনুসরণ।
      (হাঃ ১৪ | রেঞ্জঃ )
    • 5-অধিক অধিক প্রশ্ন করা এবং অকারণে কষ্ট করা নিন্দনীয়।
      (হাঃ ৯ | রেঞ্জঃ )
    • 6-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)’র কাজকর্মের অনুসরণ ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-দ্বীনের ব্যাপারে অতিরিক্ত কঠোরটা করা, তর্কে লিপ্ত হওয়া, বাড়াবাড়ি করা এবং বিদ্‌’আত অপছন্দনীয়।
      (হাঃ ৭ | রেঞ্জঃ )
    • 8-বিদআতীকে আশ্রয়দানকারীর পাপ। ‘আলী (রাঃ) এ হাদীসটি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণনা করেছেন
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 9-মনগড়া মত ও ভিত্তিহীন কিয়াস নিন্দনীয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 10-ওয়াহী নাযিল হয়নি এমন কোন বিষয়ে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সালাম) - কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলতেন: আমি জানি না কিংবা সে সর্ম্পকে ওয়াহী নাযিল না হওয়া পর্যন্ত কোন জবাব দিতেন না এবং তিনি ব্যক্তিগত মতের উপর ভিত্তি করে কিংবা অনুমান করে কিছু বলতেন না।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 11-নবী করীম (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সালাম) উম্মাতের পুরুষ ও নারীদেরকে সে বিষয়েরই শিক্ষা দিতেন, যা আল্লাহ্‌ তাঁকে শিখিয়ে দিতেন, নিজস্ব মতামত বা দৃষ্টান্তের উপর ভিত্তি করে নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-নবী করীম (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সালাম) - এর বাণীঃ আমার উম্মাতের মধ্যে এক দল সর্বদাই হকের উপর বিজয়ী থাকবেন। আর তাঁরা হলেন (দ্বীনী) ইলমের অধিকারী।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 13-আল্লাহ্‌র বাণীঃ অথবা তোমাদেরকে দলে দলে ভাগ করতে … । (সূরাহ আন’আম ৬/৬৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-কোন বিষয়ে প্রশ্নকারীকে স্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দেয়ার উদ্দেশে সুস্পষ্ট হুকুম বর্ণিত আছে এরূপ কোন বিষয়ের সঙ্গে আরেকটি বিষয়ের নিয়ম মোতাবেক তুলনা করা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 15-আল্লাহ্‌ যা নাযিল করেছেন, তার ভিত্তিতে ফায়সালার মধ্যে ইজ্‌তিহাদ করা।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 16-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর বাণীঃ অবশ্য অবশ্যই তোমরা তোমাদের আগের লোকদের নীতি-পদ্ধতির অনুকরণ করতে থাকবে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 17-পথভ্রষ্টতার দিকে ডাকা অথবা কোন খারাপ পদ্ধতি প্রবর্তনের অপরাধ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যা বলেছেন এবং আলেমগণকে ঐক্যের ব্যাপারে যে উৎসাহ দান করেছেন।
      (হাঃ ২৪ | রেঞ্জঃ )
    • 19-আল্লাহ তা’আলার বাণীঃ (হে নবী!) কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত নেয়া তোমার কাজ নয়। (সূরাহ আল্‌ ‘ইমরান ৩/১২৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-আল্লাহ্‌র বাণীঃ মানুষ অধিকাংশ বিষয়েই বিতর্কপ্রিয়। (সূরা আল-কাহাফ ১৮/৫৪)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 21-আল্লাহ্‌র বাণীঃ এভাবে আমি তোমাদেরকে এক মধ্যপন্থী জাতি করেছি, যাতে তোমরা মানব জাতির জন্য সাক্ষী হও। (সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/১৪৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-কোন কর্মকর্তা কিংবা বিচারক অজ্ঞতার কারণে ইজ্‌তিহাদে ভুল করে রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর মতের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত দিলে তা বাতিল।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 23-বিচারক ইজ্‌তিহাদে ঠিক করুক বা ভুল করুক তার প্রতিবান পাবে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-যারা বলে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর সব কাজই সুস্পষ্ট ছিল তাঁর প্রমাণ
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 25-কোন বিষয়ে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক অস্বীকৃতি প্রকাশ না করাই তা বৈধ হবার দলীল, অন্য কারো অস্বীকৃতি বৈধতার দলীল নয়।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 26-প্রমানাদির সাহায্যে যেসব বিধিবিধান সম্পর্কে জানা যায়।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 27-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর বাণীঃ আহলে কিতাবদের কাছে কোন বিষয়ে জিজ্ঞেস করো না ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 28-মতবিরোধ অপছন্দনীয় ।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 29-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)’র নিষেধাজ্ঞা দ্বারা হারাম সাব্যস্ত হয়।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 30-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ তারা নিজেদের মাঝে পরামর্শের ভিত্তিতে নিজেদের কর্ম সম্পাদন করে। (সূরাহ আশ-শূরা ৪২/৩৮)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 2-আল্লাহ্‌র তাওহীদের দিকে উম্মতের প্রতি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর আহ্বান।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 3-তুমি বলে দাও, তোমরা আল্লাহ্‌ নামে ডাকো বা রহমান নামে ডাকো। তোমরা যে নামেই ডাকো সকল সুন্দর নামই তাঁর। [২০৬] (সূরা ইসরা ১৭/১১০)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 4-আল্লাহ্‌র বাণীঃ নিশ্চয়ই আমি তো রিযিক দাতা প্রবল, পরাক্রান্ত। (সূরা আয্‌ যারিয়াত ৫১/৫৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 5-আল্লাহ্‌র বাণীঃ তিনি অদৃশ্য সম্পর্কে জ্ঞাত, তিনি তাঁর অদৃশ্যের জ্ঞান কারো কাছে প্রকাশ করেন না- (সূরা জ্বিন ৭২/২৬)। ক্বিয়ামাতের জ্ঞান কেবল আল্লাহ্‌র কাছে রয়েছে- (সূরা লুক্বমান ৩১/৩৪)। তা তিনি জেনে শুনে নাযিল করেছেন- (সূরা আন্‌-নিসা ৪/১৬৬)। তাঁর অবগতি ব্যতীত কোন নারী গর্ভ ধারণ করে না বা (তার বোঝা) হালকা করে না- (সূরা ফাতির ৩৫/১১)। ক্বিয়ামাতের জ্ঞান কেবল তাঁরই আছে- (সূরা ফুসসিলাত ৪১/৪৭)।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 6-আল্লাহ্‌র বাণীঃ তিনিই শান্তি, তিনিই নিরাপত্তা বিধানকারী।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 7-আল্লাহ্‌র বাণীঃ মানুষের বাদশাহ (সূরা আন্‌-নাস ১১৪/২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 8-আল্লাহ্‌র বাণীঃ তিনি পরাক্রান্ত, প্রজ্ঞাময়- (সূরা আল-হাশর ৫৯/২৪)। পবিত্র ও মহান তোমার প্রতিপালক, ইযযতের অধিকারী প্রতিপালক- (সূরা আস্‌-সাফফাত ৩৭/১৮০)। ইয্‌যত তা তো আল্লাহ্‌ এবং তাঁর রসুলেরই- (সূরা আল-মুনাফিকুন ৬৩/৮)।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 9-আল্লাহ্‌র বাণীঃ এবং তিনিই সে সত্তা, যিনি যথার্থই আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন। (সূরা আন’আম ৬/৭৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 10-আল্লাহ্‌র বাণীঃ আল্লাহ্‌ সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা। (সূরা আন্‌-নিসা ৪/১)
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 11-আল্লাহ্‌র বাণীঃ আপনি বলে দিন, তিনি শক্তির অধিকারী। (সূরা আন’আম ৬/৬৫)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 12-অন্তরসমূহ পরিবর্তনকারী।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 13-আল্লাহ্‌র এক কম একশ’ নাম আছে।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 14-আল্লাহ্ তা’আলার নামগুলোর সাহায্যে প্রার্থনা করা ও আশ্রয় চাওয়া।
      (হাঃ ৯ | রেঞ্জঃ )
    • 15-আল্লাহ্‌র মূল সত্তা, গুণাবলী ও নামসমূহের বর্ণনা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 16-আল্লাহ্‌র বাণীঃ আল্লাহ্‌ তাঁর নিজের সম্বন্ধে তোমাদেরকে সাবধান করেছেন- (সূরা আল 'ইমরান ৩/২৮)।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 17-আল্লাহ্‌র বাণীঃ আল্লাহ্‌র চেহারা ছাড়া সব কিছুই ধ্বংসশীল। (সূরা আল-ক্বাসাস ২৮/৮৮)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 18-আল্লাহ্‌র বাণী: যাতে তুমি আমার তত্ত্বাবধানে প্রতিপালিত হও- (সূরা ত্বহা ২০/৩৯)।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 19-আল্লাহ্‌র বাণীঃ তিনিই আল্লাহ্‌ সৃষ্টিকর্তা, উদ্ভাবনকর্তা, আকৃতিদাতা। (সূরা আল-হাশর ৫৯/২৪)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 20-আল্লাহ্‌র বাণীঃ যাকে আমি নিজ হাতে সৃষ্টি করেছি। [২১১] (সূরা সোয়াদ ৩৮/৭৫)
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 21-নবী (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর বাণীঃ আল্লাহ্‌র চেয়ে অধিক মর্যাদাসম্পন্ন কেউই নয়
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 22-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ বল, সাক্ষ্য প্রদানে সর্বশ্রেষ্ঠ কী? বল, আল্লাহ্‌-(সূরা আন’আম ৬/১৯)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 23-আল্লাহ্‌র বাণীঃ তখন তাঁর আরশ পানির ওপর ছিল- (সূরা হূদ ১১/৭)। তিনি আরশে ‘আযীমের প্রতিপালক- (সূরা আত্‌-তাওবাহ ৯/১২৯)।
      (হাঃ ১১ | রেঞ্জঃ )
    • 24-আল্লাহ্‌র বাণীঃ ফেরেশ্‌তা এবং রূহ্‌ আল্লাহ্‌র দিকে ঊর্ধ্বগামী হয়- (সূরা আন্‌-নিসা ৪/৭০)। এবং আল্লাহ্‌র বাণীঃ তাঁরই দিকে পবিত্র বাণীসমূহ আরোহণ করে- (সূরা ইউনুস ১০/৩৫)।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 25-আল্লাহ্‌র বাণীঃ কতক মুখ সেদিন উজ্জ্বল হবে। তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে। (সূরা আল-ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)
      (হাঃ ১৪ | রেঞ্জঃ )
    • 26-আল্লাহ্‌র বাণীঃ আল্লাহ্‌র রাহমাত নেক্‌কারদের নিকটবর্তী। (সূরা আল-আ’রাফ ৭/৫৬)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 27-আল্লাহ্‌র বাণীঃ আল্লাহই আসমান ও যমীনকে স্থির রাখেন যাতে ও দু’টো টলে না যায়। (সূরা ফাতির ৩৫/৪১)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 28-আসমান, যমীন ইত্যাদির সৃষ্টি সম্পর্কে; এটি রব্বের কাজ ও নির্দেশ।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 29-আল্লাহ্‌ তা’আলার বানীঃ আমার প্রেরিত বান্দাদের সম্পর্কে আমার এ কথা আগেই স্থির হয়ে গেছে। (সূরা আস্‌ সাফফাত ৩৭/১৭১)
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 30-মহান আল্লাহ্‌র বাণীঃ কোন বিষয়ে আমি ইচ্ছে করলে বলি, ‘হয়ে যাও’, ফলে তা হয়ে যায়। (সূরা আন্‌-নাহল ১৬/৪০)
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 31-আল্লাহ্‌র বাণীঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 32-আল্লাহ্‌র ইচ্ছা ও চাওয়া।
      (হাঃ ১৭ | রেঞ্জঃ )
    • 33-আল্লাহ্‌র বাণী :
      (হাঃ ৪ | রেঞ্জঃ )
    • 34-জিবরাইলের সঙ্গে রবের কথাবার্তা , ফেরেশ্‌তাদের প্রতি আল্লাহ্‌র আহ্বান।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 35-আল্লাহ্‌র বানীঃ তা তিনি জেনে শুনে নাযিল করেছেন। আর ফেরেশ্‌তারা এর সাক্ষী। (সূরা আন-নিসা ৪/১৬৬)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 36-আল্লাহ্‌র বাণীঃ তারা আল্লাহ্‌র ও’য়াদাকে বদলে দিতে চায়। (সূরা আল-ফাত্‌হ ৪৮/১৫)
      (হাঃ ১৮ | রেঞ্জঃ )
    • 37-ক্বিয়ামাতের দিনে নবী ও অপরাপরের সঙ্গে মহান আল্লাহ্‌র কথাবার্তা
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 38-আল্লাহ্‌র বাণীঃ এবং মুসা (আঃ) এর সঙ্গে আল্লাহ্‌ সরাসরি বাক্যালাপ করেছিলেন। (সূরা আন্-নিসা ৪/১৬৪)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 39-জান্নাতবাসীদের সঙ্গে রবের কথাবার্তা।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 40-আদেশ দেয়ার মাধ্যমে আল্লাহ্‌ কর্তৃক বান্দাকে স্মরণ করা এবং দু‘আ, মিনতি, বার্তা ও বাণী প্রচারের মাধ্যমে বান্দা কর্তৃক আল্লাহ্‌কে স্মরণ করা।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 41-আল্লাহ্‌র বাণীঃ সুতরাং জেনে শুনে কাউকেও আল্লাহ্‌র সমকক্ষ দাঁড় করো না। (সূরা আল-বাক্বারাহ ২/২২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 42-আল্লাহ্‌র বাণীঃ (দুনিয়ায় নিজেদের শরীরের অংশগুলোকে তোমরা) এই ভেবে গোপন করতে না যে, না তোমাদের কান, না তোমাদের চোখ আর না তোমাদের চামড়া তোমাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিবে। বরং তোমরা মনে করতে যে, তোমরা যা কর তার অধিকাংশই আল্লাহ জানেন না। (সূরা ফুস্‌সিলাত ৪১/২২)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 43-আল্লাহ্‌র বাণীঃ তিনি সর্বক্ষণ গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যস্ত- (সূরা আর রহমান ৫৫/২৯)।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 44-আল্লাহ্‌র বাণীঃ তাড়াতাড়ি ওয়াহী আয়ত্ত করার উদ্দেশ্যে তুমি তোমার জিহ্বা দ্রুততার সঙ্গে সঞ্চালন করো না- (সূরা আল-ক্বিয়ামাহ ৭৫/১৬)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 45-আল্লাহ্‌র বাণীঃ তোমরা তোমাদের কথা চুপেচাপেই বল আর উচ্চৈঃস্বরেই বল, তিনি (মানুষের) অন্তরের গোপন কথা সম্পর্কে পুরোপুরি অবগত। যিনি সৃষ্টি করেছেন তিনিই কি জানেন না? তিনি অতি সূক্ষদর্শী, ওয়াকিফহাল।- (সূরা আল-মূল্‌ক ৬৭/১৩-১৪)।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 46-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর বাণীঃ এক ব্যক্তিকে আল্লাহ্ কুরআন দান করেছেন। সে রাতদিন তা পাঠ করছে।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 47-আল্লাহ্‌র বাণীঃ হে রসুল! তোমার প্রতিপালকের নিকট থেকে যা তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে তা প্রচার কর, যদি না কর তাহলে তুমি তাঁর বার্তা পৌছানোর দায়িত্ব পালন করলে না। (সূরা আল-মায়িদাহ ৫/৬৭)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 48-আল্লাহ্‌র বাণীঃ বল, তোমরা সত্যবাদী হলে তাওরাত আন এবং পাঠ কর। (সূরা আল্‌ ইমরান ৩/৯৩)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 49-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নামাযকে ‘আমাল বলেছেন।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 50-আল্লাহ্‌র বাণীঃ মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে খুবই অস্থির-মনা করে, বিপদ তাকে স্পর্শ করলে সে হয় উৎকন্ঠিত, কল্যাণ তাকে স্পর্শ করলে সে হয়ে পড়ে অতি কৃপণ। (সূরা মা‘আরিজ ৭০/১৯-২৯)
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 51-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক তাঁর রবের থেকে রিওয়ায়াতের বর্ণনা।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 52-তাওরাত ও অন্যান্য আসমানী কিতাব আরবী ইত্যাদি ভাষায় ব্যাখ্যা করা বৈধ। কেননা, আল্লাহ্‌র বাণী: তোমরা তাওরাত নিয়ে এসো, এবং তা পাঠ কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও। (সূরা আল ‘ইমরান ৩/৯৩)
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 53-নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর বাণী: কুরআন সম্পর্কে অভিজ্ঞ ব্যক্তি জান্নাতে সন্মানিত পূত-পবিত্র কাতিব ফেরেশতাদের সঙ্গে থাকবে। অতএব, তোমাদের (সুললিত) কন্ঠ দ্বারা কুরআনকে সৌন্দর্যমন্ডিত কর।
      (হাঃ ৬ | রেঞ্জঃ )
    • 54-৯৭/৫৩. অধ্যায়ঃ
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )
    • 55-আল্লাহ্‌র বাণীঃ আমি কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য, উপদেশ গ্রহণের কেউ আছে কি? (সূরা আল-ক্বামার ৪৫/৩২)
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 56-আল্লাহ্‌র বাণী : বস্তুত এটি সম্মানিত কুরআন, সংরক্ষিত ফলকে লিপিবদ্ধ- (সূরা বুরুজ ৮৫/২১-২২)। শপথ তূর পর্বতের। শপথ কিতাবের, যা লিখিত আছে- (সূরা আত্‌ তূর ৫২/১-২)।
      (হাঃ ২ | রেঞ্জঃ )
    • 57-আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ্‌ই সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে আর তোমরা যা তৈরী কর সেগুলোকেও- (সূরা আস সফ্‌ফাত ৩৭/৯৬)। আমি সব কিছু সৃষ্টি করেছি নির্ধারিত পরিমাপে। (সূরা আল ক্বামার ৫৪/৪৯)।
      (হাঃ ৫ | রেঞ্জঃ )
    • 58-পাপী ও মুনাফিকের কিরাআত, তাদের স্বর ও তাদের কিরাআত কন্ঠনালী অতিক্রম করে না।
      (হাঃ ৩ | রেঞ্জঃ )
    • 59-আল্লাহ্ তা’আলার বানীঃ কিয়ামত দিবসে আমি স্থাপন করব ন্যায়বিচারের মানদণ্ড (২১:৪৭)।
      (হাঃ ১ | রেঞ্জঃ )